(৭৮২) আবু হুরাইরা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তোমরা যদি দেখ যে, কেউ মসজিদের মধ্যে ক্রয় বা বিক্রয় করছে তাহলে তোমরা বলবে, 'আল্লাহ যেন তোমার ব্যবসায়ে লাভ না দেন'। আর যদি তোমরা দেখ যে, কেউ মসজিদের মধ্যে হারানো কিছু খোঁজ করছে তাহলে তোমরা বলবে, ‘তোমার হারানো বস্তু যেন আল্লাহ তোমাকে ফেরত না দেন’ ।

(৭৮২) আবু হুরাইরা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তোমরা যদি দেখ যে, কেউ মসজিদের মধ্যে ক্রয় বা বিক্রয় করছে তাহলে তোমরা বলবে, 'আল্লাহ যেন তোমার ব্যবসায়ে লাভ না দেন'। আর যদি তোমরা দেখ যে, কেউ মসজিদের মধ্যে হারানো কিছু খোঁজ করছে তাহলে তোমরা বলবে, ‘তোমার হারানো বস্তু যেন আল্লাহ তোমাকে ফেরত না দেন’।

(৭৮৩) আবু হুরাইরা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যদি তোমরা দেখ যে, কেউ মসজিদের মধ্যে হারানো বস্তু খোঁজ করছে তাহলে বলবে, 'আল্লাহ তোমার হারানো বস্তু ফিরিয়ে না দেন'; কারণ মসজিদগুলোকে এই সকল কাজের জন্য বানানো হয় নি।

(৭৮৪) আমর ইবন শুআইব তার পিতা থেকে, তিনি তার দাদা থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মসজিদের মধ্যে ক্রয়-বিক্রয় করতে নিষেধ করেছেন, কবিতা পাঠ করতে নিষেধ করেছেন, হারানো বস্তু খোঁজ করতে নিষেধ করেছেন এবং তিনি জুমুআর দিনে সালাতের আগে বৃত্তাকারে বসতে নিষেধ করেছেন। (জুমুআর দিনে সালাতের আগে ছোটছোট যিকির বা আলোচনার মজলিস তৈরী করতে নিষেধ করেছেন)।

(৭৮৫) আবু হুরাইরা রা. বলেন, হাসসান বিন সাবিত রা. মসজিদের মধ্যে কবিতা পাঠ করছিলেন। তখন উমার রা. সেই স্থান দিয়ে গমন করেন। তিনি হাসসান রা.র দিকে ভ্রুকুটি করে তাকান তখন হাসসান রা. বলেন, আমি এর আগে কবিতা পাঠ করতাম যে মজলিসে আপনার চেয়ে উত্তম ব্যক্তি (রাসূলুল্লাহ ﷺ ) থাকতেন।