মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১২- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ২৯৫৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কারো সম্পদে অন্যায় হস্তক্ষেপ, ঋণ ও ক্ষতিপূরণ
২৯৫৩। তাবেয়ী হযরত হাসান বসরী, সাহাবী হযরত সামুরা (রাঃ) হইতে বর্ণনা করেন, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যখন তোমাদের কোন (ক্ষুধার্ত) ব্যক্তি কোন পশুপালের নিকট পৌঁছে, তখন যদি উহাতে উহাদের মালিক থাকে, তবে যেন সে তাহার নিকট হইতে অনুমতি লয়, আর যদি উহাতে মালিক না থাকে, তবে যেন সে তিনবার শব্দ করে। যদি কেহ উহাতে সাড়া দেয়, তবে তাহার নিকট হইতে অনুমতি লয়, আর যদি কেহ সাড়া না দেয় তবে যেন সে দুধ দোহায় এবং খায়, কিন্তু কিছু যেন লইয়া না যায়। – আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২৯৫৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কারো সম্পদে অন্যায় হস্তক্ষেপ, ঋণ ও ক্ষতিপূরণ
২৯৫৪। হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি কোন বাগানে পৌঁছে সে যেন উহা হইতে খায়, তবে আঁচলে ভরিয়া কিছু না লইয়া যায়। –তিরমিযী ও ইবনে মাজাহ। —কিন্তু তিরমিযী বলেন, হাদীসটি গরীব।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২৯৫৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কারো সম্পদে অন্যায় হস্তক্ষেপ, ঋণ ও ক্ষতিপূরণ
২৯৫৫। তাবেয়ী উমাইয়া ইবনে সাফওয়ান তাঁহার বাপ (সাফওয়ান) হইতে বর্ণনা করেন, হুনাইন যুদ্ধের তারিখে নবী করীম (ﷺ) তাঁহার লৌহবর্মসমূহ ধারে লইলেন। তখন সাফওয়ান বলিলেনঃ হে মুহাম্মাদ, জোর করিয়া লইলে ? হুযূর বলিলেন, না, বরং ধারে লইলাম, ফেরত দেওয়া হইবে। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২৯৫৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কারো সম্পদে অন্যায় হস্তক্ষেপ, ঋণ ও ক্ষতিপূরণ
২৯৫৬। হযরত আবু উমামা বাহেলী (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, ধারের বস্তু ফেরত দিতে হইবে। ‘মিনহা’ ফেরত দিতে হইবে, ঋণ পরিশোধ করিতে হইবে এবং জামিনদারের দণ্ড দিতে হইবে। —তিরমিযী ও আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২৯৫৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কারো সম্পদে অন্যায় হস্তক্ষেপ, ঋণ ও ক্ষতিপূরণ
২৯৫৭। হযরত রাফে' ইবনে আমর গেফারী (রাঃ) বলেন, আমি বাচ্চা ছিলাম। আনসারদের খেজুর গাছে ঢিল ছুঁড়িতাম। একবার আমাকে নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট ধরিয়া আনা হইল। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, বাচ্চা, তুমি কেন খেজুর গাছে ঢিল ছোঁড়? আমি বলিলাম, খাইতে। তিনি বলিলেন, ঢিল ছুঁড়িও না। গাছের নীচে যাহা পড়ে খাইও। রাবী বলেন, অতঃপর তিনি তাহার মাথার উপর হাত বুলাইয়া বলিলেন, আল্লাহ্ তুমি তাহার পেটকে ভরাইয়া দাও। – তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২৯৫৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - কারো সম্পদে অন্যায় হস্তক্ষেপ, ঋণ ও ক্ষতিপূরণ
২৯৫৮। তাবেয়ী সালেম তাহার বাপ হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর হইতে বর্ণনা করেন, তিনি বলিয়াছেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ফরমাইয়াছেনঃ যে অনধি কারে কাহারো কিছু যমীন লইয়াছে, কিয়ামতের দিন তাহাকে সাত তবুক যমীন পর্যন্ত ধসাইয়া দেওয়া হইবে। — বোখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান