মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

২৪- রোগব্যধি ও রুকইয়া,চিকিৎসা অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১৯ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৪৫৪৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৪৯। হযরত কাবশা বিনতে আবু বাকরাহ্ (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তাহার পিতা নিজের পরিবারস্থ লোকদিগকে মঙ্গলবারে শিংগা লাগাইতে নিষেধ করিতেন এবং তিনি বলিতেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ মঙ্গলবার রক্ত চলাচলের দিন এবং সেই দিনের মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত আছে, যাহাতে রক্ত (নির্গত হইলে উহা) বন্ধ হয় না। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫০
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫০। তাবেয়ী ইমাম যুহরী (রঃ) হইতে মুরসাল আকারে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি বুধ অথবা শনিবারে শিংগা লাগানোর দরুন শ্বেতকুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হইয়া পড়ে, সে যেন নিজেকেই ধিক্কার দেয়। –আহমদ ও আবু দাউদ এবং তিনি বলেন, হাদীসটি কেহ কেহ মারফু হিসাবে বর্ণনা করিয়াছেন; কিন্তু তাহা সঠিক নহে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫১
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫১। ইমাম যুহরী (রঃ) হইতে মুরসাল হিসাবে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যদি কেহ শনিবারে কিংবা বুধবারে শিংগা লাগায় অথবা শরীরের কোন অঙ্গে ঔষধ মালিশ করায় এবং ইহার দরুন শ্বেত-কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হয়, তবে যেন সে নিজেকেই দোষারোপ করে। — শরহে সুন্নাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫২
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫২। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসউদ (রাঃ)-এর স্ত্রী যয়নব হইতে বর্ণিত আছে যে, একদা (আমার স্বামী) আব্দুল্লাহ্ আমার গলায় একখানা তাগা দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, (তোমার গলায়) ইহা কি ? বলিলাম, ইহা একটি তাগা, আমার জন্য উহাতে মন্তর পড়া হইয়াছে। যয়নব বলেন, ইহা শুনিয়া তিনি তাগাটি ধরিয়া ছিঁড়িয়া ফেলিলেন, অতঃপর বলিলেন, তোমরা আব্দুল্লাহর পরিবারবর্গ! তোমরা শিরকের মুখাপেক্ষী নও, (ইহাতে কলুষিত হইবে কেন ?) আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, তিনি বলিয়াছেনঃ ঝাড়ফুঁক, তাবিজ ও জাদুটোনা শিরকী কাজ। (যয়নব বলেন,) তখন আমি বলিলাম, আপনি কেন এইরূপ কথা বলিতেছেন? একবার আমার চোখে ব্যথা হইতেছিল, যেন চোখটি বাহির হইয়া পড়িবে। তখন আমি অমুক ইয়াহুদীর কাছে যাওয়া আসা করিতাম। যখন সেই ইয়াহুদী উহাতে মন্তর পড়িল, তখনই উহার ব্যথা চলিয়া গেল। এই কথা শুনিয়া আব্দুল্লাহ্ বলিলেন, ইহা তো শয়তানেরই কাজ। সে নিজের হাতের দ্বারা উহাতে আঘাত করিতেছিল, আর যখন মন্তর পড়া হয়, তখন সে বিরত হইয়া যায়। বস্তুত (এই সমস্ত রোগের জন্য) তোমার পক্ষে এইরূপ বলাই যথেষ্ট ছিল, যেইভাবে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ অর্থঃ হে মানুষের রব! আপনি বিপদ দূর করিয়া দিন এবং রোগ হইতে নিরাময় দান করুন। আপনিই নিরাময়কারী। আপনার নিরাময় প্রদান ব্যতীত আরোগ্য লাভ করা সম্ভব নয়। এমন নিরাময় দান করুন, যেন কোন রোগই অবশিষ্ট না থাকে। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫৩। হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা নবী (ﷺ)-কে নোশরাহ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হইল, উত্তরে তিনি বলিলেনঃ উহা তো শয়তানের কাজ। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫৪। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, আমি যাহা (আল্লাহর পক্ষ হইতে) নিয়া আসিয়াছি তৎসম্পর্কে অবহেলা করিতেছি বলিয়া প্রমাণিত হইবে, যদি আমি বিষনাশক অমৃত পান করি বা তাবিজ ঝুলাই অথবা স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করি। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫৫। হযরত মুগীরা ইবনে শো'বা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি শরীর দাগায় অথবা ঝাড়ফুঁক করায়, সে (আল্লাহর উপর) তাওয়াক্কুল হইতে দূরে সরিয়া পড়িয়াছে। — আহমদ, তিরিমযী ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫৬। হযরত ঈসা ইবনে হামযা (রঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমি হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে উকাইমের নিকট গেলাম। তাঁহার শরীরে লাল ফোস্কা পড়িয়া আছে। আমি বলিলাম, আপনি তাবিজ ব্যবহার করিবেন না? উত্তরে তিনি বলিলেন, উহা হইতে আল্লাহর কাছে পানাহ্ চাই। কেননা, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি ইহার কোন কিছু লটকায় তাহাকে উহার প্রতি সোপর্দ করিয়া দেওয়া হয়। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫৭। হযরত ইমরান ইবনে হুসাইন (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ বদ নযর কিংবা কোন বিষাক্ত প্রাণীর দংশনের বেলায়ই ঝাড় ফুঁক রহিয়াছে। – আহমদ, তিরমিযী ও আবু দাউদ,

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫৮। আর ইবনু মাজাহ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন বুরয়দাহ্ হতে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৫৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৫৯। হযরত আনাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ বদ-নজর লাগা, বিষাক্ত প্রাণীর দংশন করা এবং রক্ত ঝরার জন্যই রহিয়াছে ঝাড়ফুঁক। – আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৬০
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬০। হযরত আসমা বিনতে উমায়স (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি আরয করিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! জা'ফর (তাইয়্যার)-এর সন্তানদের উপর দ্রুত বদ নজর লাগিয়া থাকে। সুতরাং আমি কি তাহাদের জন্য ঝাড়ফুঁক করাইব ? তিনি বলিলেনঃ হ্যাঁ, কেননা, যদি কোন জিনিস তাকদীরের অগ্রগামী হইতে পারিত, তবে বদ নজরই উহার অগ্রগামী হইত। —আহমদ, তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৬১
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬১। হযরত শিফা বিনতে আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি হযরত হাফসা (রাঃ)-এর নিকট বসা ছিলাম, এমন সময় রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) তথায় প্রবেশ করিলেন এবং (আমাকে লক্ষ্য করিয়া) বলিলেনঃ তুমি যেভাবে হাফসাকে হস্তলিপি শিখাইয়াছ, অনুরূপভাবে তাহাকে নামলা রোগের মন্তর শিখাও না কেন ?

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৬২
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬২। হযরত সাহল ইবনে হুনাইফের পুত্র আবু উমামা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমের ইবনে রাবীআ সাহল ইবনে হুনাইফকে গোসল করিতে দেখিলেন এবং (তাঁহার মসৃণ দেহ দেখিয়া ) বলিয়া উঠিলেন, আল্লাহর কসম! আজকার মত আমি কোনদিন দেখি নাই এবং পর্দার আড়ালে রক্ষিত (অর্থাৎ, কুমারী মেয়ের) কোন চামড়াও (সাহলের চামড়ার মত) এইরূপ দেখি নাই। বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর (তাহার মুখ হইতে এই শব্দগুলি বাহির হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই) হযরত সাহল সংজ্ঞাহীন অবস্থায় মাটিতে লুটাইয়া পড়িলেন এবং (এই অবস্থায়) তাঁহাকে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকট আনা হইল। আরয করা হইল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আপনি কি সাহল ইবনে হুনাইফের জন্য কোন ব্যবস্থা করিতে পারেন? আল্লাহর কসম! সে তো তাহার মাথা উঠাইতে পারিতেছে না। তখন তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমরা কি কাহাকেও তাহার সম্পর্কে অভিযুক্ত কর? লোকেরা বলিল, আমরা আমের ইবনে রাবীআর উপর সন্দেহ করি। বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমেরকে ডাকিয়া পাঠাইলেন এবং কঠোর ভাষায় তাহার নিন্দা করিলেন এবং বলিলেনঃ তোমাদের কেহ তাহার আরেক ভাইকে কেন হত্যা করে? তুমি তাহার জন্য কল্যাণের দোআ করিলে না কেন ? (যাহাতে বদ নজর ক্রিয়া করিত না। অতঃপর তিনি বলিলেন,) তুমি (তোমার শরীরের কিছু অঙ্গ) সাহলের জন্য ধুইয়া দাও। তখন আমের নিজের মুখমণ্ডল, দুই হাত দুই কনুই পর্যন্ত, উভয় পা হাঁটু হইতে অঙ্গুলীর পার্শ্ব এবং ইযারের ভিতরের অঙ্গ ধুইয়া পানিগুলি একটি পাত্রে লইলেন, অতঃপর সেই পানি সাহলের উপর ঢালিয়া দেওয়া হইল। ইহাতে সাহল সুস্থ হইয়া লোকজনের সাথে হ্যাঁটিয়া আসিলেন, যেন তাঁহার শরীরে কোন কষ্ট রহিল না। —শরহে সুন্নাহ্
আর ইমাম মালেকের এক রেওয়ায়তে আছে, নবী করীম (ﷺ) আমেরকে বলিলেন, বদ নজর একটি সত্য ব্যাপার। সুতরাং তুমি সাহলের জন্য ওযূ কর। আমের তাহার জন্য ওযূ করিলেন (এবং পানিগুলি সাহলের গায়ে ঢালিয়া দিলেন)।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৬৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬৩। হযরত আবু সায়ীদ খুদরী (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) জ্বিন এবং মানুষের চক্ষু (বদ নজর) হইতে আল্লাহর কাছে পানাহ্ চাহিতেন, মুআব্বায়াতাইন (সূরা ফালাক ও নাস) নাযিল হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত। আর যখন উক্ত সূরা দুইটি নাযিল হইল, তখন তিনি উক্ত সূরা দুইটি দ্বারা পানাহ্ চাহিতে লাগিলেন এবং অন্য কিছু দ্বারা পানাহ্ চাওয়া পরিত্যাগ করিলেন। —তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ্ এবং তিরমিযী বলিয়াছেন, এই হাদীসটি হাসান ও গরীব।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৬৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬৪। হযরত আয়েশা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে বলিলেনঃ তোমাদের মধ্যে কি মুগাররেবুন পরিলক্ষিত হয় ? আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, মুগাররেবুন কি? তিনি বলিলেন, মুগাররেবুন ঐ সমস্ত লোক, যাহাদের মধ্যে জ্বিন অংশীদার হয়। –আবু দাউদ।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৬৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬৫। ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীস- خَيْرُ مَا تَدَاوَيْتُمْ ’’চিরুনি করা বা চুল আঁচড়ানো’’ অধ্যায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৬৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ
৪৫৬৬। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ পাকস্থলী হইল দেহের হাউয (কূপ)। সমস্ত শিরা-উপশিরাগুলি সেই হাউযের দিকেই প্রবাহিত হয়। সুতরাং যখন পাকস্থলী ভাল হয়, তখন শিরাগুলিও সারা দেহে স্বাস্থ্যকর উপাদান সরবরাহ করে। আর যখন পাকস্থলী নষ্ট হইয়া যায়, তখন শিরাগুলিও দূষিত উপাদান সরবরাহ করিয়া থাকে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৫৭৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - শুভ ও অশুভ লক্ষণ
৪৫৭৭। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসুলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ রোগে সংক্রামী হওয়া বলিতে কিছুই নাই, কোন কিছুতে অশুভ নাই। পেঁচকের মধ্যে কু-লক্ষণ নাই এবং সফর মাসেও কোন অশুভ নাই। তবে কুষ্ঠরোগী হইতে পলায়ন কর, যেমন তুমি বাঘ হইতে পলায়ন করিয়া থাক। বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান