কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ

كتاب السنن للإمام أبي داود

১৫. কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

হাদীস নং: ৩০৬২
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭৩
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬২. মুহাম্মাদ ইবনে মুছান্না (রাহঃ) ..... সাঈদ ইবনে যায়দ (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী যমীন আবাদ করবে, সে তার মালিক হবে। আর যদি কোন যালিম অন্যের জমিতে গাছ লাগায়, তবে সে তার মালিক হবে না।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ زَيْدٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ أَحْيَا أَرْضًا مَيْتَةً فَهِيَ لَهُ وَلَيْسَ لِعِرْقٍ ظَالِمٍ حَقٌّ " .
হাদীস নং: ৩০৬৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭৪
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৩. হান্নাদ ইবনে সারী (রাহঃ) ......... উরওয়া (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী যমীন আবাদ করবে, সে তার মালিক হবে। এরপর তিনি পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করে বলেনঃ আমার নিকট ঐ ব্যক্তি বর্ণনা করেছেন, যিনি আমার কাছে এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন যে, দু’ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে একটি মামলা পেশ করে। (যা ছিল) এদের এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তির যমীনে একটি খেজুর গাছ লাগায়। তখন তিনি এরূপ ফয়সালা দেনঃ জমির মালিক তার যমীন পাবে এবং গাছের মালিক তার গাছ সেখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে।

রাবী বলেনঃ এরপর আমি দেখি যে, কুড়াল দিয়ে সে গাছটি কাটা হচ্ছে। কেননা তা বেশ বড় ছিল। পরে তা সেখান হতে সরিয়ে নেয়া হয়।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا عَبْدَةُ، عَنْ مُحَمَّدٍ، - يَعْنِي ابْنَ إِسْحَاقَ - عَنْ يَحْيَى بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ أَحْيَا أَرْضًا مَيْتَةً فَهِيَ لَهُ " . وَذَكَرَ مِثْلَهُ قَالَ فَلَقَدْ خَبَّرَنِي الَّذِي حَدَّثَنِي هَذَا الْحَدِيثَ أَنَّ رَجُلَيْنِ اخْتَصَمَا إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم غَرَسَ أَحَدُهُمَا نَخْلاً فِي أَرْضِ الآخَرِ فَقَضَى لِصَاحِبِ الأَرْضِ بِأَرْضِهِ وَأَمَرَ صَاحِبَ النَّخْلِ أَنْ يُخْرِجَ نَخْلَهُ مِنْهَا . قَالَ فَلَقَدْ رَأَيْتُهَا وَإِنَّهَا لَتُضْرَبُ أُصُولُهَا بِالْفُئُوسِ وَإِنَّهَا لَنَخْلٌ عُمٌّ حَتَّى أُخْرِجَتْ مِنْهَا .
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩০৬৪
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭৫
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৪. আহমদ ইবনে সাঈদ দারিমী (রাহঃ) .... ইবনে ইসহাক (রাহঃ) হতে উপরোক্ত হাদীসের সনদে ও অর্থে হাদীস বর্ণনা করা হয়েছে। অবশ্য তিনি বলেন যে, নবী (ﷺ)-এর সাহাবীদের থেকে জনৈক সাহাবী বর্ণনা করেছেন।

রাবী বলেনঃ আমার ধারণা, তিনি হলেন আবু সাঈদ খুদরী। তিনি বলেনঃ আমি তাকে কুড়াল দিয়ে গাছের গোড়ায় আঘাত করতে দেখেছি।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ سَعِيدٍ الدَّارِمِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبٌ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ، بِإِسْنَادِهِ وَمَعْنَاهُ إِلاَّ أَنَّهُ قَالَ عِنْدَ قَوْلِهِ مَكَانَ الَّذِي حَدَّثَنِي هَذَا فَقَالَ رَجُلٌ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَأَكْثَرُ ظَنِّي أَنَّهُ أَبُو سَعِيدٍ الْخُدْرِيُّ فَأَنَا رَأَيْتُ الرَّجُلَ يَضْرِبُ فِي أُصُولِ النَّخْلِ .
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩০৬৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭৬
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৫. আহমদ ইবনে আব্দা আমিলী (রাহঃ) .... উরওয়া (রাহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি এরূপ সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ফয়সালা দিয়েছেনঃ সমস্ত যমীনই আল্লাহর এবং বান্দারা সবাই আল্লাহর বান্দা। কাজেই, যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী যমীন আবাদ করবে, সে ব্যক্তি তার মালিক হবে।

রাবী বলেনঃ নবী (ﷺ)-এর এ হাদীসটি আমার নিকট তারা বর্ণনা করেছেন, যারা তাঁর নিকট হতে নামাযের হাদীস বর্ণনা করেছেন (অর্থাৎ সাহাবাগণ)।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الآمُلِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُثْمَانَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ، أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ عُمَرَ، عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنْ عُرْوَةَ، قَالَ أَشْهَدُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَضَى أَنَّ الأَرْضَ أَرْضُ اللَّهِ وَالْعِبَادَ عِبَادُ اللَّهِ وَمَنْ أَحْيَا مَوَاتًا فَهُوَ أَحَقُّ بِهِ جَاءَنَا بِهَذَا عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم الَّذِينَ جَاءُوا بِالصَّلَوَاتِ عَنْهُ .
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩০৬৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭৭
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৬. আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহঃ) ..... সামুরা (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী জমির সীমানা চিহ্নিত করবে বা দেওয়াল দিবে, সে তার মালিক হবে।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بِشْرٍ، حَدَّثَنَا سَعِيدٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ سَمُرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ أَحَاطَ حَائِطًا عَلَى أَرْضٍ فَهِيَ لَهُ " .
হাদীস নং: ৩০৬৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭৮
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৭. আহমদ ইবনে আমর ইবনে সারহা (রাহঃ) ..... মালিক (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ হিশাম বলেছেনঃ ইরকুয-যালিম বা যবরদখলকারী যালিম ঐ ব্যক্তি, যে অন্যের যমীনে গাছ লাগিয়ে তার মালিক হতে চায়।

রাবী বলেনঃ ইরকুয-যালিম হলোঃ অন্যের যমীন হতে কিছু যবরদখল করা, তাতে গর্ত করা এবং না-হক বৃক্ষ রোপণ করা।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ السَّرْحِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي مَالِكٌ، قَالَ هِشَامٌ الْعِرْقُ الظَّالِمُ أَنْ يَغْرِسَ الرَّجُلُ فِي أَرْضِ غَيْرِهِ فَيَسْتَحِقَّهَا بِذَلِكَ . قَالَ مَالِكٌ وَالْعِرْقُ الظَّالِمُ كُلُّ مَا أُخِذَ وَاحْتُفِرَ وَغُرِسَ بِغَيْرِ حَقٍّ .
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩০৬৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৭৯
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৮. সাহল ইবনে বাককার (রাহঃ) ...... আবু হুমায়দ সা’ঈদী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সঙ্গে তাবুকের যুদ্ধে গমন করেছিলাম। যখন তিনি ’ওয়াদিয়ে কুরা’ নামক স্থানে পৌছান, তখন তিনি একজন মহিলাকে দেখতে পান, যে তার বাগানে বসা ছিল। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর সাহাবীদের বলেনঃ এ বাগানে কত ফল আছে, তা তোমরা অনুমান কর। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সেখানে ’দশ-ওয়াসাক’ পরিমাণ ফল আছে বলে অনুমান করেন।

পরে তিনি সে মহিলাকে বলেনঃ এ বাগানে কত ফল উৎপন্ন হয়, তুমি তার হিসাব রাখবে। অবশেষে আমরা তাবূক পৌছাই। তখন ’ঈলা’ নামক স্থানের নেতা একটা সাদা বর্ণের খচ্চর রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে হাদিয়া হিসাবে প্রদান করেন। আর তিনি তাঁকে একটি চাদর দেন এবং তাকে বাহর এলাকার যমীনের লিখিত বন্দোবস্ত প্রদান করেন।

রাবী বলেনঃ ফেরার পথে আমরা ওয়াদিয়ে কুরা’তে যখন পৌছাই, তখন তিনি তাকে (সে মহিলাকে) জিজ্ঞাসা করেনঃ তোমার বাগানে কি পরিমাণ ফল উংপন্ন হয়েছে? সে (মহিলা) বলেঃ ’দশ ওয়াসাক’ পরিমাণ, যা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আগে অনুমাণ করেছিলেন। এরপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ আমি দ্রুত মদীনায় ফিরে যেতে চাই। কাজেই তোমাদের যে আমার সঙ্গে দ্রুত চলতে চায়, সে যেন দ্রুত করে।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا سَهْلُ بْنُ بَكَّارٍ، حَدَّثَنَا وُهَيْبُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ يَحْيَى، عَنِ الْعَبَّاسِ السَّاعِدِيِّ، - يَعْنِي ابْنَ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ - عَنْ أَبِي حُمَيْدٍ السَّاعِدِيِّ، قَالَ غَزَوْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم تَبُوكَ فَلَمَّا أَتَى وَادِيَ الْقُرَى إِذَا امْرَأَةٌ فِي حَدِيقَةٍ لَهَا فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لأَصْحَابِهِ " اخْرُصُوا " . فَخَرَصَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَشَرَةَ أَوْسُقٍ فَقَالَ لِلْمَرْأَةِ " أَحْصِي مَا يَخْرُجُ مِنْهَا " . فَأَتَيْنَا تَبُوكَ فَأَهْدَى مَلِكُ أَيْلَةَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَغْلَةً بَيْضَاءَ وَكَسَاهُ بُرْدَةً وَكَتَبَ لَهُ - يَعْنِي - بِبَحْرِهِ . قَالَ فَلَمَّا أَتَيْنَا وَادِيَ الْقُرَى قَالَ لِلْمَرْأَةِ " كَمْ كَانَ فِي حَدِيقَتِكِ " . قَالَتْ عَشَرَةَ أَوْسُقٍ خَرْصَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنِّي مُتَعَجِّلٌ إِلَى الْمَدِينَةِ فَمَنْ أَرَادَ مِنْكُمْ أَنْ يَتَعَجَّلَ مَعِي فَلْيَتَعَجَّلْ " .
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩০৬৯
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৮০
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৯. আব্দুল ওয়াহিদ ইবনে গায়াছ (রাহঃ) ..... যয়নাব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর চুলে উকুন তালাশ করছিলেন। এ সময় তাঁর নিকট উছমান (রাযিঃ) এর স্ত্রী ও কয়েকজন মুহাজির মহিলা বসা ছিলেন, যারা তাদের ঘর-বাড়ীর ব্যাপারে অভিযোগ করছিল যে, সেখান বসবাস করতে আমাদের কষ্ট হয় এবং (স্বামীর মৃত্যুর পর) তাদের সেখান হতে বের করে দেওয়া হয়। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এরূপ নির্দেশ দেনঃ মুহাজিরদের স্ত্রীরা তাদের ঘরের উত্তরাধিকারী হবে। ফলে, আব্দুল্লাহ ইবনে মাস’উদ (রাযিঃ)-এর মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী তাঁর ঐ বাড়ীর উত্তরাধিকারী হন, যা মদীনাতে ছিল।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ بْنُ غِيَاثٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ بْنُ زِيَادٍ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ جَامِعِ بْنِ شَدَّادٍ، عَنْ كُلْثُومٍ، عَنْ زَيْنَبَ، أَنَّهَا كَانَتْ تَفْلِي رَأْسَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَعِنْدَهُ امْرَأَةُ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ وَنِسَاءٌ مِنَ الْمُهَاجِرَاتِ وَهُنَّ يَشْتَكِينَ مَنَازِلَهُنَّ أَنَّهَا تَضِيقُ عَلَيْهِنَّ وَيُخْرَجْنَ مِنْهَا فَأَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ تُوَرَّثَ دُورَ الْمُهَاجِرِينَ النِّسَاءُ فَمَاتَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْعُودٍ فَوَرِثَتْهُ امْرَأَتُهُ دَارًا بِالْمَدِينَةِ .