মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১০- যাবতীয় দোয়া-যিক্‌র - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১১ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ২২৫২
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫২। সাবেত বুনানীর মুরসাল বর্ণনায় অধিক রহিয়াছে, এমন কি তাঁহার নিকট নিমকও ভিক্ষা করে, এমন কি আপন জুতার দোয়ালীও ভিক্ষা করে, যখন উহা ছিঁড়িয়া যায়। – তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৫৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫৩। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) দোআতে আপন হাত উঠাইতেন, এমন কি তাঁহার বগলের শুভ্রতা পর্যন্ত দেখা যাইত।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৫৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫৪। হযরত সাহল ইবনে সা'দ (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) আপন অঙ্গুলী কাঁধ বরাবর করিয়া দো'আ করিতেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৫৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫৫। হযরত সায়েব ইবনে ইয়াযীদ আপন পিতা ইয়াযীদ হইতে বর্ণনা করেন যে, নবী করীম (ﷺ) যখন হাত উঠাইয়া দোআ করিতেন, তখন হাত দ্বারা চেহারা মাসেহ করিতেন। —উপরোক্ত হাদীস তিনটি বায়হাকী দা'ওয়াতুল কবীরে বর্ণনা করিয়াছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৫৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫৬। (তাবেয়ী) ইকরিমা হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলিয়াছেন, আল্লাহর নিকট সওয়াল বা কিছু চাওয়ার নিয়ম হইল, তুমি তোমার দুই হাত তোমার কাধ পর্যন্ত অথবা উহার কাছাকাছি উঠাইবে, এস্তেগফার বা ক্ষমা প্রার্থনার নিয়ম হইল, তুমি তোমার একটি অঙ্গুলী (শাহাদত অঙ্গুলী) দ্বারা ইশারা করিবে এবং ফরিয়াদ করার নিয়ম হইল, তুমি তোমার পূর্ণ হাত প্রসারিত করিবে। অপর এক বর্ণনায় আছে, তিনি বলিয়াছেন, ফরিয়াদ করা হইল এইরূপ, অতঃপর তিনি আপন দুই হাত উপরের দিকে উঠাইলেন এবং হাতের ভিতর দিককে আপন চেহারার দিকে রাখিলেন। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৫৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫৭। হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, তিনি বলিয়াছেন, (দো'আতে সিনার উপরে) তোমাদের হাত উঠানো বেদআত। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) কখনও সিনা বরাবরের অধিক উঠান নাই। – আহমদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৫৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫৮। হযরত উবাই ইবনে কা'ব (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) যখন কাহাকেও স্মরণ করিয়া দোআ করিতেন, প্রথমে নিজের জন্য দো'আ করিতেন। —তিরমিযী বর্ণনা করিয়াছেন এবং বলিয়াছেন, হাদীসটি হাসান, গরীব ও সহীহ।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৫৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৫৯। হযরত আবু সায়ীদ খুদরী (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে কোন মুসলমান যে কোন দো'আ করে যাহাতে কোন গোনাহর কাজ অথবা আত্মীয়তা বন্ধন ছেদের কথা নাই, নিশ্চয়, আল্লাহ্ তাহাকে এই তিনটির একটি দান করেন। তাহাকে তাহার চাওয়া বস্তু দুনিয়াতে দান করেন অথবা উহা তাহার পরকালের জন্য জমা রাখেন অথবা উহার অনুরূপ কোন অমঙ্গলকে তাহা হইতে দূরে রাখেন। সাহাবীগণ বলিলেন, তবে তো আমরা অনেক লাভ করিব। হুযূর বলিলেন, আল্লাহ্ ইহা অপেক্ষাও অধিক দেন। – আহমদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬০
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২২৬০। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) নবী করীম (ﷺ) হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলিয়াছেনঃ পাঁচ ব্যক্তির দো'আ কবুল হয়, উৎপীড়িতের দো আ যাবৎ না সে প্রতিশোধ গ্রহণ করে, হাজীর দো'আ যাবৎ না সে বাড়ী ফিরে, জেহাদকারীর দো আ যাবৎ না সে বসিয়া পড়ে, রোগীর দো'আ যাবৎ না সে ভাল হয় এবং মুসলমান ভাইয়ের দো'আ মুসলমান ভাইয়ের জন্য তাহার অনুপস্থিতিতে। অতঃপর হুযূর বলেন, এসকল দো'আর মধ্যে সত্বর কবুল হয় ভাইয়ের দো'আ ভাইয়ের জন্য তাহার অনুপস্থিতিতে। —বায়হাকী দা'ওয়াতুল কবীরে

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬১। হযরত আবু হুরায়রা ও হযরত আবু সায়ীদ খুদরী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্, ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ যে কোন মানব দল আল্লাহর যিকির করিতে বসে, আল্লাহর ধারণ করা ও তাহার নৈকট্য লাভের চেষ্টা করা নিশ্চয়, আল্লাহর ফিরিশতাগণ তাহাদেরে ঘিরিয়া লন, তাহার রহমত তাহাদের ঢাকিয়া ফেলে এবং তাহাদের উপর শান্তি বর্ষিত হয়। অধিকন্তু আল্লাহ্ ইয়াদ করেন তাহাদিগকে আপন পার্শ্বচরদের নিকট। মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২২৬২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - আল্লাহ সুবহানাহূ ওয়াতাআলার জিকির ও তাঁর নৈকট্য লাভ
২২৬২। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কার পথে সফরে এক পাহাড়ের নিকট পৌঁছিলেন, যাহার নাম হইল জুমদান। তখন বলিলেন, চল, চল, ইহা জুমদান। আগে চলিয়া গেল মুফাররিদরা। সাহাবীগণ জিজ্ঞাসা করিলেন, 'মুফাররিদ' কাহারা ইয়া রাসূলাল্লাহ্? তিনি বলিলেন যে পুরুষ বা নারী আল্লাহর বেশী বেশী যিকির করে তাহারা। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান