মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৮- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ২০২৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - মুসাফিরের সওম
২০২৭। হযরত জাবের (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) মক্কা বিজয়ের বৎসর রমযান মাসে মক্কার দিকে রওয়ানা হইলেন এবং পথে রোযা রাখিলেন তিনি এবং লোকেরাও—যাবৎ না (উসফানের নিকট) কুরাউল গামীম নামক স্থানে পৌঁছিলেন। অতঃপর তিনি এক পেয়ালা পানি মাঙ্গাইলেন এবং উহা উপরে উঠাইয়া ধরিলেন যাহাতে লোক উহা দেখিতে পায়, অতঃপর উহা পান করিলেন। ইহার পর তাঁহাকে বলা হইল যে, কোন কোন লোক রোযা রাখিয়াছে। শুনিয়া হুযূর (ﷺ) বলিলেনঃ ইহারা হইল নাফরমান, ইহারা হইল নাফরমান। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২০২৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - মুসাফিরের সওম
২০২৮। হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ সফরে রমযানের রোযাদার হযরে বে-রোযাদারের সমান।—ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২০২৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৪. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - মুসাফিরের সওম
২০২৯। হযরত হামযা ইবনে আমর আসলামী (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, একবার তিনি বলিলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমি আমাতে সফরে রোযা রাখার মত ক্ষমতা পাই। ইহাতে কি আমার প্রতি কোন গোনাহ্ বর্তাইবে? হুযূর (ﷺ) বলিলেনঃ রোযা না রাখা আল্লাহর পক্ষ হইতে রোখসত। যে উহা গ্রহণ করিল তাহার পক্ষে উহা ভাল হইল, আর যে রোযা রাখিতে ভালবাসিল তাহার প্রতি কোন গোনাহ্ বর্তাইবে না। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান