প্রশ্নঃ ৭২৯৩. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, ফুটবল খেলা দেখা কি হারাম?
উত্তর
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
ইতিমধ্যে এ বিষয়ে উত্তর দেয়া হয়েছে. যে বিষয়ে প্রশ্ন করতে চাচ্ছেন সেটা আগে সার্চ অপশনে খুঁজে দেখুন। উত্তরটি নিচে সংযুক্ত করা হল।
والله اعلم بالصواب
উত্তর দাতা:
রেফারেন্স উত্তর :
প্রশ্নঃ ৬৯৭৪. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামুয়ালাইকুম , আমার প্রশ্নটি হলো ইসলামিক দৃষ্টিতে ফুটবল এবং ক্রিকেট খেলা দেখা এবং কোনো দলকে সাপোর্ট করা যাবে কিনা ?
উত্তর
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
ওয়া আলাইকুমুস সালাম,
অন্তত পর্দাহীনতার গুনাহ ছাড়া বর্তমান যুগে খেলা দেখা কিভাবে সম্ভব? তবুও এখন দুই কারণে কারো জন্য খেলা দেখা বৈধ নয়।
১. এতে সময়ের অপচয় হয়। আর সময়ের অপচয় করা গুনাহ। হাশরের ময়দানে যেসব প্রশ্নের জবাব দেওয়া ছাড়া কদম নড়ানো যাবে না তার একটি হল সময়। কোথায় কীভাবে তা ব্যয় হয়েছে-এ সম্পর্কে জবাব দিতে হবে। যদি দ্বীন বা দুনিয়ার কোনোও কল্যাণে তা ব্যয় না হয়ে থাকে তাহলে জবাব দেওয়া সম্ভব হবে না।
২. খেলা এখন যে পর্যায়ে পৌঁছেছে এবং এর সাথে যত পাপাচার ও বেহায়াপনা যুক্ত হয়েছে তাতে আল্লাহর কাছে দায়মুক্তির জন্য অবশ্যই কথা ও কাজে খেলার সাথে সর্বপ্রকার সম্পর্কহীনতা পরিষ্কারভাবে প্রকাশ করা আবশ্যক। যে কারো দল ভারি করে সে তাদের মধ্যেই গণ্য হয়।
তাই যারা আল্লাহকে ভয় করি, আখিরাতের ফিকির করি, আল্লাহর সামনে হাজির হওয়ার উপর ঈমান রাখি আমাদেরকে অবশ্যই এ খেলা দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে। আল্লাহ তাওফীক দান করুন। আমীন।
(মাসিক আল-কাউসার থেকে সংগৃহীত)
উপরের আলোচনা বুঝে থাকলে কোনো দলকে সাপোর্ট করার তো প্রশ্নই আসেনা।
والله اعلم بالصواب
উত্তর দাতা:
রেফারেন্স উত্তর :
প্রশ্নঃ ৬৯৭৪. আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামুয়ালাইকুম , আমার প্রশ্নটি হলো ইসলামিক দৃষ্টিতে ফুটবল এবং ক্রিকেট খেলা দেখা এবং কোনো দলকে সাপোর্ট করা যাবে কিনা ?
উত্তর
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
ওয়া আলাইকুমুস সালাম,
অন্তত পর্দাহীনতার গুনাহ ছাড়া বর্তমান যুগে খেলা দেখা কিভাবে সম্ভব? তবুও এখন দুই কারণে কারো জন্য খেলা দেখা বৈধ নয়।
১. এতে সময়ের অপচয় হয়। আর সময়ের অপচয় করা গুনাহ। হাশরের ময়দানে যেসব প্রশ্নের জবাব দেওয়া ছাড়া কদম নড়ানো যাবে না তার একটি হল সময়। কোথায় কীভাবে তা ব্যয় হয়েছে-এ সম্পর্কে জবাব দিতে হবে। যদি দ্বীন বা দুনিয়ার কোনোও কল্যাণে তা ব্যয় না হয়ে থাকে তাহলে জবাব দেওয়া সম্ভব হবে না।
২. খেলা এখন যে পর্যায়ে পৌঁছেছে এবং এর সাথে যত পাপাচার ও বেহায়াপনা যুক্ত হয়েছে তাতে আল্লাহর কাছে দায়মুক্তির জন্য অবশ্যই কথা ও কাজে খেলার সাথে সর্বপ্রকার সম্পর্কহীনতা পরিষ্কারভাবে প্রকাশ করা আবশ্যক। যে কারো দল ভারি করে সে তাদের মধ্যেই গণ্য হয়।
তাই যারা আল্লাহকে ভয় করি, আখিরাতের ফিকির করি, আল্লাহর সামনে হাজির হওয়ার উপর ঈমান রাখি আমাদেরকে অবশ্যই এ খেলা দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে। আল্লাহ তাওফীক দান করুন। আমীন।
(মাসিক আল-কাউসার থেকে সংগৃহীত)
উপরের আলোচনা বুঝে থাকলে কোনো দলকে সাপোর্ট করার তো প্রশ্নই আসেনা।
والله اعلم بالصواب
উত্তর দাতা:
মন্তব্য (0)
কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!
মন্তব্য করতে লগইন করুন