দু’আ

মোট দু’আ - ৬১২ টি

সকল দু'আ একত্রে দেখুন

.

দাওয়াত খেলে এই দু‘আ পড়বে-১

۞ اَللّٰهُمَّ بَارِكْ لَهُمْ فِيْمَا رَزَقْتَهُمْ، وَاغْفِرْ لَهُمْ وَارْحَمْهُمْ

উচ্চারণঃ

আল্লা-হুম্মা বা-রিক লাহুম ফীমা রাযাক্তাহুম ওয়াগফির লাহুম ওয়ারহামহুম

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে যে রিযিক দান করেছেন তাতে তাদের জন্য বরকত দিন এবং তাদের গুনাহ মাফ করুন, আর তাদের প্রতি দয়া করুন।

.

কারো মেহমানদারী গ্রহণ করলে মেজবানকে শুনিয়ে এই দু‘আ পড়বে-৩

۞ أَكَلَ طَعَامَكُمُ الْأَبْرَارُ، وَصَلَّتْ عَلَيْكُمُ الْمَلَائِكَةُ، وَأَفْطَرَ عِنْدَكُمُ الصَّائِمُوْنَ

উচ্চারণঃ

আকালা ত্বয়ামাকুমুল আবরর, ওয়াছল্লাত আলাইকুমুল মালায়িকাহ্, ওয়া আফ্ত্বরা ইন্দাকুমুছ ছ’য়িমুন।

অর্থঃ

যেন নেককার লোকেরা তোমাদের খানা খায় এবং ফেরেশ্তাগণ যেন তোমাদের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনার দু‘আ করে এবং রোযাদারগণ যেন তোমাদের বাড়িতে ইফতার করে।

.

দস্তরখানা উঠানোর সময় এই দু‘আ পড়বে

۞ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ حَمْدًا كَثِيْرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيْهِ غَيْرَ مَكْفِىٍّ وَلَا مُوَدَّعٍ وَلَا مُسْتَغْنًى عَنْهُ رَبَّنَا

উচ্চারণঃ

আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাছিরান ত্বাইয়্যিবান মুবা-রাকান ফিহি গায়রা মাকফিয়্যিন ওয়ালা মুওয়াদ্দাইন ওয়ালা মুস্তাগনান আনহু রাব্বানা।

অর্থঃ

সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্যে। অনেক অনেক প্রশংসা এবং পবিত্র ও বরকতপূর্ণ প্রশংসা। হে প্রভু! এ খানাকে না যথেষ্ট মনে করা যেতে পারে (যে আর প্রয়োজন হবে না), আর না একে সম্পূর্ণ বিদায় দেয়া যেতে পারে (যে আর তার সাক্ষাতের প্রয়োজন হবে না), না এ হতে অমুখাপেক্ষী হওয়া যায়।

.

বিছানায় শুয়ে পড়বে-২

۞ اَللّٰهُمَّ إِنَّكَ خَلَقْتَ نَفْسِيْ وَأَنْتَ تَوَفَّاهَا، لَكَ مَمَاتُهَا وَمَحْيَاهَا، إِنْ أَحْيَيْتَهَا فَاحْفَظْهَا، وَإِنْ أَمَتَّهَا فَاغْفِرْ لَهَا. اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ الْعَافِيَةَ

উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা ইন্নাকা খালাকতা নাফসী ওয়া আনতা তাওয়াফ্ফাহা। লাকা মামা-তুহা ওয়া মাহ্ইয়া-হা। ইন্ আহ্ইয়াইতাহা ফাহ্ফায্হা ওয়াইন আমাত্তাহা ফাগফির লাহা। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস্আলুকাল ‘আ-ফিয়াতা।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! নিশ্চয় আপনি আমার আত্মাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আপনি তার মৃত্যু ঘটাবেন। তার মৃত্যু ও তার জীবন আপনার মালিকানায়। যদি তাকে বাঁচিয়ে রাখেন তাহলে আপনি তার হেফাযত করুন, আর যদি তার মৃত্যু ঘটান তবে তাকে মাফ করে দিন। হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে নিরাপত্তা চাই।

.

বিছানায় শুয়ে পড়বে-৪

বিছানায় শুয়ে সুবহা-নাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৪ বার।

.

বিছানায় শুয়ে পড়বে-৫

۞ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ أَطْعَمَنَا وَسَقَانَا، وَكَفَانَا، وَآوَانَا، فَكَمْ مِمَّنْ لَا كَافِيَ لَهٗ وَ لَا مُؤْوِيَ

উচ্চারণঃ

আলহামদু লিল্লা-হিল্লাযী আত‘আমানা, ওয়া সাক্বা-না, ওয়া কাফা-না, ওয়া আ-ওয়ানা, ফাকাম্ মিম্মান লা কা-ফিয়া লাহু, ওয়ালা মু’উইয়া

অর্থঃ

সকল প্রশংসা আল্লাহ্র জন্য, যিনি আমাদেরকে আহার করিয়েছেন, পান করিয়েছেন, আমাদের প্রয়োজন পূরণ করেছেন এবং আমাদেরকে আশ্রয় দিয়েছেন। কেননা, এমন বহু লোক আছে যাদের প্রয়োজন পূরণকারী কেউ নেই এবং যাদের আশ্রয়দানকারীও কেউ নেই।

.

ঘুমানোর পূর্বে পড়ার দু‘আ-১

۞ اَللّٰهُمَّ بِاسْمِكَ اَمُوْتُ وَاَحْيَا

উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমূতু ওয়া আহইয়।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি আপনারই নামে মৃত্যুবরণ করব, আপনার নামের সাথেই জীবিত থাকব।

.

ঘুমানোর পূর্বে পড়বে-২

۞ بِاسْمِكَ رَبِّ وَضَعْتُ جَنْبِيْ، وَبِكَ أَرْفَعُهٗ، إِنْ أَمْسَكْتَ نَفْسِيْ فَارْحَمْهَا، وَإِنْ أَرْسَلْتَهَا فَاحْفَظْهَا بِمَا تَحْفَظُ بِهٖ عِبَادَكَ الصَّالِحِيْنَ

উচ্চারণঃ

বিসমিকা রব্বী ওয়া য‘তু জাম্বী ওয়াবিকা আরফা ‘উহূ, ইন আমসাকতা নাফসী ফারহাম হা ওয়া ইন আরসালতাহা ফাহ ফাযহা বিমা তাহফাযু বিহী ‘ইবা দাকাস সালিহীন।

অর্থঃ

হে আমার রব! আমি আমার শরীরকে আপনার নামে বিছানায় রাখলাম (শয়ন করলাম) এবং আপনারই নামে বিছানা থেকে উঠাবো। আপনি যদি ঘুমের মধ্যে আমার নফসকে উঠিয়ে নেন তাহলে তাকে ক্ষমা করে দিবেন। আর যদি না উঠিয়ে নেন তাহলে তাকে আপনার নেক বান্দাদের মত হিফাযত করবেন।

.

ঘুমানোর পূর্বে পড়ার দু‘আ-৩

۞ اَللّٰهُمَّ اَسْلَمْتُ وَجْهِيْ اِلَيْكَ وَفَوَّضْتُ اَمْرِيْ اِلَيْكَ وَاَلْجَاْ تُ ظَهْرِيْ اِلَيْكَ رَغْبَةً وَرَهْبَةً اِلَيْكَ لَا مَلْجَأَ وَلَا مَنْجَأَ مِنْكَ اِلَّا اِلَيْكَ، اَللّٰهُمَّ اٰمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِيْ اَ نْزَلْتَ وَبِنَبِيِّكَ الَّذِيْ اَرْسَلْتَ

উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা আসলামতু ওয়াজ হী ইলাইকা ওয়া ফাউ ওয়াযতু আমরী ইলাইকা ওয়াআলজা’তু যাহ্রী ইলাইকা রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা। লা মালজা’আ ওয়ালা মান্জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আল্লাহুম্মা আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি আমার চেহারা (আত্মাকে) আপনার নিকট সোপর্দ করলাম এবং আমার সকল কর্ম আপনার উপর সোপর্দ করলাম এবং আমি আমার পৃষ্ঠ আপনার নিকট অর্পণ করলাম আপনার রহমতের প্রত্যাশায় এবং আপনার আযাবের ভয়ে। আর আপনার রহমতের আশ্রয় ও পানাহ ছাড়া অন্য কোন আশ্রয়স্থল নাই। হে আল্লাহ! আপনার অবতীর্ণ কিতাবের উপর ঈমান আনলাম এবং আপনার প্রেরিত নবী (ﷺ) এর উপর ঈমান আনলাম।

১০.

ঘুমানোর সময় পড়বে

۞ اَللّٰهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ وَرَبَّ الْأَرْضِ، وَرَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ، رَبَّنَا وَرَبَّ كُلِّ شَيْءٍ، فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى، وَمُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالْإِنْجِيْلِ وَالْفُرْقَانِ، أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ شَيْءٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهٖ،

উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা রাব্বাস সামাওয়াতিস সাবয়ি ওয়ারাব্বাল আরদি ওয়ারাব্বাল আরশিল আজিমি, রাব্বানা ওয়ারাব্বা কুল্লি শাইয়িন, ফালিকাল হাব্বি ওয়ান নাওয়া, ওয়ামুনযিলাত তাওরাতি ওয়াল ইঞ্জিলি ওয়াল ফুরকানি, আউজুবিকা মিন শাররি কুল্লি শাইয়িন, আনতা আখিযুম বিনাসিয়াতিহী।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! হে সপ্ত আকাশের রব্ব, যমিনের রব্ব, মহান ‘আরশের রব্ব, আমাদের রব্ব ও প্রত্যেক বস্তুর রব্ব, হে শস্য-বীজ ও আঁটি বিদীর্ণকারী, হে তাওরাত, ইনজীল ও কুরআন নাযিলকারী, আমি প্রত্যেক এমন বস্তুর অনিষ্ট থেকে আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করি, যাকে আপনি নিয়ন্ত্রণ করছেন।

১১.

ঘুম না এলে এই দু‘আ পড়বে-১

۞ اَللّٰهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ وَمَا اَظَلَّتْ وَرَبَّ الْاَرَضِيْنَ وَمَا اَقَلَّتْ وَرَبَّ الشَّيَاطِيْنَ وَمَا اَضَلَّتْ كُنْ لِّيْ جَارًا مِّنْ شَرِّ خَلْقِكَ كُلِّهِمْ جَمِيْعًا اَنْ يَفْرُطَ عَلَيَّ اَحَدٌ مِّنْهُمْ اَوْ اَنْ يَّبْغِيَ عَزَّ جَارُكَ وَجَلَّ ثَنَاؤُكَ لَاۤ اِلٰهَ غَيْرُكَ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اَنْتَ

উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা রব্বাস সামাওয়াতিস সাব‘ই ওয়ামা আযাল্লাত ওয়া রব্বাল আরাযীনা ওয়ামা আক্বাললাত ওয়া রব্বাশ শায়া ত্বীনি ওয়ামা আযাল্লাত কুন লী জারান মিন শাররি খলক্বিকা কুল্লিহিম জামী‘আন আন ইয়াফরুত্বা ‘আলাইয়্যা আহাদুন মিনহুম আউ আন ইয়াবগিয়া ‘আযযা জা রুকা ওয়া জাল্লা সানা উকা ওয়ালা ইলাহা গইরুকা লা ইলাহা ইল্লা আনতা।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি সপ্ত আকাশের প্রতিপালক এবং ঐ সকল বস্তুর প্রতিপালক, যার উপর সপ্তম আকাশ বিস্তার করে আছে এবং যিনি সমগ্র জমিনের প্রতিপালক এবং ঐ সকল বস্তুর প্রতিপালক যা সমগ্র জমিন বহন করে আছে এবং যিনি শয়তান ও ঐ লোকদের প্রতিপালক যাদেরকে শয়তান গোমরা করেছে। হে প্রতিপালক আল্লাহ! আপনি সমগ্র মাখলূকের অনিষ্ট হতে আমার রক্ষাকারী এবং আশ্রয়দাতা হয়ে যান। যাতে এ সকল মাখলূকের মধ্য হতে কোন মাখলূক আমার উপর অত্যাচার-অবিচার করতে না পারে। নিশ্চয়ই একমাত্র আপনার আশ্রিত ব্যক্তিই প্রভাবশালী, নিরাপদ এবং একমাত্র আপনার প্রশংসাই অতি মহান। আপনি ছাড়া অপর কোন মা‘বুদ নেই। একমাত্র আপনি ইবাদতের যোগ্য।

১২.

ঘুম না এলে এই দু‘আ পড়বে-২

۞ لٓا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ رَبُّ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الْعَزِيْزُ الْغَفَّارُ

উচ্চারণঃ

লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হুল ওয়াহিদুল কাহহার, রাব্বুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরযি ওয়ামা বায়নাহুমাল আযীযুল গাফফা-র।

অর্থঃ

আল্লাহ ব্যতীত কোন সত্য উপাস্য নেই। যিনি একক, প্রবল প্রতাপান্বিত। আকাশমন্ডলী, পৃথিবী এবং উভয়ের মধ্যবর্তী সকল বস্তুর প্রতিপালক। যিনি পরাক্রমশলী, ক্ষমাশীল।

১৩.

