মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৮- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৫ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ১৯৭০

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭০। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ রোযা রাখ তোমরা চাঁদ দেখিয়া এবং রোযা খুলিবে (শাওয়ালের) চাঁদ দেখিয়া। যদি মেঘের কারণে উহা গোপন থাকে তোমাদের প্রতি, তবে পূর্ণ করিবে শা'বান ত্রিশ দিনে। -মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৯৭১

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭১। হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: আমরা উম্মি জাতি। লিখিতেও পারি না, হিসাবও রাখিতে জানি না। মাস হয় এই এই, ও এইতে (এই বলিয়া তিনি দুই হাতের দশ আঙ্গুল তিনবার দেখাইলেন) এবং তৃতীয় বারে (এক হাতের) বুড়া আঙ্গুল বন্ধ রাখিলেন অতঃপর বলিলেন, মাস হয় এই, এই, ও এইতে অর্থাৎ, পূর্ণ ত্রিশ দিনে—অর্থাৎ, একবার উনত্রিশ দিনে আরেকবার ত্রিশ দিনে। —মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৯৭২

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭২। হযরত আবু বাকরা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ ঈদের দুই মাস রমযান ও যিলহজ প্রায়ই কম হয় না (একই বৎসরে )। মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৯৭৩

পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭৩। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ তোমাদের কেহ যেন রোযা না রাখে রমযানের এক দিন কি দুই দিন পূর্বে, সেই ব্যক্তি ব্যতীত যে নির্দিষ্ট দিনের রোযা রাখিয়া থাকে, সে ঐ দিনের রোযা রাখিতে পারে। -মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৯৭৪

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭৪। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যখন শা'বান মাস অর্ধেক হইয়া যায় তোমরা আর (নফল) রোযা রাখিও না। —আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান