মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১৭- কিসাসের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১৫ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৩৪৪৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৪৯। হযরত মেকদাদ ইবনে আসওয়াদ (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আরয করিলাম, হে আল্লাহর রাসূল। যদি আমি কোন কাফেরের মুখামুখি হই, আর আমরা পরস্পর যুদ্ধে লিপ্ত হই এবং সে তরবারি দ্বারা আমার হাতে আঘাত করে এবং হাত কাটিয়া ফেলে, ইহার পর সে আমার নিকট হইতে দূরে সরিয়া কোন গাছের আড়ালে আশ্রয় নেয় এবং বলিয়া উঠে, আমি আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করিলাম (অর্থাৎ, ইসলাম গ্রহণ করিলাম), আরেক রেওয়ায়তে আছে, যখন আমি তাহাকে হত্যা করার জন্য উদ্যত হই, তখন সে বলিয়া উঠিল, 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্' সুতরাং এই কথা বলার পর আমি কি তাহাকে হত্যা করিতে পারি। তিনি বলিলেন তখন তুমি তাহাকে হত্যা করিও না। মেকদাদ বলিলেন, হে আল্লাহর রাসুল! সে তো আমার একটি হাত কাটিয়া ফেলিয়াছে (এবং উহা কাটার পরই এই কথা বলিয়াছে। ইহার পরও রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন, তাহাকে হত্যা করিও না। কেননা, যদি তুমি তাহাকে হত্যা কর, তাহা হইলে হত্যা করার পূর্বে তুমি সেই অবস্থায় ছিলে সে সেই অবস্থায় হইবে এবং তুমি সেই অবস্থায় হইবে যেই অবস্থায় সে ঐ বাক্য (কালেমা) উচ্চারণ করিবার পূর্বে ছিল। —মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫০
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫০। হযরত উসামা ইবনে যায়দ (রাঃ) বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদিগকে জুহাইনা গোত্রের লোকদের বিরুদ্ধে জেহাদের জন্য ) পাঠাইলেন। অতঃপর যখন আমি তাহাদের এক ব্যক্তির সম্মুখীন হইয়া তরবারি দ্বারা আঘাত করিতে উদ্যত হইলাম, তখন সে 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্' উচ্চারণ করিয়া বসিল। কিন্তু আমি তাহাকে আঘাত করিলাম এবং তাহাকে হত্যা করিয়া ফেলিলাম। পরে আমি নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খেদমতে আসিয়া উক্ত ঘটনাটি জানাইলাম। হুযুর (ছাঃ) আমার কথা শুনিয়া বলিলেন: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্' দ্বারা সাক্ষ্য প্রদান করার পরই কি তুমি তাহাকে হত্যা করিয়াছ? আমি বলিলাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে নিজের জান বাঁচাইবার জন্য এইরূপ বলিয়াছে। তখন তিনি (অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হইয়া) বলিলেন, তুমি তাহার অন্তর চিরিয়া দেখিলে না কেন? —মোস্তাঃ।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫১
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫১। অন্য এক রেওয়ায়তে জুনদুব ইবনে আব্দুল্লাহ্ আল-বাজালী (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে—রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (উসামাকে লক্ষ্য করিয়া) বলিলেন, কিয়ামতের দিন যখন কালেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ (অভিযোগ লইয়া ) তোমার নিকট আসিবে, তখন তোমার কি উপায় হইবে? এই কথাটি তিনি কয়েকবার উচ্চারণ করিলেন। ——মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫২
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫২। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আমর (রাঃ) বর্ণনা করিয়াছেন, রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ যে কেহ কোন মুআহিদ (যাহাকে মুসলমানেরা নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দিয়াছে তাহা)-কে হত্যা করিবে, সে জান্নাতের ঘ্রাণ পর্যন্ত পাইবে না। যদিও উহার সুগন্ধি চল্লিশ বৎসরের দূরত্ব হইতে পাওয়া যায়। -বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫৩। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি নিজেকে পাহাড়ের উপর হইতে নিক্ষেপ করিয়া আত্মহত্যা করিয়াছে, সে জাহান্নামের মধ্যে হামেশা ঐরূপভাবে নিজেকে নিক্ষেপ করিতে থাকিবে। আর যে ব্যক্তি বিষ পান করিয়া আত্মহত্যা করিয়াছে, সেও জাহান্নামের মধ্যে সর্বদা ঐরূপভাবে নিজ হাতে বিষ পান করিতে থাকিবে। আর যে ব্যক্তি কোন ধারাল অস্ত্র দ্বারা আত্মহত্যা করিয়াছে, সে ব্যক্তির হাতে ঐ ধারাল অস্ত্র থাকিবে, যদ্ধারা সে জাহান্নামের মধ্যে সর্বদাই নিজের পেটকে কুঁড়িতে থাকিবে। — মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫৪। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি ফাঁসী লাগাইয়া আত্মহত্যা করে, দোযখেও সে অনুরূপভাবে নিজ হাতে ফাঁসীর শাস্তি ভোগ করিতে থাকিবে। আর যে বর্শা ইত্যাদির আঘাত দ্বারা আত্মহত্যা করে, দোযখেও সে অনুরূপভাবে নিজেকে শাস্তি দিবে। -বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫৫। হযরত জুনদুব ইবনে আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ তোমাদের পূর্বেকার লোকদের মধ্য হইতে এক ব্যক্তি আহত হইয়াছিল, সে উক্ত জখমের ব্যথা সহ্য করিতে পারে নাই, সুতরাং সে একখানা চাকু হাতে লইয়া নিজের হাতখানা নিজেই কাটিয়া ফেলিল। কিন্তু ইহার পর এমনভাবে রক্তক্ষরণ হইল যে, তাহা আর বন্ধ হইল না। অবশেষে ইহাতেই সে মৃত্যুবরণ করিল। আল্লাহ তা'আলা বলিলেন: আমার বান্দা নিজকে হত্যা করার ব্যাপারে বড়ই তাড়াহুড়া করিল। সুতরাং আমি তাহার জন্য জান্নাত হারাম করিয়া দিলাম। মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫৬। হযরত জাবের (রাঃ) হইতে বর্ণিত, যখন নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনার দিকে হিজরত করিলেন, তখন তোফাইল ইবনে আমর দাওসীও হুযুরের নিকট হিজরত করিয়া আসিলেন এবং তাহার সহিত তাঁহার স্বগোত্রীয় আরেক ব্যক্তিও হিজরত করিয়া আসিয়াছিল এবং সে অসুস্থ হইয়া পড়িল। ইহাতে লোকটি অস্থির হইয়া ছুরি দ্বারা নিজের হাতের গিরা কাটিয়া ফেলিল। ফলে এমনভাবে হাত হইতে রক্তক্ষরণ হইল যে, ইহাতেই সে মৃত্যুবরণ করিল। পরে তোফাইল ইবনে আমর তাহাকে স্বপ্নে দেখিলেন যে, তাহার বাহ্যিক ও শারীরিক অবস্থা এবং বেশভূষা খুবই সুন্দর, কিন্তু তাহার হাত দুইখানা কাপড় দ্বারা ঢাকা। তখন তোফাইল তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমার রব তোমার সাথে কিরূপ আচরণ করিয়াছেন? উত্তরে সে বলিল, আল্লাহ তাআলা আমাকে তাঁহার নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হিজরত করার দরুন মাফ করিয়া দিয়াছেন। তোফাইল আবার জিজ্ঞাসা করিলেন, কি ব্যাপার, আমি তোমার হাত দুইখানা ঢাকাবস্থায় দেখিতেছি কেন? উত্তরে সে বলিল, (আল্লাহ্ তা'আলার পক্ষ হইতে) আমাকে বলা হইয়াছে। তুমি স্বেচ্ছায় যাহা নষ্ট করিয়াছ আমি কখনও উহা ঠিক করিব না। এই ঘটনা দেখিবার পর তোফাইল ঘটনার পূর্ণ বিবরণ রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে বর্ণনা করিলেন। তখন রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দোআ করিলেন, আয় আল্লাহ্ তাহার হাত দুইখানাকেও মাফ করিয়া দাও। -মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫৭। হযরত আবু শুরাহ কারী (রাঃ) রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হইতে বর্ণনা করিয়াছেন, তিনি (মক্কা বিজয়ের পর সেইখানে যেই ঐতিহাসিক ভাষণ দান করিয়াছেন, তখন) বলিয়াছেন: অতঃপর হে খোযাআ সম্প্রদায়। তোমরা এই হুযায়ল গোত্রের লোকটিকে হত্যা করিয়াছ। আল্লাহর কসম, আমি তাহার নিয়ত (রক্তপণ) পরিশোধ করিব। অতএব, ইহার পর যে কেহ কোন ব্যক্তিকে হত্যা করিবে, তখন নিহত ব্যক্তির অভিভাবকদের দুইটির মধ্যে যে কোন একটির এখতিয়ার থাকিবে। যদি তাহারা হত্যাকারী হইতে কেসাস নিতে চায় তাহা হইলে কেসাসস্বরূপ তাহাকে হত্যা করিবে। আর যদি দিয়ত গ্রহণ করিতে ইচ্ছা করে, তবে তাহাও করিতে পারিবে। -তিরমিযী ও শাফেয়ী

আর শরহে সুন্নাহর প্রণেতাও উক্ত সনদে হাদীসটি বর্ণনার পর বলেন, এই হাদীসটি আবু শুরায়হ্ (রাঃ)-এর মাধ্যমে বুখারী ও মুসলিমের মধ্যে উল্লেখ নাই।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫৮। আর তিনি (শারহুস্ সুন্নাহ্-এর গ্রন্থাকার) বলেন, হাদীসটি বুখারী ও মুসলিম আবু হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে সমঅর্থে বর্ণনা করেছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৫৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৫৯। হযরত আনাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত, জনৈক ইহুদী একটি বালিকার মাথা দুইটি পাথরের মধ্যে রাখিয়া মারাত্মকভাবে ছেঁচিয়া দিয়াছিল। বালিকাটিকে জিজ্ঞাসা করা হইল, কে তোমাকে এইরূপ করিয়াছে? অমুক না অমুক? অবশেষে যখন সেই ইহুদীর নাম উল্লেখ করা হইল, তখন সে তাহার মাথা নাড়িয়া সম্মতি জানাইল। অতঃপর সেই ইহুদীকে আনা হইলে সে নিজের দোষ স্বীকার করিল। এইবার রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাহার (ইহুদীর) মাথাটিও পাথর দ্বারা চূর্ণ করিয়া দেওয়ার নির্দেশ দিলেন। সুতরাং তাহার মাথাটিও পাথর দ্বারা চূর্ণ করা হইল। — মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৬০
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৬০। হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) বলেন, তাহার ফুফু রুবাইয়ো' (বিনতে নযর) কোন এক আনসারী বালিকার সম্মুখের দাঁত ভাঙ্গিয়া দিয়াছিল। বালিকার কওমের লোকেরা নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে আসিয়া নালিশ করিল, তখন রাসূলুল্লাহ্ (ছাঃ) কেসাস ......... -এর নির্দেশ দিলেন। তখন আনাস ইবনে মালেকের চাচা আনাস ইবনে নযর বলিলেন, হে আল্লাহর রাসুল। এমন কাজ হইতে পারিবে না। আল্লাহর কসম! রুবাইয়্যে'-এর দাত ভাঙ্গিতে দেওয়া যাইবে না। তখন রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন: হে আনাস। আল্লাহর কিতাবের নির্দেশ হইল কেসাস গ্রহণ করা। ইহার পর বালিকাটির কওমের লোকেরা কেসাসের দাবী ত্যাগ করিতে রাযী হইয়া গেল এবং দিয়ত গ্রহণ করিতে সম্মত হইল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহর কিছু সংখ্যক বান্দা এমনও আছেন যাঁহারা আল্লাহর নামে শপথ করিয়া কিছু বলিলে, আল্লাহ্ তাহা পূরণ করিয়া দেন। মোত্তাঃ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৬১
details icon

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ
৩৪৬১। হযরত আবু জুহায়ফা (রাঃ) বলেন, আমি আলী (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করিলাম, কোরআন ব্যতীত অন্য কিছু (ওহীলব্ধ) লিখিত জিনিস আপনাদের কাছে আছে কি, যাহা কোরআনে নাই? উত্তরে তিনি বলিলেন, সেই সত্তার কসম যিনি খাদ্য-শস্য অংকুরিত করিয়াছেন এবং মানব জাতিকে সৃষ্টি করিয়াছেন, কোরআনে যাহাকিছু আছে ইহা ছাড়া অন্য কিছু আমাদের কাছে নাই। অবশ্য ঐ জ্ঞান রহিয়াছে, যাহা কিতাব বুঝিবার জন্য মানুষকে আল্লাহ্ পাক দান করিয়া থাকেন এবং এই "সহীফা" (লিখিত লিপি)-এর মধ্যে যাহাকিছু আছে তাহাই রহিয়াছে। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, এই লিপিতে কি লেখা আছে? তিনি (আলী [রাঃ]) জবাবে বলিলেন, দিয়তের বিধান, বন্দীদের মুক্তিপণ এবং এই নীতি যে, কোন মুসলমানকে কেসাসস্বরূপ কোন কাফেরের বদলে হত্যা করা যাইবে না। -বুখারী

"কোন ব্যক্তিকে যুলম ও নির্যাতনমূলক হত্যা করা যাইবে না।” এই প্রসঙ্গে ইবনে মাসউদ (রাঃ) হইতে একটি হাদীস “ইলম” পর্বে বর্ণিত হইয়াছে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৬২
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৩৪৬২। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে কোন মুসলমানকে হত্যা করার চাইতে এই দুনিয়াটি ধ্বংস হইয়া যাওয়া আল্লাহর কাছে অতীব নগণ্য। তিরমিযী ও নাসায়ী। এবং মুহাদ্দেসীনদের কেহ কেহ এই হাদীসটিকে মউকুফ বলিয়াছেন, ইহাই সহীহ কথা।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৩৪৬৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
৩৪৬৩। তবে ইবনু মাজাহ এ হাদীসটি বারা ইবনু ’আযিব (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান