আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
১২- দুই ঈদের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৯৭০
৬১৩. মিনার দিনগুলোতে এবং সকালে আরাফায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলা।
উমর (রাযিঃ) মিনায় নিজের তাবূতে তাকবীর বলতেন। মসজিদের লোকেরা তা শুনে তারাও তাকবীর বলতেন এবং বাজারের লোকেরাও তাকবীর বলতেন। ফলে সমস্ত মিনা তাকবীরের আওয়াজে গুঞ্জরিত হয়ে উঠত। ইবনে উমর (রাযিঃ) সে দিনগুলোতে মিনায় তাকবীর বলতেন এবং নামাযের পরে, বিছানায়, খীমায়, মজলিসে এবং চলার সময় এ দিনগুলোতে তাকবীর বলতেন।
মাইমুনা (রাযিঃ) কুরবানীর দিন তাকবীর বলতেন এবং মহিলারা আবান ইবনে উসমান ও উমর ইবনে আব্দুল আযীয (রাহঃ) এর পিছনে তাশরীকের রাতগুলোতে মসজিদে পুরুষদের সঙ্গে সঙ্গে তাকবীর বলতেন।
উমর (রাযিঃ) মিনায় নিজের তাবূতে তাকবীর বলতেন। মসজিদের লোকেরা তা শুনে তারাও তাকবীর বলতেন এবং বাজারের লোকেরাও তাকবীর বলতেন। ফলে সমস্ত মিনা তাকবীরের আওয়াজে গুঞ্জরিত হয়ে উঠত। ইবনে উমর (রাযিঃ) সে দিনগুলোতে মিনায় তাকবীর বলতেন এবং নামাযের পরে, বিছানায়, খীমায়, মজলিসে এবং চলার সময় এ দিনগুলোতে তাকবীর বলতেন।
মাইমুনা (রাযিঃ) কুরবানীর দিন তাকবীর বলতেন এবং মহিলারা আবান ইবনে উসমান ও উমর ইবনে আব্দুল আযীয (রাহঃ) এর পিছনে তাশরীকের রাতগুলোতে মসজিদে পুরুষদের সঙ্গে সঙ্গে তাকবীর বলতেন।
৯১৯। আবু নু’আইম (রাহঃ) ......... মুহাম্মাদ ইবনে আবু বকর সাকাফী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমরা সকাল বেলা মিনা থেকে যখন আরাফাতের দিকে যাচ্ছিলাম, তখন আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ) এর নিকট তালবিয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম, আপনারা নবী (ﷺ) এর সঙ্গে কিরূপ করতেন? তিনি বললেন, তালবিয়া পাঠকারী তালবিয়া পড়ত, তাকে নিষেধ করা হতো না। তাকবীর পাঠকারী তাকবীর পাঠ করত, তাকেও নিষেধ করা হতো না।
