দু’আ

মোট দু’আ - ৬১৪ টি

সকল দু'আ একত্রে দেখুন

.

কুনুত-ই-নাযেলা

"اَللّٰهُمَّ اهْدِنِيْ فِيْمَنْ هَدَيْتَ، وَعَافِنِيْ فِيْمَنْ عَافَيْتَ، وَتَوَلَّنِيْ فِيْمَنْ تَوَلَّيْتَ، وَبَارِكْ لِيْ فِيْمَا أَعْطَيْتَ، وَقِنِيْ شَرَّمَا قَضَيْتَ؛ إِنَّكَ تَقْضِىْ وَلاَ يُقْضَى عَلَيْكَ، وَإنَّهُ لاَ يَذِلُّ مَنْ وَّالَيْتَ، وَلاَ يَعِزُّ مَنْ عَادَيْتَ، تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ"
উচ্চারণঃ

আল্লা-হুম্মাহদিনী ফীমান হাদাইতা ওয়া ‘আ-ফিনী ফীমান ‘আ-ফাইতা ওয়া তাওয়াল্লানী ফীমান তাওয়াল্লাইতা ওয়াবা-রিক লী ফীমা আ‘ত্বাইতা ওয়াক্বিনী শাররা মা ক্বাদাইতা ফাইন্নাকা তাক্ব‌্দ্বী ওয়ালা ইউক্ব্‌দ্বা ‘আলাইকা। ওয়া ইন্নাহু লা ইয়াযিল্লু মাও ওয়া-লাইতা, ওয়ালা ইয়া‘ইয্যু মান ‘আ-দাইতা। তাবা-রক্‌তা রব্বানা ওয়া তা‘আ-লাইতা)

অর্থঃ

“হে আল্লাহ! আপনি যাদেরকে সুখদায়ক সৎ পথ প্রকৃত ইসলামের অনুগামী করেছেন, আমাকেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি যাদেরকে সুখশান্তিপূর্ণ মঙ্গলময় জীবন প্রদান করেছেন, আমাকেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি যাদেরকে সর্ব প্রকার কল্যাণ প্রদানের সহিত সাহায্য করেছেন, আমাকেও তাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি আমাকে যে সমস্ত মঙ্গলদায়ক জিনিস প্রদান করেছেন, সেগুলিকে আমার জন্য অধিকতর মঙ্গলদায়ক করুন। আপনি যে ফয়সালা করেছেন, তার অমঙ্গল হতে আমাকে রক্ষা করুন। কেননা সব জগতের সঠিক পরিচালনার জন্য যে ফয়সালা আপনি করেছেন, সেটাই সঠিক ফয়সালা। তাই আপনার ফয়সালার উপরে আর কোনো প্রকারের সঠিক ফয়সালা নেই। আপনি যাকে ভালো বাসবেন, সে কোনো দিন অপমানিত হতে পারে না। আর আপনি যার জন্য অমঙ্গল নির্ধারণ করবেন, সে কোনো দিন শক্তিশালী হতে পারবে না। হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি মহাকল্যাণময় এবং মহামহিমান্বিত”।

.

শত্রুর ভয় পেলে পড়বে

اَللّٰهُمَّ اكْفِنِيهِمْ بِمَا شِئْتَ
উচ্চারণঃ

আল্লা-হুম্মাকফিনীহিম বিমা শি’তা

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি যা ইচ্ছে তা দ্বারাই এদের মোকাবিলায় আমার জন্য যথেষ্ট হোন।

.

টয়লেট থেকে বের হওয়ার পর পড়বে

۞ غُفْرَانَكَ اَ لْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ اَذْهَبَ عَنِّي الْاَذٰى وَعَافَانِيْ
উচ্চারণঃ

গুফরানাকা আলহামদু লিল্লা হিল্লাযী আযহাবা ‘আন্নীল আযা ওয়া ‘আ ফা-নী।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট ক্ষমা চাচ্ছি। সকল প্রশংসা সেই মহান আল্লাহর জন্যে, যিনি আমার থেকে কষ্টদায়ক বস্তু দূর করে দিয়েছেন এবং আমাকে সুস্থ রেখেছেন।

.

আযানের শেষে পড়ার দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ رَبَّ هٰذِهِ الدَّعْوَةِ التَّآمَّةِ وَالصَّلَاةِ الْقَائِمَةِ اٰتِ مُحَمَّدَنِ الْوَسِيْلَةَ وَالْفَضِيْلَةَ وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَّحْمُوْدَنِ الَّذِيْ وَعَدْتَّهٗ. اِنَّكَ لَاۤ تُخْلِفُ الْمِيْعَادَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা রাব্বাহা-যিহিদ্‌ দা’ওয়াতিত্তাম্মাহ্‌, ওয়াস্‌ সালাতিল ক্বা-ইমাহ, আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসিলাতা ওয়াল ফাদ্বি-লাহ, ওয়াব’আছহু মাক্বামাম্‌ মাহ্‌মু-দানিল্‌লাযি ওয়া ’আত্তাহ, ইন্নাকা লা-তুখ্‌লিফুল মিয়াদ্‌।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! (তুমি) এ পরিপূর্ণ আহ্বানের এবং চিরস্থায়ী নামাযের প্রভু। তুমি মুহাম্মদ (ﷺ)-কে নৈকট্যের উসিলা, মহত্ত্ব এবং সর্বাপেক্ষা প্রশংসিত স্থানে (অর্থাৎ মাকামে মাহমুদে) আবির্ভূত করো, যার ওয়াদা তুমি তাঁকে দিয়েছো। নিশ্চয়ই তুমি কখনো ওয়াদা ভঙ্গ করো না।

.

জান্নাতের ধনভান্ডার

۞  لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ
উচ্চারণঃ

লা-হাওলা ওলা- ক্বুওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হ্‌

অর্থঃ

আল্লাহর আশ্রয় ও শক্তি ছাড়া আর কারো কোনো ক্ষমতা নাই।

.

মসজিদে যাওয়ার সময়ে পড়ার দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ فِيْ قَلْبِيْ نُوْرًا، وَفِيْ لِسَانِيْ نُوْرًا، وَ فِيْ سَمْعِيْ نُوْرًا، وَفِيْ بَصَرِيْ نُوْرًا، وَمِنْ فَوْقِيْ نُوْرًا، وَمِنْ تَحْتِيْ نُوْرًا، وَعَنْ يَمِيْنِيْ نُوْرًا، وَعَنْ شِمَالِيْ نُوْرًا، وَمِنْ أَمَامِيْ نُوْرًا، وَمِنْ خَلْفِيْ نُوْرًا، وَاجْعَلْ فِيْ نَفْسِيْ نُوْرًا، وَأَعْظِمْ لِيْ نُوْرًا، وَعَظِّمْ لِيْ نُوْرًا، وَاجْعَلْ لِّيْ نُوْرًا، وَاجْعَلْنِيْ نُوْرًا، اَللّٰهُمَّ أَعْطِنِيْ نُوْرًا، وَاجْعَلْ فِيْ عَصَبِيْ نُوْرًا، وَفِيْ لَحْمِيْ نُوْرًا، وَفِيْ دَمِيْ نُوْرًا، وَفِي ْشَعْرِيْ نُوْرًا، وَفِيْ بَشَرِيْ نُوْرًا اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ لِيْ نُوْرًا فِيْ قَبْرِيْ وَنُوْرًا فِيْ عِظَامِيْ وَزِدْنِيْ نُوْرًا، وَزِدْنِيْ نُوْرًا، وَزِدْنِيْ نُوْرًا وَهَبْ لِيْ نُوْرًا عَلٰى نُوْرٍ
উচ্চারণঃ

আল্লা-হুম্মাজ‘আল ফী ক্বালবী নূরান, ওয়া ফী লিসানী নূরান, ওয়া ফী সাম্‘য়ী নূরান, ওয়া ফী বাসারী নূরান, ওয়া মিন ফাওকী নূরান, ওয়া মিন তাহ্‌তী নূরান, ওয়া ‘আন ইয়ামীনী নূরান, ওয়া ‘আন শিমালী নূরান, ওয়া মিন আমামী নূরান, ওয়া মিন খলফী নূরান, ওয়াজ‘আল ফী নাফ্‌সী নূরান, ওয়া আ‘যিম লী নূরান, ওয়া ‘আয্‌যিম লী নূরান, ওয়াজ‘আল্ লী নূরান, ওয়াজ‘আলনী নূরান; আল্লা-হুম্মা আ‘তিনী নূরান, ওয়াজ‘আল ফী ‘আসাবী নূরান, ওয়া ফী লাহ্‌মী নূরান, ওয়া ফী দামী নূরান, ওয়া ফী শা‘রী নূরান, ওয়া ফী বাশারী নূরান। আল্লা-হুম্মাজ‘আল লী নূরান ফী কাবরী, ওয়া নূরান ফী ‘ইযামী ওয়া যিদ্‌নী নূরান, ওয়া যিদনী নূরান, ওয়া যিদনী নূরান ওয়া হাবলী নূরান ‘আলা নুর

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি আমার অন্তরে নূর বা আলো দান করুন, আমার যবানে নূর দান করুন, আমার শ্রবণশক্তিতে নূর দান করুন, আমার দর্শনশক্তিতে নূর দান করুন, আমার উপরে নূর দান করুন, আমার নিচে নূর দান করুন, আমার ডানে নূর দান করুন, আমার বামে নূর দান করুন, আমার সামনে নূর দান করুন, আমার পেছনে নূর দান করুন, আমার আত্মায় নূর দান করুন, আমার জন্য নূরকে বড় করে দিন, আমার জন্য নূর বাড়িয়ে দিন, আমার জন্য নূর নির্ধারণ করুন, আমাকে আলোকময় করুন। হে আল্লাহ! আমাকে নূর দান করুন, আমার পেশীতে নূর প্রদান করুন, আমার গোশ্‌তে নূর দান করুন, আমার রক্তে নূর দান করুন, আমার চুলে নূর দান করুন ও আমার চামড়ায় নূর দান করুন। হে আল্লাহ! আমার জন্য আমার কবরে নূর দিন, আমার হাড়সমূহেও নূর দিন”, “আমাকে নূর বৃদ্ধি করে দিন, আমাকে নূর বৃদ্ধি করে দিন, আমাকে নূর বৃদ্ধি করে দিন” “আমাকে নূরের উপর নূর দান করুন।

.

ক্ষমার জন্য দু‘আ-২

۞  رَبِّ  اغْـفِـرْ  وَارْحَـمْ  وَاَنْـتَ  خَـيْـرُ  الرّٰحِـمِـيْـنَ
উচ্চারণঃ

রাব্বিগ্‌ফির ওয়ারহাম ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমিন।

অর্থঃ

হে আমার রব! মাফ কর, রহম কর, তুমি সব দয়াবানের চেয়ে অতি উত্তম দয়াবান।

.

ঈমানের প্রতি ভালোবাসা ও এর প্রতিকার থেকে মুক্তি চাওয়া

اَللّٰهُمَّ حَبِّبْ إِلَيْنَا الْإِيمَانَ وَزَيِّنْهُ فِي قُلُوبِنَا، وَكَرِّهْ إِلَيْنَا الْكُفْرَ وَالْفُسُوقَ وَالْعِصْيَانَ، وَاجْعَلْنَا مِنَ الرَّاشِدِيْنَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা হাব্বিব ইলাইনাল ঈমান, ওয়া ঝাইয়িনহূ ফী কুলূবিনা, ওয়া কাররিহ ইলাইনাল কুফরা ওয়ালফুছূকা ওয়াল ‘ইসইয়া-ন, ওয়া জা‘আলনা মিনার রাশিদীন।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমাদের অন্তরে ঈমানের ভালোবাসা সঞ্চার করুন এবং আমাদের অন্তরে তা (ঈমান) আকর্ষণীয় করুন। আর কুফর, গুনাহ ও অবাধ্যতাকে আমাদের অন্তরে ঘৃণ্য বানিয়ে দিন এবং আমাদেরকে সঠিক পথপ্রাপ্তদের অন্তরভুক্ত করুন।

.

