আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

১৬৪৫৭
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
হুজুর আযানের জবাব সম্পর্কিত কিছু জানার ইচ্ছে ।
১.. লাইভ মক্কা ইউটিউব চ্যানেল এ যদি আমি আযানের জবাব দেই তাহলে কী আমি সওয়াব পাবো মক্কায় আযানের জবাব এর?
২.. রমজান মাসে আমি দেশে বসে মক্কার মাগরিবের আজান এর জবাব দেওয়াটা অসম্ভবও জাচ্ছেকারণ তখন আমাদের এখানে তারাবির নামাজ অর্থাৎ রাত ৯.৩৪ । তো আমি কি ওই টাইম এ তারাবির নামাজ চলমান অবস্থায় যদি আক্তুসময় নিয়ে আযানের জবাব দেই তারপর আবার আমার না পরা 2 রাকাত তারাবির নামাজ পড়ে যদি নিজে একা পরে আবার জামাতে যোগ দিলে কি কোনো সমস্যা হবে না তো??
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
১১ এপ্রিল, ২০২২
সিলেট
১৬০০৫
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমি একজন ইঞ্জিনিয়ার পড়য়া ছাত্র
আল্লাহ তাআলা আমাকে হেদায়েত দান করেছেন তাই আমি সকাল গোনাহ থেকে তওবা করে আল্লাহ পথে ফিরে এসেছি
আমার মনে হচ্ছে কলেজে আমার গোনাহ হচ্ছে, মেয়েদের সাথে ফ্রি মিক্সিংএ ক্লাস করছি,মেডাম বেপর্দায় ক্লাস করাচ্ছে উনার দিকে তাকিয়ে ক্লাস করছি,সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে গোনাহ তে জড়িয়ে আছি,আমি বাবা মাকে বলেছি আমি আর লেখা পড়া করবো না,ব্যাবসা করবো, নবী সাঃ এর সুন্নত মোতাবেক চলবো,এখন আমার বাবা মায়ের কথা হচ্ছে উনাদের ইচ্ছা আমি ইঞ্জিনিয়ার হয় উনাদের স্বপ্ন,উনাদের কষ্টের টাকা,উনারা বলছেন বাবা মায়ের মনে কষ্ট দিয়ে এবাদত করলে কোনো লাভ হবে না!
এখন আমার করণীয় কি!?
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতি সাইদুজ্জামান কাসেমি
৫ এপ্রিল, ২০২২
গাজীপুর জেলা, Dhaka, Bangladesh
১৪৬১৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আমার প্রশ্ন হচ্ছে যে আমি একদিনে সালাতের পর মসজিদে বসে আছি তো আমার মসজিদের ইমামের সাথে আমি একটি কারণে দেখা করতে যাই তখন সে আমাকে একটি কাগজে দুটি ওষুধের নাম লিখে দিয়ে বলে এগুলো আনতে এবং আমাকে টাকা দেয়। আমি তার টাকা নিয়ে গেলেও আমি আমার নিজের টাকা দিয়ে তাকে ওষুধ কিনে দিয়ে আসি। এবং তার ঔষধের সাথে তার টাকা ফিরিয়ে দেই। এরপর আমার মনে পড়ল আমি মোবাইলে একদিন দেখেছি যে মহান আল্লাহ্ কে খুশি না করে কোন হুজুর কে খুশি করার জন্য যদি হাদিয়া দেওয়া হয় তাহলে শিরক হয় তখন থেকে এই জিনিসটায় আমার সন্দেহ শুরু হয়ে গেছে যে আমার কি এই কাজে শির্ক হয়েছে এছাড়া যদি আমার নিয়তে কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে কী শির্কের কোন সম্ভাবনা আছে কিনা একটু বলবেন।তাছাড়া আমার অনেক সময় কোন কাজ ভুলে হয়ে গেলে বারবার মনে হতেই থাকে শির্ক হয়েছে কিনা বা আমার ঈমান ঠিক আছে কিনা এরকম সন্ধেহ হতেই থাকে আর বারবার এই কথাই মনে পড়তেই থাকে। হুজুর এ জন্য আমি কি করব একটু জানাবেন।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতী মুহাম্মাদ রাশেদুল ইসলাম
৭ মার্চ, ২০২২
ঢাকা
১৪৪৮৭
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
হযরত, একটা প্রশ্ন আমার দিলের ভিতর প্রায় সময় উদিত হয়। আমি জানি এটা শয়তান থেকে হয়। কোথাও এই প্রশ্ন করার সাহস পাই না। আমার দিলের সংশয় এবং শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সন্তোষজনক একটি উত্তর প্রদান করলে কৃতজ্ঞ থাকবো। মহান আল্লাহ তাআলা আমাকে ক্ষমা করুন।
প্রশ্ন টি হল :
আল্লাহ তায়ালা আমাদের রুহ সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আমাদেরকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। নবী রাসুল পাঠিয়েছেন আমাদের হেদায়েতের জন্য। আমার প্রশ্ন হল, আমাকে যদি সৃষ্টি না করা হতো তাহলে তো আর জান্নাত-জাহান্নামের প্রশ্ন আসতো না। কেন আমাকে সৃষ্টি করা হলো ? এটা কিভাবে ইনসাফ যে, আমি কাউকে সৃষ্টি করলাম আর বললাম তুমি যদি আমাকে মেনে চলো তাহলে তোমাকে অনেক নিয়ামত দিব আর না মেনে চললে তুমি ধ্বংস হয়ে যাবে। সে যদি প্রশ্ন করে, আমাকে আপনি সৃষ্টি করলেন কেন ? সৃষ্টি না করলে তো এখন আমাকে ঝামেলায় পড়তে হতো না। আমার কোনো অস্তিত্বই থাকত না। জান্নাত-জাহান্নামের আমার দরকার নেই । আমি সৃষ্টি হতে চাই না। আপনি কেন আমাকে অস্তিত্ব দিয়েছেন ? এর জবাব কি ? আমি জানি যে, আল্লাহতালা আমাদেরকে নেক আমল করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ সেটা বলেছেন। আমার প্রশ্ন হল, সৃষ্টি না করলে তো নেক আমলের - বদ আমলের প্রশ্ন আসতো না ? এটা কিভাবে ইনসাফ ? আল্লাহ আমাকে মাফ করুন। আমার জন্য দোয়া চাই। শয়তান যাতে আমাকে ধ্বংস করে না দেয়।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতী ইসহাক মাহমুদ
১৮ মার্চ, ২০২২
জুড়ী