মুসনাদে ইমাম আযম আবু হানীফা রহঃ
مسند الامام الأعظم أبي حنيفة رحـ برواية الحصكفي
২২. আদাব - শিষ্টাচার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১৬ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৪৬২
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৬২
হযরত আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) علم نجوم বা জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দিতে ও শিক্ষা করতে নিষেধ করেছেন।
হযরত আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) علم نجوم বা জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দিতে ও শিক্ষা করতে নিষেধ করেছেন।
عَنْ عَطَاءٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: «نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ النَّظَرِ فِي النُّجُومِ»
হাদীস নং:৪৬৩
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৬৩
হযরত জাবির (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহ্ তা'আলা ও পরকালের উপর বিশ্বাস করে, তার জন্য গোসলখানায় লুঙ্গী ব্যতীত প্রবেশ করা জায়েয নয় এবং যে ব্যক্তি স্বীয় সতর (নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত) গোপন না রাখে, তার উপর আল্লাহ, তাঁর ফিরিশতা এবং সমস্ত সৃষ্টির পক্ষ থেকে লা'নত বৰ্ষিত হয়।
হযরত জাবির (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহ্ তা'আলা ও পরকালের উপর বিশ্বাস করে, তার জন্য গোসলখানায় লুঙ্গী ব্যতীত প্রবেশ করা জায়েয নয় এবং যে ব্যক্তি স্বীয় সতর (নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত) গোপন না রাখে, তার উপর আল্লাহ, তাঁর ফিরিশতা এবং সমস্ত সৃষ্টির পক্ষ থেকে লা'নত বৰ্ষিত হয়।
عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَحِلُّ لِرَجُلٍ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ أَنْ يَدْخُلَ الْحَمَّامَ إِلَّا بِمِئْزَرٍ، وَمَنْ لَمْ يَسْتُرْ عَوْرَتَهُ مِنَ النَّاسِ، كَانَ فِي لَعْنَةِ اللَّهِ وَالْمَلَائِكَةِ وَالْخَلْقِ أَجْمَعِينَ»
হাদীস নং:৪৬৪
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৬৪
হযরত ইব্ন উমর (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সবচেয়ে পছন্দনীয় নাম হলো আব্দুল্লাহ ও আব্দুর রহমান।
হযরত ইব্ন উমর (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সবচেয়ে পছন্দনীয় নাম হলো আব্দুল্লাহ ও আব্দুর রহমান।
عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ: «كَانَ أَحَبَّ الْأَسْمَاءِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَبْدُ اللَّهِ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ»
হাদীস নং:৪৬৫
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৬৫
হযরত ইব্ন উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: নেক ধ্বংস হয় না এবং পাপ ভোলানো যায় না।
হযরত ইব্ন উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: নেক ধ্বংস হয় না এবং পাপ ভোলানো যায় না।
عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «البِّرُّ لَا يَبْلَى، وَالْإِثْمُ لَا يُنْسَى»
হাদীস নং:৪৬৬
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৬৬
হযরত জাবির ইব্ন সামুরা (রাযিঃ) বলেন, আমরা যখন নবী করীম (ﷺ)-এর মজলিসে হাযির হতাম তখন মজলিসের শেষ প্রান্তে বসতাম।
হযরত জাবির ইব্ন সামুরা (রাযিঃ) বলেন, আমরা যখন নবী করীম (ﷺ)-এর মজলিসে হাযির হতাম তখন মজলিসের শেষ প্রান্তে বসতাম।
عَنْ سِمَاكٍ، عَنْ جَابِرِ بْنِ سَمُرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: «كُنَّا إِذَا أَتَيْنَا النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَعَدْنَا حَيْثُ انْتَهَى بِنَا الْمَجْلِسُ»
হাদীস নং:৪৬৭
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং-৪৬৭
হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।
হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।
عَنْ عَطِيَّةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَشْكُرُ اللَّهَ مَنْ لَا يَشْكُرُ النَّاسَ»
হাদীস নং:৪৬৮
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৬৮
হযরত ইব্ন উমর (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেনঃ তুমি (কারো প্রতি) যুলুম থেকে বিরত থাক। কেননা কিয়ামতের দিন যুলুম অন্ধকারময় হয়ে আবির্ভূত হবে।
হযরত ইব্ন উমর (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেনঃ তুমি (কারো প্রতি) যুলুম থেকে বিরত থাক। কেননা কিয়ামতের দিন যুলুম অন্ধকারময় হয়ে আবির্ভূত হবে।
عَنْ عَطَاءٍ، عَنْ مُحَارِبِ بْنِ دِثَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِيَّاكَ وَالظُّلْمَ، فَإِنَّ الظُّلْمَ ظُلُمَاتٌ يَوْمَ الْقِيَامَةِ»
হাদীস নং:৪৬৯
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৬৯
হযরত আবু বুরদা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আনসারদের এক কওমের বাড়িতে গমন করে তাদের সাথে সাক্ষাত করেন। তারা তাঁর মেহমানদারীর জন্য একটি বকরী যবেহ করে এবং এরদ্বারা আহার্য দ্রব্য তৈরী করে। হুযূর (ﷺ) (আহারের সময়) গোশতের এক টুকরা মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ চিবালেন কিন্তু গলাধঃকরণ করতে পারলেন না। তখন তিনি বললেন। এটা কি ধরনের গোশত। লোকজন বলল, এটা অমুক ব্যক্তির বকরী ছিল। তার অনুমতি ব্যতীত) আমরা এটা যবেহ করেছি- এ আশায় যে, তিনি (বকরীর মালিক) আগমণ করলে তাকে বকরীর মূল্য প্রদান করে সম্মত করিয়ে নেব। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন : এ গোশত বন্দীদেরকে খাওয়াও।
