প্রবন্ধ - (রমযান - ঈদ)
মোট প্রবন্ধ - ৪৩ টি
রোযার গুরুত্বপূর্ণ মাসাইল আলকাউসারে একাধিকবার লেখা হয়েছে। প্রথমবার লেখা হয়েছিল ফিকহ ও ফতোয়ার নির্
হিজরীবর্ষের নবম মাসটির নাম রমাযানুল মুবারক। এ মাসের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য বলার অপেক্ষা রাখে না। এ মাস
রমযনের রোযা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। ঈমান , নামায ও যাকাতের পরই রোযার স্থান। রোযার আরবি শব্দ সও
বছরের অন্যতম ফযীলতপূর্ণ মাস হল রমযান। প্রত্যেক মুসলিমের জীবনে রমযানের গুরুত্ব অপরিসীম। রমযান হল পূণ্
রমযানুল মুবারক। বছরের বার মাসের সর্বাধিক মর্যাদাশীল ও মহিমান্বিত মাস। এ মাসে আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কা
বছরের অন্যান্য মাসের মধ্যে মাহে রমযানের অবস্থান আলাদা। এ মাসের আছে এমন কিছু বিশিষ্টতা, যা অন্যান্য ম
সিয়ামের মাস রমযান প্রতি বছরই ফিরে আসে আমাদের মাঝে। ফিরে আসে আমাদের মুক্তির বার্তা নিয়ে, গোনাহ মাফে
প্রথমত : ভৌগোলিক ও জ্যোতির্শাস্ত্রীয় বাস্তবতার আলোকে সমগ্র বিশ্বে একই দিনে রোযা শুরু করা , রমযান মাস
আনন্দ ও সংযম মানবজীবনের দু’টি অপরিহার্য উপাদান। কিন্তু জীবনযাত্রার অন্য অনেক অনুষঙ্গের মতো এদু’টি বি
মাহে রমাযান সমাগত। রহমতের পয়গাম নিয়ে রাব্বুল আলামীনের বার্তাবাহক বান্দার দুয়ারে হাজির। বান্দা যদি তা
আল্লাহ তাআলার অপার মেহেরবানী, তিনি আমাদেরকে ১৪৪৪ হিজরীর শাবান-রমযানে উপনীত করেছেন আলহামদু লিল্লাহ। আ
হাদীস শরীফে শবে বরাতঃ শবে বরাত সম্পর্কেও আছে চিন্তাগত ও কর্মগত প্রান্তিকতা। সঠিক ও ভারসাম্যপূর্ণ কথা
হামদ ও সালাতের পর!
১. দুই ঈদের রাতে গুরুত্বসহ ইবাদত করা। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, مَنْ قَامَ لَيْلَتَيِ الْعِيدَيْنِ مُحْت
রমযানের পুরো মাস জুড়ে বিরাজ করে রহমত বরকত এবং ক্ষমার ঘোষণা। তবে এ মাসে রয়েছে বিশেষ এক মহিমান্বিত রজন
মাহে রমযান বছরের বাকি এগার মাস অপেক্ষা অধিক মর্যাদাশীল ও বরকতপূর্ণ মাস। এ মাসের বিশেষত্ব অনেক। ১. এ
মাহে রমাযান আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে বান্দার প্রতি এক বিশেষ নিয়ামত। এ মাসে ইবাদতের ময়দানে মাসব্যাপী
بسم الله الرحمن الرحيم نحمد الله تبارك وتعالى، ونصلي على صفوة خلقه سيدنا محمد صلى الله عليه وسلم، ال