মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ২০ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৯৮৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৮৯। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আবিসিনিয়া যাওয়ার পূর্বে আমরা নবী পাক (ﷺ)-কে তাঁর নামাযে থাকা অবস্থায় সালাম করতাম এবং তদবস্থায়ই তিনি তার জবাব দিতেন। অতঃপর যখন আমরা আবিসিনিয়া হতে ফিরে এলাম, তখন আমি তাঁকে নামাযের মধ্যে পেয়ে সালাম করলাম কিন্তু তিনি তার জবাব দিলেন না-যে পর্যন্ত নামায শেষ করলেন। তারপর বললেন, আল্লাহ্ তাঁর ইচ্ছানুযায়ী নতুন নির্দেশ দেন এবং নতুনভাবে কোন বস্তু নিষিদ্ধ করেন। এবার আল্লাহ্ পাক যে সকল নতুন হুকুম করেছেন তন্মধ্যে একটি হল, তোমরা নামাযের মধ্যে কথা বলবে না। এ কথা বলার পর তিনি আমার সালামের জবাব দিলেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯০। তারপর বললেন, নামায শুধু কুরআন তিলাওয়াত এবং শুধু আল্লাহর যিকিরের জন্যই; সুতরাং নামাযে থাকা অবস্থায় তোমার কাজ যেন শুধু এটাই হয়। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯১। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, একদা আমি হযরত বেলাল (রাযিঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, (পূর্বে তারা যখন নামাযে রত থাকা অবস্থায় নবী পাক (ﷺ)-কে সালাম করতেন তিনি তখন কিভাবে তাদের জবাব দিতেন? বেলাল (রাযিঃ) বললেন, তিনি (ﷺ) হাতদ্বারা ইশারা করতেন। -তিরমিযী
নাসায়ী (রহ)-ও এরূপ একটি হাদীস রেওয়ায়াত করেছেন; কিন্তু তাতে বেলাল (রাযিঃ)-এর স্থলে হযরত ছুহাইবকে জিজ্ঞেস করার কথা রয়েছে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯২। হযরত রিফাআ ইবনে রাফে' (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর পেছনে নামায পড়ছিলাম। হঠাৎ আমার হাঁচি এলে আমি বললাম, যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর । পবিত্র প্রশংসা, কল্যাণময় প্রশংসা, যে প্রশংসাকে আমাদের প্রভু ভালবাসেন এবং পছন্দ করেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নামায শেষ করে জিজ্ঞেস করলেন, নামাযের মধ্যে এই কথাগুলো কে বলল? কেউ কোন জবাব দিল না। তিনি দ্বিতীয়বার জিজ্ঞেস করলেন; কিন্তু এবারও কেউ কোন জবাব দিল না। তখন তিনি তৃতীয়বার জিজ্ঞেস করলেন। রিফাআ বলেন, তখন আমি (ভয়ে) ভীতভাবে জবাব দিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ (ﷺ)! আমি। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললাম, আল্লাহর কসম! আমি দেখেছি, ত্রিশজনের অধিক ফিরিশতা এটা নিয়ে উপরে উঠার জন্য তাড়াহুড়া করছে। -তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসায়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯৩। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, নামাযের মধ্যে হাই আসে শয়তানের তরফ হতে; সুতরাং তোমাদের কারো হাই এলে সে যেন তা রোধ করতে সাধ্যানুরূপ চেষ্টা করে। -তিরমিযী
তিরমিযী এবং ইবনে মাজাহ অপর বর্ণনায় রয়েছে, সে যেন তার হাত মুখের উপর রাখে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯৪। হযরত কা'ব ইবনে উজরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন তোমাদের কেউ অজু করে এবং উত্তমরূপে অজু সম্পন্ন করে, তারপর নামাযের উদ্দেশ্যে মসজিদের দিকে যেতে থাকে, তখন সে যেন তার এক হাতের অঙ্গুলি অন্য হাতের অঙ্গুলির মধ্যে প্রবেশ না করায়। কেননা সে তখন নামাযের মধ্যেই থাকে। —আহমদ, তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসায়ী ও দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯৫। হযরত আবু যর গিফারী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ্ পাক তাঁর বান্দার দিকে রহমতের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন-যখন পর্যন্ত বান্দা নামাযে লিপ্ত থাকে এবং এদিক ওদিক না তাকায়। যখন সে এদিক সেদিক তাকাতে থাকে তখন আল্লাহ্ পাক তাঁর নজর ফিরিয়ে নেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯৬। হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, হে আনাস! তোমার দৃষ্টিকে তথায় নিবদ্ধ রাখবে যথায় তুমি সিজদাহ কর। -বায়হাকী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯৭। হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, নামাযের মধ্যে কখনও এদিক সেদিক তাকাবে না। এদিক সেদিক দেখা ধ্বংসের কারণ। তবে বিশেষ কোন কারণবশতঃ যদি তাকাতেই হয় তা হলে নফলে তাকাবে; ফরজ নামাযে নয়। -তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯৮। হযরত ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নামাযের মধ্যে ডানে বামে দেখতেন; কিন্তু ঘাড় পিঠের দিকে ঘুরিয়ে নিতেন না। -তিরমিযী, নাসায়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৯৯৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৯৯। হযরত আদি ইবনে ছাবিত তার পিতার মাধ্যমে নিজ দাদা হতে বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, হাঁচি, তন্দ্রা এবং হাই তোলা নামাযের মধ্যে আর হায়েজ ও বমি এবং নাক হতে রক্ত পড়া শয়তানের তরফ হতে হয়ে থাকে (অর্থাৎ শয়তান এতে সহায়তা করে এবং আনন্দ লাভ করে)। -তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০০। হযরত মুতাররিফ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে শিখখীর তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, আমি একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর নিকট গমন করলাম। তিনি তখন নামায পড়ছিলেন। আর তাঁর পেটের মধ্যে পাতিলে টগবগ করে ফোটার ন্যায় শব্দ হচ্ছিল। (অর্থাৎ তিনি কাঁদছিলেন)। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বলেছেন, আমি নবী পাক (ﷺ)-কে নামায পড়তে দেখলাম। তখন তাঁর বুকের মধ্যে ক্রন্দনের কারণে যাঁতা পেষণের ন্যায় শব্দ হচ্ছিল। -আহমদ
এছাড়া পৃথকভাবে নাসায়ী প্রথমটি এবং আবু দাউদ দ্বিতীয়টি বর্ণনা করেছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০১। হযরত আবু যর গিফারী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন তোমাদের কেউ নামাযে দাঁড়ায় সে যেন তার সামনের কঙ্কর তুলে ফেলার চেষ্টা না করে। কেননা তখন আল্লাহর রহমত তার সম্মুখে থাকে। -আহমদ, তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০২। (উম্মুল মু'মিনীন) হযরত উম্মে সালামা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) আফলাহ নামক আমাদের একটি যুবক ক্রীতদাসকে দেখলেন, সে যখন সিজদাহ করতে যায় সামনের ধুলাবালুকায় ফুঁ দেয়। তখন নবী পাক (ﷺ) বললেন, হে আফলাহ! তোমার মুখমণ্ডলে ধুলাবালু লাগতে দাও। -তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০৩। হযরত ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, নামাযের মধ্যে কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়ানো দোযখীদের শান্তিলাভের চেষ্টা সদৃশ। -শরহে সুন্নাহ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০৪। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, দুই কাল শত্রুকে নামাযের মধ্যেও মারতে পার। এক হল সাপ দ্বিতীয় বিচ্ছু। -আহমদ, আবু দাউদ, তিরমিযী এবং নাসায়ী অনুরূপ অর্থে।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০৫। হযরত আয়েশা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, একদা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নফল নামায পড়ছিলেন, আর ঘরের দরজা বন্ধ ছিল। আমি এসে দরজা খুলতে বললাম। তখন তিনি একটু হেঁটে এসে আমার জন্য দরজা খুলে দিলেন। অতঃপর নিজ নামাযের স্থানে ফিরে গেলেন। হযরত আয়েশা (রাযিঃ) বলেছেন, দরজাটি অবশ্য কিবলার দিকে ছিল। —আহমদ, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০৬। হযরত তালক ইবনে আলী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন তোমাদের কারো নামাযের মধ্যে বায়ু নিঃসরণ হয় তখন সে যেন বের হয়ে অজু করে নেয়। তারপর নামায পুনরায় পড়ে। —আবু দাউদ, তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০৭। হযরত আয়েশা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন তোমাদের কেউ নামাযের মধ্যে বায়ু নিঃসরণ করবে তখন সে যেন নিজ নাক ধরে বের হয়ে যায়। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১০০৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
১০০৮। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের কেউ তার নামাযের শেষভাগে সালামের পূর্বক্ষণে বসা অবস্থায় হাওয়া ছেড়ে দেয়া, তবে তার নামায হয়ে যাবে। হাদীসটি তিরমিযী (রহ) বর্ণনা করেছেন এবং তিনি বলেছেন যে এর সনদ মজবুত নয়; বরং দুর্বল।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান