‘বেদ’ হলো হিন্দুদের একটি ধর্মগ্রন্থ। যেটা মানবরচিত হওয়ার ব্যাপারে খোদ হিন্দুরাই স্বীকারোক্তি দিয়ে থা

আসমানী কিতাবের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। কালিমায়ে শাহাদাতে এ বি

যদি কেউ বড় শিক্ষিত হয়, তবে তার বক্তব্য বুঝতে হলে নিশ্চয় জ্ঞানী হতে হয়, অথবা জ্ঞানীদের থেকে বুঝে নিতে

পবিত্র কুরআন সরাসরি আল্লাহপাকের কালাম। পৃথিবীর সব কিছু মাখলুক হলেও আল্লাহ-র কালাম মাখলুক নয়। সুতরাং

কুরআন তিলাওয়াত করা ও শ্রবণ করার মাঝে রয়েছে অসংখ্য ফযিলত। যার প্রমাণ কুরআন-সুন্নাহ'য় অগণীত। হেযবুত তও

পবিত্র কুরআন সন্মানিত হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে কুরআন আল্লাহ-র কালাম। কুরআন নিজেই স্বয়ংসম্পূর

প্রত্যেকটি জিনিষের মূল হলো তার আত্মা। এই আত্মা হারিয়ে গেলে সেটা মূল্যহীন হয়ে যায়। যেমন মানুষের আত্মা

পবিত্র কুরআন একটি সার্বজনীন স্বীকৃত সহিহ গ্রন্থ। যাঁর ব্যাপারে পৃথিবীর কোনও মুসলমানের সন্দেহ থাকার স

মহান আল্লাহ-র সম্মানিত এক সৃষ্টির নাম ‘ফেরেশতা’। যাঁদেরকে আল্লাহ-র সৈনিক বলে পবিত্র কুরআনে আখ্যায়িত

সমস্ত মুসলামানকে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও আসমানী কিতাবের মতো ফেরেশতাদের অস্ত

মহান আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের বিভিন্ন পন্থা রয়েছে৷ কিন্তু পুরো বিশ্বে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হওয়ার আগে আল্লাহ

প্রত্যেক নবী আ.-এর মূল কাজ ছিলো, ‘আল্লাহ-র পথভোলা বান্দাদেরকে আল্লাহ-র সাথে সম্পর্ক জুড়ে দেওয়া’। সে

প্রিয় পাঠক, মহান আল্লাহ আমাদেরকে অহেতুক সৃষ্টি করেননি। আল্লাহ চান যেন সকল বান্দা তাঁকে ভালোবাসেন, তা

মহান রব আল্লাহপাকের নাম সম্পর্কে কুরআন-সুন্নাহ’য় যথেষ্ট বর্ণনা রয়েছে। অপরদিকে বিধর্মীদের কালচারকে না

আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোনো শরিক নেই, হতে পারে না, হবেও না। তিনি অমুখাপেক্ষী, তাঁর কোনো সমকক্ষ ন

মানুষের জিবন ও মৃত্যুর মালিক শুধুমাত্র আল্লাহ। কেউ কারো জিবন যেমন দিতে পারে না, ঠিক তেমনি মৃত্যুদান

মানুষকে আল্লাহ সবচে সম্মান দিয়ে সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু সকল কিছুর ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর কাছে। এটা মুস

আল্লাহ মহান। যাঁর তুলনা তিনি নিজেই। তিনি সর্বদা সর্ববিষয়ে ক্ষমতাধর ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। তাঁকে কেউ

মহান আল্লাহ নিজ ক্ষমতায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন। তাঁর ক্ষমতা সর্বসময়ের জন্য চিরস্থায়ী