অপর এক বিওয়ায়েতে ইব্ন কুলায়ব থেকে বর্ণিত আছে, হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা (ﷺ)-এর সাহাবাদের মধ্যে এক ব্যক্তি খাদ্যদ্রব্য তৈরী করে তাঁকে দাওয়াত করলেন। হুযূর (ﷺ) গমন করলেন, আমরাও তাঁর সাথে গিয়েছি। যখন আহার্য দ্রব্য রাখা হলো, তখন তিনি গোশতের একটি টুকরা মুখে রাখলেন এবং বেশ কিছুক্ষণ চিবালেন কিন্তু তা গলাধঃকরণ করতে পারলেন না। তখন তিনি তা মুখ থেকে বের করে ফেলে দিলেন এবং খানা থেকে হাত উঠিয়ে বললেন : এ গোশত কোথা থেকে সংগ্রহ করেছ, তা আমাকে বল। মেজবান বললেন, হে আল্লাহর রাসূল। এটা আমাদের এক সাথীর বকরী ছিল। সে উপস্থিত ছিল না যে, আমরা তার থেকে ক্রয় করব। সুতরাং আমরা এটা জলদি করে যবেহ করেছি এবং আপনার খেদমতে উপস্থিত করেছি। শুধু এ আশায় যে, বকরীর মালিক আগমণ করবে এবং তাকে বকরীর মূল্য আদায় করে দেব। তখন নবী করীম (ﷺ) ঐ খাদ্য উঠিয়ে নেয়ার জন্য বললেন এবং বন্দীদেরকে খাওয়ানোর জন্য নির্দেশ দান করলেন। আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, আমি হযরত আবু হানীফা (রাহঃ)-কে বললাম, আপনি এ মাসআলা কোথায় পেলেন যে, যদি কেউ কারো মাল তার অনুমতি ব্যতীত ব্যবহার করে, তা হলে সে এর লাভ সদকা করে দেবে? তিনি বললেনঃ হযরত আসিম (রাহঃ)-এর হাদীস থেকে।
হযরত আবু বুরদা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আনসারদের এক কওমের বাড়িতে গমন করে তাদের সাথে সাক্ষাত করেন। তারা তাঁর মেহমানদারীর জন্য একটি বকরী যবেহ করে এবং এরদ্বারা আহার্য দ্রব্য তৈরী করে। হুযূর (ﷺ) (আহারের সময়) গোশতের এক টুকরা মুখে নিয়ে কিছুক্ষণ চিবালেন কিন্তু গলাধঃকরণ করতে পারলেন না। তখন তিনি বললেন। এটা কি ধরনের গোশত। লোকজন বলল, এটা অমুক ব্যক্তির বকরী ছিল। তার অনুমতি ব্যতীত) আমরা এটা যবেহ করেছি- এ আশায় যে, তিনি (বকরীর মালিক) আগমণ করলে তাকে বকরীর মূল্য প্রদান করে সম্মত করিয়ে নেব। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন : এ গোশত বন্দীদেরকে খাওয়াও।
অপর এক বিওয়ায়েতে ইব্ন কুলায়ব থেকে বর্ণিত আছে, হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা (ﷺ)-এর সাহাবাদের মধ্যে এক ব্যক্তি খাদ্যদ্রব্য তৈরী করে তাঁকে দাওয়াত করলেন। হুযূর (ﷺ) গমন করলেন, আমরাও তাঁর সাথে গিয়েছি। যখন আহার্য দ্রব্য রাখা হলো, তখন তিনি গোশতের একটি টুকরা মুখে রাখলেন এবং বেশ কিছুক্ষণ চিবালেন কিন্তু তা গলাধঃকরণ করতে পারলেন না। তখন তিনি তা মুখ থেকে বের করে ফেলে দিলেন এবং খানা থেকে হাত উঠিয়ে বললেন : এ গোশত কোথা থেকে সংগ্রহ করেছ, তা আমাকে বল। মেজবান বললেন, হে আল্লাহর রাসূল। এটা আমাদের এক সাথীর বকরী ছিল। সে উপস্থিত ছিল না যে, আমরা তার থেকে ক্রয় করব। সুতরাং আমরা এটা জলদি করে যবেহ করেছি এবং আপনার খেদমতে উপস্থিত করেছি। শুধু এ আশায় যে, বকরীর মালিক আগমণ করবে এবং তাকে বকরীর মূল্য আদায় করে দেব। তখন নবী করীম (ﷺ) ঐ খাদ্য উঠিয়ে নেয়ার জন্য বললেন এবং বন্দীদেরকে খাওয়ানোর জন্য নির্দেশ দান করলেন। আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, আমি হযরত আবু হানীফা (রাহঃ)-কে বললাম, আপনি এ মাসআলা কোথায় পেলেন যে, যদি কেউ কারো মাল তার অনুমতি ব্যতীত ব্যবহার করে, তা হলে সে এর লাভ সদকা করে দেবে? তিনি বললেনঃ হযরত আসিম (রাহঃ)-এর হাদীস থেকে।
عَنْ عَاصِمِ عَنْ أَبِي بُرْدَةَ: " أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَارَ قَوْمًا مِنَ الْأَنْصَارِ فِي دِيَارِهِمْ، فَذَبَحُوا لَهُ شَاةً، وَصَنَعُوا لَهُ مِنْهَا طَعَامًا، فَأَخَذَ مِنَ اللَّحْمِ شَيْئًا فَلَاكَهُ، فَمَضَغَهُ سَاعَةً لَا يُسِيغُهُ، فَقَالَ: " مَا شَأْنُ هَذَا اللَّحْمِ؟ فَقَالُوا: شَاةٌ لِفُلَانٍ ذَبَحْنَاهَا حَتَّى يَجِيءَ، فَنُرْضِيَهِ مِنْ ثَمَنِهَا، قَالَ: فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَطْعِمُوهَا الْأُسَرَاءَ "، وَفِي رِوَايَةٍ: عَنْ عَاصِمِ بْنِ كُلَيْبِ، عَنْ أَبِيهِ: أَنَّ رَجُلًا مِنْ أَصْحَابِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ " صَنَعَ طَعَامًا، فَدَعَاهُ فَقَامَ إِلَيْهِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَقُمْنَا مَعَهُ، فَلَمَّا وَضَعَ الطَّعَامَ تَنَاوَلَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِضْعَةً مِنْ ذَلِكَ اللَّحْمِ، فَلَاكَهَا فِي فِيهِ طَوِيلًا، فَجَعَلَ لَا يَسْتَطِيعُ أَنْ يَأْكُلَهَا، فَأَلْقَهَا مِنْ فِيهِ، وَأَمْسَكَ عَنِ الطَّعَامِ، فَلَمَّا رَأَيْنَا مِنَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَلِكَ أَمْسَكْنَا عَنْهُ، فَدَعَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَاحِبَ الطَّعَامِ، فَقَالَ: " أَخْبِرْنِي عَنْ لَحْمِ هَذَا، مِنْ أَيْنَ هُوَ؟ قَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، شَاةٌ كَانَتْ لِصَاحِبٍ لَنَا، فَلَمْ يَكُنْ عِنْدَنَا فَنَشْتَرِيَهَا، وَعَجِلْنَا بِهَا، وَذَبَحْنَاهَا، وَصَنَعْنَاهَا لَكَ حَتَّى يَجِيءَ، فَنُعْطِيَهُ ثَمَنَهَا، فَأَمَرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِرَفْعِ الطَّعَامِ وَأَمَرَ أَنْ يُطْعِمَهُ الْأُسَرَاءَ "، قَالَ عَبْدُ الْوَاحِدِ: قَالَ: قُلْتُ لِأَبِي حَنِيفَةَ: مِنْ أَيْنَ أَخَذْتَ هَذَا: " الرَّجُلُ يَعْمَلُ فِي مَالِ الرَّجُلِ بِغَيْرِ إِذْنِهِ، يَتَصَدَّقُ بِالرِّبْحِ؟ قَالَ: أَخَذْتُهُ مِنْ حَدِيثِ عَاصِمٍ "

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৪৭০
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭০
হযরত বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: কল্যাণমূলক কাজের প্রতি পথপ্রদর্শনকারী ব্যক্তি (পুরস্কারের ব্যাপারে) আমলকারী ব্যক্তির অনুরূপ বলে গণ্য।
হযরত বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: কল্যাণমূলক কাজের প্রতি পথপ্রদর্শনকারী ব্যক্তি (পুরস্কারের ব্যাপারে) আমলকারী ব্যক্তির অনুরূপ বলে গণ্য।
عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الدَّالُّ عَلَى الْخَيْرِ كَفَاعِلِهِ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৪৭১
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭১
অনুবাদ: হযরত আনাস ইব্ন মালিক (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: ভাল কাজের দিকে পথ প্রদর্শনকারী তার আমলকারীর সমান ফল পাবে।
অনুবাদ: হযরত আনাস ইব্ন মালিক (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: ভাল কাজের দিকে পথ প্রদর্শনকারী তার আমলকারীর সমান ফল পাবে।
عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الدَّالُّ عَلَى الْخَيْرِ كَفَاعِلِهِ»
হাদীস নং:৪৭২
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭২
হযরত বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন। এক ব্যক্তি তাঁর নিকট এসে একটি সওয়ারী চাইলেন। তিনি বললেন : আমার নিকট এমন কোন সওয়ারী নেই যা আমি তোমাকে দিতে পারি। অবশ্য আমি তোমাকে এমন ব্যক্তির কথা বলতে পারি যে তোমাকে সওয়ারী দেবে। অমুক গোত্রের কবরস্থানে যাও, সেখানে একজন আনসারী যুবককে দেখতে পাবে যে তার সাথীদের সাথে তীরন্দাযী করছে। তার সাথে একটি উট রয়েছে। তুমি তার নিকট সেটা চাও। সে তোমাকে এটা দিয়ে দেবে। সুতরাং ঐ ব্যক্তি সেখানে গমন করল। সেখানে পৌঁছে দেখতে পেল, ঐ যুবক তার সাথীদের সাথে তীরন্দাযী খেলায় ব্যস্ত। ঐ ব্যক্তি আনসারী যুবককে নবী করীম (ﷺ)-এর নির্দেশের কথা বর্ণনা করলেন। আনসারী যুবক তাকে কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করল যে, বাস্তবেই কি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এরূপ বলেছেন? ঐ ব্যক্তি দুই অথবা তিনবার কসম করলেন। তখন আনসারী তাকে উটটি দিয়ে দিলেন। অতঃপর তিনি উট নিয়ে নবী করীম (ﷺ)-এর খিদমতে হাযির হলেন এবং তাঁর নিকট সমস্ত কথা বর্ণনা করলেন। তখন নবী করীম (ﷺ) বলেন: ভালকাজের প্রতি পথ প্রদর্শনকারী ব্যক্তি ভাল কাজকারীর ব্যক্তির সমান সওয়াব পাবে।
অন্য এক রিওয়ায়েতে আছে, এক ব্যক্তি হুযূর (ﷺ)-এর নিকট হাযির হয়ে একটি সওয়ারী চাইলেন। তিনি বললেন। আল্লাহর শপথ! তোমাকে দেওয়ার মত কোন সওয়ারী আমার নিকট নেই। তবে তুমি অমুক গোত্রের কবরস্থানে যাও, সেখানে একজন আনসারী যুবককে দেখতে পাবে, সে তার সঙ্গীদের সাথে তীরন্দাযী করছে। তখন ঐ ব্যক্তি কবরস্থানে গিয়ে পৌঁছল, যেখানকার ঠিকানা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাকে দিয়েছিলেন এবং আনসারী যুবককে পেয়ে তার নিকট সমস্ত ঘটনা বর্ণনা করলেন। আনসারী তার নিকট থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করল। সে বলল, শপথ ঐ আল্লাহর, যিনি ব্যতীত কোন মা'বূদ নেই। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাকে তোমারই নিকট পাঠিয়েছেন। তখন আনসারী তাকে উটটি দিয়ে দিল। ঐ ব্যক্তি উট নিয়ে নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট হাযির হলেন। নবী করীম (ﷺ) তাকে বললেন : এবার চলে যাও, নিশ্চয়ই উত্তম ও নেককাজের দিকে পথপ্রদর্শনকারী ঐ কাজে আমলকারীর মতই পূণ্যলাভ করবে।
হযরত বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন। এক ব্যক্তি তাঁর নিকট এসে একটি সওয়ারী চাইলেন। তিনি বললেন : আমার নিকট এমন কোন সওয়ারী নেই যা আমি তোমাকে দিতে পারি। অবশ্য আমি তোমাকে এমন ব্যক্তির কথা বলতে পারি যে তোমাকে সওয়ারী দেবে। অমুক গোত্রের কবরস্থানে যাও, সেখানে একজন আনসারী যুবককে দেখতে পাবে যে তার সাথীদের সাথে তীরন্দাযী করছে। তার সাথে একটি উট রয়েছে। তুমি তার নিকট সেটা চাও। সে তোমাকে এটা দিয়ে দেবে। সুতরাং ঐ ব্যক্তি সেখানে গমন করল। সেখানে পৌঁছে দেখতে পেল, ঐ যুবক তার সাথীদের সাথে তীরন্দাযী খেলায় ব্যস্ত। ঐ ব্যক্তি আনসারী যুবককে নবী করীম (ﷺ)-এর নির্দেশের কথা বর্ণনা করলেন। আনসারী যুবক তাকে কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করল যে, বাস্তবেই কি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এরূপ বলেছেন? ঐ ব্যক্তি দুই অথবা তিনবার কসম করলেন। তখন আনসারী তাকে উটটি দিয়ে দিলেন। অতঃপর তিনি উট নিয়ে নবী করীম (ﷺ)-এর খিদমতে হাযির হলেন এবং তাঁর নিকট সমস্ত কথা বর্ণনা করলেন। তখন নবী করীম (ﷺ) বলেন: ভালকাজের প্রতি পথ প্রদর্শনকারী ব্যক্তি ভাল কাজকারীর ব্যক্তির সমান সওয়াব পাবে।
অন্য এক রিওয়ায়েতে আছে, এক ব্যক্তি হুযূর (ﷺ)-এর নিকট হাযির হয়ে একটি সওয়ারী চাইলেন। তিনি বললেন। আল্লাহর শপথ! তোমাকে দেওয়ার মত কোন সওয়ারী আমার নিকট নেই। তবে তুমি অমুক গোত্রের কবরস্থানে যাও, সেখানে একজন আনসারী যুবককে দেখতে পাবে, সে তার সঙ্গীদের সাথে তীরন্দাযী করছে। তখন ঐ ব্যক্তি কবরস্থানে গিয়ে পৌঁছল, যেখানকার ঠিকানা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাকে দিয়েছিলেন এবং আনসারী যুবককে পেয়ে তার নিকট সমস্ত ঘটনা বর্ণনা করলেন। আনসারী তার নিকট থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করল। সে বলল, শপথ ঐ আল্লাহর, যিনি ব্যতীত কোন মা'বূদ নেই। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাকে তোমারই নিকট পাঠিয়েছেন। তখন আনসারী তাকে উটটি দিয়ে দিল। ঐ ব্যক্তি উট নিয়ে নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট হাযির হলেন। নবী করীম (ﷺ) তাকে বললেন : এবার চলে যাও, নিশ্চয়ই উত্তম ও নেককাজের দিকে পথপ্রদর্শনকারী ঐ কাজে আমলকারীর মতই পূণ্যলাভ করবে।
عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: " جَاءَهُ رَجُلٌ فَاسْتَحْمَلَهُ، فَقَالَ: مَا عِنْدِي مَا أَحْمِلُكَ عَلَيْهِ، وَلَكِنْ سَأَدُلُّكَ عَلَى مَنْ يَحْمِلُكَ، انْطَلِقْ إِلَى مَقْبَرَةِ بَنِي فُلَانٍ، فَإِنَّ فِيهَا شَابًّا مِنَ الْأَنْصَارِ يَتَرَامَى مَعَ أَصْحَابٍ لَهُ وَمَعَهُ بَعِيرٌ لَهُ، فَاسْتَحْمِلْهُ، فَإِنَّهُ سَيَحْمِلُكَ، فَانْطَلَقَ الرَّجُلُ، فَإِذَا بِهِ يَتَرَامَى مَعَ أَصَحابٍ لَهُ، فَقَصَّ عَلَيْهِ الرَّجُلُ قَوْلَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَاسْتَحْلَفَهُ بِاللَّهِ، لَقَدْ قَالَ هَذَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ فَحَلَفَ لَهُ مَرَّتَيْنِ، أَوْ ثَلَاثًا، ثُمَّ حَمَلَهُ، فَمَرَّ بِهِ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ: فَأَخْبَرَهُ الْخَبَرَ.
فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «انْطَلِقْ، فَإِنَّ الدَّالَّ عَلَى الْخَيْرِ كَفَاعِلِهِ» ، وَفِي رِوَايَةٍ: أَنَّ رَجُلًا جَاءَ يَسْتَحْمِلُهُ، فَقَالَ: وَاللَّهِ، مَا عِنْدِي مِنْ شَيْءٍ أَحْمِلُكَ عَلَيْهِ، وَلَكِنِ انْطَلِقْ فِي مَقْبَرَةِ بَنِي فُلَانٍ، فَإِنَّكَ سَتَجِدُ ثَمَّةَ شَابًّا مِنَ الْأَنْصَارِ يَتَرَامَى مَعَ أَصْحَابٍ، فَاسْتَحْمِلْهُ، فَإِنَّهُ سَيَحْمِلُكَ، فَانْطَلَقَ الرَّجُلُ حَتَّى أَتَى الْمَقْبَرَةَ الَّتِي قَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَصَّ عَلَيْهِ الْقِصَّةَ، فَاسْتَحْلَفَهُ، فَقَالَ: وَالَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرْسَلَنِي إِلَيْكَ.
فَأَعْطَاهُ بَعِيرًا لَهُ، فَانْطَلَقَ بِهِ الرَّجُلُ، فَأَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «انْطَلِقْ فَإِنَّ الدَّالَّ عَلَى الْخَيْرِ كَفَاعِلِهِ»
فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «انْطَلِقْ، فَإِنَّ الدَّالَّ عَلَى الْخَيْرِ كَفَاعِلِهِ» ، وَفِي رِوَايَةٍ: أَنَّ رَجُلًا جَاءَ يَسْتَحْمِلُهُ، فَقَالَ: وَاللَّهِ، مَا عِنْدِي مِنْ شَيْءٍ أَحْمِلُكَ عَلَيْهِ، وَلَكِنِ انْطَلِقْ فِي مَقْبَرَةِ بَنِي فُلَانٍ، فَإِنَّكَ سَتَجِدُ ثَمَّةَ شَابًّا مِنَ الْأَنْصَارِ يَتَرَامَى مَعَ أَصْحَابٍ، فَاسْتَحْمِلْهُ، فَإِنَّهُ سَيَحْمِلُكَ، فَانْطَلَقَ الرَّجُلُ حَتَّى أَتَى الْمَقْبَرَةَ الَّتِي قَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَصَّ عَلَيْهِ الْقِصَّةَ، فَاسْتَحْلَفَهُ، فَقَالَ: وَالَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرْسَلَنِي إِلَيْكَ.
فَأَعْطَاهُ بَعِيرًا لَهُ، فَانْطَلَقَ بِهِ الرَّجُلُ، فَأَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «انْطَلِقْ فَإِنَّ الدَّالَّ عَلَى الْخَيْرِ كَفَاعِلِهِ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৪৭৩
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭৩
হযরত বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেনঃ যালিম বাদশাহর সামনে সত্য কথা বলা উত্তম জিহাদ।
হযরত বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেনঃ যালিম বাদশাহর সামনে সত্য কথা বলা উত্তম জিহাদ।
عَنْ عَلْقَمَةَ، عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «أَفْضَلُ الْجِهَادِ كَلِمَةُ حَقٍّ عِنْدَ سُلْطَانٍ جَائِرٍ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৪৭৪
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭৪
হযরত আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তোমার নিকট পরামর্শ চায়, তাকে সৎ পরামর্শ দাও। যদি তুমি এটা না কর, তাহলে তুমি তার অধিকারের মধ্যে খেয়ানত করলে।
হযরত আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তোমার নিকট পরামর্শ চায়, তাকে সৎ পরামর্শ দাও। যদি তুমি এটা না কর, তাহলে তুমি তার অধিকারের মধ্যে খেয়ানত করলে।
عَنْ شَيْبَانَ، عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ، عَمَّنْ حَدَّثَهُ، عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنِ اسْتَشَارَكَ، فَأَشِرْهُ بِالرُّشْدِ، فَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ، فَقَدْ خُنْتَهُ».
হাদীস নং:৪৭৫
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭৫
হযরত নু’মান (রাহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে এটা বলতে শুনেছি যে, মু'মিনদের পরস্পরের মধ্যে মহব্বত ও সম্পর্কের উদাহরণ হলো একটি দেহের মত যেমন মাথায় যখন ব্যথা হয়, তখন সমস্ত দেহে ব্যথা ও জ্বর অনুভূত হয়।
হযরত নু’মান (রাহঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে এটা বলতে শুনেছি যে, মু'মিনদের পরস্পরের মধ্যে মহব্বত ও সম্পর্কের উদাহরণ হলো একটি দেহের মত যেমন মাথায় যখন ব্যথা হয়, তখন সমস্ত দেহে ব্যথা ও জ্বর অনুভূত হয়।
عَنِ الْحَسَنِ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، قَالَ: سَمِعْتُ النُّعْمَانَ، يَقُولُ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، يَقُولُ: «مَثَلُ الْمُؤْمِنِينَ فِي تَوَادِّهِمْ وَتَرَاحُمِهِمْ مَثَلُ جَسَدٍ وَاحِدٍ، إِذَا اشْتَكَى الرَّأْسُ تَدَاعَى لَهُ سَائِرُهُ بِالسَّهَرِ وَالْحُمَّى»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

হাদীস নং:৪৭৬
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭৬
হযরত আনাস (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ হযরত জিবরাঈল (আ) আমাকে প্রতিবেশীর অধিকার (সদ্ব্যবহার সম্পর্কে এমনিভাবে ওসীয়ত করতে থাকেন যে, আমার ধারণা হলো যেন, তাদেরকে মীরাস প্রদানের ব্যাপারে নির্দেশ হতে পারে এবং হযরত জিবরাঈল (আ) অব্যাহতভাবে আমাকে (ইবাদতে) রাত্রি জাগরণের জন্য ওসীয়ত করতে থাকেন, যার ফলে আমার মনে এ ধারণার সৃষ্টি হয় যে, আমার উম্মতের মধ্যে উত্তম লোকজন খুব কমই শয়ন করবে।
হযরত আনাস (রাযিঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ হযরত জিবরাঈল (আ) আমাকে প্রতিবেশীর অধিকার (সদ্ব্যবহার সম্পর্কে এমনিভাবে ওসীয়ত করতে থাকেন যে, আমার ধারণা হলো যেন, তাদেরকে মীরাস প্রদানের ব্যাপারে নির্দেশ হতে পারে এবং হযরত জিবরাঈল (আ) অব্যাহতভাবে আমাকে (ইবাদতে) রাত্রি জাগরণের জন্য ওসীয়ত করতে থাকেন, যার ফলে আমার মনে এ ধারণার সৃষ্টি হয় যে, আমার উম্মতের মধ্যে উত্তম লোকজন খুব কমই শয়ন করবে।
حَمَّادٌ: عَنْ أَبِيْهِ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ حَزْمٍ، عَنْ أَنَسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا زَالَ جِبْرِيْلُ يُوْصِيْنِيْ بِالْجَارِ حَتَّى ظَنَنْتُهُ أَنَّهُ يُوَرِّثُهُ، وَمَازَالَ جِبْرِيْلُ يُوْصِيْنِيْ بِقِيَامِ اللَّيْلِ حَتَّى ظَنَنْتُ أَنَّ خِيَارَ أُمَّتِيْ لَا يَنَامُوْنَ إِلَّا قَلِيْلًا»
হাদীস নং:৪৭৭
জ্যোতির্বিজ্ঞানে দৃষ্টি দেয়া নিষিদ্ধ
হাদীস নং- ৪৭৭
হযরত আনাস (রাযিঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি যে, আল্লাহ্ তা'আলা অসহায় ও উদ্বিগ্ন ব্যক্তির প্রার্থনাকে খুব পছন্দ করেন।
হযরত আনাস (রাযিঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি যে, আল্লাহ্ তা'আলা অসহায় ও উদ্বিগ্ন ব্যক্তির প্রার্থনাকে খুব পছন্দ করেন।
عَنْ أَنَسٍ، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، يَقُولُ: «إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ إِغَاثَةَ اللَّهْفَانِ»