মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

২১- শিকার ও জবাইয়ের পশুর বিধান - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১৮ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৪১০৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১০৬। হযরত আবু সা'লাবা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গৃহপালিত গাধার মাংস হারাম বলিয়া ঘোষণা করিয়াছেন।—মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১০৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১০৭। হযরত জাবের (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খায়বারের (যুদ্ধের) দিন গৃহপালিত গাধার গোশত খাইতে নিষেধ করিয়াছেন এবং ঘোড়ার মাংস সম্পর্কে অনুমতি দিয়াছেন। — মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১০৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১০৮। হযরত আবু কাতাদাহ্ (রাঃ) হইতে বর্ণিত, একদা তিনি একটি বন্য গাধা দেখিতে পাইলেন এবং অমনিই উহাকে হত্যা করিয়া ফেলিলেন। (উহা খাওয়া হালাল কিনা নবী [ছাঃ]-কে জিজ্ঞাসা করা হইলে) নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন : তোমাদের কাছে উহার গোশতের কিছু অবশিষ্ট আছে কি? আবু কাতাদাহ্ বলিলেন, আমাদের কাছে উহার একখানা পা আছে। অতঃপর তিনি উহা লইলেন এবং খাইলেন। -মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১০৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১০৯। হযরত আনাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার আমরা মাররুয যাহরান নামক স্থানে একটি খরগোশকে ধাওয়া করিলাম। অবশেষে আমি উহাকে ধরিয়া ফেলিলাম এবং আবু তালহার নিকট নিয়া আসিলাম। তিনি উহাকে যবাহ্ করিলেন এবং উহার পাছা ও উরু দুইখানা রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খেদমতে পাঠাইলেন, তিনি উহা গ্রহণ করিলেন। -মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১০। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন গোসাপ আমি খাইও না এবং উহাকে হারামও বলি না। মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১১। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত, হযরত খালেদ ইবনে ওয়ালীদ (রাঃ) তাহাকে বলিয়াছেন, একদা তিনি রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে হযরত মায়মুনা (রাঃ) -এর ঘরে প্রবেশ করিলেন। মায়মুনা হইলেন খালেদ ও ইবনে আব্বাসের খালা। এ সময় খালেদ দেখিতে পাইলেন, মায়মুনার কাছে রহিয়াছে ভাজা গোইসাপ। অতঃপর তিনি ( মায়মুনা) রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্মুখে গোইসাপ পেশ করিলেন। তখন রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গোইসাপ (খাওয়া) হইতে হাত গুটাইয়া লইলেন। এ সময় খালেদ জিজ্ঞাসা করিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্। গোইসাপ (খাওয়া) কি হারাম? তিনি বলিলেন না। তবে আমাদের এলাকায় এই জীব নাই। তাই ইহার প্রতি আমার ঘৃণাবোধ হয়। খালেদ বলেন, অতঃপর আমি উহাকে নিজের দিকে টানিয়া লইলাম এবং উহা খাইতে লাগিলাম, আর রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার দিকে চাহিয়া রহিলেন। —মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১২। হযরত আবু মুসা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মোরগের গোশত খাইতে দেখিয়াছি। —মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আবু আওফা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে সাতটি যুদ্ধে শরীক ছিলাম। তাঁহার সাথে আমরা টিড্ডি খাইয়াছি। —মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১৪। হযরত জাবের (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি খাবত বাহিনীর অভিযানে শরীক ছিলাম। হযরত আবু উবায়দা (রাঃ)-কে বাহিনীর আমীর নিযুক্ত করা হইয়াছিল। (তথায়) আমরা এক সময় ভীষণ ক্ষুধায় পতিত হইয়াছিলাম। তখন সমুদ্র (তীরে) একটি (বৃহৎকায়) মৃত মাছ (পানি ঢেউয়ের সাথে) উঠাইয়া দিল। উহার মত এত বড় প্রকাণ্ড মাছ ইতিপূর্বে আমরা দেখি নাই। উহাকে বলা হইত, আম্বর। আমরা অর্ধ মাস পর্যন্ত উহা হইতে খাইলাম। পরে হযরত আবু উবায়দা উহার হাড়সমূহ হইতে একখানা হাড় লইয়া খাড়া করিলেন। আর উহার নীচ দিয়া একজন উট সওয়ার অনায়াসে অতিক্রম করিল। অতঃপর মদীনায় আসিয়া আমরা নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে (ঘটনাটি) বর্ণনা করিলে তিনি বলিলেনঃ তোমরা খাও, আল্লাহ্ তা'আলা তোমাদের জন্য রিযিক হিসাবে উহা পাঠাইয়াছেন। আর যদি তোমাদের কাছে উহার অবশিষ্ট কিছু মওজুদ থাকে, আমাদিগকেও খাইতে দাও। বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর আমরা রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খেদমতে উহার কিছু অংশ পাঠাইয়া দিলাম। তিনি উহা খাইলেন। -মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১৫। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: যখন তোমাদের কাহারও ( খাওয়ার) পাত্রে মাছি পড়ে, তখন গোটা মাছিটিকে উহাতে ডুবাইয়া দিবে। অতঃপর উহাকে তুলিয়া ফেলিয়া দিবে। কেননা, উহার ডানাদ্বয়ের এক ডানায় নিরাময় এবং অপর ডানায় রোগ (-এর জীবাণু) থাকে। বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১৬। হযরত মায়মুনা (রাঃ) হইতে বর্ণিত যে, একদা একটি ইঁদুর ঘিয়ের মধ্যে পড়িয়া মরিয়া গেল এবং এই সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হইল। তিনি বলিলেন : ইঁদুর ও উহার আশেপাশের ঘি ফেলিয়া দাও এবং অবশিষ্ট ঘি খাও ।—বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১৭। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলিতে শুনিয়াছেন, তিনি বলেন: তোমরা সকল সাপ মারিবে। বিশেষ করিয়া পিঠে দুইটি কালো রেখাবিশিষ্ট এবং লেজ কাটা সাপ অবশ্যই মারিয়া ফেলিবে। কেননা, এইগুলি চক্ষুর জ্যোতি নষ্ট করে এবং (মহিলাদের গর্ভপাত ঘটায়। আব্দুল্লাহ্ বলেন, একদিন আমি একটি সাপ মারিবার জন্য উহার পিছনে ধাওয়া করিলাম। এমন সময় আবু লুবাবা (রাঃ) আমাকে ডাকিয়া বলিলেন, উহাকে মারিও না। আমি বলিলাম, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো সকল সাপ মারিয়া ফেলিতে নির্দেশ দিয়াছেন। তিনি বলিলেন, এই নির্দেশের পর রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গৃহে বাস করে, যেগুলিকে আওয়ামের বলা হয়, ঐগুলিকে বধ করিতে নিষেধ করিয়াছেন। মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১৮। হযরত আবু সায়েব (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা হযরত আবু সায়ীদ খুদরী (রাঃ)-এর নিকট গেলাম। আমরা তথায় বসা ছিলাম, এমন সময় হঠাৎ তাঁহার খাটের নীচে কোন কিছুর নড়াচড়া শুনিতে পাই। তাকাইয়া দেখিলাম, ঐখানে একটি সাপ। আমি তৎক্ষণাৎ উহাকে মারিবার জন্য উঠিয়া দাড়াইলাম। সে সময় হযরত আবু সায়ীদ নামায পড়িতেছিলেন। তিনি আমাকে বসিয়া থাকার জন্য ইংগিত করিলেন। আমি অমনি বসিয়া পড়িলাম। অতঃপর তিনি নামায শেষ করিয়া ঘরের একটি কক্ষের দিকে ইশারা করিয়া বলিলেন, তুমি কি ঐ কক্ষটি দেখিতেছ? আমি বলিলাম, জি হ্যাঁ! তখন তিনি বলিলেন, এই কক্ষে আমাদের বংশের এক যুবক থাকিত। সে ছিল সদ্য বিবাহিত দম্পতি। তিনি আরও বলেন, উক্ত যুবকটি সহ আমরা রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে খন্দকের যুদ্ধে শরীক হইয়াছিলাম। যুবকটি দ্বিপ্রহরে রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হইতে অনুমতি লইয়া বাড়ীতে চলিয়া যাইত। (প্রতিদিনের নিয়মমাফিক) একদিন সে তাহার নিকট অনুমতি চাহিল। তখন রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাহাকে বলিলেন: তুমি তোমার হাতিয়ারখানা সঙ্গে লইয়া যাও। কেননা, আমি বনী কুরাইযার পক্ষ হইতে তোমার উপর আক্রমণের আশংকা করি। সুতরাং লোকটি নিজের হাতিয়ারসমেত বাড়ীর দিকে প্রত্যাবর্তন করিল। সে আসিয়াই দেখিতে পাইল, তাহার স্ত্রী (ঘরের) উভয় দ্বারের মাঝখানে দণ্ডায়মান। তাহাকে এই অবস্থায় দেখিয়া তাহার আত্মসম্ভ্রমে আঘাত লাগিল। ফলে সে তৎক্ষণাৎ তাহার দিকে বর্শা ছুড়িবার জন্য উদ্যত হইল। তাহার উদ্দেশ্য বুঝিতে পারিয়া সে (স্ত্রী) বলিয়া উঠিল, তুমি তোমার বর্শা গুটাইয়া নাও। ঘরের ভিতরে প্রবেশ করিয়া দেখ, কিসে আমাকে বাহিরে আসিতে বাধ্য করিয়াছে। লোকটি গৃহে প্রবেশ করিতেই দেখিল, প্রকাণ্ড একটি সাপ বিছানার উপর জড়ো হইয়া রহিয়াছে। তৎক্ষণাৎ সে বর্শা দ্বারা উহাকে আক্রমণ করিল এবং বর্শার ফলকে উহাকে বিধিয়া ফেলিল। অতঃপর ঘরের বাহিরে আনিয়া বর্শাটি মাটিতে গাড়িয়া রাখিল। এই অবস্থায় সাপটি তড়পাইয়া তাহার উপর আক্রমণ করিল। ইহার পর জানা যায় নাই তাহাদের উভয়ের মধ্যে কে আগে মৃত্যুবরণ করিয়াছে। সেই সাপ না যুবক। বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর আমরা আসিয়া রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে ঘটনাটি জানাইলাম এবং আরয করিলাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ্।) আল্লাহর কাছে তাহার জন্য দো'আ করুন, যেন তিনি তাহাকে আমাদের জন্য জীবিত করিয়া দেন। তিনি বলিলেন: তোমরা তোমাদের সঙ্গীর জন্য আল্লাহর কাছে মাগফিরাত কামনা কর। অতঃপর তিনি বলিলেন, এই সমস্ত গৃহে কিছু আওয়ামের (বসবাসকারী জ্বিন ) থাকে। অতএব, যখনই তোমরা উহাদিগকে ঘরের মধ্যে দেখিতে পাও, তখনই উহাদিগকে ঘর ছাড়িয়া চলিয়া যাওয়ার জন্য তিনবার নির্দেশ দাও। ইহাতে যদি চলিয়া যায়, তবে উত্তম, অন্যথায় উহাদিগকে মারিয়া ফেল। কেননা, উহা কাফের। অতঃপর হুযূর (ছাঃ) লোকদিগকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, যাও, তোমরা তোমাদের সাথীকে দাফন কর। অপর এক রেওয়ায়তে বর্ণিত আছে, হুযূর (ছাঃ) বলিয়াছেন, মদীনায় বহু জ্বিন আছে। তাহাদের অনেকেই ইসলাম গ্রহণ করিয়াছে। সুতরাং যদি তোমরা উহাদের কোন একটিকে ঘরের মধ্যে দেখিতে পাও, তখন তিন দিন যাবৎ ঘর ছাড়িয়া চলিয়া যাইতে নির্দেশ দাও। আর ইহার পরও যদি দেখিতে পাও, উহাকে বধ করিয়া ফেল। কেননা, উহা শয়তান। —মুসলিম:

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১১৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১১৯। হযরত উম্মে শারীক (রাঃ) হইতে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গিরগিটি মারিয়া ফেলার জন্য নির্দেশ দিয়াছেন। তিনি আরও বলিয়াছেন ইহা হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর বিরুদ্ধে আগুনে ফুঁক দিয়াছিল। —মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১২০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১২০। হযরত সা'দ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাকলাস মারিয়া ফেলার জন্য নির্দেশ দিয়াছেন এবং উহাকে ক্ষুদ্র ফাসেক বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১২১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১২১। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া -সাল্লাম বলিয়াছেন যে ব্যক্তি গিরগিটিকে প্রথম আঘাতে বধ করিবে, তাহার জন্য (আমলনামায়) একশত নেকী লিখা হইবে। আর দ্বিতীয় আঘাতে মারিলে (তাহার জন্য) উহার চাইতে কম এবং তৃতীয় আঘাতে মারিলে (তাহার জন্য) উহা অপেক্ষা কম লিখা হইবে। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১২২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১২২। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন একদা কোন একজন নবীকে একটি পিপীলিকা দংশন করিয়া ছিল। ফলে তাহার নির্দেশে পিপীলিকার গোটা বস্তিটাই আগুনে জ্বালাইয়া দেওয়া হইল। তখন আল্লাহ্ তা'আলা তাহাকে ওহীর মাধ্যমে (প্রশ্নের সুরে) বলিলেন, মাত্র একটি পিপীলিকাই তোমাকে দংশন করিয়াছিল, আর তুমি উহাদের এমন একটি সম্প্রদায়কে জ্বালাইয়া দিলে (কোন্ যুক্তিতে), যাহারা সর্বক্ষণ আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করিতেছিল। - -মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪১২৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব প্রাণী খাওয়া হালাল ও হারাম
৪১২৩। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ ঘিয়ের মধ্যে ইঁদুর পড়িয়া গেলে, যদি উহা (উক্ত ঘি) জমাট হয়, তখন ইঁদুর ও উহার আশেপাশের ঘি ফেলিয়া দাও। আর যদি উহা তরল হয়, তখন উহার কাছেও যাইও না। – আহমদ ও আবু দাউদ,

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান