কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
১৫. কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১৫ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৩০৪৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৫৮
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৪৭. আমর ইবনে মারযূক (রাহঃ) .... আলকামা ইবনে ওয়াইল (রাযিঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন যে, নবী (ﷺ) তাঁকে হাযরামাওতে একখণ্ড যমীন বন্দোবস্ত দিয়েছিলেন।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ مَرْزُوقٍ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ سِمَاكٍ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ وَائِلٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَقْطَعَهُ أَرْضًا بِحَضْرَمَوْتَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩০৪৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৫৯
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৪৮. হাফস ইবনে আমর (রাহঃ) ..... আলকামা ইবনে ওয়াইল (রাহঃ)-এর সনদে উপরোক্ত হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণিত হয়েছে।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا جَامِعُ بْنُ مَطَرٍ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ وَائِلٍ، بِإِسْنَادِهِ مِثْلَهُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩০৪৯
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬০
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৪৯. মুসাদ্দাদ (রাহঃ) .... আমর ইবনে হুরাইছ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাকে মদীনাতে ধনুকের সাহায্যে রেখা টেনে একখণ্ড যমীন প্রদান করেন এবং তিনি বলেনঃ আমি তোমাকে আরো দেব, আমি তোমাকে আরো দেব।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ دَاوُدَ، عَنْ فِطْرٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ عَمْرِو بْنِ حُرَيْثٍ، قَالَ خَطَّ لِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم دَارًا بِالْمَدِينَةِ بِقَوْسٍ وَقَالَ " أَزِيدُكَ أَزِيدُكَ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫০
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬১
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫০. আব্দুল্লাহ ইবনে মাসলামা (রাহঃ) .... রবী’আ ইবনে আবী আব্দির রহমান (রাযিঃ) কয়েক ব্যক্তি হতে শ্রবণ করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফার’আর [১] পার্শ্ববর্তী স্থানে অবস্থিত কিবলিয়া [২] খনিটি বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে বন্দোবস্ত প্রদান করেন। ঐ খনি হতে আজও পর্যন্ত যাকাত ছাড়া আর কিছুই নেয়া হয় না।
[১]মক্কা এবং মদীনার মধ্যবর্তী স্থানে ফারাআ নামক একটি স্থান আছে।
[২] ফারাআর নিকট 'কিবলীয়' নামক একটি জায়গা আছে যার নামানুসারে ঐ স্থান বা সেখানকার অধিবাসীদের কিবলীয়া বলা হয়।
[১]মক্কা এবং মদীনার মধ্যবর্তী স্থানে ফারাআ নামক একটি স্থান আছে।
[২] ফারাআর নিকট 'কিবলীয়' নামক একটি জায়গা আছে যার নামানুসারে ঐ স্থান বা সেখানকার অধিবাসীদের কিবলীয়া বলা হয়।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ رَبِيعَةَ بْنِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ غَيْرِ، وَاحِدٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَقْطَعَ بِلاَلَ بْنَ الْحَارِثِ الْمُزَنِيَّ مَعَادِنَ الْقَبَلِيَّةِ وَهِيَ مِنْ نَاحِيَةِ الْفُرْعِ فَتِلْكَ الْمَعَادِنُ لاَ يُؤْخَذُ مِنْهَا إِلاَّ الزَّكَاةُ إِلَى الْيَوْمِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫১
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬২
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫১. আব্বাস ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে হাতিম (রাহঃ) .... কাছীর ইবনে আব্দিল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আওফ মুযানী (রাহঃ) তাঁর পিতা হতে এবং তিনি তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে কিবলিয়ার উঁচু এবং নীচু খনিটি এবং তার পার্শ্ববর্তী চাষাবাদযোগ্য যমীন বন্দোবস্ত দেন। উপরন্তু নবী (ﷺ) তাকে এরূপ ফরমান লিখে দেনঃ
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম। এটি ঐ ফরমান, যা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে প্রদান করেছেন যে, কিবলিয়ার উঁচু এবং নীচু খনি, এর পার্শ্ববর্তী চাষাবাদযোগ্য যমীন তাঁকে বন্দোবস্ত দেওয়া হলো। এতে আর কোন মুসলমানের হক থাকলো না।
রাবী আবু উওয়ায়স বলেনঃ আমার নিকট বনু দায়লের আযাদকৃত গোলাম ছাওর ইবনে যায়দ-ইকরিমা এবং তিনি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে উপরোক্ত হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম। এটি ঐ ফরমান, যা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে প্রদান করেছেন যে, কিবলিয়ার উঁচু এবং নীচু খনি, এর পার্শ্ববর্তী চাষাবাদযোগ্য যমীন তাঁকে বন্দোবস্ত দেওয়া হলো। এতে আর কোন মুসলমানের হক থাকলো না।
রাবী আবু উওয়ায়স বলেনঃ আমার নিকট বনু দায়লের আযাদকৃত গোলাম ছাওর ইবনে যায়দ-ইকরিমা এবং তিনি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে উপরোক্ত হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا الْعَبَّاسُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ حَاتِمٍ، وَغَيْرُهُ، قَالَ الْعَبَّاسُ حَدَّثَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ مُحَمَّدٍ، أَخْبَرَنَا أَبُو أُوَيْسٍ، حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ عَوْفٍ الْمُزَنِيُّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَقْطَعَ بِلاَلَ بْنَ الْحَارِثِ الْمُزَنِيَّ مَعَادِنَ الْقَبَلِيَّةِ جَلْسِيَّهَا وَغَوْرِيَّهَا - وَقَالَ غَيْرُ الْعَبَّاسِ جَلْسَهَا وَغَوْرَهَا - وَحَيْثُ يَصْلُحُ الزَّرْعُ مِنْ قُدْسٍ وَلَمْ يُعْطِهِ حَقَّ مُسْلِمٍ وَكَتَبَ لَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ هَذَا مَا أَعْطَى مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللَّهِ بِلاَلَ بْنَ الْحَارِثِ الْمُزَنِيَّ أَعْطَاهُ مَعَادِنَ الْقَبَلِيَّةِ جَلْسِيَّهَا وَغَوْرِيَّهَا " . وَقَالَ غَيْرُ الْعَبَّاسِ " جَلْسَهَا وَغَوْرَهَا " . " وَحَيْثُ يَصْلُحُ الزَّرْعُ مِنْ قُدْسٍ وَلَمْ يُعْطِهِ حَقَّ مُسْلِمٍ " . قَالَ أَبُو أُوَيْسٍ وَحَدَّثَنِي ثَوْرُ بْنُ زَيْدٍ مَوْلَى بَنِي الدِّيلِ بْنِ بَكْرِ بْنِ كِنَانَةَ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ مِثْلَهُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫২
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬৩
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫২. মুহাম্মাদ ইবনে নযর (রাহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি হুনায়নীকে এরূপ বলতে শুনেছি যে, আমি নবী (ﷺ)-এর বন্দোবস্তু সস্পর্কিত ফরমানটি কয়েকরার পাঠ করেছি।
আবু দাউদ (রাহঃ) বলেনঃ আমার নিকট কয়েক ব্যক্তি হুসাইন ইবনে মুহাম্মাদ (রাযিঃ) এর হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ আবু ওয়ায়স আমাকে বলেছেন যে, আমার নিকট কাছীর ইবনে আব্দিল্লাহ (রাযিঃ) তাঁর পিতা হতে, তিনি তাঁর দাদা হতে হাদীস বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে কিবলিয়ার উঁচু এবং নীচু খনিটি বন্দোবস্ত দেন।
ইবনে নযর বলেনঃ জুরস এবং যাত-ই-নুসুবের যমীন এবং পবিত্র পাহাড়ের চাষাবাদযোগ্য যমীনও তাঁকে প্রদান করেন। বিলাল ইবনে হারিছ কোন মুসলমানকে (এর থেকে) কোন হক প্রদান করতেন না। আর নবী (ﷺ) তাকে এরূপ ফরমানও লিখে দেনঃ এটি ঐ ফরমান, যা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে প্রদান করছেন যে, কিবলিয়ার উঁচু এবং নীচু খনি, তার পার্শ্ববর্তী চাষাবাদযোগ্য যমীন তাঁকে বন্দোবস্ত দেওয়া হলো। এতে আর কোন মুসলমানের হক রইলো না।
আবু উওয়ায়স বলেনঃ আমার নিকট ছাওর ইবনে যায়দ-ইকরিমা হতে, তিনি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে, তিনি নবী (ﷺ) হতে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
ইবনে নযর এটুকু অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন যে, উক্ত ফরমানটি উবাই ইবনে কা’ব (রাযিঃ) লিখেছিলেন।
আবু দাউদ (রাহঃ) বলেনঃ আমার নিকট কয়েক ব্যক্তি হুসাইন ইবনে মুহাম্মাদ (রাযিঃ) এর হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ আবু ওয়ায়স আমাকে বলেছেন যে, আমার নিকট কাছীর ইবনে আব্দিল্লাহ (রাযিঃ) তাঁর পিতা হতে, তিনি তাঁর দাদা হতে হাদীস বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে কিবলিয়ার উঁচু এবং নীচু খনিটি বন্দোবস্ত দেন।
ইবনে নযর বলেনঃ জুরস এবং যাত-ই-নুসুবের যমীন এবং পবিত্র পাহাড়ের চাষাবাদযোগ্য যমীনও তাঁকে প্রদান করেন। বিলাল ইবনে হারিছ কোন মুসলমানকে (এর থেকে) কোন হক প্রদান করতেন না। আর নবী (ﷺ) তাকে এরূপ ফরমানও লিখে দেনঃ এটি ঐ ফরমান, যা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বিলাল ইবনে হারিছ মুযানীকে প্রদান করছেন যে, কিবলিয়ার উঁচু এবং নীচু খনি, তার পার্শ্ববর্তী চাষাবাদযোগ্য যমীন তাঁকে বন্দোবস্ত দেওয়া হলো। এতে আর কোন মুসলমানের হক রইলো না।
আবু উওয়ায়স বলেনঃ আমার নিকট ছাওর ইবনে যায়দ-ইকরিমা হতে, তিনি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে, তিনি নবী (ﷺ) হতে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
ইবনে নযর এটুকু অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন যে, উক্ত ফরমানটি উবাই ইবনে কা’ব (রাযিঃ) লিখেছিলেন।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ النَّضْرِ، قَالَ سَمِعْتُ الْحُنَيْنِيَّ، قَالَ قَرَأْتُهُ غَيْرَ مَرَّةٍ يَعْنِي كِتَابَ قَطِيعَةِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَحَدَّثَنَا غَيْرُ وَاحِدٍ عَنْ حُسَيْنِ بْنِ مُحَمَّدٍ أَخْبَرَنَا أَبُو أُوَيْسٍ حَدَّثَنِي كَثِيرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَقْطَعَ بِلاَلَ بْنَ الْحَارِثِ الْمُزَنِيَّ مَعَادِنَ الْقَبَلِيَّةِ جَلْسِيَّهَا وَغَوْرِيَّهَا - قَالَ ابْنُ النَّضْرِ وَجَرْسَهَا وَذَاتَ النُّصُبِ ثُمَّ اتَّفَقَا - وَحَيْثُ يَصْلُحُ الزَّرْعُ مِنْ قُدْسٍ . وَلَمْ يُعْطِ بِلاَلَ بْنَ الْحَارِثِ حَقَّ مُسْلِمٍ وَكَتَبَ لَهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " هَذَا مَا أَعْطَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِلاَلَ بْنَ الْحَارِثِ الْمُزَنِيَّ أَعْطَاهُ مَعَادِنَ الْقَبَلِيَّةِ جَلْسَهَا وَغَوْرَهَا وَحَيْثُ يَصْلُحُ الزَّرْعُ مِنْ قُدْسٍ وَلَمْ يُعْطِهِ حَقَّ مُسْلِمٍ " . قَالَ أَبُو أُوَيْسٍ حَدَّثَنِي ثَوْرُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ عِكْرِمَةَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مِثْلَهُ زَادَ ابْنُ النَّضْرِ وَكَتَبَ أُبَىُّ بْنُ كَعْبٍ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬৪
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫৩. কুতায়বা ইবনে সা’ঈদ সাকাফী এবং মুহাম্মাদ ইবনে মুতাওয়াককিল আসকালানী (রাহঃ) ..... আবইয়ায ইবনে হাম্মাল (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর নিকট উপস্থিত হন এবং লবণ খনির কিছু জমি বন্দোবস্ত নেয়ার জন্য দরখাস্ত করেন।
ইবনে মুতাওয়াককিল বলেনঃ সেটি মা’আরিব নামক স্থানে অবস্থিত ছিল। তখন তিনি তা তাঁকে প্রদান করেন। যখন তিনি (ইবনে হাম্মাল) ফিরে যাচ্ছিলেন, তখন মজলিসের জনৈক ব্যক্তি বলেনঃ আপনি কি অবগত আছেন, কোন যমীন তাকে বন্দোবস্ত দিলেন? আপনি তো তাঁকে এমন যমীন দিলেন, যাতে সব সময় পানি থাকে। রাবী বলেনঃ তখন তিনি তাঁর নিকট হতে সে যমীন ফিরিয়ে নেন।
রাবী বলেনঃ আর তিনি তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, পীলু ক্ষেতে বেড়া দিতে হবে কি না? তিনি বলেনঃ বেড়া দিতে হবে, যাতে সেখানে পদচারণা না হতে পারে।
ইবনে মুতাওয়াককিল বলেনঃ উটের পদচারণা (না হয়)।
ইবনে মুতাওয়াককিল বলেনঃ সেটি মা’আরিব নামক স্থানে অবস্থিত ছিল। তখন তিনি তা তাঁকে প্রদান করেন। যখন তিনি (ইবনে হাম্মাল) ফিরে যাচ্ছিলেন, তখন মজলিসের জনৈক ব্যক্তি বলেনঃ আপনি কি অবগত আছেন, কোন যমীন তাকে বন্দোবস্ত দিলেন? আপনি তো তাঁকে এমন যমীন দিলেন, যাতে সব সময় পানি থাকে। রাবী বলেনঃ তখন তিনি তাঁর নিকট হতে সে যমীন ফিরিয়ে নেন।
রাবী বলেনঃ আর তিনি তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, পীলু ক্ষেতে বেড়া দিতে হবে কি না? তিনি বলেনঃ বেড়া দিতে হবে, যাতে সেখানে পদচারণা না হতে পারে।
ইবনে মুতাওয়াককিল বলেনঃ উটের পদচারণা (না হয়)।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ الثَّقَفِيُّ، وَمُحَمَّدُ بْنُ الْمُتَوَكِّلِ الْعَسْقَلاَنِيُّ، - الْمَعْنَى وَاحِدٌ - أَنَّ مُحَمَّدَ بْنَ يَحْيَى بْنِ قَيْسٍ الْمَأْرِبِيَّ، حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنِي أَبِي، عَنْ ثُمَامَةَ بْنِ شُرَاحِيلَ، عَنْ سُمَىِّ بْنِ قَيْسٍ، عَنْ شُمَيْرٍ، - قَالَ ابْنُ الْمُتَوَكِّلِ ابْنِ عَبْدِ الْمَدَانِ - عَنْ أَبْيَضَ بْنِ حَمَّالٍ، أَنَّهُ وَفَدَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَاسْتَقْطَعَهُ الْمِلْحَ - قَالَ ابْنُ الْمُتَوَكِّلِ الَّذِي بِمَأْرِبَ - فَقَطَعَهُ لَهُ فَلَمَّا أَنْ وَلَّى قَالَ رَجُلٌ مِنَ الْمَجْلِسِ أَتَدْرِي مَا قَطَعْتَ لَهُ إِنَّمَا قَطَعْتَ لَهُ الْمَاءَ الْعِدَّ . قَالَ فَانْتَزَعَ مِنْهُ قَالَ وَسَأَلَهُ عَمَّا يُحْمَى مِنَ الأَرَاكِ قَالَ " مَا لَمْ تَنَلْهُ خِفَافٌ " . وَقَالَ ابْنُ الْمُتَوَكِّلِ " أَخْفَافُ الإِبِلِ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫৪
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬৫
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫৪. হারুন ইবনে আব্দিল্লাহ (রাহঃ) ..... মুহাম্মাদ ইবনে হাসান মাখযূমী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। (তিনি বলেন): উটের পদচারণা হবে না, এর অর্থ হলো, উট তো গাছের উপরিভাগ খায়, কাজেই তা রক্ষার জন্য তার উপরে বেড়া দিতে হবে।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ مُحَمَّدُ بْنُ الْحَسَنِ الْمَخْزُومِيُّ " مَا لَمْ تَنَلْهُ أَخْفَافُ الإِبِلِ " يَعْنِي أَنَّ الإِبِلَ تَأْكُلُ مُنْتَهَى رُءُوسِهَا وَيُحْمَى مَا فَوْقَهُ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬৬
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫৫. মুহাম্মাদ ইবনে আহমদ কুরাশী (রাহঃ) .... আবয়ায ইবনে হাম্মাল (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট চারণ ভূমির জন্য পীলু বৃক্ষ সংরক্ষণের আবেদন জানালেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ পীলু বৃক্ষে বেড়া দেওয়া সম্ভব নয়। তখন তিনি (ইবনে হাম্মাল) বলেনঃ আমার ক্ষেতের পীলু গাছ। তখন নবী (ﷺ) বলেনঃ পীলু বৃক্ষ বেড়া দিয়ে সংরক্ষণ করা যায় না। রাবী ফারাজ বলেনঃ এ পীলু বৃক্ষ দ্বারা ঐ যমীনের গাছের কথা বলা হয়েছে, যা তার ফসলের ক্ষেত্রের চারদিকের সীমানায় লাগান ছিল।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَحْمَدَ الْقُرَشِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الزُّبَيْرِ، حَدَّثَنَا فَرَجُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنِي عَمِّي، ثَابِتُ بْنُ سَعِيدٍ عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَبْيَضَ بْنِ حَمَّالٍ أَنَّهُ سَأَلَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ حِمَى الأَرَاكِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لاَ حِمَى فِي الأَرَاكِ " . فَقَالَ أَرَاكَةً فِي حِظَارِي . فَقَالَ النَّبِيُّ عَلَيْهِ السَّلاَمُ " لاَ حِمَى فِي الأَرَاكِ " . قَالَ فَرَجٌ يَعْنِي بِحِظَارِي الأَرْضَ الَّتِي فِيهَا الزَّرْعُ الْمُحَاطُ عَلَيْهَا .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬৭
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫৬. উমর ইবনে খাত্তাব আবু হাফস (রাহঃ) .... সাখার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ছাকীফের উপর জিহাদ পরিচালনা করেন। সাখার (রাযিঃ) এ খবর শুনে কিছু সৈন্য-সামন্ত নিয়ে নবী (ﷺ) এর সাহাজার্থে সেখানে পৌছান। তিনি সেখানে পৌছে দেখতে পান যে, নবী (ﷺ) ছাকীফ গোত্রের অবস্থান দুর্গ জয় না করে ফিরে আসছেন। এ সময় সাখার (রাযিঃ) মহান আল্লাহর নিকট এরূপ ওয়াদা করেন এবং তার যিম্মাদারী নেন যে, যতক্ষণ না এ দুর্গের লোকজন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর আনুগত্য স্বীকার করে, ততক্ষণ আমি এ দুর্গ পরিত্যাগ করব না (অর্থাৎ অবরোধ করে রাখব)।
বস্তুত যতক্ষণ না ঐ দুর্গের লোকজন রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর আনুগত্য স্বীকার করলো, ততক্ষণ সাখার (রাযিঃ) সেখান হতে সরলেন না। অবশেষে সে দুর্গ বিজয়ের পর তিনি তাঁর নিকট এরূপ পত্র লিখেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! ছাকীফ গোত্রের লোকেরা আপনার নির্দেশ মত দুর্গ হতে অবতরণ করেছে। এখন আমি তাদের নিকট যাচ্ছি, তাদের কাছে অনেক ঘোড়া আছে। (এ খবর পাওয়ার পর) নবী (ﷺ) সকলকে জামাআতে নামায আদায়ের জন্য নির্দেশ দেন এবং (নামায শেষে) দশ বার আহমাস গোত্রের জন্য এরূপ দুআ করেনঃ ইয়া আল্লাহ! আপনি আহমাসের ঘোড়ায় এবং লোকে বরকত দান করুন।
এরপর সাখার (রাযিঃ) এবং তাঁর সাথীরা তাঁর নিকট আসেন। তখন মুগীরা ইবনে শো’বা (রাযিঃ) বলেনঃ ইয়া নবীয়াল্লাহ! সাখার আমার ফুফীকে বন্দী করেছেন অথচ সে মুসলমান হয়েছে। তখন তিনি তাঁকে ডেকে বলেনঃ হে সাখার! যখন কোন কওম মুসলমান হয়, তখন তাদের জান-মালের হিফাযত করবে। তুমি মুগীরার ফুফীকে তাঁর নিকট ফিরিয়ে দাও। তখন তিনি তাকে (ফুফীকে) তাঁর (মুগীরার) হাতে প্রত্যর্পণ করেন। এরপর তিনি (সাখার) নবী (ﷺ)-এর নিকট এরূপ আবেদন করেন যে, বনু সালীমের একটি পুকুর আছে। তারা ইসলাম পরিত্যাগ করায় তা ছেড়ে চলে গেছে। অতএব, হে আল্লাহর নবী! আপনি আমাকে এবং আমার কওমকে ঐ পুকুরের নিকট বসবাসের অনুমতি দিন। তখন তিনি বলেনঃ হ্যাঁ, ঠিক আছে। অতঃপর তিনি সেখানে বসবাস করতে থাকেন।
অবশেষে বনু-সালীম ইসলাম গ্রহণ করার পর সাখার (রাযিঃ)-এর নিকট উপস্থিত হলো এবং তাঁর কাছে তাদের পুকুরটি ফেরত পাওয়ার জন্য আবেদন করল। কিন্তু তিনি তা ফিরিয়ে দিতে অস্বীকার করেন। এরপর তারা নবী (ﷺ)-এর নিকট উপস্থিত হয় এবং বলেঃ হে আল্লাহর নবী! আমরা ইসলাম কবুলের পর সাখারের কাছে গিয়েছিলাম, যাতে তিনি আমাদের পুকুরটি আমাদের ফিরিয়ে দেন। কিন্তু তিনি তা দিতে অস্বীকার করছেন। তখন তিনি তাঁকে (সাখার) ডাকান এবং বলেনঃ হে সাখার! যখন কোন কওম ইসলাম গ্রহণ করে, তখন তাদের জান-মাল নিরাপদ হয়ে যায়। সুতরাং ঐ কওমের পুকুরটি তাদের ফিরিয়ে দাও। তখন তিনি বলেনঃ হ্যাঁ দেব হে আল্লাহর নবী! সাখার বলেনঃ তখন আমি দেখতে পাই যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর চেহারার রং লাজ-বিনম্রতার কারণে সাখার (রাযিঃ) হতে দাসী এবং পুকুর ফিরিয়ে দেওয়ায় পরিবর্তিত হয়ে লালবর্ণ ধারণ করেছে।
বস্তুত যতক্ষণ না ঐ দুর্গের লোকজন রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর আনুগত্য স্বীকার করলো, ততক্ষণ সাখার (রাযিঃ) সেখান হতে সরলেন না। অবশেষে সে দুর্গ বিজয়ের পর তিনি তাঁর নিকট এরূপ পত্র লিখেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! ছাকীফ গোত্রের লোকেরা আপনার নির্দেশ মত দুর্গ হতে অবতরণ করেছে। এখন আমি তাদের নিকট যাচ্ছি, তাদের কাছে অনেক ঘোড়া আছে। (এ খবর পাওয়ার পর) নবী (ﷺ) সকলকে জামাআতে নামায আদায়ের জন্য নির্দেশ দেন এবং (নামায শেষে) দশ বার আহমাস গোত্রের জন্য এরূপ দুআ করেনঃ ইয়া আল্লাহ! আপনি আহমাসের ঘোড়ায় এবং লোকে বরকত দান করুন।
এরপর সাখার (রাযিঃ) এবং তাঁর সাথীরা তাঁর নিকট আসেন। তখন মুগীরা ইবনে শো’বা (রাযিঃ) বলেনঃ ইয়া নবীয়াল্লাহ! সাখার আমার ফুফীকে বন্দী করেছেন অথচ সে মুসলমান হয়েছে। তখন তিনি তাঁকে ডেকে বলেনঃ হে সাখার! যখন কোন কওম মুসলমান হয়, তখন তাদের জান-মালের হিফাযত করবে। তুমি মুগীরার ফুফীকে তাঁর নিকট ফিরিয়ে দাও। তখন তিনি তাকে (ফুফীকে) তাঁর (মুগীরার) হাতে প্রত্যর্পণ করেন। এরপর তিনি (সাখার) নবী (ﷺ)-এর নিকট এরূপ আবেদন করেন যে, বনু সালীমের একটি পুকুর আছে। তারা ইসলাম পরিত্যাগ করায় তা ছেড়ে চলে গেছে। অতএব, হে আল্লাহর নবী! আপনি আমাকে এবং আমার কওমকে ঐ পুকুরের নিকট বসবাসের অনুমতি দিন। তখন তিনি বলেনঃ হ্যাঁ, ঠিক আছে। অতঃপর তিনি সেখানে বসবাস করতে থাকেন।
অবশেষে বনু-সালীম ইসলাম গ্রহণ করার পর সাখার (রাযিঃ)-এর নিকট উপস্থিত হলো এবং তাঁর কাছে তাদের পুকুরটি ফেরত পাওয়ার জন্য আবেদন করল। কিন্তু তিনি তা ফিরিয়ে দিতে অস্বীকার করেন। এরপর তারা নবী (ﷺ)-এর নিকট উপস্থিত হয় এবং বলেঃ হে আল্লাহর নবী! আমরা ইসলাম কবুলের পর সাখারের কাছে গিয়েছিলাম, যাতে তিনি আমাদের পুকুরটি আমাদের ফিরিয়ে দেন। কিন্তু তিনি তা দিতে অস্বীকার করছেন। তখন তিনি তাঁকে (সাখার) ডাকান এবং বলেনঃ হে সাখার! যখন কোন কওম ইসলাম গ্রহণ করে, তখন তাদের জান-মাল নিরাপদ হয়ে যায়। সুতরাং ঐ কওমের পুকুরটি তাদের ফিরিয়ে দাও। তখন তিনি বলেনঃ হ্যাঁ দেব হে আল্লাহর নবী! সাখার বলেনঃ তখন আমি দেখতে পাই যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর চেহারার রং লাজ-বিনম্রতার কারণে সাখার (রাযিঃ) হতে দাসী এবং পুকুর ফিরিয়ে দেওয়ায় পরিবর্তিত হয়ে লালবর্ণ ধারণ করেছে।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ أَبُو حَفْصٍ، حَدَّثَنَا الْفِرْيَابِيُّ، حَدَّثَنَا أَبَانُ، قَالَ عُمَرُ - وَهُوَ ابْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي حَازِمٍ - قَالَ حَدَّثَنِي عُثْمَانُ بْنُ أَبِي حَازِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، صَخْرٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم غَزَا ثَقِيفًا فَلَمَّا أَنْ سَمِعَ ذَلِكَ صَخْرٌ رَكِبَ فِي خَيْلٍ يُمِدُّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَوَجَدَ نَبِيَّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَدِ انْصَرَفَ وَلَمْ يَفْتَحْ فَجَعَلَ صَخْرٌ يَوْمَئِذٍ عَهْدَ اللَّهِ وَذِمَّتَهُ أَنْ لاَ يُفَارِقَ هَذَا الْقَصْرَ حَتَّى يَنْزِلُوا عَلَى حُكْمِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَلَمْ يُفَارِقْهُمْ حَتَّى نَزَلُوا عَلَى حُكْمِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَكَتَبَ إِلَيْهِ صَخْرٌ أَمَّا بَعْدُ فَإِنَّ ثَقِيفًا قَدْ نَزَلَتْ عَلَى حُكْمِكَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَأَنَا مُقْبِلٌ إِلَيْهِمْ وَهُمْ فِي خَيْلٍ . فَأَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِالصَّلاَةِ جَامِعَةً فَدَعَا لأَحْمَسَ عَشْرَ دَعَوَاتٍ " اللَّهُمَّ بَارِكْ لأَحْمَسَ فِي خَيْلِهَا وَرِجَالِهَا " . وَأَتَاهُ الْقَوْمُ فَتَكَلَّمَ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ فَقَالَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ إِنَّ صَخْرًا أَخَذَ عَمَّتِي وَدَخَلَتْ فِيمَا دَخَلَ فِيهِ الْمُسْلِمُونَ . فَدَعَاهُ فَقَالَ " يَا صَخْرُ إِنَّ الْقَوْمَ إِذَا أَسْلَمُوا أَحْرَزُوا دِمَاءَهُمْ وَأَمْوَالَهُمْ فَادْفَعْ إِلَى الْمُغِيرَةِ عَمَّتَهُ " . فَدَفَعَهَا إِلَيْهِ وَسَأَلَ نَبِيَّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَاءً لِبَنِي سُلَيْمٍ قَدْ هَرَبُوا عَنِ الإِسْلاَمِ وَتَرَكُوا ذَلِكَ الْمَاءَ . فَقَالَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ أَنْزِلْنِيهِ أَنَا وَقَوْمِي . قَالَ " نَعَمْ " . فَأَنْزَلَهُ وَأَسْلَمَ - يَعْنِي السُّلَمِيِّينَ - فَأَتَوْا صَخْرًا فَسَأَلُوهُ أَنْ يَدْفَعَ إِلَيْهِمُ الْمَاءَ فَأَبَى فَأَتَوُا النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالُوا يَا نَبِيَّ اللَّهِ أَسْلَمْنَا وَأَتَيْنَا صَخْرًا لِيَدْفَعَ إِلَيْنَا مَاءَنَا فَأَبَى عَلَيْنَا . فَأَتَاهُ فَقَالَ " يَا صَخْرُ إِنَّ الْقَوْمَ إِذَا أَسْلَمُوا أَحْرَزُوا أَمْوَالَهُمْ وَدِمَاءَهُمْ فَادْفَعْ إِلَى الْقَوْمِ مَاءَهُمْ " . قَالَ نَعَمْ يَا نَبِيَّ اللَّهِ . فَرَأَيْتُ وَجْهَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَتَغَيَّرُ عِنْدَ ذَلِكَ حُمْرَةً حَيَاءً مِنْ أَخْذِهِ الْجَارِيَةَ وَأَخْذِهِ الْمَاءَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৫৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬৮
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫৭. সুলাইমান ইবনে দাউদ মোহরী (রাহঃ) ..... সাবুরা ইবনে আব্দিল আযীয ইবনে রবী জুহানী (রাহঃ) তাঁর পিতা হতে, তিনি তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) (জুহানিয়াদের এলাকায়) মসজিদের স্থানে একটি গাছের ঝাড়ের নীচে তিন দিন অবস্থান করেন। এরপর সেখান থেকে তিনি তাবুক অভিমুখে যাত্রা করেন। এ সময় জুহায়নারা তাঁর সঙ্গে রাহবা নামক স্থানে সাক্ষাত করে। তখন তাদের জিজ্ঞাসা করেনঃ এখানে কারা বসবাস করে? তারা জওয়াবে বলেঃ জুহায়না সম্প্রদায়ের বনু রিফা’আ গোত্রের লোকেরা। তখন তিনি বলেনঃ আমি এ যমীন বনু রিফাআ গোত্রের লোকদের প্রদান করছি। তারা ঐ যমীন হতে স্ব স্ব অংশ বন্টন করে নেয়, যার কিছু অংশ তারা পরবর্তীকালে বিক্রি করে দেয় এবং কিছু লোক তা চাষাবাদ করতে থাকে।
রাবী ইবনে ওয়াহব বলেনঃ আমি পরে আব্দুল আযীযকে এ হাদীস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি। তখন তিনি এর কিছু অংশ আমার নিকট বর্ণনা করেন। তিনি পূর্ণ হাদীসটি আমার কাছে বর্ণনা করেন নি।
রাবী ইবনে ওয়াহব বলেনঃ আমি পরে আব্দুল আযীযকে এ হাদীস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি। তখন তিনি এর কিছু অংশ আমার নিকট বর্ণনা করেন। তিনি পূর্ণ হাদীসটি আমার কাছে বর্ণনা করেন নি।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ الْمَهْرِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي سَبْرَةُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ الرَّبِيعِ الْجُهَنِيُّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم نَزَلَ فِي مَوْضِعِ الْمَسْجِدِ تَحْتَ دَوْمَةٍ فَأَقَامَ ثَلاَثًا ثُمَّ خَرَجَ إِلَى تَبُوكَ وَإِنَّ جُهَيْنَةَ لَحِقُوهُ بِالرَّحْبَةِ فَقَالَ لَهُمْ " مَنْ أَهْلُ ذِي الْمَرْوَةِ " . فَقَالُوا بَنُو رِفَاعَةَ مِنْ جُهَيْنَةَ . فَقَالَ " قَدْ أَقْطَعْتُهَا لِبَنِي رِفَاعَةَ " . فَاقْتَسَمُوهَا فَمِنْهُمْ مَنْ بَاعَ وَمِنْهُمْ مَنْ أَمْسَكَ فَعَمِلَ ثُمَّ سَأَلْتُ أَبَاهُ عَبْدَ الْعَزِيزِ عَنْ هَذَا الْحَدِيثِ فَحَدَّثَنِي بِبَعْضِهِ وَلَمْ يُحَدِّثْنِي بِهِ كُلِّهِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩০৫৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৬৯
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫৮. হুসাইন ইবনে আলী (রাহঃ) .... আসমা বিনতে আবু বকর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যুবাইর (রাযিঃ)-কে একটি খেজুর বাগান বন্দোবস্ত দেন।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا حُسَيْنُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، - يَعْنِي ابْنَ آدَمَ - حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ عَيَّاشٍ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَقْطَعَ الزُّبَيْرَ نَخْلاً .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩০৫৯
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭০
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৫৯. হাফস ইবনে উমর ও মুসা ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) ..... আব্দুল্লাহ ইবনে হাসসান আনবারী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমার নিকট আমার দাদী এবং নানী, যাঁদের যথাক্রমে নাম হলোঃ সাফিয়া এবং দুহায়বা, যারা উলায়বার কন্যা ছিলেন, তাঁরা উভয়ে বর্ণনা করেছেন যে, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট হাযির হই। তিনি বলেনঃ আমাদের সাথী হারিছ ইবনে হাসসান-যিনি বকর ইবনে ওয়াইল গোত্রের তরফ হতে প্রতিনিধিত্ব নিয়ে আসেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট আসেন। এরপর তিনি তাঁর নিকট নিজে এবং তার কওমের পক্ষ হতে বায়’আত গ্রহণ করেন।
অতঃপর তিনি বলেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি আমাদের এবং বনু তামীম গোত্রের মধ্যকার সীমান্ত ’দুহনা’ নামক স্থানকে চিহ্নিত করে দিন, যা অতিক্রম করে মুসাফির এবং সামনে অগ্রগামী ব্যক্তি ব্যতীত, ওদের কেউ-ই যেন আমাদের নিকটে না আসতে পারে। তখন তিনি বলেনঃ হে বৎস! তার জন্য ’দুহনাকে’ লিখে দাও।
রাবী বলেনঃ যখন আমি দেখতে পাই যে, তিনি ’দুহনা’ নামক স্থানটি তাকে দিয়ে দিলেন, তখন আমার খুব দুঃখ হয়। কেননা দুহনা ছিল আমার জন্মভূমি। তখন আমি বলিঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! ঐ ব্যক্তি ইনসাফের ভিওিতে আপনার নিকট সীমানা চিহ্নিত করার জন্য আবেদন করেনি। কেননা দুহনা হলো উট বাঁধার স্থান ও বকরী চরাবার স্থান এবং এর পেছনেই বনু তামীমের স্ত্রীলোক ও বাচ্চারা বসবাস করে।
এতদশ্রবণে তিনি বলেনঃ হে বৎস! একটু অপেক্ষা কর। এ দুর্বল বৃদ্ধা ঠিকই বলেছে। এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। তারা একে অপরের পানি ও গাছপালা হতে উপকার নিতে পারে। তাদের উচিত, বিপদের সময় একে অন্যের সাহায্য করা।
অতঃপর তিনি বলেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি আমাদের এবং বনু তামীম গোত্রের মধ্যকার সীমান্ত ’দুহনা’ নামক স্থানকে চিহ্নিত করে দিন, যা অতিক্রম করে মুসাফির এবং সামনে অগ্রগামী ব্যক্তি ব্যতীত, ওদের কেউ-ই যেন আমাদের নিকটে না আসতে পারে। তখন তিনি বলেনঃ হে বৎস! তার জন্য ’দুহনাকে’ লিখে দাও।
রাবী বলেনঃ যখন আমি দেখতে পাই যে, তিনি ’দুহনা’ নামক স্থানটি তাকে দিয়ে দিলেন, তখন আমার খুব দুঃখ হয়। কেননা দুহনা ছিল আমার জন্মভূমি। তখন আমি বলিঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! ঐ ব্যক্তি ইনসাফের ভিওিতে আপনার নিকট সীমানা চিহ্নিত করার জন্য আবেদন করেনি। কেননা দুহনা হলো উট বাঁধার স্থান ও বকরী চরাবার স্থান এবং এর পেছনেই বনু তামীমের স্ত্রীলোক ও বাচ্চারা বসবাস করে।
