আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

#৬৫১৫
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, 1.পূর্বে প্রশ্নে বলেছিলাম যে ওমরা করার পূর্বে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা সেটা কিন্তু ঠিক আছে। আর আমি যেটা জানতে চাইলাম সেটা হলো তাওয়াফ করার পূর্বে অর্থাৎ কাবা শরীফকে দেখে যে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা হয়। কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং কতটা সহি সুন্নত ভাবে আসলে কি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিভাবে নামাজ আদায় করতেন
2. টুপি পরা পাঞ্জাবি পরা কতটা সহীহ সুন্নত আমাকে একটু ব্যাখ্যা দিয়ে জানালে ভালো হতো
3. যদি ঘুমের কারণে জুমার নামাজ আদায় করা না হয় তাহলে কি হবে?
4. মৃত্যুর পর কবরে কয়টি প্রশ্ন করা হবে তিনটা নাকি চারটা?
5, আপনি জানবেন মনে হয় আল-হাদিস নামে একটা অ্যাপস আছে!
সে অ্যাপসটা কতটা ভালো আপনার মতামত চাই? সে অ্যাপস থেকে কিছু শেখা যাবে বা করা যাবে?
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: ইসহাক মাহমুদ
৪ জুন, ২০২১
Jeddah ২২৩৪২ ২৬০৩
#১৫৩৮
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমি স্কুলে পড়ার সময় যোহর ও আসরের নামায আদায় করতে পারিনি। কারণ নামাযের সময় স্কুলে ক্লাস হত। এখন আমি সে সময়ের নামাযগুলো কাযা করছি। কিন্তু তখন কত ওয়াক্ত নামায পড়া হয়নি তা জানা নেই। তবে আমার মনে হচ্ছে, অনাদায়ী সব নামায আদায় হয়ে গেছে। আর আমার নামাযগুলো আদায়ের পদ্ধতি এই ছিল যে, যোহরের সময় মসজিদে গিয়ে যোহরের সুন্নত না পড়ে কাযা নামায পড়েছি। এছাড়া অন্য সময় কাযা আদায় করার মতো সময় আমি বের করতে পারছি না। এদিকে আমার উপর আর অনাদায়ী নামায নেই -এমনটিও বলতে পারছি না। আবার নামায বাকি আছে- এমনটিও বলতে পারছি না। তাই এখন আমার জানার বিষয় হল, আমি কি যোহরের সুন্নত বাদ দিয়ে অনাদায়ী নামায কাযা করব, নাকি আমার নামায অনাদায়ী নেই ধরে নিয়ে যোহরের সুন্নত আদায় করব? দয়া করে জানালে কৃতজ্ঞ হব।


question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০
#৭৬৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

রমযানে যখন বিমানে সফর করা হয় তখন ইফতারের সময় নিয়ে বেশ দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়ি। কারণ, যে দেশ থেকেই সফর শুরু হয় এক সময় দেখা যায়, সে দেশের সময় অনুযায়ী সূর্যাস্ত হয়ে গেছে। কিন্তু বিমান যমিন থেকে কয়েক হাজার ফিট উপরে থাকায় স্পষ্টভাবেই সূর্য দেখা যায়। বিশেষ করে বিমান যখন পূর্বদিক থেকে পশ্চিম দিকে  যেতে থাকে। যেমন কেউ বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে বিমানে উঠল। এক্ষেত্রে বিমান যেহেতু পশ্চিম দিকে যাচ্ছে তাই দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা সূর্য চোখের সামনে থাকে। অথচ বাংলাদেশের সময় অনুযায়ী সূর্যাস্ত হয়ে গেছে অনেক আগেই। এক্ষেত্রে বিমানের যাত্রীদের যদি সূর্যাস্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় তাহলে দেখা যায় কখনো কখনো রোযার সময় প্রলম্বিত হয়ে ২০-২২ ঘণ্টাও হয়ে যায়। তাই হুযুরের কাছে জানতে চাচ্ছি, এ ধরনের অবস্থায় আমরা কখন ইফতার করব? দয়া করে জানিয়ে বাধিত করবেন
 

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
২৮ অক্টোবর, ২০২০