و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته

بسم الله الرحمن الرحيم

দুনিয়াবী কোন স্বার্থের কারণে কোন মুসল্লী ইমামের উপর অসন্তুষ্ট হলে সেটি প্রযোজ্য নয়। কিন্তু ইমাম শরীয়ত বিরোধী কোনো কাজ করার কারণে মুসল্লী যদি ইমামকে অপছন্দ করে তবে আল্লাহর রাসূলের ভাষায় সেই ইমাম নিকৃষ্ট।

حَدَّثَنَا هَنَّادٌ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنْ هِلاَلِ بْنِ يِسَافٍ، عَنْ زِيَادِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ عَمْرِو بْنِ الْحَارِثِ بْنِ الْمُصْطَلِقِ، قَالَ كَانَ يُقَالُ أَشَدُّ النَّاسِ عَذَابًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ اثْنَانِ امْرَأَةٌ عَصَتْ زَوْجَهَا وَإِمَامُ قَوْمٍ وَهُمْ لَهُ كَارِهُونَ ‏.‏ قَالَ هَنَّادٌ قَالَ جَرِيرٌ قَالَ مَنْصُورٌ فَسَأَلْنَا عَنْ أَمْرِ الإِمَامِ فَقِيلَ لَنَا إِنَّمَا عَنَى بِهَذَا أَئِمَّةً ظَلَمَةً فَأَمَّا مَنْ أَقَامَ السُّنَّةَ فَإِنَّمَا الإِثْمُ عَلَى مَنْ كَرِهَهُ ‏.‏

আমর ইবনুল হারিস ইবনু মুস্তালিক (রহঃ) থেকে বর্ণিত:

তিনি বলেন, কথিত আছে, দুই ব্যক্তির উপর সবচেয়ে ভয়াবহ শাস্তি হবেঃ যে নারী তার স্বামীর অবাধ্যাচরণ করে এবং কোন গোত্রের ইমাম যাকে তারা অপছন্দ করে।

টীকা :

হান্নাদ বলেন, জারীর বলেন যে, মানসূর বলেছেন, আমরা ইমাম প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলাম। আমাদেরকে বলা হল, এটা যালিম ইমাম সম্পর্কে বলা হয়েছে। যে ইমাম সুন্নাত (ইসলামী বিধান) কায়িম করে, তাকে অপছন্দকারী গুনাহগার বলে গণ্য হবে।

জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫৯

والله اعلم بالصواب