সকল কল্যাণ চেয়ে অনিষ্ট থেকে পানাহ চাওয়ার দু‘আ
۞ اَللّٰهُمَّ إِنَّا نَسْأَلُكَ مِنْ خَيْرِ مَا سَأَلَكَ مِنْهُ نَبِيُّكَ مُحَمَّدٌ ﷺ وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا اسْتَعَاذَ مِنْهُ نَبِيُّكَ مُحَمَّدٌ ﷺ ، وَأَنْتَ الْمُسْتَعَانُ، وَعَلَيْكَ الْبَلَاغُ، وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللّٰهِ
আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকা মিন খাইরিমা সাআলাকা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন (ﷺ), ওয়া নাউজুবিকা মিন শাররি মাসতাআ’যা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন (ﷺ), ওয়াআনতাল মুসতাআনু, ওয়াআ’লাইকাল বালাগু, ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে সেই সব কল্যাণ প্রার্থনা করি, যে সব কল্যাণের প্রার্থনা তোমার কাছে তোমার নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) করেছেন। আর সে সব অনিষ্ঠ থেকে পানাহ চাই, যেসব অকল্যাণ থেকে তোমার নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) পানাহ চেয়েছেন। তুমিই তিনি যার কাছে সাহায্য পাওয়া যায়। তোমারই উপর নির্ভর যথেষ্ট। কোন ক্ষমতা নেই, কোন শক্তি নেই আল্লাহ ছাড়া।
হযরত আবূ উমামা (রাযি) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এত বেশি দু‘আ করলেন যে, আমরা এর কিছু স্মরণ রাখতে পারলাম না। আমরা বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনিতো অনেক দু‘আ করেছেন কিন্তু আমরা তো তার কিছুই স্মরণ রাখতে পারলাম না। তিনি বললেন, এক দু‘আ তোমাদের বলব কি? যা এই সবকিছু সমন্বিত করে নিবে? তার পর তিনি উপরোক্ত দু‘আ পাঠ করবে।
সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং: ৩৫২১
দু'আর বিষয়সমূহ
38টি বিষয় পাওয়া গেছে