মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)
الفتح الرباني لترتيب مسند الإمام أحمد بن حنبل الشيباني
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১১৫ টি
হাদীস নং: ১০১
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: কোন মুসলমানকে গালি দেয়া, তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সম্পর্কে ভীতি প্রদর্শন এবং যে গালি দিয়েছে সে অপরাধী, আর নির্যাতিত ব্যক্তি যেন সীমা অতিক্রম না করে
১০১. আবূ যার (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে বলতে শুনেছেন, কোন ব্যক্তি যেন অন্য কোন ব্যক্তি ফাসিক অথবা কাফির না বলে। কেননা, সে যদি প্রকৃতপক্ষে তা না হয়, তাহলে অপবাদ তার নিজের ঘাড়ে এসে পড়বে।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في الترهيب من سب المسلم وقتاله وان إثم ذلك على البادئ مالم يعتد المظلوم
عن أبي ذر (9) أنه سمع رسول الله صلى الله عليه وسلم لا يرمي رجل رجلا بالفسق أو يرميه بالكفر إلا ارتدت عليه (10) إن لم يكن صاحبه كذلك
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০২
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: কোন মুসলমানকে গালি দেয়া, তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সম্পর্কে ভীতি প্রদর্শন এবং যে গালি দিয়েছে সে অপরাধী, আর নির্যাতিত ব্যক্তি যেন সীমা অতিক্রম না করে
১০২. নু'মান ইব্ন মুকাররিন (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, এক ব্যক্তি তাঁর সামনে অন্য এক ব্যক্তিকে গালি দেয়। তখন গালিপ্রাপ্ত ব্যক্তি তাকে বলে, তোমার উপর শান্তি বর্ষিত হোক। বর্ণনাকারী বলেন, রাসূল (ﷺ) বললেন, তুমি যখন তাকে গালি দাও, তখন একজন ফেরেশতা তোমার পক্ষ থেকে তা প্রতিহত করে, তাকে বলে, বরং তুমিই এ গালির অধিক উপযুক্ত। আর যখন তুমি তাকে বল: তোমার উপর শান্তি বর্ষিত হোক। তখন ফেরেশতা তাকে বলে, না সে নয়, বরং শান্তি বর্ষিত হওয়ার তুমিই উপযুক্ত ব্যক্তি।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في الترهيب من سب المسلم وقتاله وان إثم ذلك على البادئ مالم يعتد المظلوم
عن النعمان بن مقرن (11) قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم سب جل رجلا عنده قال فجعل الرجل المسبوب يقول عليك السلام قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم أما إن ملكا بينكما يذب عنك كلما يشتمك هذا قال له بل أنت وأنت احق به (1) واذا قال له عليك السلام قال لا بل لك انت احق به
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৩
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: কোন মুসলমানকে গালি দেয়া, তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সম্পর্কে ভীতি প্রদর্শন এবং যে গালি দিয়েছে সে অপরাধী, আর নির্যাতিত ব্যক্তি যেন সীমা অতিক্রম না করে
১০৩. 'আবদুল্লাহ ইব্ন সালামা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, 'আম্মার ইব্ন ইয়াসির (রা) বলেন, মুশরিকগণ যখন আমাদেরকে ব্যঙ্গ করেছিল, তখন আমরা এ ব্যাপারে রাসূল (ﷺ)-এর নিকট অভিযোগ করলাম। তিনি বললেন, যেভাবে তারা তোমাদেরকে ব্যঙ্গ করেছে, তোমরাও তাদেরকে সেভাবে ব্যঙ্গ কর। তখন আমরা মদীনার দাসীদেরকে কাফিরদের কিভাবে ব্যঙ্গ করতে হয়, তা শিখাতাম।
(আহমদ, তাবরানী, বাযযার)
(আহমদ, তাবরানী, বাযযার)
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في الترهيب من سب المسلم وقتاله وان إثم ذلك على البادئ مالم يعتد المظلوم
عن عبد الله ابن سلمة (3) قال قال عمار بن ياسر لما هجانا المشركون شكونا ذلك الى رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال قولوا لهم كما يقولون لكم قال فلقد رأيتنا نعلمه إماء أهل المدينة
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৪
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: কোন মুসলমানকে গালি দেয়া, তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সম্পর্কে ভীতি প্রদর্শন এবং যে গালি দিয়েছে সে অপরাধী, আর নির্যাতিত ব্যক্তি যেন সীমা অতিক্রম না করে
১০৪. মুগীরা ইব্ন শু'বা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তোমরা মৃত লোকদেরকে গালি দেবে না, তাহলে জীবিতরাই কষ্ট পাবে।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في الترهيب من سب المسلم وقتاله وان إثم ذلك على البادئ مالم يعتد المظلوم
عن المغيرة بن شعبة (4) قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لا تسبوا الأموات فتؤذوا الأحياء
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৫
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: কাল, বাতাস ও মোরগকে গালি দেওয়া নিষেধ
১০৫. আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। নবী করিম (ﷺ) বলেছেন, তোমাদের কেউ যেন কালকে গালি না দেয়, কেননা, আল্লাহ নিজেই কাল নিয়ন্ত্রণকারী। আর তোমাদের কেউ যেন 'ইনাব'কে (আঙ্গুরকে) 'কারম' না বলে কেননা, কেবলমাত্র মুসলমানই 'কারম' বা সম্মান গুণে গুণান্বিত হতে পারে।
তাঁর দ্বিতীয় বর্ণনায় তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, আদম সন্তান একথা বলে আমাকে কষ্ট দেয়, সে বলে- হে ব্যর্থ 'কাল'। জেনে রাখ, 'কাল' হলাম আমি নিজেই। রাত দিনের পরিবর্তন আমি করে থাকি। আমি ইচ্ছে করলে উভয়কে সঙ্কুচিত করতে পারি।
তাঁর দ্বিতীয় বর্ণনায় তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, আদম সন্তান একথা বলে আমাকে কষ্ট দেয়, সে বলে- হে ব্যর্থ 'কাল'। জেনে রাখ, 'কাল' হলাম আমি নিজেই। রাত দিনের পরিবর্তন আমি করে থাকি। আমি ইচ্ছে করলে উভয়কে সঙ্কুচিত করতে পারি।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن سب الدهر والريح والديكة
عن ابي هريرة (5) عن النبي صلى الله عليه وسلم قال لا يسب أحدكم الدهر فإن الله هو الدهر (6) ولا يقولن احدكم للعنب الكرم فإن الكرم هو الرجل المسلم (7) (وعنه من طريق ثان) (8) قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول الله عز وجل يؤذيني ابن آدم (9) يقول يا خيبة الدهر فإني أنا الدهر أقلب ليله ونهاره فإن شئت قبضتهما
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৬
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: কাল, বাতাস ও মোরগকে গালি দেওয়া নিষেধ
১০৬. উবাই ইবন কা'ব (রা) থেকে বর্ণিত। নবী করিম (ﷺ) বলেন, তোমরা বাতাসকে গালি দিও না (অন্য বর্ণনায় বাতাস আল্লাহর একটি রহমত)। যখন তোমরা বাতাসকে তোমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে দেখবে, তখন বলবে, আল্লাহর কাছে তোমরা বায়ুর কল্যাণ চাও। এর মধ্যে যে কল্যাণ রয়েছে তা চাও। আর তোমরা এ বায়ুর অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাও। এর মধ্যে যে ক্ষতি নিহিত রয়েছে, তা থেকে এবং একে যে ক্ষতি সাধনের জন্য পাঠানো হয়েছে, তা থেকেও আশ্রয় চাও।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن سب الدهر والريح والديكة
عن أبي بن كعب (10) عن النبي صلى الله عليه وسلم لا تسبوا الريح (وفي رواية فإنها من روح الله) فإذا رأيتم منها ما تكرهون (1) فقولوا اللهم انا نسألك من خير هذه الريح ومن خير ما فيها ومن خير ما ارسلت به ونعوذ بك من شر هذه الريح ومن شر ما فيها ومن شر ما أرسلت به
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৭
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: কাল, বাতাস ও মোরগকে গালি দেওয়া নিষেধ
১০৭. যায়দ ইব্ন খালিদ আল-জুহানী (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তোমরা মোরগকে গালি দিও না। কেননা, সে নামাযের দিকে ডাকে। আমার পিতা বলেন, আবু নদর বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) মোরগকে গালি দিতে নিষেধ করেছেন এবং বলেছেন, সে নামাযের দিকে ডাকে।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن سب الدهر والريح والديكة
حدثنا يزيد (2) بن عبد العزيز ابن عبد الله بن أبي سلمة ثنا صالح بن سفيان (3) وأبو النضر قال ثنا عبد العزيز بن عبد الله بن أبي سلمة عن ابن كيسان عن عبيد الله بن عبد الله بن عتبة عن زيد بن خالد الجهني قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لا تسبوا الديك فإنه يدعو إلى الصلاة (4) قال أبي قال ابو النضر نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن سب الديك وقال إنه يؤذن (5) بالصلاة
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৮
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: চেহারায় আঘাত করা এবং একে কুৎসিত বলা ও তাতে দাগ দেয়া নিষেধ
১০৮. আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। নবী করিম (ﷺ) বলেছেন, যদি তোমরা তোমাদের কাউকে মারধর কর, তাহলে চেহারায় মারা থেকে বিরত থাকবে। আর আল্লাহ্ তোমার চেহারা এবং তোমার অনুরূপ যে আছে, তাঁর চেহারাও কুৎসিত বানিয়ে দিক, একথা বলো না। কারণ আল্লাহ তা'আলা আদম (আ) কে তাঁর নিজস্ব সূরতে সৃষ্টি করেছেন।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن ضرب الوجه وتقبيحه والوسم فيه
عن أبي هريرة (6) عن النبي صلى الله عليه وسلم قال اذا ضرب احدكم فليجتنب الوجه ولا تقل قبح (7) الله وجهك ووجه من أشبه وجهك فإن الله تعالى خلق آدم على صورته
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৯
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: চেহারায় আঘাত করা এবং একে কুৎসিত বলা ও তাতে দাগ দেয়া নিষেধ
১০৯. জাবির ইবন 'আবদুল্লাহ (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পশুর চেহারায় দাগ দিতে এবং আঘাত করতে নিষেধ করেছেন।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن ضرب الوجه وتقبيحه والوسم فيه
عن جابر بن عبد الله (1) قال نهانا رسول الله صلى الله عليه وسلم عن الوسم (2) في الوجه والضرب في الوجه
তাহকীক:
হাদীস নং: ১১০
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: চেহারায় আঘাত করা এবং একে কুৎসিত বলা ও তাতে দাগ দেয়া নিষেধ
১১০. পুনরায় তিনি বর্ণনা করেন যে, একদা রাসূল (ﷺ) একটি গাধার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন, যার মুখে দাগ দেয়া ছিল। ফলে তার নাকের ছিদ্রের রং পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল। তখন রাসূল (ﷺ) বলেন, এ কাজটি কে করেছে? অন্য বর্ণনায় অধিক বলা হয়েছে: যে একে দাগ দিয়েছে, তার উপর আল্লাহর অভিশাপ। তোমাদের কেউ যেন চেহারায় দাগ না দেয় ও প্রহার না করে।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن ضرب الوجه وتقبيحه والوسم فيه
وعنه أيضا (3) قال مر النبي صلى الله عليه وسلم بحمار قد وسم في وجهه يدخن (4) منخراه فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم من فعل هذا (زاد في روية لعن الله الذي وسمه) لا يسمن أحد الوجه ولا يضربن أحد الوجه
তাহকীক:
হাদীস নং: ১১১
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: চেহারায় আঘাত করা এবং একে কুৎসিত বলা ও তাতে দাগ দেয়া নিষেধ
১১১. সালিম (র) তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) চেহারার উপর আঘাত করতে নিষেধ করেছেন।
তার দ্বিতীয় বর্ণনায় 'আবদুল্লাহ ইবন 'উমর (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি চেহারায় দাগ দেয়া অপছন্দ করতেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) চেহারায় আঘাত করতে নিষেধ করেছেন।
তার দ্বিতীয় বর্ণনায় 'আবদুল্লাহ ইবন 'উমর (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি চেহারায় দাগ দেয়া অপছন্দ করতেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) চেহারায় আঘাত করতে নিষেধ করেছেন।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن ضرب الوجه وتقبيحه والوسم فيه
عن سالم عن أبيه (5) قال نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم أن تضرب الصور (6) يعني الوجه (وعنه من طريق ثان) (7) عن عبد الله بن عمر انه كان يكره العلم (8) في الصور وقال نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن ضرب الوجه
তাহকীক:
হাদীস নং: ১১২
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: চেহারায় আঘাত করা এবং একে কুৎসিত বলা ও তাতে দাগ দেয়া নিষেধ
১১২. আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, তোমাদের কেউ যদি তার ভাইকে আঘাত করে, তবে সে যেন তার চেহারায় আঘাত করা থেকে বিরত থাকে।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن ضرب الوجه وتقبيحه والوسم فيه
عن أبي هريرة (9) أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال إذا قاتل أحدكم أخاه (10) فليجتنب الوجه
তাহকীক:
হাদীস নং: ১১৩
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: চেহারায় আঘাত করা এবং একে কুৎসিত বলা ও তাতে দাগ দেয়া নিষেধ
১১৩. আবূ সা'ঈদ খুদরী (রা) রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেন।
كتاب المدح والذم
باب ما جاء في النهي عن ضرب الوجه وتقبيحه والوسم فيه
عن أبي سعيد الخدري (11) عن النبي صلى الله عليه وسلم مثله
তাহকীক:
হাদীস নং: ১১৪
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: নিতম্বে হাত দিয়ে মারা পশু ও খাদিমের গালে চড় মারা এবং তীব্রভাবে আঘাত করা নিষেধ
১১৪. জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাজিরদের এক ব্যক্তি আনসারদের এক ব্যক্তির নিতম্বে হাত দিয়ে আঘাত করে, তখন আনসারী বললো, হে আনসারগণ, তোমরা আমাকে সাহায্য কর। আর মুহাজির ব্যক্তি বললো, হে মুহাজিরগণ! তোমরা আমার সাহায্যে এগিয়ে আস। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, তোমরা জাহেলী যুগের মত কাজ কেন করছ? (তোমরা এ ধরনের কাজ পরিহার কর;) কেননা, এ কাজ নিন্দনীয়।
كتاب المدح والذم
فصل منه في النهي عن الكسع ولطم خدود الدواب والخدم وحد الضرب
عن جابر بن عبد الله (1) قال كسع (2) رجل من المهاجرين رجلا من الانصار فقال الانصاري يا للانصار (3) وقال المهاجري يا للمهاجرين فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم ألا ما بال دعوى الجاهلية (4) دعوا الكسعة فإنها منتنة
তাহকীক:
হাদীস নং: ১১৫
প্রশংসা ও ভর্ৎসনা সম্পর্কে অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: নিতম্বে হাত দিয়ে মারা পশু ও খাদিমের গালে চড় মারা এবং তীব্রভাবে আঘাত করা নিষেধ
১১৫. মিকদাম ইব্ন মা'য়দী কারিব (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পশুর গালে চপেটাঘাত করতে নিষেধ করেছেন। আর তিনি বলেন, আল্লাহ অবশ্যই তোমাদের জন্য লাঠি ও বেতের ব্যবস্থা করেছেন।
كتاب المدح والذم
فصل منه في النهي عن الكسع ولطم خدود الدواب والخدم وحد الضرب
عن المقدام بن معد يكرب (6) قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم ينهى عن لطم خدود الدواب وقال ان الله عز وجل قد جعل لكم عصيا وسياطا
তাহকীক: