মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১০ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১১৭২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭২। হযরত আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আছরের পূর্বে দুই রাকআত (নফল) নামায পড়িতেন। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৭৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭৩। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে মাগরিবের পর ছয় রাকআত নামায পড়িয়াছে, ঐ সময়ে উহাদের মধ্যে সে কোন মন্দ বাক্য উচ্চারণ করে নাই, তাহার সেই নামায বার বৎসরের এবাদতের সমান গণ্য করা হইবে। – তিরমিযী
এবং তিরমিযী হাদীসটি হাসান ও গরীব বর্ণনা করিয়া বলেন, ওমর ইবনে আবী খাসআম রাবীর সূত্র ব্যতীত অপর কোন সূত্রে আমরা হাদীসটি অবগত নহি। ইমাম বোখারী তাহাকে মোনকার অভিহিত করিয়াছেন বলিয়া শুনিয়াছি এবং নেহায়েত 'যয়ীফ' বলিয়াছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৭৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭৪। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি মাগরিবের পর বিশ রাকআত নামায পড়িয়াছে, আল্লাহ্ তা'আলা তাহার জন্য বেহেশতে একখানা ঘর তৈয়ার করিবেন। – তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৭৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭৫। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) যখনই এশার নামায পড়িয়া আমার ঘরে প্রবেশ করিতেন, তখনই তিনি চারি রাকআত অথবা ছয় রাকআত নামায পড়িতেন। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৭৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭৬। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ (কোরআন পাকের সূরা তূরে) তারকারাজির অস্ত যাওয়ার কালের যে নামাযের কথা বলা হইয়াছে, তাহা হইতেছে ফজরের পূর্বের দুই রাকআত এবং (সূরা ক্বাফে ) নামাযের পরে যে নামাযের কথা বলা হইয়াছে তাহা হইতেছে মাগরিবের ফরয নামাযের পরের দুই রাকআত। —তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৭৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭৭। হযরত ওমর (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)কে বলিতে শুনিয়াছি, সূর্য ঢলিয়া যাওয়ার পর যোহরের পূর্বে চারি রাকআত (নামায) সওয়াবে শেষ রাত্রির চারি রাকআত নামাযের সমান গণ্য করা হয়। সেই সময় কোন বস্তুই আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করা ছাড়া থাকে না। অতঃপর হুযূর (ইহার প্রমাণে কোরআন পাকের) এই আয়াত পাঠ করিলেনঃ (তাহারা কি আল্লাহর সৃষ্টির দিকে দৃষ্টি করে না?) যাহার ছায়াসমূহ ডানে-বামে ঢলিয়া থাকে আল্লাহর সজদায়, তাঁহার (বিধানের) প্রতি নতি স্বীকার করিয়া। —তিরমিযী; আর বায়হাকী শুআবুল ঈমানে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৭৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭৮। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আছরের পর আমার ঘরে দুই রাকআত নামায পড়া কখনও ত্যাগ করেন নাই। —মোত্তাঃ
বোখারীর এক বর্ণনায় রহিয়াছে, হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, কসম তাঁহার, যিনি তাঁহাকে লইয়া গিয়াছেন, তিনি (হুযূর) আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ করা পর্যন্ত কখনও এই দুই রাকআত নামায ত্যাগ করেন নাই ।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৭৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৭৯। হযরত মুখতার ইবনে ফুলফুল তাবেয়ী বলেন, আমি একবার হযরত আনাস (রাঃ)-কে আছরের পর দুই রাকআত নফল পড়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিলাম। তিনি বলিলেন, হযরত ওমর (রাঃ) আছরের পর যাহারা নামাযে হাত বাঁধিতেন তাহাদের হাতে আঘাত করিতেন। অবশ্য আমরা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর যমানায় সূর্যাস্তের পর মাগরিবের নামাযের পূর্বে দুই রাকআত নামায পড়িতাম। (মুখতার বলেন,) তখন আমি হযরত আনাসকে জিজ্ঞাসা করিলাম, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) কি এই দুই রাকআত নামায পড়িতেন? তিনি বলিলেন, হুযূর আমাদিগকে পড়িতে দেখিতেন, তবে আদেশ করিতেন না এবং নিষেধও করিতেন না। – মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৮০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৮০। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, আমরা মদীনায় এইরূপ ছিলাম, যখন মুআযযেন মাগরিবের নামাযের আযান দিতেন, আমরা তাড়াতাড়ি করিয়া মসজিদের খুঁটিসমূহের দিকে যাইতাম এবং দুই রাকআত নামায পড়িতে থাকিতাম, যাহাতে কোন আগন্তুক মসজিদে প্রবেশ করিয়া অধিক লোককে নামায পড়িতে দেখিয়া মনে করিত যে, (জামাআতের) নামায বুঝি শেষ হইয়া গেল। —মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১১৮১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩০. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সুন্নত ও এর ফযীলত
১১৮১। তাবেয়ী হযরত মারসাদ ইবনে আব্দুল্লাহ্ (রঃ) বলেন, একদা আমি সাহাবী হযরত ওকবা জুহানীর নিকট পৌঁছিয়া বলিলাম, আমি আপনাকে তাবেয়ী আবু তামীম সম্পর্কে একটি বিস্ময়কর কথা শুনাইব কি? তিনি মাগরিবের ফরযের পূর্বে দুই রাকআত নামায পড়িয়া থাকেন। তখন হযরত ওকবা বলিলেন, আমরাও রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর যমানায় তাহা পড়িতাম। আমি বলিলাম, তাহা হইলে এখন আপনাকে তাহা পড়িতে কিসে বাধা দিল? তিনি বলিলেন, কাজের ব্যস্ততা। – বোখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান