শরহু মাআ’নিল আছার- ইমাম ত্বহাবী রহঃ
২. নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং: ২৩৩০
ফজরের সালাত এক রাক'আত পড়ার পর যদি সূর্য উঠে যায়।
২৩৩০। আলী ইব্ন শায়বা (রাহঃ) ইমরান ইবন হুসাইন (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ
আমরা এক যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সাথে সফর করেছি। রাতের শেষভাপে আমরা একস্থানে অবতরণ করলাম। আমরা জাগরিত হলাম না যতক্ষণ না আমাদের সূর্যতাপ জাগরিত করল। আমাদের এক ব্যক্তি ভয়ে আতংকগ্রস্ত হয়ে লাফাতে শুরু করল। তারপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) জাগরিত হয়ে আমাদেরকে সে স্থান ত্যাগের নির্দেশ দিলেন, আমরা আমাদের স্থান ত্যাগ করলাম। তখন সূর্য উপরে উঠে গিয়েছে। এরপর আমরা অবতরণ করলাম। লােকেরা নিজ নিজ প্রয়োজনাদি পূরণ করল। তারপর তিনি প্রশ্ন বিলাল (রাযিঃ) কে আযান দিতে হুকুম করলেন। বিলাল (রাযিঃ) আযান দিলে আমরা দু' রাক'আত (সুন্নত) আদায় করলাম। তারপর বিলাল (রাযিঃ) ইকামত দিলে তিনি ফজরের সালাত আদায় করলেন। আমরা বললাম, হে আল্লাহর নবী! আমরা কি আগামীকাল তা আপন ওয়াক্তে আদায় করবনা? (এতে) রাসূলুল্লাহ বললেন, আল্লাহ্ তা'আলা
তােমাদেরকে অতিরিক্ত (সুদ) থেকে নিষেধ করেন, আর নিজে কি তা তােমাদের থেকে গ্রহণ করবেন ?
আমরা এক যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সাথে সফর করেছি। রাতের শেষভাপে আমরা একস্থানে অবতরণ করলাম। আমরা জাগরিত হলাম না যতক্ষণ না আমাদের সূর্যতাপ জাগরিত করল। আমাদের এক ব্যক্তি ভয়ে আতংকগ্রস্ত হয়ে লাফাতে শুরু করল। তারপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) জাগরিত হয়ে আমাদেরকে সে স্থান ত্যাগের নির্দেশ দিলেন, আমরা আমাদের স্থান ত্যাগ করলাম। তখন সূর্য উপরে উঠে গিয়েছে। এরপর আমরা অবতরণ করলাম। লােকেরা নিজ নিজ প্রয়োজনাদি পূরণ করল। তারপর তিনি প্রশ্ন বিলাল (রাযিঃ) কে আযান দিতে হুকুম করলেন। বিলাল (রাযিঃ) আযান দিলে আমরা দু' রাক'আত (সুন্নত) আদায় করলাম। তারপর বিলাল (রাযিঃ) ইকামত দিলে তিনি ফজরের সালাত আদায় করলেন। আমরা বললাম, হে আল্লাহর নবী! আমরা কি আগামীকাল তা আপন ওয়াক্তে আদায় করবনা? (এতে) রাসূলুল্লাহ বললেন, আল্লাহ্ তা'আলা
তােমাদেরকে অতিরিক্ত (সুদ) থেকে নিষেধ করেন, আর নিজে কি তা তােমাদের থেকে গ্রহণ করবেন ?
2330 - وَذَلِكَ أَنَّ عَلِيَّ بْنَ شَيْبَةَ حَدَّثَنَا , قَالَ: ثنا رَوْحُ بْنُ عُبَادَةَ , قَالَ: ثنا هِشَامٌ , عَنِ الْحَسَنِ , عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ , قَالَ: " سِرْنَا مَعَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي غَزْوَةٍ , أَوْ قَالَ: , فِي سَرِيَّةٍ , فَلَمَّا كَانَ آخِرُ السَّحَرِ عَرَّسْنَا , فَمَا اسْتَيْقَظْنَا حَتَّى أَيْقَظَنَا حَرُّ الشَّمْسِ , فَجَعَلَ الرَّجُلُ مِنَّا يَثِبُ فَزِعًا دَهِشًا. فَاسْتَيْقَظَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَمَرَنَا فَارْتَحَلْنَا مِنْ مَسِيرِنَا حَتَّى ارْتَفَعَتِ الشَّمْسُ , ثُمَّ نَزَلْنَا فَقَضَى الْقَوْمُ حَوَائِجَهُمْ , ثُمَّ أَمَرَ بِلَالًا فَأَذَّنَ , فَصَلَّيْنَا رَكْعَتَيْنِ فَأَقَامَ فَصَلَّى الْغَدَاةَ. فَقُلْنَا: يَا نَبِيَّ اللهِ أَلَا نَقْضِيهَا لِوَقْتِهَا مِنَ الْغَدِ؟ فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيَنْهَاكُمُ اللهُ عَنِ الرِّبَا , وَيَقْبَلُهُ مِنْكُمْ» ؟
