আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫১- কুরআনের তাফসীর অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৪৫৩২
২২৯৪.আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের মধ্যে যারা স্ত্রী রেখে মৃত্যুমুখে পতিত হয়, তাদের স্ত্রীগন চার মাস দশদিন প্রতীক্ষায় থাকবে। যখন তারা তাদের ইদ্দতকাল পূর্ণ করবে তখন যথাবিধি নিজেদের জন্য যা করবে তাতে তোমাদের কোন অপরাধ নেই। তোমরা যা কর আল্লাহ সে সম্বন্ধে সবিশেষ অবহিত (২ঃ ২৩৪)
৪১৭৬। হিব্বান (রাহঃ) ......... মুহাম্মাদ ইবনে সীরীন (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি এমন একটি জলসায় (সভায়) উপবিষ্ট ছিলাম যেখানে নেতৃস্থানীয় আনসারদের কতেক ছিলেন, এবং তাদের মাঝে আব্দুর রহমান ইবন আবু লায়লা (রাহঃ)-ও ছিলেন। এরপর সুবাইয়া বিনতে হারিস (রাহঃ) প্রসঙ্গে বর্ণিত আব্দুল্লাহ ইবন উতবা (রাহঃ) হাদীসটি উত্থাপন করলাম, এরপর আব্দুর রহমান (রাহঃ) বললেন, ‘‘পক্ষান্তরে তাঁর চাচা এ রকম বলতেন না’’ অনন্ত আমি বললাম, কূফায় বসবাসরত ব্যক্তিটি সম্পর্কে যদি আমি মিথ্যা বলি তবে আমি হব চরম ধৃষ্ট এবং তিনি তার স্বর উচু করলেন, তিনি বললেন, তারপর আমি বের হলাম এবং মালিক বিন আমির (রাহঃ) অথবা মালিক ইবনে আউফ (রাহঃ)-এর সাথে আমি বললাম, গর্ভাবস্থায় বিধবা রমণীর ব্যাপারে ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) এর মন্তব্য কি ছিল? বললেন যে, ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) বলেছেন, তোমরা কি তার উপর কঠোরতা অবলম্বন করছ আর তার জন্যে সহজ বিধানটি অবলম্বন করছ না? সংক্ষিপ্ত ‘‘সূরা নিসাটি (সূরা ত্বালাক) দীর্ঘটির পরে অবতীর্ণ হয়েছে।
আইয়ুব (রাহঃ) মুহাম্মাদ (রাহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন, আবু আতিয়্যাহ মালিক বিন আমির (রাহঃ)-এর সাথে আমি সাক্ষাত করেছিলাম।
আইয়ুব (রাহঃ) মুহাম্মাদ (রাহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন, আবু আতিয়্যাহ মালিক বিন আমির (রাহঃ)-এর সাথে আমি সাক্ষাত করেছিলাম।
