আত্-তারগীব ওয়াত্-তারহীব- ইমাম মুনযিরী রহঃ
৭. অধ্যায়ঃ জুম‘আর নামাজ
হাদীস নং: ১০৮৯
অধ্যায়ঃ জুম‘আর নামাজ
ইমামের খুতবাদানকালে বাক্যালাপ করার প্রতি ভীতি প্রদর্শন এবং নীরবতা অবলম্বনের প্রতি অনুপ্রেরণা
১০৮৯. হযরত আবদুল্লাহ ইবন আমর ইবন আস (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন: জুমু'আয় তিন প্রকার লোক আসে। প্রথম প্রকার লোক কেবল অনর্থক কথা বলার জন্য আসে। ফলে কার্যত তারা তাই লাভ করে। আর এক প্রকার আসে দু'আ করার জন্য। ফলে আল্লাহর কাছে দু'আ করে। চাইলে তিনি দান করেন, নতুবা দান করা থেকে বিরত থাকেন। অন্য প্রকার লোক এসে নীরবতা পালন করে, কোন মুসলমানের ঘাড় টপকে সামনে অগ্রসর হয় না এবং কাউকে কষ্ট দেয় না- এ প্রকার লোকের এ জুমু'আ থেকে পরবর্তী জুমু'আ পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন সময় এবং আরো তিন দিনের গুনাহের জন্য কাফ্ফারা হবে। আর তাইতো আল্লাহ তা'আলা বলেছেন: যে একটি নেক কাজ করবে, তাকে দশগুণ সওয়াব দেওয়া হবে।
(আবূ দাউদ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন এবং ইবন খুযায়মা তাঁর 'সহীহ' গ্রন্থে আগের অনুচ্ছেদ হযরত আলী (রা) সূত্রে হাদীস বর্ণনা করেছেনঃ "যে ব্যক্তি ইমামের কাছে নীরবে বসে মনোযোগ সহকারে খুতবা শুনল এবং কোন অনর্থক কাজ করল না, তার জন্য রয়েছে দ্বিগুণ সওয়াব।" হাদীসের শেষ পর্যন্ত।)
(আবূ দাউদ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন এবং ইবন খুযায়মা তাঁর 'সহীহ' গ্রন্থে আগের অনুচ্ছেদ হযরত আলী (রা) সূত্রে হাদীস বর্ণনা করেছেনঃ "যে ব্যক্তি ইমামের কাছে নীরবে বসে মনোযোগ সহকারে খুতবা শুনল এবং কোন অনর্থক কাজ করল না, তার জন্য রয়েছে দ্বিগুণ সওয়াব।" হাদীসের শেষ পর্যন্ত।)
كتاب الْجُمُعَة
التَّرْهِيب من الْكَلَام وَالْإِمَام يخْطب وَالتَّرْغِيب فِي الْإِنْصَات
1089 - وَعنهُ رَضِي الله عَنهُ قَالَ قَالَ رَسُول الله صلى الله عَلَيْهِ وَسلم يحضر الْجُمُعَة ثَلَاثَة نفر فَرجل حضرها بلغو فَذَلِك حَظه مِنْهَا وَرجل حضرها بِدُعَاء فَهُوَ رجل دَعَا الله إِن شَاءَ أعطَاهُ وَإِن شَاءَ مَنعه وَرجل حضرها بإنصات وسكوت وَلم يتخط رَقَبَة مُسلم وَلم يؤذ أحدا فَهِيَ كَفَّارَة إِلَى الْجُمُعَة الَّتِي تَلِيهَا وَزِيَادَة ثَلَاثَة أَيَّام وَذَلِكَ أَن الله يَقُول {من جَاءَ بِالْحَسَنَة فَلهُ عشر أَمْثَالهَا} الْأَنْعَام 061
رَوَاهُ أَبُو دَاوُد وَابْن خُزَيْمَة فِي صَحِيحه وَتقدم فِي حَدِيث عَليّ
فَمن دنا من الإِمَام فأنصت واستمع وَلم يلغ كَانَ لَهُ كفلان من الْأجر الحَدِيث
رَوَاهُ أَبُو دَاوُد وَابْن خُزَيْمَة فِي صَحِيحه وَتقدم فِي حَدِيث عَليّ
فَمن دنا من الإِمَام فأنصت واستمع وَلم يلغ كَانَ لَهُ كفلان من الْأجر الحَدِيث
হাদীসের ব্যাখ্যা:
বান্দার সৎকর্মের প্রতিদান দেওয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহ তা'আলার নীতি
এতে আল্লাহ তা'আলা তাঁর একটি নীতি বয়ান করেছেন এই যে
(যে ব্যক্তি একটি সৎকর্ম করবে, তার জন্য রয়েছে তার দশগুণ বেশি ছাওয়াব)। অর্থাৎ কেউ একটি সৎকর্ম করলে আল্লাহ তা'আলা তাকে তার দশগুণ বদলা দেন, এমনকি তা বৃদ্ধি করতে করতে সাতশ' গুণ বরং তারচেও অনেক বেশি দিয়ে থাকেন।
কুরআন মাজীদে এর একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া হয়েছে এভাবে যে-
مَثَلُ الَّذِينَ يُنفِقُونَ أَمْوَالَهُمْ فِي سَبِيْلِ اللهِ كَمَثَلِ حَبَّةٍ أَنْبَتَتْ سَبْعَ سَنَابِلَ فِي كُلِّ سُنُبُلَةٍ مِائَةً
حَبَّةٍ وَاللهُ يُطْعِفُ لِمَنْ يَشَاءُ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
যারা আল্লাহর পথে নিজেদের অর্থ ব্যয় করে, তাদের দৃষ্টান্ত এ রকম, যেমন একটি শস্যদানা সাতটি শীষ উদ্গত করে (এবং) প্রতিটি শীর্ষে একশ' দানা জন্মায়। আর আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন (ছাওয়াবে) কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় (এবং) সর্বজ্ঞ।
এক হাদীছে আছে, যখন এ আয়াতটি নাযিল হয়, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তা'আলার কাছে নিজ উম্মতের জন্য আরও বেশি প্রতিদান চাইলেন। তখন আল্লাহ তা'আলা নাযিল করেন-
مَن ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضعِفهُ لَذَ أَضْعَافًا كَثِيرَةٌ وَاللَّهُ يَقْبِضُ وَيَبْسطُ وَإِلَيْهِ
'কে আছে, যে আল্লাহকে উত্তম পন্থায় ঋণ দেবে, ফলে তিনি তার কল্যাণে তা বহুগুণ বৃদ্ধি করবেন? আল্লাহই সংকট সৃষ্টি করেন এবং তিনিই সচ্ছলতা দান করেন, আর তাঁরই কাছে তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেওয়া হবে।'
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হে আমার প্রতিপালক! আমার উম্মতকে আরও বেশি দিন। তখন আল্লাহ নাযিল করলেন-
إِنَّمَا يُوَفَّ الصُّبِرُوْنَ أَجْرَهُمْ بِغَيْرِ حِسَابٍ
"যারা সবর অবলম্বন করে তাদেরকে তাদের ছাওয়াব দেওয়া হবে অপরিমিত।"
মহান আল্লাহ অতি সহজ সহজ আমলের বিনিময়েও বান্দাকে অপরিমিত ছাওয়াব দিয়ে থাকেন। যেমন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাযি. থেকে বর্ণিত আছে-
مَنْ دَخَلَ السُّوْقَ، فَقَالَ : لا إله إلا اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ
يُحْيِي وَيُمِيتُ، وَهُوَ حَيٌّ لا يَمُوتُ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ ، وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ، كَتَبَ الله لَهُ أَلْفَ أَلْفِ حَسَنَةٍ، وَمَحَا عَنْهُ أَلْفِ أَلْفِ سَيِّئَةِ، وَرَفَعَ لَهُ أَلْفَ أَلْفِ دَرَجَةٍ
'কোনও ব্যক্তি বাজারে প্রবেশকালে যদি এই দু'আ পাঠ করে-
لا إله إلا اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيتُ، وَهُوَ حَيٌّ لا يَمُوتُ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ ، وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
(আল্লাহ ছাড়া কোনও মা'বূদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনও শরীক নেই। সার্বভৌমত্ব তাঁরই এবং সমস্ত প্রশংসাও তাঁরই। তিনি জীবন দান করেন ও মৃত্যু দেন। তিনি জীবন্ত, তাঁর মৃত্যু নেই। তাঁরই হাতে সমস্ত কল্যাণ। তিনি সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান, তবে আল্লাহ তা'আলা তাকে দশ হাজার
নেকী দান করেন এবং তার দশ হাজার গুনাহ মাফ করেন আর তার মর্যাদা দশ হাজার স্তর উন্নীত করেন।
হযরত তামীম দারী রাযি. থেকে বর্ণিত এক হাদীছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি দশবার পাঠ করে-
أَشْهَدُ أَنْ لا إِلهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ، إلهَا وَاحِدًا أَحَدًا صَمَدًا، لَمْ يَتَّخِذُ صَاحِبَةً وَلا وَلَدًا، وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
(আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোনও মা'বূদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনও শরীক নেই। তিনি এক অদ্বিতীয় মাবুদ, যিনি কারও মুখাপেক্ষী নন; বরং সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী। তাঁর কোনও স্ত্রী নেই এবং কোনও সন্তানও নেই আর তাঁর সমতুল্য নেই কেউ।) আল্লাহ তা'আলা তার জন্য চার লাখ নেকী লিপিবদ্ধ করেন।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. বান্দার সৎকর্মে আল্লাহ তা'আলা বড়ই খুশি হন। তাই প্রতিদান দেন বহুগুণ বেশি। সুতরাং আমাদের যথাসম্ভব বেশি বেশি সৎকর্মে অগ্রগামী থাকা উচিত।
এতে আল্লাহ তা'আলা তাঁর একটি নীতি বয়ান করেছেন এই যে
(যে ব্যক্তি একটি সৎকর্ম করবে, তার জন্য রয়েছে তার দশগুণ বেশি ছাওয়াব)। অর্থাৎ কেউ একটি সৎকর্ম করলে আল্লাহ তা'আলা তাকে তার দশগুণ বদলা দেন, এমনকি তা বৃদ্ধি করতে করতে সাতশ' গুণ বরং তারচেও অনেক বেশি দিয়ে থাকেন।
কুরআন মাজীদে এর একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া হয়েছে এভাবে যে-
مَثَلُ الَّذِينَ يُنفِقُونَ أَمْوَالَهُمْ فِي سَبِيْلِ اللهِ كَمَثَلِ حَبَّةٍ أَنْبَتَتْ سَبْعَ سَنَابِلَ فِي كُلِّ سُنُبُلَةٍ مِائَةً
حَبَّةٍ وَاللهُ يُطْعِفُ لِمَنْ يَشَاءُ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
যারা আল্লাহর পথে নিজেদের অর্থ ব্যয় করে, তাদের দৃষ্টান্ত এ রকম, যেমন একটি শস্যদানা সাতটি শীষ উদ্গত করে (এবং) প্রতিটি শীর্ষে একশ' দানা জন্মায়। আর আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন (ছাওয়াবে) কয়েক গুণ বৃদ্ধি করে দেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় (এবং) সর্বজ্ঞ।
এক হাদীছে আছে, যখন এ আয়াতটি নাযিল হয়, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তা'আলার কাছে নিজ উম্মতের জন্য আরও বেশি প্রতিদান চাইলেন। তখন আল্লাহ তা'আলা নাযিল করেন-
مَن ذَا الَّذِي يُقْرِضُ اللَّهَ قَرْضًا حَسَنًا فَيُضعِفهُ لَذَ أَضْعَافًا كَثِيرَةٌ وَاللَّهُ يَقْبِضُ وَيَبْسطُ وَإِلَيْهِ
'কে আছে, যে আল্লাহকে উত্তম পন্থায় ঋণ দেবে, ফলে তিনি তার কল্যাণে তা বহুগুণ বৃদ্ধি করবেন? আল্লাহই সংকট সৃষ্টি করেন এবং তিনিই সচ্ছলতা দান করেন, আর তাঁরই কাছে তোমাদেরকে ফিরিয়ে নেওয়া হবে।'
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হে আমার প্রতিপালক! আমার উম্মতকে আরও বেশি দিন। তখন আল্লাহ নাযিল করলেন-
إِنَّمَا يُوَفَّ الصُّبِرُوْنَ أَجْرَهُمْ بِغَيْرِ حِسَابٍ
"যারা সবর অবলম্বন করে তাদেরকে তাদের ছাওয়াব দেওয়া হবে অপরিমিত।"
মহান আল্লাহ অতি সহজ সহজ আমলের বিনিময়েও বান্দাকে অপরিমিত ছাওয়াব দিয়ে থাকেন। যেমন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রাযি. থেকে বর্ণিত আছে-
مَنْ دَخَلَ السُّوْقَ، فَقَالَ : لا إله إلا اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ
يُحْيِي وَيُمِيتُ، وَهُوَ حَيٌّ لا يَمُوتُ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ ، وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ، كَتَبَ الله لَهُ أَلْفَ أَلْفِ حَسَنَةٍ، وَمَحَا عَنْهُ أَلْفِ أَلْفِ سَيِّئَةِ، وَرَفَعَ لَهُ أَلْفَ أَلْفِ دَرَجَةٍ
'কোনও ব্যক্তি বাজারে প্রবেশকালে যদি এই দু'আ পাঠ করে-
لا إله إلا اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيتُ، وَهُوَ حَيٌّ لا يَمُوتُ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ ، وَهُوَ عَلى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
(আল্লাহ ছাড়া কোনও মা'বূদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনও শরীক নেই। সার্বভৌমত্ব তাঁরই এবং সমস্ত প্রশংসাও তাঁরই। তিনি জীবন দান করেন ও মৃত্যু দেন। তিনি জীবন্ত, তাঁর মৃত্যু নেই। তাঁরই হাতে সমস্ত কল্যাণ। তিনি সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান, তবে আল্লাহ তা'আলা তাকে দশ হাজার
নেকী দান করেন এবং তার দশ হাজার গুনাহ মাফ করেন আর তার মর্যাদা দশ হাজার স্তর উন্নীত করেন।
হযরত তামীম দারী রাযি. থেকে বর্ণিত এক হাদীছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি দশবার পাঠ করে-
أَشْهَدُ أَنْ لا إِلهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيكَ لَهُ، إلهَا وَاحِدًا أَحَدًا صَمَدًا، لَمْ يَتَّخِذُ صَاحِبَةً وَلا وَلَدًا، وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
(আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া কোনও মা'বূদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনও শরীক নেই। তিনি এক অদ্বিতীয় মাবুদ, যিনি কারও মুখাপেক্ষী নন; বরং সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী। তাঁর কোনও স্ত্রী নেই এবং কোনও সন্তানও নেই আর তাঁর সমতুল্য নেই কেউ।) আল্লাহ তা'আলা তার জন্য চার লাখ নেকী লিপিবদ্ধ করেন।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. বান্দার সৎকর্মে আল্লাহ তা'আলা বড়ই খুশি হন। তাই প্রতিদান দেন বহুগুণ বেশি। সুতরাং আমাদের যথাসম্ভব বেশি বেশি সৎকর্মে অগ্রগামী থাকা উচিত।
ব্যাখ্যা সূত্রঃ_ রিয়াযুস সালিহীন (অনুবাদ- মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম হাফি.)