মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১২৭৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৭৯। হযরত আবু সায়ীদ খুদরী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে বিতির না পড়িয়া ঘুমাইয়াছে অথবা উহা ভুলিয়া গিয়াছে, সে যেন উহা পড়িয়া লয় যখন স্মরণ হয় অথবা যখন সে জাগরিত হয়। —তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮০। ইমাম মালেক (রঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, তাঁহার নিকট এই হাদীস পৌঁছিয়াছে, এক ব্যক্তি হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমরকে জিজ্ঞাসা করিল, বিতির কি ওয়াজিব ? তিনি বলিলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) নিশ্চয় বিতির পড়িয়াছেন এবং মুসলমানরাও (অর্থাৎ, প্রধান সাহাবীরাও) বিতির পড়িয়াছেন। লোকটি বার বার তাঁহাকে এই প্ৰশ্ন করিতে লাগিল আর তিনি বরাবরই বলিতে রহিলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) নিশ্চয় বিতির পড়িয়াছেন এবং মুসলমানরাও পড়িয়াছেন। —মোয়াত্তা

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮১। হযরত আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বিতির তিন রাকআত পড়িতেন যাহাতে মোফাসসাল সূরাসমূহের নয়টি সূরা পড়িতেন—প্রত্যেক রাকআতে তিনটি করিয়া— যাহার শেষ সূরা ছিল 'কুল হুয়াল্লাহু আহাদ।' –তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮২। তাবেয়ী হযরত নাফে' বলেন, আমি একবার হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমরের সহিত মক্কায় ছিলাম, রাত্রি ছিল তখন মেঘাচ্ছন্ন; তিনি আশংকা করিলেন, বুঝি ভোর হইয়া গিয়াছে (অতএব, তাহাজ্জুদ ছাড়িয়া তাড়াতাড়ি) এক রাকআত বিতির পড়িয়া লইলেন। পরে আকাশ পরিষ্কার হইয়া গেল, তিনি দেখিলেন রাত্রি আছে। এবার তিনি আর এক রাকআত পড়িয়া (পূর্বের বিজোড় এক রাকআতকে) জোড় করিয়া লইলেন। অতঃপর দুই রাকআত করিয়া (তাহাজ্জুদ) পড়িলেন। পুনরায় যখন ভোর হইবার আশংকা করিলেন এক রাকআত বিতির পড়িলেন। —মালেক

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮৩। হযরত আয়েশা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) শেষকালে বসিয়া (নফল নামায) পড়িতেন এবং উহার কেরাআতও বসিয়া পড়িতেন। যখন তাঁহার কেরাআতের ত্রিশ কি চল্লিশ আয়াত অবশিষ্ট থাকিত, তিনি দাঁড়াইয়া যাইতেন এবং দাঁড়াইয়া কেরাআত পড়িতেন। অতঃপর রুকূ করিতেন, তৎপর সজদায় যাইতেন। অতঃপর দ্বিতীয় রাকআতেও ইহার অনুরূপ করিতেন। — মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮৪। উম্মুল মু'মিনীন হযরত উম্মে সালামা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) বিতিরের পর দুই রাকআত নামায পড়িতেন। – তিরমিযী
কিন্তু ইবনে মাজাহ্ অধিক বর্ণনা করিয়াছেন, সংক্ষিপ্ত এবং বসিয়া (পড়িতেন)।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮৫। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এক রাকআত বিতির পড়িতেন। অতঃপর দুই রাকআত (নফল) পড়িতেন, যাহাতে কেরাআত পড়িতেন বসিয়া; কিন্তু যখন রুকুর ইচ্ছা করিতেন দাঁড়াইয়া যাইতেন এবং (কিছু কেরাআত পড়িয়া) রুকূ করিতেন। —ইবনে মাজাহ্

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮৬। হযরত সওবান (রাঃ) নবী করীম (ﷺ) হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলিয়াছেনঃ এই রাত্রি জাগরণ কষ্টসাধ্য ও ভারী ব্যাপার। অতএব, তোমাদের কেহ যখন বিতির পড়িবে তখন দুই রাকআত (নফল) পড়িয়া লইবে। অতঃপর যদি রাত্রিতে উঠিতে পারিল, তবে তো ভাল কথা। অন্যথায় এই দুই রাকআত তাহার (রাত্রির নামাযের) পক্ষে যথেষ্ট হইবে। —দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২৮৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত
১২৮৭। হযরত আবু উমামা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) বিতিরের পর দুই রাকআত নামায পড়িতেন বসিয়া, যাহাতে সূরা ইযা যুলযিলাত ও কুল ইয়া আইয়্যুহাল কাফেরূন পড়িতেন। — আহমদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান