মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)
আল-কুরআন এর ফযীলত, তাফসীর ও শানে নুযূল অধ্যায়
হাদীস নং: ১৩৪
পরিচ্ছেদ: আল-কুরআনে ছিল পরবর্তীতে রহিত করা হয়েছে এমন আয়াতের বিবরণ।
১৩৪। রাসুল (ﷺ) এর সহধর্মিনী আয়েশা (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রজম ও বড় সন্তানকে দশবার দুধ পান করানো (১) সংক্রান্ত আয়াত নাজিল হল, অতঃপর তা আমার ঘরে খাটের নীচে একটি পৃষ্টায় লেখা অবস্থায় ছিল। রাসুলুল্লাহ (ﷺ) যখন পীড়িত হয়ে পড়েন, তখন আমরা সে কাগজটির(২) কথা ভুলে গেলাম। তখনই আমাদের একটি গৃহপালিত পশু (ছাগল) সেখানে ঢুকে সেটি খেয়ে ফেলল।
(ইবন মাজাহ, অন্যান্য গ্রন্থসূত্র।)
টিকা: ১. এ সংক্রান্ত তিলাওয়াত ও হুকুম উভয়ই রহিত করা হয়েছে। উক্ত আয়াতে সন্তান বড় হলেও তাকে দশবার দুধ পান করানো বৈধ ছিল।
টিকা: ২. তিলাওয়াত ও হুকুম রহিত হওয়া আয়াত হিফাজত করা হলে তা আল-কুরআনের আয়াতের সাথে মিলে যেতে পারে, তাই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তা সংরক্ষণের ব্যাপারে আপত্তি করেছিল।
(ইবন মাজাহ, অন্যান্য গ্রন্থসূত্র।)
টিকা: ১. এ সংক্রান্ত তিলাওয়াত ও হুকুম উভয়ই রহিত করা হয়েছে। উক্ত আয়াতে সন্তান বড় হলেও তাকে দশবার দুধ পান করানো বৈধ ছিল।
টিকা: ২. তিলাওয়াত ও হুকুম রহিত হওয়া আয়াত হিফাজত করা হলে তা আল-কুরআনের আয়াতের সাথে মিলে যেতে পারে, তাই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তা সংরক্ষণের ব্যাপারে আপত্তি করেছিল।
باب ذكر آيات كانت في القرآن ونسخت
عن عائشة زوج النبي صلى الله عليه وسلم (3) قالت لقد أنزلت آية الرجم ورضعات الكبير عشرا (4) فكانت في ورقة تحت سرير في بيتي (5) فلما اشتكى رسول الله صلى الله عليه وسلم تشاغلنا بأمره ودخلت دويبة (6) لنا فأكلتها