দু‘আ-৫৪

اَللّٰهُمَّ إِنِّىْۤ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْجُبُنِ وَالْهَرَمِ، وَالْمَغْرَمِ وَالْمَأْثَمِ، وَمِنْ عَذَابِ النَّارِ وَفِتْنَةِ النَّارِ، وَفِتْنَةِ الْقَبْرِ وَعَذَابِ الْقَبْرِ، وَشَرِّ فِتْنَةِ الْغِنٰى وَشَرِّ فِتْنَةِ الْفَقْرِ، وَمِنْ شَرِّ فِتْنَةِ الْمَسِيْحِ الدَّجَّالِ، ومِنْ فِتْنَةِ الْمَحْيَا وَالْمَمَاتِ، وَمِنَ الْقَسْوَةِ وَالْغَفْلَةِ، وَالْعَيْلَةِ وَالذِّلَّةِ، وَالْمَسْكَنَةِ وَالْفَقْرِ، وَالْكُفْرِ وَالْفُسُوْقِ وَالشِّقَاقِ، وَالسُّمْعَةِ وَالرِّيَآءِ، وَمِنَ الصَّمَمِ وَالْبَكَمِ، وَالْجُنُوْنِ وَالْجُذَامِ وَسَيِّءِ الْأَسْقَامِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ، وَمِنَ الْـهَمِّ وَالْحُزْنِ، وَالْبُخْلِ وَغَلَـبَةِ الرِّجَالِ، وَمِنْ أَنْ أُرَدَّ إِلٰۤى أَرْذَلِ الْعُمُرِ، وَفِتْنَةِ الدُّنْيَا، وَمِنْ عِلْمٍ لَّا يَنْفَعُ، وَمِنْ نَّفْسٍ لَّا تَشْبَعُ، وَمِنْ قَلْبٍ لَّا يَخْشَعُ، وَمِنْ دَعْوَةٍ لَّا يُسْتَجَابُ لَهَا.
অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি অক্ষমতা ও আলস্য থেকে, ভীরুতা ও অতিবার্ধক্য থেকে এবং ঋণ ও পাপ থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) দোযখের আযাব ও দোযখের ফিতনা থেকে (আশ্রয় নিচ্ছি) কবরের ফিতনা ও কবরের আযাব থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) সম্পদের কুফল ও সম্পদহীনতার অনিষ্ট থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) দাজ্জালের অনিষ্ট থেকে ও জীবন ও মৃত্যুর পরীক্ষা থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) অন্তরের কাঠিন্য ও উদাসীনতা থেকে; নিঃস্বতা, অপদস্থতা ও মুখাপেক্ষিতা থেকে; কুফরী, ফাসেকী ও জেদাজেদি থেকে আর লোকদেখানো ও লোকশোনানোর প্রবণতা থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) বধিরতা ও মূকতা থেকে, মস্তিষ্ক বিকলন, কুষ্ঠ, খারাপ রোগ-ব্যাধি ও ঋণের বোঝা থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) দুঃখ-দুশ্চিন্তা থেকে, কৃপণতা ও লোকের কর্তৃত্বপরায়ণতা থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) অতি বার্ধক্যে উপনীত হওয়া ও দুনিয়ার ফিতনা থেকে। (আশ্রয় নিচ্ছি) ঐ জ্ঞান থেকে, যার উপকার নেই, ঐ মন থেকে, যাতে তুষ্টি নেই, ঐ অন্তর থেকে, যাতে বিনয়-নম্রতা নেই; আর ঐ দু‘আ থেকে, যা কবুল হয় না।৫৫

১০.

সূরা আল বাকারা (আয়াত নং - ২৬৬)

اَیَوَدُّ اَحَدُكُمْ اَنۡ تَكُوۡنَ لَہٗ جَنَّۃٌ مِّنۡ نَّخِیۡلٍ وَّاَعْنَابٍ تَجْرِیۡ مِنۡ تَحْتِہَا الۡاَنْہٰرُ ۙ لَہٗ فِیۡہَا مِنۡ كُلِّ الثَّمَرٰتِ ۙ وَاَصَابَہُ الْکِبَرُ وَلَہٗ ذُرِّیَّۃٌ ضُعَفَآءُ ۪ۖ فَاَصَابَہَاۤ اِعْصَارٌ فِیۡہِ نَارٌ فَاحْتَرَقَتْ ؕ کَذٰلِکَ یُبَیِّنُ اللہُ لَكُمُ الۡاٰیٰتِ لَعَلَّكُمْ تَتَفَکَّرُوۡنَ ﴿۲۶۶﴾
উচ্চারণঃ

আইয়াওয়াদ্দুআহাদুকুম আন তাকূনা লাহু জান্নাতুম মিন নাখীলিওঁ ওয়া আ‘না-বিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু লাহু ফীহা-মিন কুল্লিছছামারা-তি ওয়া আসা-বাহুল কিবারু ওয়ালাহু যুররিইইয়াতুন দু‘আফাউ ফাআসা-বাহা ই‘সা-রুন ফীহি না-রুন ফাহতারাকাত কাযা-লিকা ইউবাইয়িনুল্লা-হু লাকুমুল আ-য়া-তি ল‘আল্লাকুম তাতাফাক্কারূন।

অর্থঃ

তোমাদের মধ্যে কেউ কি এটা পছন্দ করবে যে, তার খেজুর ও আঙ্গুরের একটা বাগান থাকবে, যার পাদদেশ দিয়ে নদী-নালা প্রবাহিত থাকবে (এবং) তা থেকে আরও বিভিন্ন রকমের ফল তার অর্জিত হবে, অতঃপর সে বার্ধক্য-কবলিত হবে আর তার থাকবে দুর্বল সন্তান-সন্ততি, এ অবস্থায় অকস্মাৎ এক অগ্নিক্ষরা ঝড় এসে সে বাগানে আঘাত হানবে, ফলে গোটা বাগান ভস্মিভূত হয়ে যাবে? ২০৪ এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য স্বীয় আয়াতসমূহ পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা চিন্তা কর।

১১.

সূরা আলে ইমরান (আয়াত নং - ১৮১)

لَقَدۡ سَمِعَ اللّٰہُ قَوۡلَ الَّذِیۡنَ قَالُوۡۤا اِنَّ اللّٰہَ فَقِیۡرٌ وَّنَحۡنُ اَغۡنِیَآءُ ۘ سَنَکۡتُبُ مَا قَالُوۡا وَقَتۡلَہُمُ الۡاَنۡۢبِیَآءَ بِغَیۡرِ حَقٍّ ۙ وَّنَقُوۡلُ ذُوۡقُوۡا عَذَابَ الۡحَرِیۡقِ
উচ্চারণঃ

লাকাদ ছামি‘আল্লা-হু কাওলাল্লাযীনা কালূইন্নাল্লা-হা ফাকীরুওঁ ওয়ানাহনু আগনিয়াউ । ছানাকতুবুমা-কা-লূওয়া কাতলাহুমুল আম্বিয়াআ বিগাইরি হাক্কিওঁ ওয়া নাকূলুযূকূ‘আযা-বাল হারীক।

অর্থঃ

যারা বলে, ‘আল্লাহ্ অবশ্যই অভাবগ্রস্ত আর আমরা অভাবমুক্ত’, তাদের কথা আল্লাহ্ শুনেছেন। তারা যা বলেছে তা আর নবীগণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার বিষয় আমি লিখে রাখব এবং বলিব, ‘তোমরা দহন-যন্ত্রণা ভোগ কর।’

১২.

সূরা ইব্রাহীম ( আয়াত নং ৪৯ - ৫০ )

{وَتَرَى الْمُجْرِمِينَ يَوْمَئِذٍ مُقَرَّنِينَ فِي الْأَصْفَادِ (49) سَرَابِيلُهُمْ مِنْ قَطِرَانٍ وَتَغْشَى وُجُوهَهُمُ النَّارُ (50)} [إبراهيم: 49، 50]
উচ্চারণঃ

ওয়া তারাল মুজরিমীনা ইয়াওমাইযিম মুকাররানীনা ফিল আসফা-দ । ছারা-বীলুহুম মিন কাতিরা-নিওঁ ওয়া তাগশা-উজূহাহুমুন্না-র।

অর্থঃ

সেই দিন তুমি অপরাধীদেরকে দেখবে শৃংখলিত অবস্থায়, তাদের জামা হবে দাহ্য আলকাতরার এবং তাদের মুখমন্ডলকে আগুন আচ্ছন্ন করে ফেলবে।

১৩.

জ্বিনের আসরের রুকাইয়া

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّالْعٰلَمِیْنَ ۙ﴿۱﴾ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ ۙ﴿۲﴾ مٰلِکِ یَوْمِ الدِّیْنِ ؕ﴿۳﴾اِیَّاکَ نَعْبُدُ وَ اِیَّاکَ نَسْتَعِیْنُ ؕ﴿۴﴾اِهْدِنَاالصِّرَاطَ الْمُسْتَقِیْمَ ۙ﴿۵﴾صِرَاطَ الَّذِیْنَ اَنْعَمْتَ عَلَیْهِمْ ۬ۙ۬غَیْرِ الْمَغْضُوْبِ عَلَیْهِمْوَلَا الضَّآ لِّیْنَ۠﴿۷﴾ আল হামদুলিল্লা-হি রাব্বিল ‘আ-লামীন। আররাহমা-নির রাহীম। মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন। ইয়্যা-কা না‘বুদুওয়া ইয়্যা-কা নাছতা‘ঈন। ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম। সিরা-তাল্লাযীনা আন‘আমতা ‘আলাইহিম । গাইরিল মাগদূ বি ‘আলাইহিম ওয়ালাদ্দাল্লীন। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম الٓـمّٓ ۚ﴿۱﴾ ذٰلِکَ الْکِتٰبُ لَا رَیْبَ ۚۖۛ فِیْهِ ۚۛ هُدًی لِّلْمُتَّقِیْنَ ۙ﴿۲﴾ الَّذِیْنَ یُؤْمِنُوْنَ بِالْغَیْبِ وَیُقِیْمُوْنَ الصَّلٰوۃَ وَمِمَّا رَزَقْنٰهُمْ یُنْفِقُوْنَ ۙ﴿۳﴾ وَالَّذِیْنَ یُؤْمِنُوْنَ بِمَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْکَ وَمَاۤ اُنْزِلَ مِنْ قَبْلِکَ ۚ وَ بِالْاٰخِرَۃِ هُمْ یُوْقِنُوْنَ ؕ﴿۴﴾ اُوْلٰٓئِکَ عَلٰی هُدًی مِّنْ رَّبِّهِمْ ٭ وَ اُوْلٰٓئِکَ هُمُ الْمُفْلِحُوْنَ ﴿۵﴾ আলিফ লামমীম। যা-লিকাল কিতা-বুলা-রাইবা ফীহি হুদাল লিলমুত্তাকীন। আল্লাযীনা ইউ’মিনূনা বিলগাইবি ওয়াইউকীমূনাসসালা-তা ওয়া মিম্মা-রাঝাকনা-হুমইউনফিকূ ন। ওয়াল্লাযীনা ইউ’মিনূনা বিমাউনঝিলা ইলাইকা ওয়ামাদ উনঝিলা মিন কাবলিকা ওয়াবিল আ-খিরাতি হুম ইউকিনূন। উলাইকা ‘আলা-হুদাম মিররাব্বিহিম ওয়া উলাইকা হুমুল মুফলিহূন। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম وَاتَّبَعُوْا مَا تَتْلُوا الشَّیٰطِیْنُ عَلٰی مُلْکِ سُلَیْمٰنَ ۚ وَمَا کَفَرَ سُلَیْمٰنُ وَلٰکِنَّ الشَّیٰطِیْنَ کَفَرُوْا یُعَلِّمُوْنَ النَّاسَ السِّحْرَ ٭ وَمَاۤ اُنْزِلَ عَلَی الْمَلَکَیْنِ بِبَابِلَ هَارُوْتَ وَمَارُوْتَ ؕ وَمَا یُعَلِّمٰنِ مِنْ اَحَدٍ حَتّٰی یَقُوْلَاۤ اِنَّمَا نَحْنُ فِتْنَۃٌ فَلَا تَكْفُرْ ؕ فَیَتَعَلَّمُوْنَ مِنْهُمَا مَا یُفَرِّقُوْنَ بِهٖ بَیْنَ الْمَرْءِ وَزَوْجِهٖ ؕ وَمَا هُمْ بِضَآرِّیْنَ بِهٖ مِنْ اَحَدٍ اِلَّا بِاِذْنِ اللهِ ؕ وَیَتَعَلَّمُوْنَ مَا یَضُرُّهُمْ وَلَا یَنْفَعُهُمْ ؕ وَلَقَدْ عَلِمُوْا لَمَنِ اشْتَرٰىهُ مَا لَهٗ فِی الْاٰخِرَۃِ مِنْ خَلَاقٍ ۟ؕ وَلَبِئْسَ مَا شَرَوْا بِهٖۤ اَنْفُسَهُمْ ؕ لَوْ کَانُوْا یَعْلَمُوْنَ ﴿۱۰۲﴾ ওয়াত্তাবা‘উ মা-তাতলুশশাইয়া-তীনু‘আলা- মুলকি ছুলাইমা-না ওয়ামা-কাফারা ছুলাইমা-নু ওয়ালা- কিন্নাশশাইয়া-তীনা কাফারূ ইউ‘আলিলমূনান্না-ছাছছিহরা ওয়ামা উনঝিলা ‘আলাল মালাকাইনি ব্বিা-বিলা হা-রূতা ওয়ামা-রূতা ওয়ামা- ইউ‘আলিলমা-নি মিন আহাদিন হাত্তা-ইয়াকূলা ইন্নামা-নাহনুফিতনাতুন ফালা-তাকফুর ফাইয়াতা‘আল্লামূনা মিনহুমা- মা-ইউফাররিকূনা বিহী বাইনাল মারই ওয়াঝাওজিহী ওয়ামা-হুম বিদাররীনা বিহী মিন আহাদিন ইল্লা- বিইযনিল্লা-হি ওয়াইয়াতা‘আল্লামূনা মা-ইয়াদুররুহুম ওয়ালাইয়ানফা‘উহুম ওয়ালাকাদ ‘আলিমূলামানিশতারা-হু মা-লাহূফিল আ-খিরাতি মিন খালাকিওঁ ওয়ালাবি’ছা মা-শারাও বিহী আনফুছাহুম লাও কা-নূইয়া‘লামূন। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম وَ اِلٰـهُكُمْ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِیْمُ ﴿۱۶۳﴾۠ اِنَّ فِیْ خَلْقِ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَاخْتِلَافِ الَّیْلِ وَالنَّهَارِ وَالْفُلْکِ الَّتِیْ تَجْرِیْ فِی الْبَحْرِ بِمَا یَنْفَعُ النَّاسَ وَمَاۤ اَنْزَلَ اللهُ مِنَ السَّمَآءِ مِنْ مَّآءٍ فَاَحْیَا بِهِ الْاَرْضَ بَعْدَ مَوْتِهَا وَبَثَّ فِیْهَا مِنْ كُلِّ دَآبَّۃٍ ۪ وَّتَصْرِیْفِ الرِّیٰحِ وَالسَّحَابِ الْمُسَخَّرِ بَیْنَ السَّمَآءِ وَالْاَرْضِ لَاٰیٰتٍ لِّقَوْمٍ یَّعْقِلُوْنَ ﴿۱۶۴﴾ وَمِنَ النَّاسِ مَنْ یَّتَّخِذُ مِنْ دُوْنِ اللهِ اَنْدَادًا یُّحِبُّوْنَهُمْ کَحُبِّ اللهِ ؕ وَالَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اَشَدُّ حُبًّا لِلّٰهِ ؕوَلَوْ یَرَی الَّذِیْنَ ظَلَمُوْۤا اِذْ یَرَوْنَ الْعَذَابَ ۙ اَنَّ الْقُوَّۃَ لِلّٰهِ جَمِیْعًا ۙ وَّاَنَّ اللهَ شَدِیْدُ الْعَذَابِ ﴿۱۶۵﴾ ওয়া ইলাহুকুম ইলাহুন ওয়াহিদ, লা ইলাহা ইল্লা হুয়ার রাহমানুর রাহীম। ইন্না ফি খালকিস্‌ সামাওয়াতি ওয়াল আরদ়ি, ওয়াখ্তিলাফিল লাইলি ওয়ান্‌নাহার, ওয়াল্‌ফুল্কিল্লাতি তাজরী ফিল বাহরি বিমা ইয়ানফাউন্নাস, ওয়া মা আনযালাল্লাহু মিনাস্‌ সামা’ই মিন মা’ইন, ফা-আহইয়া বিহিল আরদ়া বা’দা মাওতিহা, ওয়া বাস্সা ফীহা মিন্‌ কুল্লি দাব্বাহ, ওয়া তাসরীফির্‌ রিয়াহি ওয়াস্‌সহাবিল মুসাখ্খারি বাইনাস্‌ সামা’ই ওয়াল আরদ়, লা-আয়াতিল্লি কওমিই ইয়াক্বিলূন। ওয়া মিনান্‌ নাসি মান্‌ ইয়্যাত্তাখিযু মিন দুনিল্লাহি আন্‌দাদান, ইউহিব্বূনাহুম কা হুব্বিল্লাহ, ওয়াল্লাযিনা আমানূ আশাদ্দু হুব্বান লিল্লাহ, ওয়ালাও ইয়ারা আল্লাযিনা যালামূ ইয্‌ ইয়্যারাউনাল আযাবা, আন্নাল কুওওয়াতা লিল্লাহি জামীয়ান, ওয়া আন্নাল্লাহা শাদীদুল আযাব। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম اَللهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ اَلْحَیُّ الْقَیُّوْمُ ۬ۚ لَا تَاْخُذُهٗ سِنَۃٌ وَّلَا نَوْمٌ ؕ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَمَا فِی الْاَرْضِ ؕ مَنْ ذَا الَّذِیْ یَشْفَعُ عِنْدَهٗۤ اِلَّا بِاِذْنِهٖ ؕ یَعْلَمُ مَا بَیْنَ اَیْدِیْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۚ وَلَا یُحِیْطُوْنَ بِشَیْءٍ مِّنْ عِلْمِهٖۤ اِلَّا بِمَاشَآءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِیُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضَ ۚ وَلَا یَـُٔوْدُهٗ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِیُّ الْعَظِیْمُ ﴿۲۵۵﴾ আল্লা-হু লাইলা-হা ইল্লা-হুওয়া আল হাইয়ুল কাইয়ূমু লা-তা’খুযুহূ ছিনাতুওঁ ওয়ালা-নাওমুন লাহূ মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদি মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূইল্লা-বিইযনিহী ইয়া‘লামুমা-বাইনা আইদীহিম ওয়ামা-খালফাহুম ওয়ালা-ইউহীতূনা বিশাইইম মিন ‘ইলমিহীইল্লা-বিমা-শাআ ওয়াছি‘আ কুরছিইয়ুহুছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা ওয়ালা-ইয়াঊদুহু হিফজু হুমা-ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়ূল ‘আজীম। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম شَهِدَ اللهُ اَنَّهٗ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۙ وَالْمَلٰٓئِکَۃُ وَ اُولُوا الْعِلْمِ قَآئِمًۢا بِالْقِسْطِ ؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الْعَزِیْزُ الْحَکِیْمُ ﴿ؕ۱۸﴾ اِنَّ الدِّیْنَ عِنْدَ اللهِ الْاِسْلَامُ ۟ وَمَا اخْتَلَفَ الَّذِیْنَ اُوْتُوا الْکِتٰبَ اِلَّا مِنْۢ بَعْدِ مَا جَآءَهُمُ الْعِلْمُ بَغْیًۢا بَیْنَهُمْ ؕ وَمَنْ یَّكْفُرْ بِاٰیٰتِ اللهِ فَاِنَّ اللهَ سَرِیْعُ الْحِسَابِ ﴿۱۹﴾ শাহিদাল্লা-হু আন্নাহু লা ইলা-হা ইল্লা-হুওয়া ওয়াল মালাইকাতুওয়া উলুল ‘ইলমি কাইমাম বিলকিছতিলাইল্লা-হা ইল্লা-হুওয়াল আঝীঝুল হাকীম। ইন্নাদ্দীনা ‘ইনদাল্লা-হিল ইছলা-মু ওয়ামাখতালাফাল্লাযীনা ঊতুল কিতা-বা ইল্লা-মিম বা‘দি মা-জাআহুমুল ‘ইলমুবাগইয়াম বাইনাহুম ওয়ামাইঁ ইয়াকফুর বিআ-য়া-তিল্লা-হি ফাইন্নাল্লা-হা ছারী‘উল হিছা-ব। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম اِنَّ رَبَّكُمُ اللهُ الَّذِیْ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضَ فِیْ سِتَّۃِ اَیَّامٍ ثُمَّ اسْتَوٰی عَلَی الْعَرْشِ ۟ یُغْشِی الَّیْلَ النَّهَارَ یَطْلُبُهٗ حَثِیْثًا ۙ وَّ الشَّمْسَ وَ الْقَمَرَ وَالنُّجُوْمَ مُسَخَّرٰتٍۭ بِاَمْرِهٖ ؕ اَلَا لَهُ الْخَلْقُ وَ الْاَمْرُ ؕ تَبٰرَکَ اللهُ رَبُّ الْعٰلَمِیْنَ ﴿۵۴﴾ اُدْعُوْا رَبَّكُمْ تَضَرُّعًا وَّخُفْیَۃً ؕ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الْمُعْتَدِیْنَ ﴿ۚ۵۵﴾ وَ لَا تُفْسِدُوْا فِی الْاَرْضِ بَعْدَ اِصْلَاحِهَا وَادْعُوْهُ خَوْفًا وَّطَمَعًا ؕ اِنَّ رَحْمَتَ اللهِ قَرِیْبٌ مِّنَ الْمُحْسِنِیْنَ ﴿۵۶﴾ ইন্না-রাব্বাকুমুল্লা-হুল্লাযী খালাকাছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা ফী ছিত্তাতি আইইয়া-মিন ছু ম্মাছ তাওয়া-‘আলাল ‘আরশি ইউগশিল লাইলান নাহা-রা ইয়াতলুবুহূহাছীছাওঁ ওয়াশশামছা ওয়াল কামারা ওয়ান নুজূমা মুছাখখারা-তিম বিআমরিহী আলা-লাহুল খালকুওয়াল আমরু তাবা-রাকাল্লা-হু রাব্বুল ‘আ-লামীন। উদ‘ঊ রাব্বাকুম তাদাররু‘আওঁ ওয়া খুফইয়াতান ইন্নাহূলা-ইউহিব্বুল মু‘তাদীন। ওয়ালা-তুফছিদূফিল আরদিবা‘দা ইসলা-হিহা-ওয়াদ‘ঊহু খাওফাওঁ ওয়া তামা‘আন ইন্না রাহমাতাল্লা-হি কারীবুম মিনাল মুহছিনীন। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম وَ اِذْ صَرَفْنَاۤ اِلَیْکَ نَفَرًا مِّنَ الْجِنِّ یَسْتَمِعُوْنَ الْقُرْاٰنَ ۚ فَلَمَّا حَضَرُوْهُ قَالُوْۤا اَنْصِتُوْا ۚ فَلَمَّا قُضِیَ وَلَّوْا اِلٰی قَوْمِهِمْ مُّنْذِرِیْنَ ﴿۲۹﴾ قَالُوْا یٰقَوْمَنَاۤ اِنَّا سَمِعْنَا کِتٰبًا اُنْزِلَ مِنْۢ بَعْدِ مُوْسٰی مُصَدِّقًا لِّمَا بَیْنَ یَدَیْهِ یَهْدِیْۤ اِلَی الْحَقِّ وَ اِلٰی طَرِیْقٍ مُّسْتَقِیْمٍ ﴿۳۰﴾ یٰقَوْمَنَاۤ اَجِیْبُوْا دَاعِیَ اللهِ وَ اٰمِنُوْا بِهٖ یَغْفِرْ لَكُمْ مِّنْ ذُنُوْبِكُمْ وَ یُجِرْكُمْ مِّنْ عَذَابٍ اَلِیْمٍ ﴿۳۱﴾ وَ مَنْ لَّا یُجِبْ دَاعِیَ اللهِ فَلَیْسَ بِمُعْجِزٍ فِی الْاَرْضِ وَلَیْسَ لَهٗ مِنْ دُوْنِهٖۤ اَوْلِیَآءُ ؕ اُولٰٓئِکَ فِیْ ضَلٰلٍ مُّبِیْنٍ ﴿۳۲﴾ ওয়া ইযসারাফনাইলাকা নাফারাম মিনাল জিন্নি ইয়াছতামি‘ঊনাল কুরআ-না ফালাম্মাহাদারূহু কা-লূআনছিতূ ফালাম্মা-কুদিয়া ওয়াল্লাও ইলা-কাওমিহিম মুনযিরীন। কা-লূইয়া-কাওমানাইন্না-ছামি‘না-কিতা-বান উনঝিলা মিম বা‘দি মূছা-মুসাদ্দিকালিলমাবাইনা ইয়াদাইহি ইয়াহদীইলাল হাক্কিওয়া ইলা-তারীকিম মুছতাকীম। ইয়া-কাওমানাআজীবূদা-‘ইয়াল্লা-হি ওয়াআ-মিনূবিহী ইয়াগফিরলাকুম মিন যুনূবিকুম ওয়া ইউজিরকুম মিন ‘আযা-বিন আলীম। ওয়া মাল লা-ইউজিব দা-‘ইয়াল্লা-হি ফালাইছা বিমু‘জিঝিন ফিল আরদিওয়া লাইছা লাহূমিন দূ নিহীআওলিূআউ উলাইকা ফী দালা-লিমমুবীন। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম سَنَفْرُغُ لَكُمْ اَیُّهَ الثَّقَلٰنِ ﴿ۚ۳۱﴾ فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّكُمَا تُکَذِّبٰنِ ﴿۳۲﴾ یٰمَعْشَرَ الْجِنِّ وَ الْاِنْسِ اِنِ اسْتَطَعْتُمْ اَنْ تَنْفُذُوْا مِنْ اَقْطَارِ السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ فَانْفُذُوْا ؕ لَا تَنْفُذُوْنَ اِلَّا بِسُلْطٰنٍ ﴿ۚ۳۳﴾ فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّكُمَا تُکَذِّبٰنِ ﴿۳۴﴾ یُرْسَلُ عَلَیْكُمَا شُوَاظٌ مِّنْ نَّارٍ ۬ۙ وَّ نُحَاسٌ فَلَا تَنْتَصِرٰنِ ﴿ۚ۳۵﴾ فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّكُمَا تُکَذِّبٰنِ ﴿۳۶﴾ فَاِذَا انْشَقَّتِ السَّمَآءُ فَکَانَتْ وَرْدَۃً کَالدِّهَانِ ﴿ۚ۳۷﴾ فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّكُمَا تُکَذِّبٰنِ ﴿۳۸﴾ فَیَوْمَئِذٍ لَّا یُسْـَٔلُ عَنْ ذَنْۢبِهٖۤ اِنْسٌ وَّ لَا جَآنٌّ ﴿ۚ۳۹﴾ فَبِاَیِّ اٰلَآءِ رَبِّكُمَا تُکَذِّبٰنِ ﴿۴۰﴾ ছানাফরুগু লাকুম আইয়ুহাছছাকালা-ন। ফাবিআইয়ি আ-লাই রাব্বিকুমা- তুকাযযিবা-ন । ইয়া-মা‘শারাল জিন্নি ওয়াল ইনছি ইনিছতাতা‘তুম আন তানফুযূমিন আকতা-রিছ ছামাওয়া-তি ওয়াল আরদিফানফুযূ লা-তানফুযূনা ইল্লা-বিছুলতা-ন। ফাবিআইয়ি আ-লাই রাব্বিকুমা- তুকাযযিবা-ন । ইউরছালু‘আলাইকুমা-শুওয়া-জু ম মিন্না-রিওঁ ওয়া নুহা-ছুন ফালা-তানতাসিরা-ন। ফাবিআইয়ি আ-লাই রাব্বিকুমা- তুকাযযিবা-ন । ফাইযান শাককাতিছ ছামাউ ফাকা-নাত ওয়ারদাতান কাদ্দিহা-ন। ফাবিআইয়ি আ-লাই রাব্বিকুমা- তুকাযযিবা-ন । ফাইয়াওমা ইযিল্লা-ইউছআলু‘আন যামবিহী ইনছুওঁ ওয়ালা-জান। ফাবিআইয়ি আ-লাই রাব্বিকুমা- তুকাযযিবা-ন । بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম لَوْ اَنْزَلْنَا هٰذَا الْقُرْاٰنَ عَلٰی جَبَلٍ لَّرَاَیْتَهٗ خَاشِعًا مُّتَصَدِّعًا مِّنْ خَشْیَۃِ اللهِ ؕ وَ تِلْکَ الْاَمْثَالُ نَضْرِبُهَا لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ یَتَفَکَّرُوْنَ ﴿۲۱﴾ هُوَ اللهُ الَّذِیْ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ عٰلِمُ الْغَیْبِ وَ الشَّهَادَۃِ ۚ هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِیْمُ ﴿۲۲﴾ هُوَ اللهُ الَّذِیْ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ اَلْمَلِكُ الْقُدُّوْسُ السَّلٰمُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَیْمِنُ الْعَزِیْزُ الْجَبَّارُ الْمُتَکَبِّرُ ؕ سُبْحٰنَ اللهِ عَمَّا یُشْرِكُوْنَ ﴿۲۳﴾ هُوَ اللهُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ لَهُ الْاَسْمَآءُ الْحُسْنٰی ؕ یُسَبِّحُ لَهٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَ الْاَرْضِ ۚ وَ هُوَ الْعَزِیْزُ الْحَکِیْمُ ﴿۠۲۴﴾ লাও আনঝালনা-হা-যাল কুরআ-না ‘আলা-জাবালিল লারাআইতাহু খা-শি‘আম মুতাসাদ্দি‘ আম মিন খাশয়াতিল্লা-হি ওয়া তিলকাল আমছা-লুনাদরিবুহা-লিন্নাছি লা‘আল্লাহম ইয়াতাফাক্কারূন। হুওয়াল্লা-হুল্লাযী লাইলা-হা ইল্লা-হুওয়া ‘আ-লিমুল গাইবি ওয়াশশাহা-দাতি হুওয়াররাহমা-নুর রাহীম। হুওয়াল্লা-হুল্লাযী লাইলা-হা ইল্লা-হুওয়া আলমালিকুল কুদ্দূছুছ ছালা-মুল ম’মিনুল মুহাইমিনুল ‘আঝীঝুল জাব্বা-রুল মুতাকাব্বিরু ছুবহা-নাল্লা-হি ‘আম্মা-ইউশরিকূন। হুওয়াল্লা-হুল খা-লিকুল বা-রিউল মুছাওবিরু লাহুল আছমাউল হুছনা-; ইউছাব্বিহুলাহূ মা-ফিছ ছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদি ওয়াহুওয়াল ‘ আঝীঝুল হাকীম। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম قُلْ اُوْحِیَ اِلَیَّ اَنَّهُ اسْتَمَعَ نَفَرٌ مِّنَ الْجِنِّ فَقَالُوْۤا اِنَّا سَمِعْنَا قُرْاٰنًا عَجَبًا ۙ﴿۱﴾ یَّهْدِیْۤ اِلَی الرُّشْدِ فَاٰمَنَّا بِهٖ ؕ وَ لَنْ نُّشْرِکَ بِرَبِّنَاۤ اَحَدًا ۙ﴿۲﴾ وَّ اَنَّهٗ تَعٰلٰی جَدُّ رَبِّنَا مَا اتَّخَذَ صَاحِبَۃً وَّ لَا وَلَدًا ۙ﴿۳﴾ وَّ اَنَّهٗ کَانَ یَقُوْلُ سَفِیْهُنَا عَلَی اللهِ شَطَطًا ۙ﴿۴﴾ কুলঊহিয়া ইলাইইয়া আন্নাহুছতামা‘আ নাফারুম মিনাল জিন্নি ফাকা-লূইন্না-ছামি‘নাকুরআ-নান ‘আজাবা- । ইয়াহদীইলাররুশদি ফাআ-মান্না- বিহী ওয়া লান নুশরিকা বিরাব্বিনাআহাদা- । ওয়া আন্নাহূতা‘আ- জাদ্দুরাব্বিনা- মাত্তাখাযা সা-হিবাতাওঁ ওয়ালা- ওয়ালাদা- । ওয়া আন্নাহূকা-না ইয়াকূলুছাফীহুনা- ‘আলাল্লা-হি শাতাতা- । بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম اِذَا زُلْزِلَتِ الْاَرْضُ زِلْزَالَهَا ۙ﴿۱﴾ وَ اَخْرَجَتِ الْاَرْضُ اَثْقَالَهَا ۙ﴿۲﴾ وَ قَالَ الْاِنْسَانُ مَا لَهَا ۚ﴿۳﴾ یَوْمَئِذٍ تُحَدِّثُ اَخْبَارَهَا ۙ﴿۴﴾ بِاَنَّ رَبَّکَ اَوْحٰی لَهَا ؕ﴿۵﴾ یَوْمَئِذٍ یَّصْدُرُ النَّاسُ اَشْتَاتًا ۬ۙ لِّیُرَوْا اَعْمَالَهُمْ ؕ﴿۶﴾ فَمَنْ یَّعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّۃٍ خَیْرًا یَّرَهٗ ؕ﴿۷﴾ وَ مَنْ یَّعْمَلْ مِثْقَالَ ذَرَّۃٍ شَرًّا یَّرَهٗ ۠﴿۸﴾ ইযা-ঝুলঝিলাতিল আরদুঝিলঝা-লাহা-। ওয়া আখরাজাতিল আরদুআছকা-লাহা-। ওয়া কা-লাল ইনছা-নুমা-লাহা-। ইয়াওমাইযিন তুহাদ্দিছু আখবা-রাহা-। বিআন্না রাব্বাকা আওহা-লাহা-। ইয়াওমাইযিইঁ ইয়াসদুরুন্না-ছুআশতা-তাল লিউউরাও আ‘মা-লাহুম। ফামাইঁ ইয়া‘মাল মিছকা-লা যাররাতিন খাইরাইঁ ইয়ারাহ। ওয়া মাইঁ ইয়া‘মাল মিছকা-লা যাররাতিন শাররাইঁ ইয়ারাহ। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম اَلَمْ تَرَ کَیْفَ فَعَلَ رَبُّکَ بِاَصْحٰبِ الْفِیْلِ ؕ﴿۱﴾ اَلَمْ یَجْعَلْ کَیْدَهُمْ فِیْ تَضْلِیْلٍ ۙ﴿۲﴾ وَّ اَرْسَلَ عَلَیْهِمْ طَیْرًا اَبَابِیْلَ ۙ﴿۳﴾ تَرْمِیْهِمْ بِحِجَارَۃٍ مِّنْ سِجِّیْلٍ ۪ۙ﴿۴﴾ فَجَعَلَهُمْ کَعَصْفٍ مَّاْكُوْلٍ ۠﴿۵﴾ আলাম তারা কাইফা ফা‘আলা রাব্বুকা বিআসহা-বিল ফীল। আলাম ইয়াজ‘আল কাইদাহুম ফী তাদলীল ওয়া আরছালা ‘আলাইহিম তাইরান আবা-বীল। তারমীহিম বিহিজা-রাতিম মিন ছিজ্জীল। ফাজা‘আলাহুম কা‘আসফিম মা’কূল। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম قُلْ یٰۤاَیُّهَا الْکٰفِرُوْنَ ۙ﴿۱﴾ لَاۤ اَعْبُدُ مَا تَعْبُدُوْنَ ۙ﴿۲﴾ وَ لَاۤ اَنْتُمْ عٰبِدُوْنَ مَاۤ اَعْبُدُ ۚ﴿۳﴾ وَ لَاۤ اَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدْتُّمْ ۙ﴿۴﴾ وَ لَاۤ اَنْتُمْ عٰبِدُوْنَ مَاۤ اَعْبُدُ ؕ﴿۵﴾ لَكُمْ دِیْنُكُمْ وَلِیَ دِیْنِ ۠﴿۶﴾ কুল ইয়াআইয়ুহাল কা-ফিরূন। লাআ‘বুদুমা-তা‘বুদূন। ওয়ালাআনতুম ‘আ-বিদূনা মাআ‘বুদ। ওয়ালা আনা ‘আ-বিদুম মা-‘আবাত্তুম, ওয়ালাআনতুম ‘আ-বিদূনা মাআ‘বুদ। লাকুম দীনুকুম ওয়ালিয়া দীন। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম قُلْ هُوَ اللهُ اَحَدٌ ۚ﴿۱﴾ اَللهُ الصَّمَدُ ۚ﴿۲﴾ لَمْ یَلِدْ ۬ۙ وَ لَمْ یُوْلَدْ ۙ﴿۳﴾ وَ لَمْ یَكُنْ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ ۠﴿۴﴾ কুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ। আল্লা-হুসসামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইঊলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহূকুফুওয়ান আহাদ। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম قُلْ اَعُوْذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ ۙ﴿۱﴾ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ ۙ﴿۲﴾ وَ مِنْ شَرِّ غَاسِقٍ اِذَا وَقَبَ ۙ﴿۳﴾ وَ مِنْ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِی الْعُقَدِ ۙ﴿۴﴾ وَ مِنْ شَرِّ حَاسِدٍ اِذَا حَسَدَ ۠﴿۵﴾ কুল আ‘ঊযুবিরাব্বিল ফালাক মিন শাররি মা-খালাক। ওয়া মিন শাররি গা-ছিকিন ইযা-ওয়াকাব। ওয়া মিন শাররিন নাফফা-ছা-তি ফিল ‘উকাদ। ওয়া মিন শাররি হা-ছিদিন ইযা-হাছাদ। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম قُلْ اَعُوْذُ بِرَبِّ النَّاسِ ۙ﴿۱﴾ مَلِکِ النَّاسِ ۙ﴿۲﴾ اِلٰهِ النَّاسِ ۙ﴿۳﴾ مِنْ شَرِّ الْوَسْوَاسِ ۬ۙ الْخَنَّاسِ ۪ۙ﴿۴﴾ الَّذِیْ یُوَسْوِسُ فِیْ صُدُوْرِ النَّاسِ ۙ﴿۵﴾ مِنَ الْجِنَّۃِ وَ النَّاسِ ۠﴿۶﴾ কুল আ‘ঊযুবিরাব্বিন্না-ছ, মালিকিন্না-ছ, ইলা-হিন্না-ছ। মিন শাররিল ওয়াছ ওয়া-ছিল খান্না-ছ। আল্লাযী ইউওয়াছবিছুফী সুদূরিন্নাছ-। মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-ছ।

১৪.

চোখের সমস্যার রুকাইয়া

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّالْعٰلَمِیْنَ ۙ﴿۱﴾ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ ۙ﴿۲﴾ مٰلِکِ یَوْمِ الدِّیْنِ ؕ﴿۳﴾اِیَّاکَ نَعْبُدُ وَ اِیَّاکَ نَسْتَعِیْنُ ؕ﴿۴﴾اِهْدِنَاالصِّرَاطَ الْمُسْتَقِیْمَ ۙ﴿۵﴾صِرَاطَ الَّذِیْنَ اَنْعَمْتَ عَلَیْهِمْ ۬ۙ۬غَیْرِ الْمَغْضُوْبِ عَلَیْهِمْوَلَا الضَّآ لِّیْنَ۠﴿۷﴾ আল হামদুলিল্লা-হি রাব্বিল ‘আ-লামীন। আররাহমা-নির রাহীম। মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন। ইয়্যা-কা না‘বুদুওয়া ইয়্যা-কা নাছতা‘ঈন। ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম। সিরা-তাল্লাযীনা আন‘আমতা ‘আলাইহিম । গাইরিল মাগদূ বি ‘আলাইহিম ওয়ালাদ্দাল্লীন। بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। لَقَدْ كُنْتَ فِیْ غَفْلَۃٍ مِّنْ هٰذَا فَکَشَفْنَا عَنْکَ غِطَآءَکَ فَبَصَرُکَ الْیَوْمَ حَدِیْدٌ﴿۲۲﴾ লাকাদ কুনতা ফী গাফলাতিম মিন হা-যা- ফাকাশাফনা- ‘আনকা গিতাআকা ফাবাসারুকাল ইয়াওমা হাদীদ।