প্রশ্নঃ ৮৬৮০. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, জুমার দিন সূরা কাহাফ পড়া খুব ভালো আলেমদের মুখে শুনেছি।কিন্তু আমার শুক্রবার সময় হয়না ব্যাস্ত থাকি।আমি যদি বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর বা ঈশার পর পড়ি তাহলে কী ওটা জুমার দিন হিসাবে গণ্য ?
উত্তর
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته
জ্বী,হ্যা।
আপনি বৃহস্পতি বার দিবাগত রাতে সূরা কাহাফ পড়ে নিলেও সে ফযীলত পেয়ে যাবেন।
জুমআর দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করা উত্তম। হাদীসে এর অনেক ফযীলত এসেছে। যেমন-হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. থেকে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি জুমআর দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করবে পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত তার জন্য নূর হয়ে থাকবে। -সুনানে কুবরা বায়হাকী ৩/৩৪৯
অপর এক বর্ণনায় এসেছে- কেয়ামতের দিন তার জন্য নূর হয়ে থাকবে। -মুসতাদরাকে হাকেম ২/৩৯৯
সূরা কাহাফ জুমআর আগে পরে যে কোনো সময় পড়া যাবে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেও পড়া যাবে।
-সুনানে কুবরা বায়হাকী ৩/৩৪৯; তাহতাবী আলালমারাকী ৩৭৩; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৬৪
والله اعلم بالصواب
উত্তর দাতা:
মন্তব্য (0)
কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্য করতে লগইন করুন