আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#৯২৮০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামুয়ালাইকুম,

শায়েখ আমি বালেগ হওয়ার পূর্বে একটি পাপ করতাম। আমার দ্বারা এই পাপ দুইজনের মধ্যে ছড়িয়েছে। তারাও তখন নাবালেগ ছিল। বয়স ৭-৮ হবে তাদের।

আমি একটি হাসিস শুনেছি যে, সৎ কর্ম প্রচার করলে অন্যদের দ্বারা সেই সৎ কর্ম হলে তার সওয়ার প্রচারক পান। এমনি ভাবে অপকর্মের ক্ষেত্রেও তাই।

আমি খুব লজ্জিত, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়েছি আমার পাপের জন্য। কিন্তু আমার দ্বারা অই ২ জনের মাঝে অপকর্ম ছড়িয়েছে। বর্তমানে তারা অই অপকর্ম করেন কি না আমার জানা নেই। এমতাবস্থায় আমার করণিয় কি?
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মোহাম্মদ আমীর হোসাইন, মুফতি ও মুহাদ্দীস,
৮ অক্টোবর, ২০২১
Dendabor
#৯২৭৪
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, ছাত্র-শিক্ষক প্রসঙ্গেঃ
ঘটনাটা প্রায়ই তিন বছর আগেকার আমি স্কুলে থাকতে(এখন কলেজে পড়ি) এক শিক্ষককে একটি আজব নাম দিয়েছিলাম।
যদিও আমি শিক্ষককে সেই নামে ডাকতাম না(সামনাসামনি) এবং শিক্ষকের সাথে কোনদিন বেয়াদবি করিনি তেমন একটা.তবে কিছু স্কুলের স্টুডেন্ট সেই নাম ব্যবহার করে স্যার কে ডাকে(সামনাসামনি ডাকে না তবে সাইডে ডাকে)। তবে আমি যে সারকে এই নামটা দিয়েছি এবং সারকে যে এই নামে ডাকা হয় এই ব্যাপারে সার জানে কিনা আমি শিওর না।

যেহেতু সারে এ ব্যাপারে জানে কিনা আমি সঠিক জানিনা তাই আমি যদি স্যারের কাছে ক্ষমা চায় তাহলে সার ক্ষমা করার পরিবর্তে আরো উল্টা রাগারাগি করতে পারে।
আর যদি যেনেও থাকে তাও ক্ষমা করার পরিবর্তে রাগারাগি করা সম্ভাবনাই বেশি।
আমি আমার নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে এবং ব্যাপারটা খুব খারাপ লাগছে আমার কাছে।

প্রশ্ন:
1.স্যার যদি জানতে পারে যে আমি নামটা দিয়েছি এবং আমার নামে যদি বদদোয়া তাহলে কি আমার পড়াশোনা কোন ক্ষতি হবে?

2. আমি স্যারের জন্য দোয়া করছি এবং সারের পক্ষ থেকে দান করার নিয়ত করছি এটা কি সঠিক এখন আমার কি করা উচিত?

3.এবং পরকালে ক্ষমা পাওয়ার উপায় কি?
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মোহাম্মদ আমীর হোসাইন, মুফতি ও মুহাদ্দীস,
৮ অক্টোবর, ২০২১
ঢাকা
#৮৭০২
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আস্সালামুওয়ালাইকুম

নামাজে বসে কি বিধর্মী কারো জন্যে দুয়া করা পাপ? পড়েছিলাম ইহুদি এবং খ্রিস্টান ধর্মের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে না করা হয়েছে কেননা তারা সামনে বন্ধু পাছে শত্রু।কোনো হিন্দু ধর্মের কেউ যদি মারা যায় এবং তাকে কোনো কারনে যদি ঘৃনা করা হতো। তার মারা যাবার পর যদি নিজের মধ্যে খারাপ লাগা কাজ করে,তার পরিবারের অবস্থা দেখে খারাপ লাগে। তার পরিবারের এই খারাপ সময় কাটায় উঠার জন্যে এবং নিজের খারাপ লাগা থেকে যদি নামাজে দুয়া করি তাহলে কি সেটা কবিরা গুনাহ হবে? আর যদি গুনাহ হয়ে থাকে এবং কেউ যদি নামাজে দুয়া করে ফেলে তাহলে তার কি করনীয়?
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১
ঢাকা
#৮৬২৮
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমাদের এখানে একদিন একজন বেপর্দা মহিলা দুইটা সাপ নিয়ে আসছিল। আর সবাই কে বোকা বানিয়ে প্রায় ৩০০ টাকা আয় করসে। আমি সেখানে সিলাম শেই মুহুর্তে একজন সাপের কাছে এসে ছিল ভাগ্য পরিক্ষা করতে সে পারেনি কারন তার
কাছে টাকা ছিলনা। আমি তখন তাকে বললাম এসব করে শুধু শুধু টাকা নষ্ট কইরেন না। তখন অই সাপুরে আমাকে বলে উঠল অই ছেরা! তুই জানস বড় বড়
এম্পি মিনিস্টার আমার কাসে আহে। আমার সাপ হেগোর বিপদ দূর কইরা দেয়।


আমার মনে এইগুলার প্রতি কোনো বিশ্বাস ছিল না। আবার দেখলাম সে বিসমিল্লাহ বলে এসব করতাসে।
এখন প্রশ্ন হলঃ
১, আমার মনে এইগুলার প্রতি কোনো বিশ্বাস ছিল না। আমার কি গুনাহ হবে।
২, এগুলোকে ইসলামে কি বলে?
৩, যারা এগুলো বিশ্বাস করেছে তারা কি কুফরি করেছে
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ
৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১
ঢাকা
#৮৫০৫
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, Hojor

আমরা যাযা বলি
১. এই ওষুধ খাওয়ার জন্য আমার শরীর ঠিক হইসে
২.এই ওষুধ এর সাইড এফেক্টস যা আমার শরীর আরো খারাপ হইসে.
৩.ওই টিচার এর কাছে পরশ তাই A+ পাইসো
৪.বৃষ্টি এর জন্য এ এক্সিডেন্ট হইসে
৫.এইটা খেয়ে আমার পেট খারাপ হইসে.
৬.ভালো মতো পড়ি নাই দেখে ভালো চাকরি পাই নাই.
ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি
এই গুলা কি শিরক না??
যদি হয় তাহলে আমার কস্টিং হইলো
১.কিভাবে বললে এই গুলা শিরক মনে হবে না অন্য কারো (ইনক্লুডিং আল্লাহ & ওঠের পার্সনস ) কাজে?

২. আর শিরক আর গুনা থেকে আল্লাহ মাফ করে না, তাইলে আমি এখন কি করবো? শিরক করলে কিভাবে মাফ চাবো...

৩.আমার ঈমান কি থাকবে উপরের স্টেটমেন্ট গুলা শিরক হইলে??
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ
২৮ আগস্ট, ২০২১
ঢাকা
#৮৩২১
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু । একজন ব্যাক্তি আমার বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করে , কিন্তু আমার তার সাথে বন্ধুত্ব করার তেমন কোনো ইচ্ছা নেই , মাঝে মাঝে আমি তার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দেই , এখন সে বলে ৩ দিনের বেশি কোনো মুসলিমের সাথে কথা না বললে নাকি গুনাহ হয় , এখন প্রশ্ন হলো আমার তাকে ভালো লাগেনা , তাই আমি কি তার সাথে কথা বলিনা , এখন এটা যদি গুনাহ হয় , তাহলে আমার কি কোন ইচ্ছা নেই তার সাথে কথা না বলে থাকার? আর যদি সত্যিই গুনাহ হয় তবে কিভাবে তাকে এড়িয়ে চলবো?
জাজাকাল্লাহু খাইরান
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুসলিম বাংলা ইফতা বিভাগ
২৫ আগস্ট, ২০২১
ঢাকা