এতদশ্রবণে তিনি বলেনঃ হে বৎস! একটু অপেক্ষা কর। এ দুর্বল বৃদ্ধা ঠিকই বলেছে। এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। তারা একে অপরের পানি ও গাছপালা হতে উপকার নিতে পারে। তাদের উচিত, বিপদের সময় একে অন্যের সাহায্য করা।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ، وَمُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، - الْمَعْنَى وَاحِدٌ - قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ حَسَّانَ الْعَنْبَرِيُّ، حَدَّثَتْنِي جَدَّتَاىَ، صَفِيَّةُ وَدُحَيْبَةُ ابْنَتَا عُلَيْبَةَ وَكَانَتَا رَبِيبَتَىْ قَيْلَةَ بِنْتِ مَخْرَمَةَ وَكَانَتْ جَدَّةَ أَبِيهِمَا أَنَّهَا أَخْبَرَتْهُمَا قَالَتْ، قَدِمْنَا عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَتْ تَقَدَّمَ صَاحِبِي - تَعْنِي حُرَيْثَ بْنَ حَسَّانَ وَافِدَ بَكْرِ بْنِ وَائِلٍ - فَبَايَعَهُ عَلَى الإِسْلاَمِ عَلَيْهِ وَعَلَى قَوْمِهِ ثُمَّ قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ اكْتُبْ بَيْنَنَا وَبَيْنَ بَنِي تَمِيمٍ بِالدَّهْنَاءِ أَنْ لاَ يُجَاوِزَهَا إِلَيْنَا مِنْهُمْ أَحَدٌ إِلاَّ مُسَافِرٌ أَوْ مُجَاوِرٌ . فَقَالَ " اكْتُبْ لَهُ يَا غُلاَمُ بِالدَّهْنَاءِ " . فَلَمَّا رَأَيْتُهُ قَدْ أَمَرَ لَهُ بِهَا شُخِصَ بِي وَهِيَ وَطَنِي وَدَارِي فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّهُ لَمْ يَسْأَلْكَ السَّوِيَّةَ مِنَ الأَرْضِ إِذْ سَأَلَكَ إِنَّمَا هِيَ هَذِهِ الدَّهْنَاءُ عِنْدَكَ مُقَيَّدُ الْجَمَلِ وَمَرْعَى الْغَنَمِ وَنِسَاءُ بَنِي تَمِيمٍ وَأَبْنَاؤُهَا وَرَاءَ ذَلِكَ فَقَالَ " أَمْسِكْ يَا غُلاَمُ صَدَقَتِ الْمِسْكِينَةُ الْمُسْلِمُ أَخُو الْمُسْلِمِ يَسَعُهُمَا الْمَاءُ وَالشَّجَرُ وَيَتَعَاوَنَانِ عَلَى الْفُتَّانِ " .
হাদীস নং:৩০৬০
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭১
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৬০. মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ..... আসমার ইবনে মুয়াররিস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি নবী (ﷺ) এর নিকট উপস্থিত হয়ে তাঁর নিকট বায়’আত গ্রহণ করি। তখন তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি এমন কোন পানির (কূপ বা ঝরনা) নিকট পৌছায়, যেখানে তার আগে আর কোন মুসলমান পৌছেনি, সে ব্যক্তি তার মালিক হবে।
রাবী বলেনঃ (এ কথা শুনে ) তখন লোকেরা একে অপরকে অতিক্রম করে, দ্রুতগতিতে পানির সন্ধানে বেরিয়ে যায়।
রাবী বলেনঃ (এ কথা শুনে ) তখন লোকেরা একে অপরকে অতিক্রম করে, দ্রুতগতিতে পানির সন্ধানে বেরিয়ে যায়।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنِي عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ عَبْدِ الْوَاحِدِ، حَدَّثَتْنِي أُمُّ جَنُوبٍ بِنْتُ نُمَيْلَةَ، عَنْ أُمِّهَا، سُوَيْدَةَ بِنْتِ جَابِرٍ عَنْ أُمِّهَا، عَقِيلَةَ بِنْتِ أَسْمَرَ بْنِ مُضَرِّسٍ عَنْ أَبِيهَا، أَسْمَرَ بْنِ مُضَرِّسٍ قَالَ أَتَيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَبَايَعْتُهُ فَقَالَ " مَنْ سَبَقَ إِلَى مَاءٍ لَمْ يَسْبِقْهُ إِلَيْهِ مُسْلِمٌ فَهُوَ لَهُ " . قَالَ فَخَرَجَ النَّاسُ يَتَعَادَوْنَ يَتَخَاطُّونَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৩০৬১
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭২
১৭৪. যমীন খণ্ড করে বন্দোবস্ত দেওয়া।
৩০৬১. আহমদ ইবনে হাম্বাল (রাহঃ) ..... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (ﷺ) যুবাইর (রাযিঃ)-কে এত পরিমাণ জায়গীর দেন, যতদূর তাঁর ঘোড়া দৌড়ে যেতে পারে। এরপর তিনি তাঁর ঘোড়া দৌড়ান এবং দৌড়ের পর থেমে তাঁর হাতের চাবুক ফেলে দেন। তখন তিনি বলেনঃ যতদূর তাঁর চাবুক গিয়েছে, ততদূর তাঁকে দিয়ে দাও।
باب فِي إِقْطَاعِ الأَرَضِينَ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَقْطَعَ الزُّبَيْرَ حُضْرَ فَرَسِهِ فَأَجْرَى فَرَسَهُ حَتَّى قَامَ ثُمَّ رَمَى بِسَوْطِهِ فَقَالَ " أَعْطُوهُ مِنْ حَيْثُ بَلَغَ السَّوْطُ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান