মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১০- যাবতীয় দোয়া-যিক্‌র - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ২২৬৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬৪। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, আমি আমার বান্দার নিকটে সেরূপ যেরূপ সে আমাকে ভাবে। আমি তাহার সাথে থাকি, যখন সে আমাকে স্মরণ করে। যদি সে স্মরণ করে আমাকে তাহার মনে, স্মরণ করি আমি তাহাকে আমার মনে, আর যদি সে স্মরণ করে আমাকে মানুষ দিলে, স্মরণ করি আমি তাহাকে তাহাদের অপেক্ষা উত্তম দলে। মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬৫। হযরত আবু যর গেফারী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, যে আমার নিকট একটি ভাল কাজ লইয়া উপস্থিত হইবে, তাহার জন্য উহার দশ গুণ পুরস্কার রহিয়াছে। আর আমি বেশীও দিব। আর যে একটি মন্দ কাজ লইয়া উপস্থিত হইবে, উহার প্রতিফল উহার অনুরূপ এক গুণই রহিয়াছে অথবা আমি মাফ করিয়া দিব। যে আমার এক বিঘত নিকটে আসে, আমি তাহার এক হাত নিকটে যাই। আর যে আমার এক হাত নিকটে আসে, আমি তাহার এক বাম নিকটে হই। যে আমার নিকট হাটিয়া আসে, আমি তাহার নিকট দৌড়িয়া যাই এবং যে আমার নিকট পৃথিবী পরিমাণ গোনাহ লইয়া আসে আমার সাথে কাহাকেও শরীক না করিয়া-- আমি তাহার সহিত সাক্ষাৎ করি ঐ পরিমাণ ক্ষমা লইয়া। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬৬। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন : আল্লাহ্ তা'আলা বলেন, যে আমার কোন দোস্তকে দুশমন ভাবে, আমি তাহার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করি। আমার বান্দা আমার নৈকট্য লাভ করিতে পারে না এমন কোন জিনিস দ্বারা, যাহা আমার নিকট প্রিয়তর হইতে পারে, আমি যাহা তাহার প্রতি ফরয করিয়াছি তাহা অপেক্ষা এবং আমার বান্দা সর্বদা আমার নৈকট্য লাভের চেষ্টা করিতে থাকে নফল এবাদত দ্বারা। অবশেষে আমি তাহাকে ভালবাসি, আর আমি যখন তাহাকে ভালবাসি, আমি হই তাহার কান যদ্দ্বারা সে শুনে, আমি হই তাহার চোখ যদ্দ্বারা সে দেখে, আমি হই তাহার হাত যদ্দ্বারা সে ধরে এবং আমি হই তাহার পা যদ্দ্বারা সে চলে এবং যখন সে আমার নিকট চাহে, আমি তাহাকে দেই এবং যদি সে আমার আশ্রয় চাহে, আমি তাহাকে নিশ্চয় আশ্রয় দেই। আর আমি ইতস্ততঃ করি না যাহা আমি করিতে চাই—মু'মিনের রূহ কবয করার ন্যায় ইতস্ততঃ। সে মউতকে নাপছন্দ করে আর আমি নাপছন্দ করি তাহাকে অসন্তুষ্ট করাকে, কিন্তু মউত তাহার জন্য আবশ্যক। (তবেই সে আমার নিকট পৌঁছিতে পারিবে।) —বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬৭ হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: আল্লাহর একদল ফিরিশতা রহিয়াছেন যাঁহারা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরিয়া ঘুরিয়া আল্লাহর স্মরণকারীদের তালাশ করেন। যখন তাহারা কোন দলকে আল্লাহর স্মরণ করিতে দেখিতে পান, তখন একে অন্যকে বলেন, আস তোমাদের কাম্য বস্তু এখানেই। হুযূর বলেন, অতঃপর তাঁহারা তাহাদিগকে আপন ডানা দ্বারা ঘিরিয়া লন এই নিকটতম আসমান পর্যন্ত। হুযূর বলেন, তখন তাহাদিগকে প্রভু পরওয়ারদেগার জিজ্ঞাসা করেন— অথচ তিনি তাহাদের অবস্থা অধিক অবগত আছেন- আমার বান্দারা কি বলিতেছে? হুযূর বলেন, তখন তাঁহারা বলেন, তাহারা তোমার পবিত্রতা বর্ণনা, মহত্ত্ব ঘোষণা, প্রশংসাবাদ ও মর্যাদা বর্ণনা করিতেছে। হুযুর বলেন, তখন আল্লাহ্ বলেন, তাহারা কি আমাকে দেখিয়াছে ? হুযূর বলেন, তখন ফেরেস্তাগণ বলেন, কসম তোমার, তাহারা কখনও তোমাকে দেখে নাই। হুযুর বলেন, তখন আল্লাহ্ জিজ্ঞাসা করেন, যদি তাহারা আমাকে দেখিত কেমন হইত ? হুযুর বলেন, তখন ফিরিশতাগণ বলেন, খোদা যদি তাহারা তোমাকে দেখিত, তবে তাহারা তোমার আরও বেশী এবাদত করিত এবং আরও বেশী মর্যাদা বর্ণনা ও পবিত্রতা ঘোষণা করিত। হুযূর বলেন, তখন আল্লাহ্ জিজ্ঞাসা করেন, তাহারা কি চায়? ফিরিশতাগণ বলেন, তোমার নিকট তাহারা বেহেশত চায়। হুযূর বলেন, তখন আল্লাহ্ বলেন, তাহারা কি উহা দেখিয়াছে? ফিরিশতাগণ বলেন, হে রব! তোমার কসম, তাহারা উহাকে কখনও দেখে নাই। হুযূর বলেন, তখন আল্লাহ বলেন, কেমন হইত যদি তাহারা উহা দেখিত ? হুযূর বলেন, ফিরিশতাগণ উত্তর দেন, যদি তাহারা উহা দেখিত, নিশ্চয় তাহারা উহার প্রচণ্ড লোভ করিত, উহার প্রার্থনা জানাইত অধিক এবং উহার আগ্রহ বেশী প্রকাশ করিত। (হুয়ূর বলেন,) তখন আল্লাহ জিজ্ঞাসা করেন, তাহারা কোন্ জিনিস হইতে আশ্রয় চায়? হুযুর বলেন,ফিরিশতাগণ উত্তর দেন, দোযখ হইতে। হুযুর বলেন, তখন আল্লাহ্ জিজ্ঞাসা করেন, তাহারা কি উহা দেখিয়াছে? হুযূর বলেন, ফিরিশতাগণ উত্তর করেন, হে রব। তোমার কসম, তাহারা কখনও উহা দেখে নাই। হুযুর বলেন, তখন আল্লাহ্ জিজ্ঞাসা করেন, কেমন হইত যদি তাহারা উহা দেখিত? হুযুর বলেন, ফিরিশতাগণ উত্তর করেন, যদি তাহারা উহা দেখিত, তবে উহা হইতে বেশী ভাগিত এবং উহা হইতে বেশী ভয় করিত। হুযুর বলেন, তখন তিনি বলেন, আমি তোমাদিগকে সাক্ষী করিতেছি যে, আমি তাহাদিগকে মাফ করিয়া দিলাম। হুযুর বলেন, তখন ফিরিশতাদের একজন বলিয়া উঠেন, তাহাদের অমুক ব্যক্তি তাহাদের অন্তর্ভুক্ত নহে। সে তো শুধু তাহার কোন কাজেই আসিয়াছে। তখন আল্লাহ বলেন, তাহারা এমন সভাসদ যাহাদের। কোন সদস্যই হতভাগা হয় না। -বুখারী
মুসলিমের এক বর্ণনায় রহিয়াছে - আল্লাহ তা'আলার একদল অতিরিক্ত পর্যটক ফিরিশতা রহিয়াছেন, যাহারা যিকিরের মজলিস তালাশ করিয়া বেড়ান। যখন এমন কোন মজলিস পান যাহাতে আল্লাহর যিকির হইতেছে, তাহারা তাহাদের সাথে বসিয়া যান এবং একে অন্যের সাথে পাখা মিলাইয়া যিকিরকারীদের হইতে এই নিকটতম আসমান পর্যন্ত সমস্ত স্থানকে ঘিরিয়া লন। যখন যিকিরকারীগণ মজলিস ত্যাগ করিয়া বিক্ষিপ্ত হইয়া পড়ে, ফিরিশতাগণ আকাশের দিকে অতঃপর আরও উপরের দিকে উঠিয়া যান। হুযুর বলেন, তখন আল্লাহ্ তা'আলা তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করেন, অথচ তিনি অবগত আছেন, তোমরা কোথা হইতে আসিলে তাহারা বলেন, আমরা তোমার এমন বান্দাদের নিকট হইতে আসিয়াছি যাহারা যমীনে আছে এবং তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করিতেছে, মহত্ত্ব ও একত্ব ঘোষণা করিতেছে, প্রশংসাবাদ করিতেছে ও তোমার নিকট প্রার্থনা করিতেছে। তখন আল্লাহ্ জিজ্ঞাসা করেন, তাহারা আমার নিকট কি প্রার্থনা করিতেছে? ফিরিশতাগণ বলেন, তোমার জান্নাত প্রার্থনা করিতেছে। তখন আল্লাহ্ বলেন, তাহারা কি আমার জান্নাত দেখিয়াছে ? তাহারা বলেন, না, হে পরওয়ারদেগার! তখন তিনি বলেন, কেমন হইত যদি তাহারা আমার জান্নাত দেখিত? অতঃপর ফিরিশতাগণ বলেন, তাহারা তোমার নিকট পানাহও চাহিতেছে। তখন আল্লাহ জিজ্ঞাসা করেন, কোন জিনিস হইতে পানাহ চাহিতেছে? তাঁহারা বলেন, তোমার দোযখ হইতে। তখন তিনি জিজ্ঞাসা করেন, তাহারা কি আমার দোযখ দেখিয়াছে ? তাহারা উত্তর করেন, না, হে খোদা তখন তিনি জিজ্ঞাসা করেন, কেমন হইত যদি তাহারা আমার দোযখ দেখিত। অতঃপর তাহারা বলেন, তাহারা তোমার নিকট ক্ষমাও চাহিতেছে। হুযূর বলেন, তখন আল্লাহ্ বলেন, আমি তাহাদিগকে ক্ষমা করিয়া দিলাম এবং দান করিলাম যাহা তাহারা আমার নিকট চাহিতেছে, আর পানাহ্ দিলাম যাহা হইতে তাহারা পানাহ্ চাহিতেছে। হুযূর বলেন, তখন ফিরিশতাগণ বলেন, প্রভু হে, তাহাদের মধ্যে অমুক তো অত্যন্ত গোনাহগার বান্দা, সে পথ দিয়া যাইতেছিল আর তাহাদের সাথে বসিয়া গিয়াছে। হুযূর বলেন, তখন আল্লাহ্ বলেন, আমি তাহাকেও মাফ করিয়া দিলাম। তাহারা এমন দল যাহাদের সাথী হতভাগা হয় না।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬৮। হযরত হানযালা ইবনে রুবাইয়ো' উসাইদী (রাঃ) বলেন, আমার সাথে হযরত আবু বকরের সাক্ষাৎ হইল। তিনি বলিলেন, কেমন আছ হানযালা ? আমি বলিলাম, হানযালা মুনাফেক হইয়া গিয়াছে। তিনি বলিলেন, সোবহানাল্লাহ্! এ কি বল হানযালা ? আমি বলিলাম, আমরা রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট থাকি, তিনি আমাদের বেহেশত দোযখ স্মরণ করাইয়া দেন যেন আমরা উহাদেরে চোখে দেখি, কিন্তু আমরা যখন রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হইতে বাহির হইয়া আসি এবং বিবি-বাচ্চা ও খেত-খামারে লিপ্ত হই, উহার অনেকটা ভুলিয়া যাই। তখন আবু বকর বলিলেন, আমরাও এইরূপই অনুভব করি । অতঃপর আমি ও আবু বকর রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট গেলাম এবং আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! হানযালা মুনাফেক হইয়া গিয়াছে; তখন রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন: সে কেমন কথা? আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমরা আপনার নিকট থাকি, আর আপনি আমাদিগকে বেহেশত দোযখের কথা স্মরণ করাইয়া দেন যেন উহা আমাদের চোখের দেখা; কিন্তু যখন আমরা আপনার নিকট হইতে বাহির হই এবং বিবি-বাচ্চা ও খেত-খামারে লিপ্ত হই, তখন উহার অনেকটা ভুলিয়া যাই। তখন রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন, তাঁহার কসম যাঁহার হাতে আমার জান রহিয়াছে, যদি তোমরা সর্বদা ঐরূপ থাকিতে, যেইরূপ আমার নিকট থাক এবং সর্বদা যিকির-ফিকিরে থাকিতে, নিশ্চয় ফিরিশতাগণ তোমাদের বিছানায় ও তোমাদের রাস্তায় তোমাদের সাথে মোসাফাহা (করমর্দন) করিতেন; কিন্তু কখনও ঐরূপ আর কখনও এইরূপ হইবেই হানযালা! ইহা তিনি তিনবার বলিলেন। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬৯। হযরত আবুদ্দরদা (রাঃ) বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিলেনঃ আমি কি তোমাদিগকে বলিব না যে, তোমাদের কার্যসমূহের মধ্যে কোটি উত্তম, তোমাদের প্রভুর নিকট অধিক পবিত্র ও তোমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করার ব্যাপারে অধিক কার্যকর, সর্বোপরি তোমাদের পক্ষে সোনা-রূপা দান করা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ এবং এ কথা অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠ যে, তোমরা শত্রুর সাক্ষাৎ করিবে এবং তাহাদের গর্দান কাটিবে, আর তাহারা তোমাদের গর্দান কাটিবে (অর্থাৎ, জেহাদ) ? তাঁহারা উত্তর করিলেনঃ হ্যাঁ, বলুন হুযুর! তখন তিনি বলিলেন, আল্লাহর যিকির বা স্মরণ। — মালেক, আহমদ, তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ্ । কিন্তু মালেক ইহাকে মউকুফ হাদীস অর্থাৎ, আবুদ্দরদার কথা বলিয়াই মনে করেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৭০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৭০। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে বুসর (রাঃ) বলেন, একদা এক বেদুঈন নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট আসিয়া জিজ্ঞাসা করিল, হুযূর ! সর্বাপেক্ষা উত্তম ব্যক্তি কে? হুযূর বলিলেনঃ তাহার পক্ষেই খুশী যাহার হায়াত দীর্ঘ হইয়াছে এবং আমল নেক হইয়াছে (অর্থাৎ, এইরূপ ব্যক্তি)। অতঃপর সে বলিল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! কোন্ আমল সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ? হুযূর বলিলেন, তুমি দুনিয়া ত্যাগ করিবে, আর তখন তোমার মুখে আল্লাহর যিকির থাকিবে। —আহমদ ও তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৭১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৭১। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যখন তোমরা বেহেশতের বাগানে পৌঁছিবে, উহার ফল খাইবে। সাহাবীগণ জিজ্ঞাসা করিলেন, হুযূর, বেহেশতের বাগান কি। তিনি বলিলেন, যিকিরের হালকা। —তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান