আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
১৮- বিবিধ প্রসঙ্গ। - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৪ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১০০০
কুরআনের কতিপয় আয়াতের তাফসীর।
মধ্যবর্তী নামায
মধ্যবর্তী নামায
১০০০। আবু ইয়ারবূ আল-মাখযূমী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি যায়েদ ইবনে ছাবিত (রাযিঃ)-কে বলতে শুনেছেন, মধ্যবর্তী নামায হচ্ছে যুহরের নামায ।
بَابُ: التَّفْسِيرِ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا دَاوُدُ بْنُ الْحُصَيْنِ، عَنْ أَبِي يَرْبُوعٍ الْمَخْزُومِيِّ، أَنَّهُ سَمِعَ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ، يَقُولُ: «الصَّلاةُ الْوُسْطَى صَلاةُ الظُّهْرِ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:১০০১
কুরআনের কতিপয় আয়াতের তাফসীর।
মধ্যবর্তী নামায
মধ্যবর্তী নামায
১০০১। আমর ইবনে রাফে (রাহঃ) বলেন, আমি নবী ﷺ -এর স্ত্রী হাফসা (রাযিঃ)-র জন্য কুরআন মজীদের পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত করছিলাম। তিনি বলেন, তুমি অমুক আয়াতে পৌঁছে আমাকে জানাবে। আমি সেই আয়াতে পৌঁছে তাকে অবহিত করলাম। তিনি বলেন, লেখোঃ “তোমরা নিজেদের নামাযসমূহের পূর্ণ হেফাজত করো, মধ্যবর্তী ওয়াক্তের নামায এবং আসর নামাযেরও। আর তোমরা আল্লাহর জন্য অনুগত হয়ে দাঁড়াও”। আমি তা রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর নিকট শুনেছি।
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا زَيْدُ بْنُ أَسْلَمَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ رَافِعٍ، أَنَّهُ قَالَ: كُنْتُ أَكْتُبُ مُصْحَفًا لِحَفْصَةَ زَوْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّه عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَتْ: إِذَا بَلَغْتَ هَذِهِ الآيَةَ فَآذِنِّي، فَلَمَّا بَلَغْتُهَا آذَنْتُهَا فَقَالَتْ: «حَافِظُوا عَلَى الصَّلَوَاتِ وَالصَّلاةِ الْوُسْطَى وَصَلاةِ الْعَصْرِ وَقُومُوا لِلَّهِ قَانِتِينَ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:১০০২
কুরআনের কতিপয় আয়াতের তাফসীর।
মধ্যবর্তী নামায
মধ্যবর্তী নামায
১০০২। আয়েশা (রাযিঃ)-র মুক্তদাস আবু ইউনুস (রাহঃ) বলেন, আয়েশা (রাযিঃ) আমাকে তার জন্য কুরআন মজীদের একটি পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত করে দেয়ার নির্দেশ দিলেন। তিনি আরও বলেন, তুমি যখন ★★ আয়াতে পৌঁছবে তখন আমাকে অবহিত করবে। আমি তার নির্দেশিত আয়াতে পৌঁছে তাকে অবহিত করলাম। তিনি আমাকে আয়াতটি এভাবে লেখার নির্দেশ দিলেনঃ (হাদীসের মূল পাঠে উল্লেখিত)। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ -এর কাছে আয়াতটি এরূপই শুনেছি।**
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا زَيْدُ بْنُ أَسْلَمَ، عَنِ الْقَعْقَاعِ بْنِ حَكِيمٍ، عَنْ أَبِي يُونُسَ مَوْلَى عَائِشَةَ، قَالَ: أَمَرَتْنِي أَنْ أَكْتُبَ لَهَا مُصْحَفًا، قَالَتْ: إِذَا بَلَغْتَ هَذِهِ الآيَةَ فَآذِنِّي {حَافِظُوا عَلَى الصَّلَوَاتِ وَالصَّلاةِ الْوُسْطَى} [البقرة: 238] ، فَلَمَّا بَلَغْتُهَا آذنْتُهَا، وَأَمْلَتْ عَلَيَّ «حَافِظُوا عَلَى الصَّلَوَاتِ وَالصَّلاةِ الْوُسْطَى وَصَلاةِ الْعَصْرِ وَقُومُوا لِلَّهِ قَانِتِينَ» ، سَمِعْتُهَا مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:১০০৩
কুরআনের কতিপয় আয়াতের তাফসীর।
মধ্যবর্তী নামায
মধ্যবর্তী নামায
১০০৩। সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, “আল-বাকিয়াতুস সালিহাতু” আয়াতের ব্যাখ্যা এই যে, বান্দা বলবে (মূল পাঠ হাদীসে দ্র.)ঃ “যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। আল্লাহ মহান, মহামহিম আল্লাহর সাহায্য ছাড়া মন্দকে রোধ করার এবং কল্যাণ লাভ করার অন্য কোন উপায় নেই।” আয়াতাংশের অর্থঃ “স্থায়ী সৎকর্ম” (সূরা কাহফঃ ৪৬, সূরা মরিয়মঃ ৭৬)।
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا عُمَارَةُ بْنُ صَيَّادٍ، أَنَّهُ سَمِعَ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيِّبِ، يَقُولُ فِي الْبَاقِيَاتِ الصَّالِحَاتِ: قَوْلُ الْعَبْدِ: سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ، وَلا إِلَهَ إِلا اللَّهُ، وَاللَّهُ أَكْبَرُ، وَلا حَوْلَ وَلا قُوَّةَ إِلا بِاللَّهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيمِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান