মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১০- যাবতীয় দোয়া-যিক্‌র - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ২২৮৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৮৩। অপর বর্ণনায় আছে, যেমন শুষ্ক তরুরাজির মধ্যখানে সবুজ তরু। গাফেলদের মধ্যে যিকিরকারী যেমন অন্ধকার ঘরে বাতি। গাফেলদের মধ্যে যিকিরকারীকে জীবদ্দশায়ই তাহার বেহেশতের স্থান দেখানো হইবে এবং গাফেলদের মধ্যে যিকিরকারীর গোনাহ মানুষ ও পশুর সংখ্যা পরিমাণ মাফ করিয়া দেওয়া হইবে। —রযীন

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৮৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৮৪। হযরত মুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) বলেন, কোন বান্দা, এমন কোন আমল করিতে পারে না যাহা তাহাকে আল্লাহর যিকির অপেক্ষা আল্লাহর আযাব হইতে অধিক রক্ষা করিতে পারে। —মালেক, তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৮৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৮৫। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, আমি আমার বান্দার নিকট থাকি, যখন সে আমার যিকির করে এবং আমার তরে তাহার ওষ্ঠ নড়ে। -বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৮৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৮৬। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) নবী করীম (ﷺ) হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলিয়াছেনঃ প্রত্যেক জিনিসেরই একটা মাজন রহিয়াছে, আর অন্তরের মাজন হইল আল্লাহর যিকির। আল্লাহর যিকির অপেক্ষা আল্লাহর আযাব হইতে অধিক ত্রাণদাতা আর কোন জিনিসই নাই। সাহাবীগণ জিজ্ঞাসা করিলেন, আল্লাহর রাস্তায় জেহাদ করাও কি নহে? তিনি বলিলেন, আল্লাহর রাস্তায় তরবারি মারিলেও নহে এমন কি উহা টুটিয়া যায়। —বায়হাকী দা'ওয়াতুল কবীরে

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৮৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২২৮৮হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ আল্লাহ্ তা'আলার নিরানব্বইটি নাম রহিয়াছে, যে উহা মুখস্থ করিবে বেহেশতে যাইবে। উহা হইতেছে, 'আল্লাহ্'— যিনি ব্যতীত কোন মা'বূদ নাই। 'আররহমান’– দয়াময়, যাঁহার দয়া সমগ্র বিশ্বকে ব্যাপিয়া আছে। 'আররাহীম'—দয়াবান বা বিশেষ দয়ার অধিকারী, যাহা শুধু মু'মিনদের প্রতি করা হয়। 'আলমালেক' –রাজা, বাদশাহ্। 'আলকুদ্দুস' – অতি পাক ও পবিত্র। নশ্বরতা বা কোন অপগুণ তাঁহাকে স্পর্শ করিতে পারে না। 'আসসালাম' – শান্তিময় ও নিরাপদ। কোনরূপ অশান্তি তাঁহাকে ছুইতে পারে না। 'আলমু'মিন' – নিরাপত্তাদাতা, নিরাপদকারী। 'আলমুহাইমিন' – নেগাহবান, রক্ষক। 'আলআযীয'—প্রভাবশালী, অন্যের উপর বিজয়ী। 'আলজাব্বার'—শক্তি প্রয়োগ দ্বারা সংশোধনকারী। আলমুতাকাব্বির'—অহঙ্কারের অধিকারী—যাহার অহঙ্কার করা শোভা পায়। 'আলখালেক’— প্রকল্পক, স্রষ্টা। আলবারী'— ত্রুটিহীন স্রষ্টা। 'আলমুসাব্বির' – প্রকল্পক ও নকশা অঙ্কনকারী, ডিজাইনার। আলগাফফার’– বড় ক্ষমাশীল—যিনি অপরাধ ঢাকিয়া রাখেন এবং অসংখ্য অপরাধ মার্জনা করিতেও দ্বিধাবোধ করেন না। আলকাহহার’—সকল বস্তু যাঁহার ক্ষমতার অধীন। ক্ষমতা প্রয়োগে যাঁহার কোন বাধা নাই। আলওয়াহ্হাব’—বড় দাতা, যাঁহার দান অবারিত। আররাযযাক’— রিযিকদাতা। 'আলফাত্তাহ্' সৃষ্টির মীমাংসাকারী, বিপদমুক্তকারী, যাঁহার দয়ার ভাণ্ডার খোলা। 'আলআলীম’—বড় জ্ঞাতা— যিনি গুপ্ত ব্যক্ত সবকিছু জানেন। 'আলকাবেয' — রিযিক ইত্যাদির সংকোচনকারী। আলবাসেত’ —উহার সম্প্রসারণকারী। আলখাফেযু’—যিনি নীচে নামান। 'আররাফিউ’—যিনি উপরে উঠান। আলমুইযযু’–সম্মান ও পূর্ণতা দাতা। 'আলমুযিল্লু' – অপমান ও অপূর্ণতাদানকারী। 'আসসামীউ’ –শ্রোতা (ছোট বড় সকল স্বরের)। 'আলবাছীর' – দর্শক (ছোট বড় সকল জিনিসের)। আলহাকামু’—নির্দেশ দানকারী, বিধানকর্তা। 'আলআদলু' – ন্যায়বিচারক—যিনি যাহা উচিত তাহাই করেন। আললাতীফু’—যিনি সৃষ্টির যখন যাহা আবশ্যক তাহা করিয়া দেন ; অনুগ্রহকারী। সূক্ষ্মদর্শী বা যিনি অতি সূক্ষ্ম বিষয়ও অবগত। আলখাবীর’– যিনি গুপ্ত ভেদ অবগত, ভিতরের বিষয় জ্ঞাতা। 'আলহালীম’—ধৈর্যশীল—যিনি অপরাধ দেখিয়াও সহজে শাস্তি দেন না। আলআযীমু’—বিরাট, বহু সম্মানী। 'আলগাফূরু' – যিনি অপরাধ ঢাকিয়া রাখেন এবং অতি জঘন্য অপরাধও ক্ষমা করেন। আশশাকূরু' – কৃতজ্ঞ, যিনি অল্পে বেশী পুরস্কার দেন। আলআলিয়্যু’—সর্বোচ্চে সমাসীন; সর্বোপরি। আলকাবীরু’—বিরাট, মহান, ধারণার উর্ধ্বে বড়। আলহাফীযু’–বড় রক্ষাকারী। যিনি বান্দাদের সব বিষয় লক্ষ্য রাখেন। আলমুকীতু’— খাদ্যদাতা; দৈহিক ও আত্মিক শক্তিদাতা। আলহাসীবু’– যিনি অন্যের জন্য যথেষ্ট হন; যিনি যাহার জন্য যাহা যথেষ্ট তাহা দান করেন। 'আলজালীলু’— গৌরবান্বিত, মহিমান্বিত—যাঁহার মহিমার তুলনা নাই। আলকারীমু’—বড় দাতা, আশার অতিরিক্ত দাতা; যিনি বিনা সওয়ালে দান করেন। আররাকীবু’—যিনি সকলের সকল বিষয় লক্ষ্য রাখেন এবং সর্বদা লক্ষ্য রাখেন। আলমুজীবু’—উত্তরদাতা, ডাকে সাড়া দাতা। আলওয়াসেউ’– সম্প্রসারণকারী; অথবা যাঁহার দান, জ্ঞান, দয়া ও রাজ্য সম্প্রসারিত ও বিপুল। 'আলহাকীমু'—প্রজ্ঞাবান তত্ত্বজ্ঞানী। যিনি সকল কাজ উত্তমরূপে ও নিখুঁতভাবে করেন। 'আলওয়াদুদু'—যিনি বান্দার কল্যাণকে ভালবাসেন। আলমাজীদু’—অসীম অনুগ্রহকারী। আলবাত্রসু – প্রেরক, রাসূল প্রেরণকারী, রিযিক প্রেরণ কারী; কবর হইতে হাশরে প্রেরণকারী। 'আশশাহীদু’–বান্দাদের কাজের সাক্ষী। যিনি ব্যক্ত বিষয় অবগত (খাবীর—যিনি গুপ্ত বিষয় অবগত)। 'আলহাক্কু'—সত্য, সত্য প্রকাশক। যিনি প্রজ্ঞা অনুসারে কাজ করেন। 'আলওয়াকীলু'—কার্যকারক, যিনি বান্দাদের কাজের যোগাড় দেন। আলকাবিয়্যু’—শক্তিবান, শক্তির আধার। আলমাতীনু’—বড় ক্ষমতাবান, যাহার উপর কাহারও ক্ষমতা নাই। 'আলওলিয়্যু'—যিনি মু'মিনদের ভালবাসেন ও সাহায্য করেন। অভিভাবক। আলহামীদু’–প্রশংসিত, প্রশংসার যোগ্য। 'আলমুহসী'- হিসাব রক্ষক, বান্দারা যাহা করে তিনি তাহার পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব রাখেন। 'আলমুবদিউ' – বিনা নমুনায় স্রষ্টা, যিনি মডেল না দেখিয়া সৃষ্টি করেন। আলমুঈদু’—মৃত্যুর পর পুনঃ সৃষ্টিকারী। যাহার পুনঃ সৃষ্টি করার ক্ষমতা রহিয়াছে। আলমুহয়ী'—জীবনদাতা। 'আলমুমীতু’—মৃত্যুদানকারী। 'আলহাইয়্যু' – চিরঞ্জীব। “আলকাইয়্যূমু’—স্বয়ং প্রতিষ্ঠিত। প্রতিষ্ঠাতা। 'আলওয়াজিদু’—যিনি যাহা চান তাহা পান। 'আলমাজিদু’—বড় দাতা। 'আলওয়াহিদুল আহাদু'–এক ও একক, যাঁহার কোন অংশ বা অংশী নাই। আসসামাদু' – প্রধান, প্রভু। যিনি কাহারও মোহতাজ নহেন এবং সকলেই তাঁহার মোতাজ। আলকাদেরু'—ক্ষমতাবান, যিনি ক্ষমতা প্রয়োগে কাহারও মুখাপেক্ষী নহেন। আলমুকতাদেরু’—সকলের উপর যাঁহার ক্ষমতা রহিয়াছে। সার্বভৌম। যাঁহার বিধান চরম। 'আলমুকাদ্দিমু’—যিনি নিকটে করেন এবং আগে বাড়ান যাহাকে চাহেন। 'আলমুআখখিরু'— যিনি দূরে রাখেন বা পিছনে করেন যাহাকে চাহেন। 'আলআউয়ালু’– প্রথম, অনাদি। 'আল আখিরু’—সর্বশেষ, অনন্ত। 'আযযাহেরু’– যিনি ব্যক্ত, প্রকট গুণে ও নিদর্শনে। 'আলবাতিনু’— যিনি গুপ্ত সত্তাতে। আলওয়ালী’–অভিভাবক, মুরববী। 'আলমুতাআলী — সর্বোপরি । আলবাররু’–মুহসিন, অনুগ্রহকারী। আততাওয়্যাবু’— তওবা গ্রহণকারী। যিনি অপরাধে অনু শোচনাকারীর প্রতি পুনঃ অনুগ্রহ করেন। 'আলমুনতাকেমু— প্রতিশোধ গ্রহণকারী। 'আলআফুব্বু —বড় ক্ষমাশীল। আররাউফু’—বড় দয়ালু। 'মালিকুল মুলক' –রাজ্যাধিপতি। যাঁহার রাজ্যে তিনি যাহা ইচ্ছা তাহা করিতে পারেন। 'যুলজালালি ওয়াল ইকরাম' – মহিমা ও সম্মানের অধিকারী। আলমুকসিতু' – অত্যাচার দমনকারী, উৎপীড়ক হইতে উৎপীড়িতের প্রতিশোধ গ্রহণকারী। আলজামিউ' – কেয়ামতে বান্দাদের একত্রকারী, অথবা সর্বগুণের অধিকারী। আলগানিয়্যু'—বেনিয়াজ, যিনি কাহারও মুখাপেক্ষী নহেন। 'আলমুগনিয়ু’—যিনি কাহাকেও কাহারও মুখাপেক্ষী হইতে বাঁচাইয়া রাখেন। আলমানিউ’– বিপদে বাধাদানকারী। 'আযযাররু’— যিনি ক্ষতির ক্ষমতা রাখেন। 'আননাফিউ' – যিনি উপকারের ক্ষমতা রাখেন। উপকারী। আননূর’—আলোক, প্রভা, প্রভাকর। 'আলহাদিয়ু' – পথপ্রদর্শক (যাহারা তাঁহার দিকে যাইতে চাহে তাহাদিগকে)। 'আলবাদীউ’–অদ্বিতীয়, অনুপম অথবা যিনি বিনা আদর্শে গড়েন। আলবাকী'—যিনি সর্বদা থাকিবেন। সৃষ্টি ধ্বংসের পরেও যিনি থাকিবেন। আলওয়ারিসু’— উত্তরাধিকারী, সকল শেষ হইবে আর তিনি সকলের উত্তরাধিকারী হইবেন। আররাশীদু’ কাহারও পরামর্শ বা বাতলানো ব্যতীত যাঁহার কাজ উত্তম ও ভাল হয়। আসসাবূরু’–বড় ধৈর্যশীল। —তিরমিযী। আর বায়হাকী দা'ওয়াতুল কবীরে। তিরমিযী বলেন, হাদীসটি গরীব।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৮৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২২৮৯। হযরত বুরায়দা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এক ব্যক্তিকে (আবু মুসাকে) এইরূপ বলিতে শুনিলেন, “হে খোদা! আমি তোমার নিকট প্রার্থনা করি এবং জানি যে, তুমিই আল্লাহ্, তুমি ব্যতীত কোন মা'বূদ নাই, তুমি এক, অনন্য, নিরপেক্ষ ও অন্যদের নির্ভরস্থল — যিনি জনকও নহেন, জাতও নহেন এবং যাঁহার কোন সমকক্ষ নাই।” তখন হুযূর বলিলেন, সে আল্লাহকে তাঁহার ইসমে আ'যম বা সর্বাধিক বড় ও সম্মানিত নামের সহিত ডাকিল, যাহা দ্বারা যখন কেহ তাঁহার নিকট কিছু চাহে, তিনি তাহাকে উহা দান করেন এবং যাহা দ্বারা যখন কেহ তাঁহাকে ডাকে, তিনি তাহার ডাকে সাড়া দেন। —তিরমিযী ও আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৯০
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২২৯০। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, একদা আমি নবী করীম (ﷺ)-এর সাথে মসজিদে বসা ছিলাম। তখন এক ব্যক্তি নামায পড়িতেছিল এবং (নামাযের পর) বলিতেছিল, “হে খোদা! আমি তোমার নিকট সওয়াল করি এবং জানি যে, তোমারই জন্য প্রশংসা, তুমি ব্যতীত কোন মা'বুদ নাই; তুমি বড় দয়ালু, বড় দাতা, আসমান ও যমীনের বিনা নমুনায় স্ৰষ্টা, হে মহত্ত্ব ও সম্মানের অধিকারী, হে চিরঞ্জীব, হে প্রতিষ্ঠাতা — আমি তোমার নিকট সওয়াল করি।” তখন নবী করীম (ﷺ) বলিলেন, সে আল্লাহকে তাঁহার ইসমে আ'যমের সহিত ডাকিল – ইহা দ্বারা যখন তাঁহাকে ডাকা হয় উহাতে তিনি সাড়া দেন এবং যখন তাহার নিকট সওয়াল করা হয় উহা তিনি দান করেন —তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসায়ী ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৯১
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২২৯১। হযরত আসমা বিনতে ইয়াযীদ (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ আল্লাহ্র ইসমে আ'যম এই দুই আয়াতের মধ্যে আছে, ‘ওয়া ইলাহুকুম ইলাহুওয়াহিদ্ লা ইলাহা ইল্লা হুয়াররহমানুর রাহীম' এবং সূরা আলে ইমরানের শুরু আলিফ লাম-মীমাল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যূম।' —তিরমিযী, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান