আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
৫- রোযার অধ্যায়
হাদীস নং: ৩৬৫
ইফতারে বিলম্ব করা।
৩৬৫ । হুমাইদ ইবনে আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রাহঃ) বলেন, উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) ও উসমান ইবনে আফ্ফান (রাযিঃ) রমযান মাসে রাতের কালো রেখা দেখার সাথে সাথে মাগরিবের নামায পড়তেন, অতঃপর ইফতার করতেন।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, এ ব্যাপারে যথেষ্ট প্রশস্ততা রয়েছে। কেউ ইচ্ছা করলে মাগরিবের নামাযের পূর্বেও ইফতার করতে পারে, আবার ইচ্ছা করলে নামাযের পরও ইফতার করতে পারে। উভয় অবস্থায়ই দোষের কিছু নেই।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, এ ব্যাপারে যথেষ্ট প্রশস্ততা রয়েছে। কেউ ইচ্ছা করলে মাগরিবের নামাযের পূর্বেও ইফতার করতে পারে, আবার ইচ্ছা করলে নামাযের পরও ইফতার করতে পারে। উভয় অবস্থায়ই দোষের কিছু নেই।
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا ابْنُ شِهَابٍ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ أَنَّهُ أَخْبَرَهُ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، وَعُثْمَانَ بْنَ عَفَّانَ كَانَا «يُصَلِّيَانِ الْمَغْرِبَ حِينَ يَنْظُرَانِ اللَّيْلَ الأَسْوَدَ قَبْلَ أَنْ يُفْطِرُوا، ثُمَّ يُفْطِرَانِ بَعْدَ الصَّلاةِ فِي رَمَضَانَ» ، قَالَ مُحَمَّدٌ: وَهَذَا كُلُّهُ وَاسِعٌ، فَمَنْ شَاءَ أَفْطَرَ قَبْلَ الصَّلاةِ، وَمَنْ شَاءَ أَفْطَرَ بَعْدَهَا، وَكُلُّ ذَلِكَ لا بَأْسَ بِهِ
