মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৮- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৪ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ১৯৭৭

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭৭। হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসির (রাঃ) বলিয়াছেন, যে ব্যক্তি সন্দেহের দিনে রোযা রাখিয়াছে সে আবুল কাসেম (ﷺ)-এর নাফরমানী করিয়াছে। —আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৯৭৮

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭৮। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট এক বেদুইন আসিয়া বলিল, আমি চাঁদ অর্থাৎ রমযানের চাঁদ দেখিয়াছি। হুযূর তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তুমি কি এই সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহ্ ব্যতীত কোন মা'বূদ নাই ? সে বলিল, হ্যাঁ। পুনরায় হুযূর জিজ্ঞাসা করিলেন, তুমি কি সাক্ষ্য দাও যে, মুহাম্মাদ আল্লাহ্ রাসূল? সে বলিল, হ্যাঁ। হুযূর (ﷺ) বলিলেনঃ হে বেলাল! লোকদের মধ্যে ঘোষণা করিয়া দাও, তাহারা যেন (কাল) রোযা রাখে। –আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৯৭৯

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৭৯। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) বলেন, একবার বহু লোক মিলিয়া চাঁদ দেখিতে ও দেখাইতে লাগিল, আমি যাইয়া রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে সংবাদ দিলাম যে, আমি চাঁদ দেখিয়াছি। ইহাতে হুযূর নিজেও রোযা রাখিলেন এবং লোকদিগকেও রোযা রাখিতে নির্দেশ দিলেন। – আবু দাউদ ও দারেমী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৯৮০

পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - নতুন চাঁদ দেখার বর্ণনা
১৯৮০। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) শা'বান মাসের এত অধিক হিসাব রাখিতেন যাহা অপর মাসের রাখিতেন না, অতঃপর রোয়া রাখিতেন রমযানের চাঁদ দেখিয়া। যদি উহা তাঁহার প্রতি অপ্রকাশিত থাকিত, তিনি শা'বান মাস ত্রিশে হিসাব করিতেন অতঃপর রোযা রাখিতেন। —আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান