মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
১১- হজ্জ্বের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ২৬৪২

পরিচ্ছেদঃ ৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর পশুর বর্ণনা
২৬৪২। আর আবু দাউদ ও দারেমী নাজিয়া আসলামী হইতে।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৪৩

পরিচ্ছেদঃ ৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর পশুর বর্ণনা
২৬৪৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে কুরত (রাঃ) নবী করীম (ﷺ) হইতে বর্ণনা করেন যে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ মহান দিনসমূহের মধ্যে কোরবানীর দিনও একটি মহান দিন, অতঃপর দ্বিতীয় দিন। আব্দুল্লাহ্ বলেন, এই দিন পাঁচ কি ছয়টি উট রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকট আনা হইল আর উটসমূহ নিজেদেরকে তাঁহার নিকট পেশ করিতে লাগিল— তিনি কোনটিকে আগে কোরবানী করিবেন। আব্দুল্লাহ্ বলেন, যখন উটসকল যমীনে পড়িয়া গেল, হুযূর ছোট স্বরে কিছু কথা বলিলেন যাহা আমি বুঝিলাম না। নিকটের একজনকে জিজ্ঞাসা করিলাম — হুযুর কী বলিলেন ? সে বলিল, তিনি বলিয়াছেন, যে চাহে উহা কাটিয়া নিতে পারে। – আবু দাউদ। আর হযরত ইবনে আব্বাস ও জাবের (রাঃ)-এর হাদীস অধ্যায়ে উল্লেখ করা হইয়াছে।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৪৪

পরিচ্ছেদঃ ৭. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর পশুর বর্ণনা
২৬৪৪। হযরত সালামা ইবনে আকওয়া (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) (দুর্ভিক্ষের বছর) বলিয়াছিলেনঃ তোমাদের মধ্যে যে কোরবানী করিবে তিন দিনের পর তাহার ঘরে যেন কোরবানীর গোশতের কিছু না থাকে। সালামা বলেন, যখন পরবর্তী বছর আসিল সাহাবীগণ জিজ্ঞাসা করিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! গত বছর আমরা যেরূপ করিয়াছিলাম এ বৎসরও কি সেইরূপ করিব? হুযুর বলিলেন, না, নিজেরা খাও, অন্যদের খাওয়াও এবং কিছু জমা করিয়া রাখ (যদি চাহ)। গত বৎসর তো মানুষের অনটন ছিল তাই আমি ইচ্ছা করিয়াছিলাম যে, তোমরা তাহাদের সাহায্য কর। —মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান