মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

৮- রোযার অধ্যায়

হাদীস নং: ২০২৯
৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - মুসাফিরের সওম
২০২৯। হযরত হামযা ইবনে আমর আসলামী (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, একবার তিনি বলিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমি আমাতে সফরে রোযা রাখার মত ক্ষমতা পাই। ইহাতে কি আমার প্রতি কোন গোনাহ্ বর্তাইবে? হুযূর (ﷺ) বলিলেনঃ রোযা না রাখা আল্লাহর পক্ষ হইতে রোখসত। যে উহা গ্রহণ করিল তাহার পক্ষে উহা ভাল হইল, আর যে রোযা রাখিতে ভালবাসিল তাহার প্রতি কোন গোনাহ্ বর্তাইবে না। —মুসলিম
وَعَن حَمْزَة بن عَمْرو السّلمِيّ أَنَّهُ قَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي أَجِدُ بِي قُوَّةً عَلَى الصِّيَامِ فِي السَّفَرِ فَهَلْ عَلَيَّ جُنَاحٌ؟ قَالَ: «هِيَ رُخْصَةٌ مِنَ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ فَمَنْ أَخَذَ بِهَا فَحَسَنٌ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يَصُومَ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِ» . رَوَاهُ مُسلم

হাদীসের ব্যাখ্যা:

ইহাতে বুঝা যায় যে, আল্লাহর দেওয়া দান গ্রহণ করার উদ্দেশ্যে সফরে রোযা না রাখাই উত্তম। দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনে অনেক সময় মাসআলাও পরিবর্তিত হইয়া যায়।
tahqiqতাহকীক:তাহকীক চলমান
মিশকাতুল মাসাবীহ - হাদীস নং ২০২৯ | মুসলিম বাংলা