মুসনাদে ইমাম আযম আবু হানীফা রহঃ
مسند الامام الأعظم أبي حنيفة رحـ برواية الحصكفي
৪. নামায অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৮৭
আসরের নামায কাযা হওয়া সম্পর্কে হুঁশিয়ারী
৮৭। হযরত ইবনে বুরায়দা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ আসর নামায আদায় করার ব্যাপারে জলদি কর।
অন্য এক রিওয়ায়েতে হযরত বুরায়দা আসলামী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ আসর নামায় (সময় অনুযায়ী) শীঘ্র আদায় কর।
অন্য এক রিওয়ায়েতে হযরত বুরায়দা আসলামী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : মেঘলা দিনে আসর নামায জলদি আদায় কর। কারণ যার আসর নামায বাদ পড়ে যায় (আদায় না করা অবস্থায়), আর সূর্য অস্ত যায়, তাহলে এরূপ ব্যক্তির আমল ধ্বংস হয়ে যায়।
অন্য এক রিওয়ায়েতে হযরত বুরায়দা আসলামী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ আসর নামায় (সময় অনুযায়ী) শীঘ্র আদায় কর।
অন্য এক রিওয়ায়েতে হযরত বুরায়দা আসলামী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : মেঘলা দিনে আসর নামায জলদি আদায় কর। কারণ যার আসর নামায বাদ পড়ে যায় (আদায় না করা অবস্থায়), আর সূর্য অস্ত যায়, তাহলে এরূপ ব্যক্তির আমল ধ্বংস হয়ে যায়।
عَنْ شَيْبَانَ، عَنْ يَحْيَى، عَنْ بُرَيْدَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «بَكِّرُوا بِصَلَاةِ الْعَصْرِ» ، وَفِي رِوَايَةٍ: عَنْ بُرَيْدَةَ الْأَسْلَمِيِّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «بَكِّرُوا بِصَلَاةِ الْعَصْرِ فِي يَوْمِ غَيْمٍ، فَإِنَّ مَنْ فَاتَتْهُ صَلَاةُ الْعَصْرِ حَتَّى تَغْرُبَ الشَّمْسُ، فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ»
হাদীস নং:৮৮
আসরের নামায কাযা হওয়া সম্পর্কে হুঁশিয়ারী
৮৮। হযরত ইবনে বুরায়দা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: যার আসর নামায কাযা হয়ে গেল, যেন তার সন্তান ও ধন-সম্পদ ধ্বংস হয়ে গেল।
عَنْ شَيْبَانَ، عَنْ يَحْيَى، عَنِ ابْنِ بُرَيْدَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ فَاتَتْهُ صَلَاةُ الْعَصْرِ فَكَأَنَّمَا وُتِرَ أَهْلَهُ»
হাদীস নং:৮৯
আসরের নামায কাযা হওয়া সম্পর্কে হুঁশিয়ারী
৮৯। হযরত আবু সাঈদ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : ফজরের নামাযের পর সূর্য উদয় হওয়া পর্যন্ত কোন নামায় নেই এবং আসর নামাযের পর সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্বে কোন নামায নেই । ঈদুল আযহা এবং ঈদুল ফিতরের দিন কোন রোযা রাখা যাবে না। তিনটি মসজিদ ব্যতীত অন্য কোথাও সফর করা যাবে না। মসজিদে হারাম, মসজিদে আকসা এবং আমার এ মসজিদ (মসজিদে নববী)। আর মহিলাগণ মুহরিম ব্যতীত দু'দিনও সফর করবে না।
عنْ عَبْدِ الْمَلِكِ، عَنْ قَزْعَةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " لَا صَلَاةَ بَعْدَ الْغَدَاةِ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ، وَلَا صَلَاةَ بَعْدَ الْعَصْرِ حَتَّى تَغِيبَ، وَلَا يُصَامُ هَذَانِ الْيَوْمَانِ: الْأَضْحَى وَالْفِطْرُ، وَلَا تُشَدُّ الرِّحَالُ إِلَّا إِلَى ثَلَاثَةِ مَسَاجِدَ: إِلَى الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ، وَالْمَسْجِدِ الْأَقْصَى، وَإِلَى مَسْجِدِي هَذَا، وَلَا تُسَافِرُ الْمَرْأَةُ يَوْمَيْنِ إِلَّا مَعَ ذِي مَحْرَمٍ