মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১০ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১২৬৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৬৯। তাবেয়ী হযরত আব্দুল আযীয ইবনে জোরাইজ (রাঃ) বলেন, একদা হযরত আয়েশা (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করিলাম, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) কোন্ সূরা দ্বারা বিতির নামায পড়িতেন? আয়েশা বলিলেন, তিনি প্রথম রাকআতে সূরা সাব্বিহিমা রাব্বিকাল আ'লা', দ্বিতীয় রাকআতে ‘সূরা কাফেরূন' এবং তৃতীয় রাকআতে সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস পড়িতেন। —তিরমিযী ও আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭০। কিন্তু নাসায়ী ইহা আব্দুর রহমান ইবনে আবযা হইতে বর্ণনা করেছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭১। ইমাম আহমদ হযরত উবাই ইবনে কা'ব (রাঃ) হইতে থেকে বর্ণনা করেছেন।।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭২। এবং দারেমী হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণনা করিয়াছেন। তবে আহমদ ও দারেমী সূরা ফালাক ও নাসের উল্লেখ করেন নাই।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭৩। হযরত ইমাম হাসান ইবনে আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে কতক বাক্য শিক্ষা দিয়াছেন, যাহা আমি বিতিরের কুনূতে পড়িঃ “হে খোদা! হেদায়ত কর আমায় যাহাদের তুমি হেদায়ত করিয়াছ তাহাদের সাথে; শান্তি-স্বস্তি দান কর আমায় যাহাদের তুমি শান্তি-স্বস্তি দান করিয়াছ তাহাদের সাথে; অভিভাবকত্ব গ্রহণ কর আমার যাহাদের তুমি অভিভাবকত্ব গ্রহণ করিয়াছ তাহাদের সাথে; বরকত দান কর আমায় যাহা তুমি দান করিয়াছ আমায় তাহাতে এবং রক্ষা কর আমায় অকল্যাণ হইতে উহার, যাহা তুমি নির্ধারণ করিয়াছ (আমার জন্য)। কেননা, তুমিই নির্দেশ দান কর এবং তোমার উপর নির্দেশ দান করা চলে না। বস্তুত অপমানিত হয় না সে ব্যক্তি যাহাকে তুমি মিত্র ভাবিয়াছ। হে আমাদের পরওয়ারদেগার! বরকতময় তুমি এবং সবার উপরে উচ্চ।" —তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭৪। হযরত উবাই ইবনে কা'ব (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) যখন বিতির নামাযের সালাম ফিরাইতেন বলিতেনঃ 'সোবহানাল মালিকিল কুদ্দুস'। —আবু দাউদ ও নাসায়ী
কিন্তু নাসায়ী অধিক বর্ণনা করিয়াছেন, (হুযূর ইহা বলিতেন) তিনবার দীর্ঘভাবে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭৫। নাসায়ীর অপর বর্ণনায় রহিয়াছে, তাবেয়ী আব্দুর রহমান ইবনে আবযা (রঃ) তাঁহার পিতা হইতে বর্ণনা করেন, তাঁহার পিতা আবযা বলিয়াছেন, হুযূর যখন (বিতিরের) সালাম ফিরাইতেন, বলিতেনঃ 'সোবহানাল মালিকিল কুদ্দুস' তিনবার এবং স্বর উচ্চ করিতেন তৃতীয়ে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭৬। হযরত আলী (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ﷺ) তাঁহার বিতিরের শেষে বলিতেনঃ “হে খোদা! আমি আশ্রয় চাহিতেছি তোমার সন্তোষের নিকট তোমার অসন্তোষ হইতে, তোমার স্বস্তির নিকট তোমার অ-স্বস্তি ও শাস্তি হইতে; আমি তোমার নিকট আশ্রয় চাহিতেছি তোমা হইতে; আমি তোমার গুণগান করিতে অক্ষম যেরূপ তুমি তোমার গুণগান করিয়াছ। — আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭৭। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, একদা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করা হইল, আমীরুল মু'মিনীন হযরত মুআবিয়া (রাঃ) সম্পর্কে আপনার কিছু বলিবার আছে কি—তিনি যে এক রাকআত ছাড়া বিতির পড়েন না? ইবনে আব্বাস বলিলেন, তিনি ঠিকই করেন। তিনি একজন ফকীহ্ (শরীআতের আহকাম সম্পর্কে জ্ঞানী ব্যক্তি)।
অপর এক রেওয়ায়তে আছে, তাবেয়ী ইবনে আবু মোলাইকা বলেন, একদা আমীর মুআবিয়া (রাঃ) এশার পর এক রাকআত বিতির পড়িলেন; তখন তাঁহার নিকট হযরত ইবনে আব্বাসের এক ভৃত্য উপস্থিত ছিল। সে ইবনে আব্বাসের নিকট আসিয়া তাঁহাকে উক্ত সংবাদ দিল। ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলিলেন, তাঁহার কথা ছাড়, তিনি নবী করীম (ﷺ)-এর একজন সাহাবী। – বোখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৭৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭৮। হযরত বুরায়দা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, বিতির হক (অপরিহার্য); সুতরাং যে বিতির পড়িবে না সে আমাদের দলের অন্তর্গত নহে। বিতির হক, সুতরাং যে বিতির পড়িবে না সে আমাদের দলের অন্তর্গত নহে। বিতির হক, সুতরাং যে বিতির পড়িবে না সে আমাদের দলের অন্তর্গত নহে। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান