সূরা কুরাইশ
لِإِيلَافِ قُرَيْشٍ إِيلَافِهِمْ رِحْلَةَ الشِّتَاءِ وَالصَّيْفِ فَلْيَعْبُدُوا رَبَّ هَٰذَا الْبَيْتِ الَّذِي أَطْعَمَهُم مِّن جُوعٍ وَآمَنَهُم مِّنْ خَوْفٍ
লিঈলা-ফি কুরাইশ। ঈলা-ফিহিম রিহলাতাশশিতাই ওয়াসসাঈফ। ফালইয়া‘বুদূরাব্বা হা-যাল বাঈত। আল্লাযীআতা‘আমাহুম মিন জূ‘ইওঁ ওয়া আ-মানাহুম মিন খাওফ।
১. আবূল হাসান কাযবিনী (র) বলেন : যে ব্যক্তি শত্রু, অথবা বিপদের আশংকা করে তার জন্য সূরা কুরাইশের তিলাওয়াত নিরাপত্তার রক্ষাকবচ। একথা উদ্ধৃত করে ইমাম জাযারী (র) বলেন—এটা পরীক্ষিত আমল। কাযী সানাউল্লাহ্, তাফসীরে মাযহারীতে বলেন, আমাকে আমার মুর্শিদ ’মির্যা মাযহার জান্-জানা’ বিপদাপদের সময় এই সূরা তিলাওয়াত করতে বলেছেন। তিনি বলেছেন প্রত্যেক বালামুসীবত দূর করার জন্য এটা পরীক্ষিত ও অব্যর্থ। কাযী সানাউল্লাহ্ (র) আরও বলেন, আমি বারবার এর পরীক্ষা করেছি। (তাফসীরে মা‘আরেফুল কুরআন) ২. হযরত উবাই ইবনে কা‘ব (রাযি) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি সূরা কুরাইশ তিলাওয়াত করবে, আল্লাহ তা‘আলা তাকে কা‘বা তাওয়াফ ও তাতে ই‘তেকাফ সমপরিমাণ দশটি নেকি দান করবেন। (তাফসীরে বাইযাবী ও তাফসীরে কাশশাফ সূরা কুরাইশ দ্রষ্টব্য)
দু'আর বিষয়সমূহ
38টি বিষয় পাওয়া গেছে