মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)

الفتح الرباني لترتيب مسند الإمام أحمد بن حنبل الشيباني

বিবাহ অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ২৮৭ টি

হাদীস নং: ১৪১
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: মুত'আ বিবাহ রহিত করণ এবং তা নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গ।
১৪১। তাঁর থেকেই বর্ণিত যে, তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সাথে বিদায় হজ্জে বের হলাম, আমরা যখন 'উসফানে অবস্থান করলাম তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, হজ্জের মাসসমূহে ওমরা আদায় করা বৈধ হয়েছে। সুরাকা ইবন মালিক (রা) তাঁকে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল, আজকে জন্মগ্রহণ করেছে এমন দলকে যেমন শিক্ষা দেয়া হয় তেমন আমাদেরকে শিক্ষা দিন। হজ্জের মাসসমূহে বৈধ হওয়া আমাদের এ ওমরা আমাদের এ বৎসরের জন্য না কি সর্বদার জন্য? তিনি বললেন, বরং সর্বদার জন্য। আমরা যখন মক্কায় আগমন করলাম তখন বাইতুল্লাহ এবং সাফা মারওয়া তাওয়াফ করলাম। অতঃপর তিনি আমাদেরকে মুত'আ বিবাহের অনুমতি দিলেন। আমরা তাঁর কাছে ফিরে এসে বললাম, হে আল্লাহর রাসূল, মহিলারা সময় নির্ধারণ ছাড়া রাজি নয়। তিনি বললেন, সেভাবেই কর। অতঃপর আমি এবং আমার জনৈক সাথী বের হলাম। আমার এবং তার শরীরে ডোরা-কাটা পোশাক। আমরা একজন মহিলার সাথে সাক্ষাৎ করলাম। আমরা আমাদেরকে তার কাছে পেশ করলাম। সে আমার সাথীর ডোরা-কাটা পোষাকের দিকে তাকাচ্ছিল। আর সে তা আমার ডোরা-কাটা পোষাক অপেক্ষা উৎকৃষ্ট দেখছিল। আর সে আমার দিকে তাকিয়ে আমাকে তার অপেক্ষা অধিকতর যুবক দেখছিল। অতঃপর সে বলল, একটি ডোরা কাটা পোষাক অন্যটির পরিবর্তে যথেষ্ট। সে আমাকে পছন্দ করল। আমি তাকে আমার ডোরা-কাটা পোষাকের বিনিময়ে দশ দিনের জন্য বিবাহ করলাম। আমি তার সাথে ঐ রাত যাপন করলাম। আমি যখন ভোর যাপন করলাম তখন মসজিদে এসে রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে মিম্বরের উপর উপদেশ দিতে শুনলাম, যদি তোমাদের কেউ কোন মহিলাকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিবাহ করে থাক তাহলে সে যেন তাকে দেয় যা তার জন্য নির্দিষ্ট করেছে। আর তাকে যা দিয়েছে যেন তা থেকে কিছু ফেরত না নেয়, আর যেন তার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কেননা আল্লাহ তা'আলা তোমাদের জন্য মুত'আ বিবাহ কিয়ামতের দিন পর্যন্ত হারাম করেছেন।
এ হাদীসটিও তাঁর থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মক্কা বিজয়ের দিন মুত'আ বিবাহ হারাম করেছেন।
ক- ইবন মাজাহ, বায়হাকী, হাদীসটির সনদ সহীহ।
খ- মুসলিম, বায়হাকী।
كتاب النكاح
باب ما جاء في نسخة والنهى عنه
وعنه أيضا عن ابيه (9) قال خرجنا مع رسول الله صلى الله عليه وسلم في حجة الوداع (10) حتى اذا كنا بعسفان قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ان العمرة قد دخلت في الحج (1) فقال له سراقة بن مال أو مالك بن سراقة (2) شك عبد العزيز أي رسول الله علمنا تعليم قوم كأنما ولدوا اليوم، عمرتنا هذه لعامنا هذا أم للأبد؟ قال لا بل للأبد (3) فلما قدمنا مكة طفنا بالبيت وبين الصفا والمروة تم أمرنا بمتعة النساء فرجعنا اليه فقلنا يا رسول الله انهن قد أبين الا الى أجل مسمى، قال فافعلوا، قال فخرجت انا وصاحب لي علىّ برد وعليه برد فدخلنا على امرأة فعرضنا عليها أنفسنا فجعلت تنظر الى بر صاحبي فتراه أجود من بدرى وتنظر الى فتراني اشب منه (4) فقالت برد مكان برد (5) واختارتني فتزوجتها عشرا (6) ببردى فبت معها تلك الليلة (7) فلما أصبحت غدوت الى المسجد فسمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم وهو على المنبر يخطب يقول (8) من ان منكم تزوج امراة الى أجل فليعطها ما سمى لها ولا يسترجع مما أعطاها شيئا وليفارقها، فان الله تعالى قد حرمها عليكم الى يوم القيامة (وعنه أيضا عن ابيه) (9) ان رسو الله صلى الله عليه وسلم نهى عن متعة النساء يوم الفتح
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪২
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: মুত'আ বিবাহ রহিত করণ এবং তা নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গ।
১৪২। সালামা ইবন আকওয়া (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)র আউতাসের বৎসর (অষ্টম হিজরীর রমযান মাসে মক্কা বিজয় এবং শাওয়াল মাসে আউতাসের যুদ্ধ হয়) তিন দিন মুত'আ বিবাহের অনুমতি দেন, অতঃপর তা হারাম করেন।
(বুখারী, মুসলিম, নাসাই, তিরমিযী, ইবন মাজাহ, বায়হাকী)
كتاب النكاح
باب ما جاء في نسخة والنهى عنه
عن اياس بن سلمة (10) بن الأكوع عن ابيه قال رخص رسول الله صلى الله عليه وسلم في متعة عام أوطاس ثلاثة أيام ثم نهى عنها
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪৩
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: মুত'আ বিবাহ রহিত করণ এবং তা নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গ।
১৪৩। যুহরী (র) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা উমর ইবন আব্দুল আযীয (র)-এর কাছে মুত'আ বিবাহের সম্পর্কে আলোচনা করলাম। রবী ইবন সাবরা (র) বললেন, আমি আমার পিতাকে বলতে শুনেছি, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে বিদায় হজ্জে মুত'আ বিবাহ হারাম করতে শুনেছি।
(আবু দাউদ, বায়হাকী। আবু দাউদ বলেছেন, মুত'আ সম্পর্কে বর্ণিত হাদীস সমূহের মধ্যে এহাদীসটি অধিকতর নির্ভুল।)
كتاب النكاح
باب ما جاء في نسخة والنهى عنه
عن الزهري (1) قال تذاكرنا عند عمرو بن عبد العزيز المتعة متعة النساء فقال ربيع بن سبرة ابى يقول سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم في حجة الوداع ينهي عن نكاح المتعة
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪৪
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: তালাকদাতা স্বামীর জন্য তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে হালালকারী এবং হজ্জ বা ওমরার জন্য এহরামরত ব্যক্তির বিবাহ প্রসঙ্গ
১৪৪। আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে তার তালাকদাতা স্বামীর হালালকারীকে এবং যার জন্য হালাল করা হয় তাকে লা'নত করেছেন।
ইবন মাজাহ এবং বায়হাকী হাদীসটিকে উকবা ইবন আমির (রা) থেকে নিম্ন লিখিত শব্দে বর্ণনা করেছেন:

ألا أخبركم بالتيس المستعار، قالوا: بلى، يا رسول الله، قال: هو المحلل، لعن الله المحلل، والمحلل له

"আমি কি তোমাদেরকে ধারকরা নর ছাগল সম্পর্কে অবহিত করব না? উপস্থিত সাহাবাগণ (রা) বললেন, নিশ্চয়ই, হে আল্লাহর রাসূল, তিনি বললেন, যে ব্যক্তি তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে তার স্বামীর জন্য হালাল করার উদ্দেশ্যে বিয়ে করে। আল্লাহ তাকে এবং যে স্বামীর জন্য তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে হালাল করা হয়, তাঁকে লা'নত করেছেন।
كتاب النكاح
باب ما جاء في نكاح المحلل والمحرم
عن عبد الله (2) يعنى ابن مسعود قال لعن رسول الله صلى الله عليه وسلم المحلل والمحلل له (3) (عن على رضي الله عنه) (4) قال لعن رسول الله صلى الله عليه وسلم الربا وآكله وشاهديه (5) والمحلل والمحلل له
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪৫
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: তালাকদাতা স্বামীর জন্য তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে হালালকারী এবং হজ্জ বা ওমরার জন্য এহরামরত ব্যক্তির বিবাহ প্রসঙ্গ
১৪৫। আলী (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সূদ দাতাকে, সূদ গ্রহিতাকে, সূদের সাক্ষীদ্বয়কে, তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে তার স্বামীর জন্য হালাল কারীকে এবং যার জন্য হালাল করা হয় তাকে লান'ত করেছেন।
(নাসাঈ। আহমদ ইবন্ আবদুর রহমান আল বান্না বলেছেন, হাদীসটির সনদে হারিছ আউয়ার আছেন। তিনি দূর্বল বর্ণনাকারী। এর অনেক সহীহ সাহেদ হাদীস আছে। তা একে শক্তিশালী করে।)
كتاب النكاح
باب ما جاء في نكاح المحلل والمحرم
عن على رضي الله عنه (4) قال لعن رسول الله صلى الله عليه وسلم الربا وآكله وشاهديه (5) والمحلل والمحلل له
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪৬
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: তালাকদাতা স্বামীর জন্য তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে হালালকারী এবং হজ্জ বা ওমরার জন্য এহরামরত ব্যক্তির বিবাহ প্রসঙ্গ
১৪৬। আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে তার তালাক দাতা স্বামীর জন্য হালালকারীকে এবং যার জন্য হালাল করা হয় তাকে লা'নত করেছেন।
(বাযযার, বায়হাকী, ইসহাক, ইবন আবূ হাতিম "ইলালে", তিরমিযী "ইলালে"। বুখারী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন।)
كتاب النكاح
باب ما جاء في نكاح المحلل والمحرم
عن ابي هريرة (6) قال لعن رسول الله صلى الله عليه وسلم المحلل والمحلل له
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪৭
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: তালাকদাতা স্বামীর জন্য তিন তালাক প্রাপ্তা স্ত্রীকে হালালকারী এবং হজ্জ বা ওমরার জন্য এহরামরত ব্যক্তির বিবাহ প্রসঙ্গ
১৪৭। উসমান ইবন আফফান (রা) থেকে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলেছেন, হজ্জ বা ওমরার জন্য এহরামরত ব্যক্তি বিয়ে করবে না, কাউকে বিয়ে করাবে না এবং বিয়ের প্রস্তাব দিবে না। 'মুহরিমের বিবাহ' শীর্ষক পরিচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে।
كتاب النكاح
باب ما جاء في نكاح المحلل والمحرم
عن أبان بن عثمان عن أبيه (1) عن النبي صلى الله عليه وسلم قال المحرم لا ينكح ولا ينكح ولا يخطب
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪৮
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: শিগার অর্থাৎ মোহরানা থাকবে না এই শর্তে পরস্পরের কাছে নিজ নিজ মেয়ে বা বোন বিয়ে দেয়া।
১৪৮। উবায়দুল্লাহ থেকে বর্ণিত, তিনি নাফি' থেকে এবং তিনি ইবন উমর (রা) থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) শিগার বিয়ে হারাম করেছেন। উবায়দুল্লাহ বলেন, আমি নাফি' কে বললাম, শিগার কি? তিনি বললেন, এক ব্যক্তি কাউকে বিনা মোহরের শর্তে নিজের মেয়েকে বিয়ে দেবে এবং নিজে বিনা মোহরের শর্তে ঐ ব্যক্তির মেয়েকে বিয়ে করবে এবং আর এক ব্যক্তি বিনা মোহরের শর্তে নিজের বোনকে বিয়ে দেবে। এবং বিনা মোহরের শর্তে ঐ ব্যক্তির বোনকে বিয়ে করবে।
كتاب النكاح
باب النهي عن نكاح الشغار
حدّثنا يحيى (2) عن عبيد الله عن نافع (عن ابن عمر) ان رسول الله صلى الله عليه وسلم نهى عن نكاح الشغار (3)، قال قلت لنافع ما الشغار؟ قال يزوج الرجل ابنته ويتزوج ابنته، ويزوج الرجل أخته ويتزوج أخته بغير صداق
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৪৯
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: শিগার অর্থাৎ মোহরানা থাকবে না এই শর্তে পরস্পরের কাছে নিজ নিজ মেয়ে বা বোন বিয়ে দেয়া।
১৪৯। মালিক থেকে বর্ণিত, তিনি নাফি' থেকে এবং তিনি ইবন উমর (রা) থেকে বর্ণনা করেন, নবী (ﷺ) শিগার বিয়ে হারাম করেছেন। মালিক বলেন, শিগার হলো কারো বলা, তুমি আমার কাছে তোমার মেয়েকে বিয়ে দিবে, আর আমি তোমার কাছে আমার মেয়েকে বিয়ে দিব।
(বুখারী, মুসলিম, বায়হাকী, মালিক, শাফিয়ী, আবূ দাউদ, নাসাঈ, তিরমিযী, ইবন মাজাহ। তাঁরা শিগারের ব্যাখ্যা ইবন উমর (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন, মালিক থেকে করেননি। তবে তিরমিযী কারও থেকেই শিগারের তাফসীর বর্ণনা করেননি।)
كتاب النكاح
باب النهي عن نكاح الشغار
حدّثنا عبد الرحمن (4) ثنا مالك عن نافع (عن ابن عمر) ان النبي صلى الله عليه وسلم نهى عن الشغار قال مالك والشغار أن يقول انكحني ابنتك وانكحتك ابنتي
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫০
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: শিগার অর্থাৎ মোহরানা থাকবে না এই শর্তে পরস্পরের কাছে নিজ নিজ মেয়ে বা বোন বিয়ে দেয়া।
১৫০। আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) শিগার হারাম করেছেন। তিনি বলেন, শিগার হল, এক ব্যক্তির বলা, তুমি আমার কাছে তোমার মেয়েকে বিয়ে দিবে। আর আমি তোমার কাছে আমার মেয়েকে বিয়ে দিব। বা তুমি আমার কাছে তোমার বোনকে বিয়ে দিবে। আর আমি তোমার কাছে আমার বোনকে বিয়ে দিব। তিনি বলেন, আর তিনি ধোঁকার ক্রয়-বিক্রয়কে এবং পাথর নিক্ষেপ করে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করাকে হারাম করেন।
(মুসলিম, বায়হাকী)
كتاب النكاح
باب النهي عن نكاح الشغار
عن ابي هريرة (1) قال نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن الشغار، قال والشغار ان يقول الرجل زوجني ابنتك وأزوجك ابنتي أو زوجني اختك وازوجك اختي (2) قال ونهى عن بيع الغرر وعن لحصاة
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫১
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: শিগার অর্থাৎ মোহরানা থাকবে না এই শর্তে পরস্পরের কাছে নিজ নিজ মেয়ে বা বোন বিয়ে দেয়া।
১৫১। আব্দুর রহমান ইবন হুরমুয আল আ'রাজ (র) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, আব্বাস ইবন আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস (র) নিজের মেয়েকে আব্দুর রহমান ইবন হাকাম (র)-এর কাছে আর 'আব্দুর রহমান নিজ মেয়েকে তার কাছে বিয়ে দিলেন। আর তাদের প্রত্যেকের লজ্জা স্থানকে অন্য জনের মোহর নির্ধারিত করলেন। খলীফা মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান (রা) মারওয়ানের কাছে তাদেরকে পৃথক করার নির্দেশ দিয়ে চিঠি লিখলেন। তিনি তাঁর চিঠিতে লিখলেন, এটা শিগার বিয়ে যা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হারাম করেছেন।
(আবূ দাউদ, বায়হাকী। আহমদ ইবন্ আবদুর রহমান আল বান্না বলেছেন, হাদীসটির সনদ উত্তম।)
كتاب النكاح
باب النهي عن نكاح الشغار
عن عبد الرحمن بن هرءز الأعرج (4) ان العباس بن عبد الله بن عباس أنكح عبد الرحمن بن الحكم ابنته وانكحه عبد الرحمن ابنته وق كانا جعلا صداقا (5) فكتب معاوية بن ابي سفيان وهو خليفة الى مروان يأمره بالتفريق بينهما، وقال في كتابه هذا الشغار الذي نهى عنه رسول الله صلى الله عليه وسلم
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫২
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: শিগার অর্থাৎ মোহরানা থাকবে না এই শর্তে পরস্পরের কাছে নিজ নিজ মেয়ে বা বোন বিয়ে দেয়া।
১৫২। জাবির ইবন আব্দুল্লাহ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) শিগার বিয়ে হারাম করেছেন।
(মুসলিম, শাফিয়ী, বায়হাকী)
বায়হাকীতে জাবির (রা) থেকে অন্য একটি বর্ণনা ও রয়েছে:
তিনি বলেন, নবী (ﷺ) শিগার হারাম করেছেন। আর শিগার হল এক মহিলাকে অপর মহিলার বিনিময়ে মোহরানা ছাড়া বিয়ে করা। এ মহিলার যৌনাঙ্গ ওই মহিলার মোহরানা। আর ওই মহিলার যৌনাঙ্গ এ মহিলার মোহরানা।
كتاب النكاح
باب النهي عن نكاح الشغار
عن جابر بن عبد الله (6) قال نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن الشغار
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫৩
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: শিগার অর্থাৎ মোহরানা থাকবে না এই শর্তে পরস্পরের কাছে নিজ নিজ মেয়ে বা বোন বিয়ে দেয়া।
১৫৩। ইবন উমর (রা) থেকে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলেছেন, ইসলামে শিগার বিয়ে নেই।
(মুসলিম)
كتاب النكاح
باب النهي عن نكاح الشغار
عن ابن عمر (7) ان النبي صلى الله عليه وسلم قال لا شغار في الإسلام
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫৪
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: শিগার অর্থাৎ মোহরানা থাকবে না এই শর্তে পরস্পরের কাছে নিজ নিজ মেয়ে বা বোন বিয়ে দেয়া।
১৫৪। ক- আনাস ইবন মালিক (রা) থেকে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলেছেন, ইসলামে শিগার বিয়ে নেই।
খ- ইমরান ইবন হুসায়ন (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ইসলামে শিগার বিয়ে নেই।
(নাসাঈ, তিরমিযী। তিরমিযী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।)
كتاب النكاح
باب النهي عن نكاح الشغار
عن انس بن مالك) (9) ان النبي صلى الله عليه وسلم قال لا شغار في الإسلام
(عن عمران بن حصين) (10) ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال لا شغار في الإسلام
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫৫
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: যিনাকারী এবং যিনাকারীনীকে বিয়ে করা।
১৫৫। সাঈদ ইবন আবু সাঈদ মাকবুরী (র) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, চাবুক দ্বারা শাস্তি প্রাপ্ত যিনাকারীকে বিয়ে করা যাবে না।
(ইমাম আহমদ হাদীসটিকে তাবিয়ী সাঈদ ইবন সাঈদ মাকবুরী থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বর্ণনাকারী সাহাবী (রা)-এর নাম উল্লেখ করেননি। আবু দাউদ, ইবন আবু হাতিম এবং হাকিম হাদীসটিকে তাবিয়ী সাঈদ ইবন আবু সাঈদের বর্ণনা সূত্রে আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণনা করেছেন। হাফিয ইবন হাজার বুলুগুল মারামে বলেছেন, হাদীসটির বর্ণনাকারীগণ নির্ভরযোগ্য।)
كتاب النكاح
باب ما جاء في نكاح الزاني والزانية
عن سعيد بن ابي سعيد المقبري (11) قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم الزاني المجلود لا ينكح
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫৬
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: যিনাকারী এবং যিনাকারীনীকে বিয়ে করা।
১৫৬। আব্দুল্লাহ ইবন আমর (রা) থেকে বর্ণিত, জনৈক মুসলমান ব্যক্তি নবী (ﷺ) -এর কাছে উম্মু মাহযুল নামের মহিলাকে বিবাহ করার অনুমতি চাইলেন। সে যিনা করত এবং ঐ মুসলমান লোকটির অনুকূলে শর্ত আরোপ করত যে সে তার ব্যায়ভার বহন করবে। সে নবী (ﷺ)-এর কাছে তাকে বিবাহ করার অনুমতি চাইল বা তাঁকে তার বিষয় অবগত করানো হল। আর তখন অবতীর্ণ হল :
الزَّانِيَةُ لَا يَنْكِحُهَا إِلَّا زَانٍ أَوْ مُشْرِكٌ
ব্যাভিচারিনীকে বিয়ে করবে না, ব্যাভিচারি বা মুশরিক ছাড়া কেউ। (সূরা নূর: ৩)
আর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তা পড়লেন।
(নাসাঈ। হায়ছামী সূরা নূরের তাফসীরে উল্লেখ করে বলেছেন, আহমদ, তাবারানী আল মু'জামুল কাবীরে এবং আল মু'জামুছ ছগীরে এর সমর্থক হাদীস বর্ণনা করেছেন। আহমদের বর্ণনাকারীগণ নির্ভরযোগ্য।)
كتاب النكاح
باب ما جاء في نكاح الزاني والزانية
عن عبد الله بن عمرو (2) ان رجلان من المسلمين (3) استأذن نبي الله صلى الله عليه وسلم في امرأة يقال لها ام مهزول (4) كانت تسافح وتشترط له ان تنفق عليه وانه استأذن فيها النبي صلى الله عليه وسلم أو ذكر له امرها فقرأ النبي صلى الله عليه وسلم الزانية لا ينكحها الا زان او مشرك (5) قال انزلت الزانية لا ينكحها الا زان أو مشرك
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫৭
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: সন্তান প্রসব করে না এমন মহিলাকে বিয়ে দেয়া প্রসঙ্গে।
১৫৭। মায়মুনা বিনতে কিরদাম (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে মক্কায় উটনীর উপর আরোহন করা অবস্থায় দেখলাম। আমি আমার পিতার সাথে ছিলাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর হাতে মক্তবের শিক্ষকের চাবুকের মত চাবুক ছিল। আমি বেদুঈন ও অন্যান্য লোকদেরকে বলতে শুনলাম। তোমরা তবতবিয়া (চাবুক) থেকে সতর্ক থাক। আমার পিতা তাঁর নিকটবর্তী হয়ে তাঁর পা ধরলেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর জন্য থেমে তাঁর কথা শুনলেন। তিনি বলেন, আমি তাঁর পায়ের অন্য আঙ্গুল সমূহের চেয়ে তাঁর তর্জনী আঙ্গুলি দীর্ঘ হওয়ার কথা ভুলে যাইনি। তিনি বলেন, আমার পিতা তাঁকে বললেন, আমি ইছরানের সৈন্য বাহিনীকে দেখেছি। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সৈন্যবাহিনীকে চিনলেন। সেই সৈন্য বাহিনীর তারিক ইবন মুরাক্কা’ বললেন, কে আমাকে একটি বল্লম তার প্রতিদানের পরিবর্তে দিবে। তিনি বলেন, আমি তখন বললাম, তার প্রতিদান কি? তিনি বললেন, আমি তাকে আমার প্রথম জন্ম গ্রহণ করা মেয়ে বিয়ে দিব। তিনি বলেন, আমি তখন তাঁকে আমার বল্লম দিলাম। আমি তাঁর মেয়ের জন্ম গ্রহণ করা এবং বালেগ না হওয়া পর্যন্ত তাঁর সাথে যোগাযোগ করলাম না। অতঃপর আমি তাঁর কাছে এসে বললাম। আপনি আমার জন্য আমার স্ত্রীকে (তাঁর মেয়ে) প্রস্তুত করুন। তিনি বললেন, আল্লাহর শপথ, আমি তোমার জন্য তাকে প্রস্তুত করব না যে পর্যন্ত তুমি ঐ বল্লম ছাড়া তার জন্য অন্যকোন মহর নির্ধারণ করবে। আর আমি শপথ করলাম যে আমি তার জন্য বল্লম ছাড়া অন্যকোন মোহর নির্ধারন করব না। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, সে কোন বয়সের মহিলা? আমি বললাম, তার চুল পেকেছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাকে বললেন, তুমি তাকে বিয়ে করা থেকে বিরত থাক। তার সাথে তোমার বিয়েতে কোন কল্যাণ নেই। তাঁর এ কথা আমাকে ভীত করল। আমি তাঁর দিকে তাকালাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, তুমি তার মেয়েকে বিয়ে না করলে তোমাদের শপথ ভংগ হবে না।
(আবূ দাউদ। হাদীসটির সনদে সারা বিনতে মিকসাম আছেন। হাফিয ইবন হাজর "তাকরীবে" বলেছেন, তিনি অজ্ঞাত বর্ণনাকারী।)
كتاب النكاح
باب ما جاء في تزويج من لم تولد
حدّثنا (يزيد بن هارون) (6) قال أنا عبد الله بن يزي بن مقسم قال حثتني عمتي سارة بنت مقسم (عن ميمونة بنت كردم) (7) قالت رأيت رسول الله صلى الله عليه وسلم بمكة وهو على ناقته (8) وأنا مع أبي وبيد رسول الله صلى الله عليه وسلم درة (9) كدرّة الكتاب فسمعت الاعراب والناس يقولون الطبطبية (10) فدنا منه أبي فأخذ بقدمه فأقر له (1) رسول الله صلى الله عليه وسلم قالت فما نسيت فيما نسيت طول إصبع قدمه السبابة على سائر أصابعه، قالت فقال له أبي إني شهدت جيش عثران (2) قالت فعرف رسول الله صلى الله عليه وسلم ذلك الجيش، فقال طارق بن المرقّع (3) من يعطيني رمحا بثوابه (4) قال فقلت وما ثوابه؟ قال أزوجه أول بنت تكون لي، قال فأعطيته رمحي ثم تركته حتى ولدت له ابنه وبلغت، فأتيته فقلت له جهز لي أهلي، فقال لا والله لا أجهزها حتى تحدث صداقا غير ذلك (5) فحلفت أن لا أفعل، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم بقدر (6) أي النساء هي؟ قلت قد رأت القتير (7) قال فقال لي رسول الله صلى الله عليه وسلم دعها عنك لا خير لك فيها، قال فراعني ذلك (8) ونظرت إليه، فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم لا تأثم ولا يأثم صاحبك
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫৮
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ: বিবাহিতা স্ত্রীকে দোষের কারণে ফেরত দেয়া
১৫৮। জামীল ইবন যায়দ (র) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি জনৈক বৃদ্ধ আনসারী (রা)-কে সঙ্গ দিলাম। বলা হয়ে থাকে তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সাহাবী। তাঁর নাম কা'ব ইবন যায়দ (রা) বা যায়দ ইবন কা'ব (রা)। তিনি আমার কাছে বর্ণনা করেছেন যে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) গিফার গোত্রের জনৈকা মহিলাকে বিয়ে করলেন। যখন তিনি তার সামনে উপস্থিত হলেন এবং কাপড় রেখে বিছানায় বসলেন, তখন তার পার্শ্ব দেশে কুষ্ঠরোগ দেখতে পেলেন। তিনি বিছানা থেকে উঠে গেলেন। অতঃপর বললেন, তুমি তোমার পোষাক পরিধান কর। তিনি তাকে সে সব বস্তু দিয়ে ছিলেন তা থেকে কিছু ফেরত নিলেন না।
(বায়হাকী, সাঈদ ইবন মানছুর সুনানে, ইবন আদী। হাদীসটির সনদে জামীল ইবন যায়দ আছেন। তিনি দূর্বল বর্ণনাকারী। বুখারী বলেছেন, তার হাদীস সহীহ নয়।)
كتاب النكاح
باب ما يذكر في رد المنكوحة بالعيب
عن جميل بن زيد (10) قال صحبت شيخا من الأنصار ذكر أنه كانت له صحبة يقال له كعب بن زيد أو زيد بن عب (11) فحدثني أن رسول الله صلى الله عليه وسلم تزوج امرأة من بني غفار (12) فلما دخل عليها وضع ثوبه وقعد على الفراش أبصر بكشحها (13) بياضا فانحاز عن الفراش ثم قال خذي عليك ثيابك ولم يأخذ مما آتاها شيئا (14)
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৫৯
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ : কারো ইসলাম গ্রহণ করা কালীন দু'জন সহোদরা বোন বা চারের বেশি স্ত্রী থাকলে তার বিধান, আযাদ ও গোলামের কতজন স্ত্রী থাকতে পারবে? এ ক্ষেত্রে নবী (ﷺ)-এর বিশেষত্ব।
১৫৯। আব্দুল্লাহ ইবন উমর (রা) থেকে বর্ণিত, গায়লান ইবন সালামা ছাকাফী (রা) যখন ইসলাম গ্রহণ করেন তখন তাঁর দশজন স্ত্রী ছিল। নবী (ﷺ) তাঁকে বললেন, তুমি তাদের থেকে চারজনকে বেছে নাও।
(শাফিয়ী, তিরমিযী, হাকিম, বায়হাকী। হাফিয ইবন কাসীর “তাফসীরে" হাদীসটির একাধিক বর্ণনা সূত্র এবং সাহেদ সমূহ উল্লেখ করেছেন। তা হাদীসটি সহীহ হওয়া প্রমাণিত করে।)
كتاب النكاح
باب من أسلم وتحته أختان أو أكثر من أربع وفيه العدد المباح للحر والعبد وما خص به النبي صلى الله عليه وسلم
عن سالم عن أبيه (1) أن غيلان (2) بن سلمة الثقفي أسلم وتحته عشر نسوة (3) فقال له النبي صلى الله عليه وسلم اختر منهن أربعا
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ১৬০
বিবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ : কারো ইসলাম গ্রহণ করা কালীন দু'জন সহোদরা বোন বা চারের বেশি স্ত্রী থাকলে তার বিধান, আযাদ ও গোলামের কতজন স্ত্রী থাকতে পারবে? এ ক্ষেত্রে নবী (ﷺ)-এর বিশেষত্ব।
১৬০। কাতাদা (র) থেকে বর্ণিত, তিনি আনাস ইবন মালিক (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী (ﷺ) দিনের এবং রাতের একই সময়ে এগার জন স্ত্রীর সাথে সহবাস করতেন। তিনি বলেন, আমি আনাস (রা)-কে বললাম, তিনি কি তা করতে সক্ষম হতেন? তিনি বললেন, আমরা আলোচনা করতাম যে, তাঁকে ত্রিশ জন পুরুষের শক্তি দান করা হয়েছে।
(বুখারী, নাসাঈ, বায়হাকী এবং অন্যরা)
كتاب النكاح
باب من أسلم وتحته أختان أو أكثر من أربع وفيه العدد المباح للحر والعبد وما خص به النبي صلى الله عليه وسلم
عن قتادة عن أنس بن مالك (2) ان النبي صلى الله عليه وسلم كان يدور على نسائه في الساعة الواحدة (3) من الليل والنهار وهن إحدى عشرة (4)، قال قلت لأنس وهل كان يطيق ذلك؟ قال نان تحث انه اعطى قوة ثلاثين
tahqiq

তাহকীক: