গুনাহ থেকে তো নিরাপদ থাকা তখনই সহজ হবে যখন আমরা বুঝবো যে, গুনাহগুলো আসে কোন রাস্তা দিয়ে। কেননা শত্রু
আজকাল আমাদের মধ্যে যখন কোনো
একটু খেয়াল করলে দেখবেন, অহংকারী আগে সালাম দিতে পারে না। কারণ অহংকারীর মজ্জাগত স্বভাব হলো, ‘আমি বড়’,
নিজের জীবনেও বহুবার আমি দেখেছি। কোনো বিপদে পড়লে বেশি করে আস্তাগফিরুল্লাহ পড়েছি, আল্লাহ তাআলা এমনভাবে
রমযানুল মোবারকের পর সবচেয়ে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত ও ফজিলতময় যিলহজ মাসের এই প্রথম দশক। তাই একজন মুমিনের কর্ত
আল্লাহ তাআলা জাহান্নামে যাওয়ার উপকরণসমূহকে মানুষের সামনে লোভনীয় করে দিয়েছেন। যে কারণে মানুষের মন সর্
দুঃখজনক বিষয় হলো, পাশ্চাত্যের অশুভ প্রভাবে আমাদের সমাজেও এখন মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানোর প্রবণতা ব
ধরা যাক, কিছু লোক একটি জায়গায় একত্রিত হয়েছে। এরা জানে, সেখানে সিআইডির টেপরেকর্ডার রাখা হয়েছে। এখ
একজন মুমিনের মূল গন্তব্য আখেরাতপানে। দুনিয়ার সময়টা তার জন্য সামুদ্রিক-ভ্রমণের মত। তার সময় কিংবা জ
আপনারা আর সাধারণ তালিবুল ইলম যারা তারা এক নয়। যেহেতু আপনারা সকলেই বয়স্ক। একেকজন একেক পেশার সঙ্গে য
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানে আমাদের ভাইদের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বিশ্বাবাসীকে দেখিয়ে দিচ্ছেন ইসলামী
মূলত অমুসলিমদের অন্তরে ইসলামের প্রতি আকর্ষণ তৈরির পথ চারিত্রিক ও সামাজিক আমল। যেগুলো ইসলাম প্রবেশের
কে এটা বলতে পারবে যে, গোনাহ ত্যাগ করা ছাড়া কিংবা মাফ করিয়ে নেওয়া ছাড়া জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারব
গোনাহের সবচেয়ে বড় এবং ভয়াবহ ক্ষতি হলো, মানুষ আল্লাহর ইবাদত থেকে মাহরুম হয়ে যায়। আল্লাহর ইবাদত ক
অন্য সময়ের ইবাদতে আমরা আল্লাহ তাআলাকে পাওয়ার চেষ্টা করি, আর রাতের শেষ প্রহরে স্বয়ং আল্লাহ বান্দাক
আমাদের মূল হল মাটি। আবার ফিরে যাবো মাটির বুকে। এখানে আসার অর্থই তাকে একদিন মাটির ঘরে যেতে হবে।। আসার
একেক
১. মুহাররম ‘হারাম’ বা সম্মানিত মাস হিসাবে পরিগণিত