মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৯৮৬

পরিচ্ছেদঃ ১৯. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৮৬। বুখারীর বর্ণনান্তরে রয়েছে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের কারো নামাযের মধ্যে হাই এলে সে যেন যথাসাধ্য চেষ্টার সাথে তা বন্ধ করে এবং হ্যাঁ করে মুখ খুলে না ফেলে। নিশ্চয়ই হাই শয়তানের তরফ হতে হয়। এতে শয়তান হাসতে থাকে।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৯৮৭

পরিচ্ছেদঃ ১৯. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৮৭। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, গত রাতে একটি অসৎ জিন এসেছিল আমার নামাযের ক্ষতি করার জন্যে। তবে আল্লাহ্ পাকের ক্ষমতাবলে আমি তাকে ধরে ফেলি। জিনটিকে আমি মসজিদের খুঁটির সাথে বেঁধে রাখার ইচ্ছা করেছিলাম, যেন তোমরা সকলে জিনটিকে দেখতে পাও; কিন্তু যখন আমার ভাই সোলায়মান (আঃ)-এর দোয়া আমার স্মরণে এল যে, হে প্রতিপালক! আমাকে এমন একটি রাজত্ব দান কর, যেমনটি আমার পর আর কারো না হয়। তার এই দোয়ার কারণেই আমি জ্বিনটিকে অপদস্থ করে ছেড়ে দিলাম। -বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৯৮৮

পরিচ্ছেদঃ ১৯. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের মাঝে যে সব কাজ করা নাজায়েয ও যে সব কাজ করা জায়েয
৯৮৮। হযরত সাহল ইবনে সা'দ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন কারো নামাযের মধ্যে কোন অপ্রীতিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়, তখন সে যেন সুবহানাল্লাহ বলে। কেননা হাততালি দেয়া শুধু মহিলাদের জন্য। অপর এক বর্ণনায় আছে, সুবহানাল্লাহ বলা শুধু পুরুষের জন্য এবং হাততালি দেয়া শুধু মহিলাদের জন্য। -বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান