আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
২- নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং: ৯০
নামাযের ওয়াক্ত সমূহ
৯০। আনাস ইবনে মালেক (রাযিঃ) বলেন, আমরা (মহানবীর সাথে) আসরের নামায পড়তাম। অতঃপর কোন ব্যক্তি আমর ইবনে আওফ গোত্রের এলাকায় যেতো এবং তাদেরকে আসরের নামায পাঠরত অবস্থায় দেখতে পেতো।**
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদের মতে আসরের নামায জলদি পড়ার চেয়ে বিলম্বে পড়াই উত্তম। যখন আসরের নামায পড়া হবে তখন সূর্যালোক যেন উজ্জ্বল ও পরিষ্কার থাকে এবং তার মধ্যে পরিবর্তন (ফ্যাকাসে ভাব) না এসে যায়। বিলম্বে পড়া সম্পর্কে বহু সংখ্যক হাদীস আছে। ইমাম আবু হানীফারও এই মত। কতক ফিকহবিদ বলেছেন, আসর নামকরণের তাৎপর্যও এই যে, তাতে বিলম্ব করা হয়ে থাকে।
* আমর ইবনে আওফ গোত্রের আবাসস্থল মদীনা থেকে প্রায় দুই-আড়াই মাইল দূরে অবস্থিত। এই এলাকার লোকদের আসর পড়ার অনেক আগেই রাসূলুল্লাহ ﷺ আসরের নামায পড়তেন। কতক বিশেষজ্ঞ আলেমের মতে, এসব লোক ছিল কৃষিজীবী। তাই তারা নিজেদের কাজ থেকে ফারেগ হয়ে আসরের নামায পড়তো (অনুবাদক)।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদের মতে আসরের নামায জলদি পড়ার চেয়ে বিলম্বে পড়াই উত্তম। যখন আসরের নামায পড়া হবে তখন সূর্যালোক যেন উজ্জ্বল ও পরিষ্কার থাকে এবং তার মধ্যে পরিবর্তন (ফ্যাকাসে ভাব) না এসে যায়। বিলম্বে পড়া সম্পর্কে বহু সংখ্যক হাদীস আছে। ইমাম আবু হানীফারও এই মত। কতক ফিকহবিদ বলেছেন, আসর নামকরণের তাৎপর্যও এই যে, তাতে বিলম্ব করা হয়ে থাকে।
* আমর ইবনে আওফ গোত্রের আবাসস্থল মদীনা থেকে প্রায় দুই-আড়াই মাইল দূরে অবস্থিত। এই এলাকার লোকদের আসর পড়ার অনেক আগেই রাসূলুল্লাহ ﷺ আসরের নামায পড়তেন। কতক বিশেষজ্ঞ আলেমের মতে, এসব লোক ছিল কৃষিজীবী। তাই তারা নিজেদের কাজ থেকে ফারেগ হয়ে আসরের নামায পড়তো (অনুবাদক)।
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا إِسْحَاقُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ: «كُنَّا نُصَلِّي الْعَصْرَ، ثُمَّ يَخْرُجُ الإِنْسَانُ إِلَى بَنِي عَمْرِو بْنِ عَوْفٍ، فَيَجِدُهُمْ يُصَلُّونَ الْعَصْرَ» . [ص:33]
قَالَ مُحَمَّدٌ: تَأْخِيرُ الْعَصْرِ أَفْضَلُ عِنْدَنَا مِنْ تَعْجِيلِهَا إِذَا صَلَّيْتَهَا وَالشَّمْسُ بَيْضَاءُ نَقِيَّةٌ لَمْ تَدْخُلْهَا صُفْرَةٌ، وَبِذَلِكَ جَاءَتْ عَامَّةُ الآثَارِ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ، وَقَدْ قَالَ بَعْضُ الْفُقَهَاءِ: إِنَّمَا سُمِّيَتِ الْعَصْرَ، لأَنَّهَا تُعْصَرُ وَتُؤَخَّرُ
قَالَ مُحَمَّدٌ: تَأْخِيرُ الْعَصْرِ أَفْضَلُ عِنْدَنَا مِنْ تَعْجِيلِهَا إِذَا صَلَّيْتَهَا وَالشَّمْسُ بَيْضَاءُ نَقِيَّةٌ لَمْ تَدْخُلْهَا صُفْرَةٌ، وَبِذَلِكَ جَاءَتْ عَامَّةُ الآثَارِ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ، وَقَدْ قَالَ بَعْضُ الْفُقَهَاءِ: إِنَّمَا سُمِّيَتِ الْعَصْرَ، لأَنَّهَا تُعْصَرُ وَتُؤَخَّرُ
