আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২০- যাকাতের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৪৬৮
৯৩১. আল্লাহর বাণীঃ দাসমুক্তির জন্য, ঋণভারাক্রান্তদের জন্য ও আল্লাহর পথে (৯ : ৬০)।
ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, নিজের মালের যাকাত দ্বারা দাসমুক্ত করবে এবং হজ্জ আদায়কারীকে দিবে।
হাসান বসরী (রাহঃ) বলেন, কেউ যাকাতের অর্থ দিয়ে তার পিতাকে ক্রয় করলে তা জায়েয হবে। আর মুজাহিদীন এবং যে হজ্জ করেনি (তাকে হজ্জ করার জন্য) তাদেরও (যাকাত) দিবে। তারপর তিনি তিলাওয়াত করেন, (আল্লাহর বাণীঃ) যাকাত পাবে দরিদ্রগণ...... (৯ : ৬০)। এর যে কোন খাতে দিলেই যাকাত আদায় হবে।
নবী (ﷺ) বলেন, খালিদ (ইবনে ওয়ালিদ) (রাযিঃ) তার বর্মসমূহ জিহাদের কাজে আবদ্ধ রেখেছেন।
আবু লাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) আমাদের হজ্জ আদায় করার জন্য বাহনরূপে যাকাতের উট দেন।
ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, নিজের মালের যাকাত দ্বারা দাসমুক্ত করবে এবং হজ্জ আদায়কারীকে দিবে।
হাসান বসরী (রাহঃ) বলেন, কেউ যাকাতের অর্থ দিয়ে তার পিতাকে ক্রয় করলে তা জায়েয হবে। আর মুজাহিদীন এবং যে হজ্জ করেনি (তাকে হজ্জ করার জন্য) তাদেরও (যাকাত) দিবে। তারপর তিনি তিলাওয়াত করেন, (আল্লাহর বাণীঃ) যাকাত পাবে দরিদ্রগণ...... (৯ : ৬০)। এর যে কোন খাতে দিলেই যাকাত আদায় হবে।
নবী (ﷺ) বলেন, খালিদ (ইবনে ওয়ালিদ) (রাযিঃ) তার বর্মসমূহ জিহাদের কাজে আবদ্ধ রেখেছেন।
আবু লাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) আমাদের হজ্জ আদায় করার জন্য বাহনরূপে যাকাতের উট দেন।
১৩৮৩। আবুল ইয়ামান (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যাকাত দেওয়ার নির্দেশ দিলে বলা হল, ইবনে জামীল, খালিদ ইবনে ওয়ালীদ ও আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব (রাযিঃ) যাকাত প্রদানে অস্বীকার করেছেন। নবী (ﷺ) বললেনঃ ইবনে জামীলের যাকাত না দেওয়ার কারণ এ ছাড়া কিছু নয় যে, সে দরিদ্র ছিল, পরে আল্লাহর অনুগ্রহে ও তাঁর রাসূলের বরকতে সম্পদশালী হয়েছে। আর খালিদের ব্যাপার হল, তোমরা খালিদের উপর অন্যায় করেছ, কারণ সে তার বর্ম ও অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র আল্লাহর পথে আবদ্ধ রেখেছে। আর আব্বাস ইবনে আব্দুল মুত্তালিব তো আল্লাহর রাসূলের চাচা। তাঁর যাকাত তাঁর জন্য সাদ্কা এবং সমপরিমাণও তাঁর জন্য সাদ্কা।
ইবনে আবুয যিনাদ (রাহঃ) হাদীসের শেষাংশে ‘সাদ্কা’ শব্দের উল্লেখ করেননি।
ইবনে জুরাইজ (রাহঃ) বলেন, আ‘রাজ (রাহঃ) থেকে অনুরূপ হাদীস আমার নিকট বর্ণনা করা হয়েছে।
ইবনে আবুয যিনাদ (রাহঃ) হাদীসের শেষাংশে ‘সাদ্কা’ শব্দের উল্লেখ করেননি।
ইবনে জুরাইজ (রাহঃ) বলেন, আ‘রাজ (রাহঃ) থেকে অনুরূপ হাদীস আমার নিকট বর্ণনা করা হয়েছে।