যে ব্যক্তি ঘুমে ভয় পায় সে এই দু‘আ পড়বে

‏۞ أَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ غَضَبِهٖ وَعِقَابِهٖ وَشَرِّ عِبَادِهٖ وَمِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِيْنِ وَأَنْ يَحْضُرُوْنِ

উচ্চারণঃ

আ‘ঊযু বিকালিমা তিল্লা হিত্তাম্মাতি মিন গযাবিহি ওয়া ‘ইক্বা বিহি ওয়া শাররি ‘ইবা দিহি ওয়া মিন হামাযাতিশ শায়া ত্বীনি ওয়া আনইয়াহ যুরূন।

অর্থঃ

আমি আল্লাহ তা‘আলার পূর্ণ বাক্যসমূহ দ্বারা তাঁর ক্রোধ, শাস্তি এবং তাঁর বান্দাদের অনিষ্টতা থেকে আশ্রয় চাচ্ছি এবং শয়তানের ওয়াসওয়াসা ও তার উপস্থিতি হতে পানাহ চাচ্ছি।

১৪.

রাতের বেলায় কুকুরের ডাক শুনলে পড়বে

۞ أَعُوْذُ بِا للہِ অথবা أَعُوْذُ بِا للہِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ

উচ্চারণঃ

আ’ঊযু বিল্লাহ অথবা আ’ঊযু বিল্লা-হি মিনাশ শায়ত্বা-নির রজীম।

অর্থঃ

আমি আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি বিতাড়িত শয়তান থেকে।

১৫.

মাইয়্যেত যদি নাবালেগা মেয়ে হয় এই দু‘আ পড়বে

۞ اَللّٰهُمَّ اجْعَلْهَا لَنَا فَرْطًا وَّاجْعَلْهَا لَنَا اَجْرًا وَّذُخْرًا وَّاجْعَلْهَا لَنَا شَافِعَةً وَّمُشَفَّعَةً

উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মাজ আলহা লানা ফারতাঁও ওয়াজ আলহা লানা আজরাঁও ওয়া যুখরাঁও ওয়াজআলহা লানা শা-ফিয়াতাও ওয়া মুশাফফায়াহ।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! ইহাকে আমাদের জন্য অগ্রগামী কর ও ইহাকে আমাদের পুরস্কার ও সাহায্যের উপলক্ষ কর। এবং ইহাকে আমাদের সুপারিশকারী ও গ্রহনীয় সুপারিশকারী বানাও।

১৬.

অমুসলিমের সালামের জবাবে যা বলবে

۞ وَعَلَيْكُمْ

উচ্চারণঃ

ওয়া ‘আলাইকুম

অর্থঃ

তোমাদের উপরও

১৭.

দু‘আ-১১৫

اَللّٰهُمَّ لَكَ الْحَمْدُ كَالَّذِيْ تَقُوْلُ وَخَيْرًا مِّمَّا نَقُوْلُ.

অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আপনারই জন্য সকল প্রশংসা, (যে প্রশংসা) আপনি যেমন বলেন তেমন আর আমরা যেমন বলি তার চেয়ে উত্তম।১১২

১৮.

দু‘আ-১১৪

اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أَسْأَلُكَ إِيْمَانًا يُّبَاشِرُ قَلْبِيْ وَيَقِيْنًا صَادِقًا حَتّٰىۤ أَعْلَمَ أَنَّهٗ لَا يُصِيْبُنِيْۤ إِلَّا مَا كَتَبْتَ لِيْ، وَرِضًى مِّنَ الْمَعِيْشَةِ بِمَا قَسَمْتَ لِيْ.

অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার কাছে ঐ ঈমান চাই, যা আমার অন্তরে মিশে যায়, ঐ পাকা ইয়াকীন চাই, যার দ্বারা নিশ্চিত জানব যে, আমার শুধু তা-ই হতে পারে, যা আমার জন্য লিখে রেখেছেন। আর চাই জীবিকার উপর সন্তুষ্টি, যা আপনি আমার হিস্যায় রেখেছেন।১১১

১৯.

দু‘আ-১৯৯

اَللّٰهُمَّ لَا تَجْعَلْ لِفَاجِرٍ عِنْدِيْ نِعْمَةً أُكَافِيْهِ بِهَا فِيْ الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ.

অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আমার উপর যেন না থাকে কোনো বদকারের অনুগ্রহ, যার প্রতিদান আমাকে দিতে হয় দুনিয়া-আখিরাতে।২৩১

২০.

দু‘আ-১৬৭

اَللّٰهُمَّ اهْدِنِيْ مِنْ عِنْدِكَ، وَأَفِضْ عَلَيَّ مِنْ فَضْلِكَ، وَ اَسْبِـغْ عَلَيَّ مِنْ رَّحْمَتِكَ وَأَ نْزِلْ عَلَيَّ مِنْۢ بَرَكَاتِكَ

অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আমাকে আপনার পক্ষ থেকে হেদায়েত নসীব করুন।১৬৬ আমার অন্তরে আপনার দান ও করুণা বর্ষণ করুন। আমার প্রতি আপনার করুণা পূর্ণ করুন এবং আমার উপর আপনার বরকত নাযিল করুন।