মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
২৬- আদাব - শিষ্টাচার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১৩ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৪৯৩১

পরিচ্ছেদঃ ১৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩১। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আবু আওফা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)কে বলিতে শুনিয়াছি—সেই সম্প্রদায়ের উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয় না যাহাদের মধ্যে আত্মীয়তা ছিন্নকারী বিদ্যমান রহিয়াছে। —বায়হাকী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩২

পরিচ্ছেদঃ ১৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩২। হযরত আবু বাকরাহ্ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ বিদ্রোহ এবং আত্মীয়তার বন্ধনকে ছিন্ন করা অপেক্ষা কোন পাপই এত জঘন্য নয় যে, পাপীকে আল্লাহ্ তা'আলা খুব শীঘ্রই এই পৃথিবীতে উহার শাস্তি দেন এবং আখেরাতেও তাহার জন্য উহা জমা করিয়া রাখেন। —তিরমিযী ও আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩৩

পরিচ্ছেদঃ ১৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেন, এহসান করিয়া খোঁটাদানকারী, মাতা-পিতার বিরুদ্ধাচরণকারী ও মদ্য পানকারী বেহেশতে প্রবেশ করিবে না। – নাসায়ী ও দারেমী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩৪

পরিচ্ছেদঃ ১৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩৪। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ তোমরা নিজেদের বংশসমূহের এই পরিমাণ পরিচয় অর্জন কর যাহাতে তোমরা নিজেদের আত্মীয়তার হক আদায় করিতে পার। কেননা, আত্মীয়তা রক্ষার দ্বারা আপন জনদের মধ্যে সম্প্রীতি, ধন-সম্পদে সমৃদ্ধি ও দীর্ঘ জীবন লাভ হয়। —তিরমিযী। তিনি বলিয়াছেন হাদীসটি গরীব।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩৫

পরিচ্ছেদঃ ১৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩৫। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে উমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, এক ব্যক্তি নবী (ﷺ)-এর নিকট আসিয়া বলিল; ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমি একটি জঘন্য পাপ করিয়াছি। সুতরাং আমার জন্য তওবার কোন ব্যবস্থা আছে কি? তিনি জিজ্ঞাসা করিলেনঃ তোমার মা জীবিত আছে কি? সে বলিল, না। তিনি আবার জিজ্ঞাসা করিলেনঃ তোমার কোন খালা জীবিত আছে কি? সে বলিল, হ্যাঁ। তখন নবী (ﷺ) বলিলেনঃ যাও, তাঁহার খেদমত কর। —তিরমিযী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩৬

পরিচ্ছেদঃ ১৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩৬। হযরত আবু উসাইদ সায়েদী (রাঃ) বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকট ছিলাম, এমন সময় বনু সালেমা গোত্রের এক ব্যক্তি আসিয়া বলিল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমার পিতা-মাতার মৃত্যুর পরও কি তাহাদের প্রতি সদাচরণ করার কোন কিছু অবশিষ্ট আছে? তিনি বলিলেনঃ হ্যাঁ, তাহাদের জন্য দো'আ ও ইসতেগফার করা, তাহাদের মৃত্যুর পর তাহাদের কৃত ওয়াদা পূরণ করা, শুধু তাহাদের সন্তুষ্টির জন্য আত্মীয়দের সহিত সদ্ব্যবহার করা এবং তাহাদের বন্ধু-বান্ধবদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা। –আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩৭

পরিচ্ছেদঃ ১৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩৭। হযরত আবু তোফায়েল (রাঃ) বলেন, আমি দেখিলাম নবী (ﷺ) জেয়েররানা নামক স্থানে গোশত বন্টন করিতেছেন। এমন সময় হঠাৎ একজন মহিলা আসিল, এমনকি সে নবী (ﷺ)-এর নিকটবর্তী হইল । তখন তিনি নিজের চাদরখানা তাহার জন্য বিছাইয়া দিলেন। অতঃপর মহিলাটি উহার উপর বসিয়া পড়িল। বর্ণনাকারী বলেন, আমি লোকদের কাছে জানিতে চাহিলাম এই মহিলাটি কে? তাহারা বলিলেন, ইনি তাঁহার সেই মা যিনি তাঁহাকে দুধপান করাইয়াছিলেন। —আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩৮

পরিচ্ছেদঃ ১৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩৮। ইবনে উমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলিয়াছেনঃ একদা তিন ব্যক্তি পথ চলিতেছিল, এমন সময় তাহারা বৃষ্টির কবলে পড়িল এবং একটি পর্বতের গুহায় আশ্রয় নিল। তৎক্ষণাৎ পর্বত হইতে একখানা প্রকাণ্ড পাথর আসিয়া গুহার মুখে পতিত হওয়ায় তাহাদের গুহার পথ বন্ধ হইয়া গেল। তখন তাহাদের একজন আর একজনকে বলিল, তোমরা নিজেদের এমন কোন নেক কাজকে স্মরণ কর যাহা একমাত্র আল্লাহ্ তা'আলার উদ্দেশেই করিয়াছ। আর সেই কাজটিকে উসীলা করিয়া আল্লাহ্ তা'আলার কাছে প্রার্থনা কর। আশা করা যায় উহার উসীলায় তিনি এই বিপদ দূর করিয়া দিবেন। অতঃপর তাহাদের একজন বলিল, ইয়া আল্লাহ্ । আমার অতি বৃদ্ধ পিতা-মাতা ছিলেন এবং আমার ছোট ছোট কয়টি বাচ্চাও ছিল। আমি তাহাদের জন্য মেষ-দুম্বা চরাইতাম, আর যখন সন্ধ্যায় তাহাদের কাছে ফিরিয়া আসিতাম তখন তাহাদের জন্য দুধ দোহন করিয়া আনিতাম। কিন্তু আমি আমার সন্তানদিগকে পান করানোর আগেই প্রথমে আমার পিতা-মাতাকে পান করাইতাম। ঘটনাক্রমে একদিন চারণ বৃক্ষ আমাকে দূরে লইয়া গেল। ফলে ঘরে পৌঁছিতে সন্ধ্যা হইয়া গেল। তখন আমি তাহাদিগকে ঘুমন্ত অবস্থায় পাইলাম; কিন্তু আমি প্রতিদিনের মত আজও দুধ দোহন করিলাম এবং দুধের পাত্র লইয়া তাহাদের কাছে আসিলাম এবং পাত্র হাতে তাহাদের শিয়রের কাছে দাঁড়াইয়া রহিলাম। তাহাদিগকে ঘুম হইতে জাগানো ভাল মনে করিলাম না। আর তাহাদের আগে বাচ্চাদিগকে দুধপান করানোও ভাল মনে করিলাম না। অথচ বাচ্চাগুলি (ক্ষুধার তাড়নায়) আমার পায়ের কাছে কাঁদিতেছিল। অবশেষে ভোর পর্যন্ত আমার ও তাহাদের অবস্থা এইভাবে বিদ্যমান রহিল। (অবশেষে ঘুম হইতে জাগার পর তাহাদেরকেই আগে দুধপান করাইলাম।) ইয়া আল্লাহ্! যদি তুমি জান যে, এই কাজটি আমি একমাত্র তোমার সন্তুষ্টির জন্য করিয়াছিলাম, তাহা হইলে উহার উসীলায় আমাদের জন্য এতটুকু পথ করিয়া দাও যেন আকাশ দেখিতে পাই। তখন আল্লাহ্ তা'আলা পাথরটিকে এই পরিমাণ সরাইয়া দিলেন যে, তাহারা আকাশ দেখিতে পাইল। দ্বিতীয় জন বলিল, আমার এক চাচাত বোন ছিল, তাহাকে আমি অত্যধিক ভালবাসিতাম যতটা পুরুষেরা মহিলাদিগকে ভালবাসিতে পারে। আমি তাহাকে উপভোগ করিতে চাহিলাম। সে তাহা অস্বীকার করিল, যে পর্যন্ত না আমি তাহাকে একশত দীনার প্রদান করি। অতঃপর আমি চেষ্টা করিতে লাগিলাম, অবশেষে একশত দীনার সংগ্রহ করিয়া তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিলাম। তারপর যখন আমি তাহার দুই পায়ের মধ্যখানে বসিলাম সে বলিল, হে আল্লাহর বান্দা! আল্লাহ্ তা'আলাকে ভয় কর, মোহর খুলিও না। (অর্থাৎ আমার কুমারিত্ব নষ্ট করিও না।) তৎক্ষণাৎ আমি তাহাকে ছাড়িয়া উঠিয়া দাড়াইলাম। হে আল্লাহ্! যদি তুমি জান, এই কাজ আমি একমাত্র তোমার সন্তুষ্টির জন্য করিয়াছি, তবে আমাদের জন্য উহার উসীলায় পথ মুক্ত করিয়া দাও। তখন আল্লাহ্ তা'আলা তাহাদের জন্য পাথরটি আরও কিছু সরাইয়া দিলেন। তৃতীয় জন বলিল, ইয়া আল্লাহ্! আমি এক ব্যক্তিকে এক 'ফরক' (টুকরী) পরিমাণ চাউলের বিনিময়ে মজুর নিয়োগ করিয়াছিলাম। যখন সে কাজ সম্পাদন করিল, তখন বলিল, আমাকে আমার প্রাপ্য দিয়া দাও। আমি তাহার পাওনা তাহাকে পেশ করিলাম। সে উহাকে অবহেলা করিয়া ফেলিয়া চলিয়া গেল, অবশেষে আমি উহাকে চাষাবাদে লাগাইলাম এবং পরিশেষে উহা দ্বারা (বর্ধিত করিতে করিতে) অনেকগুলি গরু ও রাখাল যোগাড় করিলাম। এরপর একদা সে আমার কাছে আসিল এবং বলিল, আল্লাহ্ তা'আলাকে ভয় কর, আমার উপর অবিচার করিও না। আমাকে আমার পাওনা দিয়া দাও। আমি বলিলাম, এই গরুগুলি এবং উহার রাখালসমূহ লইয়া যাও (এইগুলি সমুদয় তোমারই)। সে বলিল, আল্লাহ্ পাককে ভয় কর, আমার সহিত উপহাস করিও না। তখন আমি বলিলাম, আমি তোমার সাথে ঠাট্টা করিতেছি না। ঐ গরুগুলি উহার রাখালসমেত লইয়া যাও। অতঃপর সে ঐগুলি লইয়া চলিয়া গেল। ইয়া আল্লাহ্! যদি তুমি জান যে, এই কাজটি আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্যই করিয়াছিলাম, তবে উহার উসীলায় এখনও যতখানি বাকী রহিয়াছে তাহা খুলিয়া দাও। অতঃপর আল্লাহ্ তা'আলা পাথরখানি সরাইয়া অবশিষ্ট অংশ উন্মুক্ত করিয়া দিলেন। —মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৩৯

পরিচ্ছেদঃ ১৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৩৯। মু'য়াবিয়া ইবনে জাহিমাহ্ (রঃ) হইতে বর্ণিত, একদা আমার পিতা জাহিমাহ্ নবী (ﷺ)-এর খেদমতে আসিয়া বলিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমি জিহাদে অংশগ্রহণ করিতে ইচ্ছা করিয়াছি। অতএব এই ব্যাপারে আমি আপনার সাথে পরামর্শ করিতে আসিয়াছি। তখন তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমার মা জীবিত আছেন কি? সে বলিল হ্যাঁ আছেন। তিনি বলিলেনঃ যাও, মায়ের খেদমতে নিজেকে নিয়োগ কর। কেননা, জান্নাত তাহার পায়ের কাছে। —আহমদ, নাসায়ী ও বায়হাকী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৪০

পরিচ্ছেদঃ ১৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৪০। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে উমর (রাঃ) বলেন, আমার বিবাহ বন্ধনে এমন একজন মহিলা ছিল যাহাকে আমি ভালবাসিতাম। অথচ (আমার পিতা) উমর (রাঃ) তাহাকে অপছন্দ করিতেন। একদা তিনি আমাকে বলিলেন, তুমি উহাকে তালাক দাও, কিন্তু আমি অস্বীকার করিলাম। অতঃপর উমর (রাঃ) রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকটে আসিয়া তাহাকে ঘটনাটি বলিলেন। তখন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে বলিলেনঃ তুমি তাহাকে তালাক দিয়া দাও। –তিরমিযী, আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৪১

পরিচ্ছেদঃ ১৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৪১। হযরত আবু উমামা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি আসিয়া বলিল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! সন্তানের উপর পিতা-মাতার কি হক্ বা দাবী আছে? তিনি বলিলেনঃ তাহারা উভয়ই তোমার বেহেশতও এবং দোযখও। —ইবনে মাজাহ্

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৪২

পরিচ্ছেদঃ ১৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৪২। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ কোন বান্দার পিতা-মাতা উভয়জন কিংবা তাহাদের একজন এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে যে, সে তাহাদের অবাধ্য ছিল। কিন্তু তাহাদের মৃত্যুর পর সে-ই তাহাদের জন্য সর্বদা দোআ করে এবং তাহাদের জন্য (আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়, ইস্তেগফার করে। অবশেষে আল্লাহ্ তা'আলা তাহাকে পুণ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত করেন। —বায়হাকী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৪৯৪৩

পরিচ্ছেদঃ ১৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - অনুগ্রহ ও স্বজনে সদাচার
৪৯৪৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি পিতা-মাতার ব্যাপারে আল্লাহ্ তা'আলার আদেশের অনুগত থাকিয়া ভোর করে, সে যেন তাহার জন্য বেহেশতের দুইখানা দরজা খোলা অবস্থায় ভোর করিল, যদি একজন থাকিয়া থাকে (যাহার জন্য সে অনুগত থাকে) তবে একখানা দরজা খোলা অবস্থায় ভোর করিল। আর যে ব্যক্তি মাতা-পিতার ব্যাপারে আল্লাহ্ তা'আলার নাফরমান হিসাবে ভোর করে, সেই ভোরেই তাহার জন্য দোযখের দুইখানা দরজা খোলা থাকে। আর যদি একজনের ব্যাপারে অবাধ্য থাকিয়া থাকে তখন দোযখের একটি দরজা খোলা থাকে। তখন জনৈক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করিল, যদি তাহারা উভয়ে পুত্রের উপর যুলম করে? তিনি বলিলেনঃ যদিও তাহারা তাহার উপর যুলম করে, যদিও তাহারা তাহার উপর যুগ্ম করে, যদিও তাহারা তাহার উপর যুলম করে। —বায়হাকী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান