মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১২১৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩২. প্রথম অনুচ্ছেদ - রাতের সালাতে যা পড়তেন
১২১৩। হযরত উবাদা ইবনে সামেত (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহ্ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি রাত্রিতে জাগরিত হইয়া বলে, "আল্লাহ্ ব্যতীত কোন উপাস্য নাই, তিনি একা, তাহার কোন শরীক নাই, তাহারই (এই বিশ্বের) রাজত্ব, তাহারই জন্য প্রশংসা, তিনি সমস্ত বিষয়ের উপর ক্ষমতাবান ; আমি আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করিতেছি, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর আল্লাহ্ ব্যতীত কোন মা'বূদ নাই, আল্লাহ্ অতি মহান আল্লাহর সাহায্য ব্যতীত আমার কোন শক্তি ও সামর্থ্য নাই।” অতঃপর বলে, “হে পরওয়ারদেগার। তুমি আমায় ক্ষমা কর।" অথবা কোন প্রার্থনা করে (রাবীর সন্দেহ, হুযূর কোন্ শব্দ বলিয়াছেন), আল্লাহ্ তাহার সে প্রার্থনা মঞ্জুর করেন এবং সে যদি ওযূ করিয়া নামায পড়ে আল্লাহ্ তাহার সে নামায কবুল করেন। -বোখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২১৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - রাতের সালাতে যা পড়তেন
১২১৪। হযরত আয়েশা রাযিয়াল্লাহু আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) যখন রাতে জাগরিত হইতেন, বলিতেন, “ (হে খোদা!) তুমি ব্যতীত কোন মা'বূদ নাই, আমি তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করি তোমার প্রশংসার সহিত। আমি তোমার নিকট ক্ষমা চাহি আমার অপরাধের জন্য এবং প্রার্থনা করি তোমার রহমত। হে খোদা! বৃদ্ধি কর তুমি আমার জ্ঞান, বিপথগামী করিও না আমার অন্তরকে যখন তুমি দেখাইয়াছ আমায় সৎপথ এবং দান কর আমায় তোমার পক্ষ হইতে রহমত। কেননা, তুমি হইলে বড় দাতা।” – আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১২১৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - রাতের সালাতে যা পড়তেন
১২১৫। হযরত মুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে কোন মুসলমান পাক-পবিত্র অবস্থায় (অর্থাৎ, ওযূর সাথে) আল্লাহর স্মরণ করিয়া সন্ধ্যায় শয়ন করে এবং রাতে উঠিয়া আল্লাহর নিকট কোনরূপ কল্যাণ কামনা করে, আল্লাহ্ নিশ্চয় তাহাকে উহা দান করেন। — আহমদ ও আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান