و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

নামাযে একাগ্রতার জন্য গুনাহমুক্ত জীবন, হালাল খাদ্য গ্রহণ অত্যাবশ্যকীয়।

পাক-পবিত্রতার জন্য পেশাবের পর ভালোভাবে পবিত্রতা অর্জন ও ধীরে সুস্থে সুন্নত তরিকায় অজু করা চাই।

নামাযে দাঁড়ালে যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন আল্লাহর দিকে মনোনিবেশ করতে। এর সহজ পন্থা হলো, সুন্নত তরীকায় নামায পড়া।

তাকবীরে তাহরীমা থেকে শুরু করে সালাম পর্যন্ত প্রতিটি শব্দ সহীহভাবে উচ্চারণ করার সঙ্গে সঙ্গে অর্থের (অনুবাদের) দিকে খেয়াল করা।

যখন মনে হবে মানুষকে দেখানোর জন্য নামায পড়ছি, তখন এটিও মনে করবেন, মানুষকে ছেড়ে আমি যাব কোথায়? সবখানেই তো মানুষ দেখবে।

এছাড়া ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার জন্য নামাযের পূর্বে পড়বেন:

‏ أَعُوذُ بِاللَّهِ الْعَظِيمِ وَبِوَجْهِهِ الْكَرِيمِ وَسُلْطَانِهِ الْقَدِيمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ ‏

উচ্চারণ : উযুবিল্লাহিল আজীম, ওয়া বিওয়াজহিহিল কারীম, ওয়া সুলত্বনিহল ক্বদীম, মিনাশ শাইত্বনির রজীম।

নামাযের ভেতরে ওয়াসওয়াসা সৃষ্টি হলে পড়বেন:

أَعُوذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطَانِ

উচ্চারণ : আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইত্বনির রজীম।

والله اعلم بالصواب