মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ১৩৫৬

পরিচ্ছেদঃ ৪২. প্রথম অনুচ্ছেদ - জুমুআর সালাত
১৩৫৬। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন এমন সকল দিন অপেক্ষা — যাহাতে সূর্য উদিত হয়, জুমুআর দিনই হইল উত্তম দিন। জুমুআর দিনেই হযরত আদমকে সৃষ্টি করা হইয়াছে, উহাতেই তাহাকে বেহেশতে দাখিল করা হইয়াছে এবং উহাতেই তাহাকে তথা হইতে বাহির করা হইয়াছে, আর জুমুআর দিন ব্যতীত কেয়ামত কায়েম হইবে না। মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৩৫৭

পরিচ্ছেদঃ ৪২. প্রথম অনুচ্ছেদ - জুমুআর সালাত
১৩৫৭। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন : জুমুআর দিনে এমন একটি ক্ষণ রহিয়াছে, যদি কোন মু'মিন বান্দা উহাকে পায় এবং উহাতে আল্লাহ্র নিকট কোন মঙ্গল প্রার্থনা করে, আল্লাহ্ নিশ্চয় তাহাকে উহা দান করেন।--মোত্তাঃ
কিন্তু মুসলিম ইহা অধিক বর্ণনা করিয়াছেন, রাসূলুল্লাহ্ (ছাঃ) ইহাও বলিয়াছেন যে, ইহা অভি অল্প সময়। বোখারী ও মুসলিম উভয়ের অপর বর্ণনায় আছে, হুযুর (ছাঃ) বলিয়াছেন, জুমুআর দিন এমন একটি ক্ষণ রহিয়াছে, যদি কোন মুসলমান নামায পড়া অবস্থায় উহাকে পায় এবং আল্লাহর নিকট কোন মঙ্গল প্রার্থনা করে, আল্লাহ্ তাহাকে উহা নিশ্চয় দান করেন।
কিন্তু মুসলিম ইহা অধিক বর্ণনা করিয়াছেন, রাসূলুল্লাহ্ (ছাঃ) ইহাও বলিয়াছেন যে, ইহা অভি অল্প সময়। বোখারী ও মুসলিম উভয়ের অপর বর্ণনায় আছে, হুযুর (ছাঃ) বলিয়াছেন, জুমুআর দিন এমন একটি ক্ষণ রহিয়াছে, যদি কোন মুসলমান নামায পড়া অবস্থায় উহাকে পায় এবং আল্লাহর নিকট কোন মঙ্গল প্রার্থনা করে, আল্লাহ্ তাহাকে উহা নিশ্চয় দান করেন।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ১৩৫৮

পরিচ্ছেদঃ ৪২. প্রথম অনুচ্ছেদ - জুমুআর সালাত
১৩৫৮। হযরত আবু বুরদা ইবনে আবু মুসা (রাঃ) বলেন, আমি আমার পিতা আবু মুসাকে বলিতে শুনিয়াছি, তিনি বলেন, আমি শুনিয়াছি, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমুআর দিনের সেই ক্ষণটি সম্পর্কে বলিয়াছেন, উহা ইমামের (মিম্বরে বসা হইতে নামায শেষ হওয়া পর্যন্ত ক্ষণই। —মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান